![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মনেরে আজ কহ যে, ভালো মন্দ যাহাই আসুক সত্যেরে লও সহজে।
দাওয়াত ইলাল্লাহর উত্তম একটি তরিকা হলো তাবলিগ জামাত। সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে এ দাওয়াতি কাজ। ব্যাপক হারে এ দাওয়াতি কাজ মুসলিম সমাজে সমাদৃত হয়েছে। এ যেন আল্লাহ তায়ালার নিোক্ত আয়াতের বাস্তব এক নমুনা। ইরশাদ হচ্ছেঃ ‘তুমি তোমার প্রতিপালকের পথে মানুষকে হিকমত ও সদুপদেশ দ্বারা আহ্বান করো এবং তাদের সাথে আলোচনা করো উত্তম পন্থায়। (নাহলঃ ১২৫)
হিকমতের মাধ্যমে আহ্বানঃ এমন উপযোগী বাক্য চয়ন করে দাওয়াত প্রদান করো যা মানুষের মনে স্থান করে নেয়। অন্য কথায় এমন প্রজ্ঞার সাথে দাওয়াত দানকে হিকমত বলে, যার সাহায্যে দাঈ মানুষের অবস্থার তাগিদ জেনে নিয়ে তদনুযায়ী কথা বলে। সে এমন সময় ও সুযোগ খুঁজে নেয়, যা মানুষের ওপর বোঝা না হয়। নম্রতার স্থলে নম্রতা ও কঠোরতার স্থলে কঠোরতা অবলম্বন করে। স্পষ্টভাবে কথা বললে যদি মানুষ লজ্জিত হবে বলে দাঈ মনে করে তাহলে সেখানে ইঙ্গিত করে কথা বলে। ব্যস্ত থাকলে ফারিগ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করে, অতঃপর দাওয়াত প্রদান করে। যাতে দাওয়াতের লক্ষ্য ব্যক্তি বিরক্ত না হয় এবং তার মাঝে একগুঁয়েমির ভাব অব্যাহত না থাকে। (তাফসিরে রুহুল বায়ান) আল্লামা ইলিয়াস র. প্রবর্তিত তাবলিগ জামাতের দাওয়াতে হিকমতের এ মর্মবাণী পরিলক্ষিত হয়।
মাওইজায়ে হাসানা- সদুপদেশ দ্বারা দাওয়াতঃ মানুষের অন্তর গ্রহণ করার জন্য প্রস্তুত হয় এবং সে লক্ষ্যে মন নরমও হয়, এমন পন্থায় দাওয়াতের উপস্থাপনাকে মাওইজায়ে হাসান বলা হয়। উদাহরণ তার কাছে কবুল করার সাওয়াব ও উপকারিতা এবং কবুল না করার শাস্তি ও অপকারিতা তুলে ধরা।
তাবলিগ জামাতের দাওয়াতের বৈশিষ্ট্য ও জোরালোভাবে লক্ষণীয় উত্তম পন্থায় আলোচনাঃ দাওয়াতের কাজে যদি কোথাও তর্ক-বিতর্কের প্রয়োজন দেখা দেয় সেখানেও তা উত্তম পন্থায় হওয়া দরকার। উত্তম পন্থার মানে হচ্ছে কথাবার্তায় নমনীয়তা অবলম্বন করতে হবে। এমন যুক্তিপ্রমাণ পেশ করতে হবে যাতে মানুষ বিষয়টি ভালোভাবে বুঝতে সক্ষম হয়। সুপ্রসিদ্ধ ও সুবিদিত বাক্যাবলির মাধ্যমে প্রমাণ দিতে হবে যাতে মানুষের সন্দেহ দূরীভূত হয় এবং হঠধর্মিতার পথ পরিহার করে।
এ নীতি কেবল মুসলিমদের দাওয়াত দানের ক্ষেত্রে সম্পর্কযুক্ত নয়, বরং অন্য ধর্মাবলম্বীদের সম্পর্কেও তা প্রযোজ্য।
ফিরাউনের মতো পাষণ্ডের সাথেও নম্র আচরণের নির্দেশ ছিলঃ মুসা আঃ ও তাঁর ভাই হারুন আঃকে আল্লাহ তায়ালা ফিরাউনের প্রতি পাঠিয়ে তার প্রতি দাওয়াত দানের সময় কোমল আচরণ করতে বলেছিলেন। ইরশাদ হয়েছেঃ ‘তোমরা দু’জন ফিরাউনের কাছে যাও, সে তো সীমা লঙ্ঘন করেছে। তোমরা তার সাথে নম্র কথা বলবে, হয়তো সে উপদেশ গ্রহণ করবে অথবা ভয় করবে। (সূরাঃ ত্বহা, আয়াত-৪৩-৪৪)
মানুষকে আল্লাহর পথে আহ্বান করার এ তিনটি মূলনীতি অবলম্বন করেই তাবলিগ জামাতের দাওয়াত পরিচালিত হচ্ছে। এখানে কোনো বাড়াবাড়ি নেই, ছাড়াছাড়িও নেই।
তাবলিগ জামাতে কোনো একগুঁয়েমি নেইঃ যেহেতু এটি একটি খালিস দাওয়াতি কর্মপন্থা। ফলে এখানে লক্ষ করা হয় কিভাবে পথভোলা মানুষকে আল্লাহ্মুখী করা যায়। কোনো একক নীতি এখানে মুখ্য বিষয় নয়। এর ফলে বিশুদ্ধতার স্বার্থে কিংবা স্থান-কাল-পাত্রের চাহিদায় এতে সংশোধন ও সংযোজন করা হয়। তাবলিগ জামাতে যে গ্রন্থটিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হয় তার নাম এক সময় ছিল তাবলিগি নিসাব। বর্তমানে একে ফাজায়েলে আমল বলা হয়। এক সময় শুধু এ গ্রন্থটিকেই পাঠ্য হিসেবে বিবেচনা করা হতো। কিন্তু বর্তমানে মুনতাখাবে হাদিস পুস্তিকা ওয়াহিদ এলাজ ইত্যাদিও পাঠ করা হয়। আরবি ভাষাভাষীদের জন্য হায়াতুস সাহাবাও পাঠ্য হিসেবে বিবেচিত হয়। এক সময় বলা হতো তাবলিগের ছয়টি উসুল। এর ফলে কিছু সমালোচক বলত ইসলামের মূল ভিত্তি পাঁচটি, কিন্তু তাবলিগিরা বাড়িয়ে তা ছয়টি বানিয়েছেন। মূলত এটি সমালোচনার কোনো বিষয় নয়। এটিকে ইসলামের ভিত্তি বলে কেউ কোনো দিন দাবিও করে না। বলা হয়, এ ছয়টি জিনিসের ওপর যত্নবান হলে দ্বীনের ওপর চলা সহজ। এক সময় একে উসুল বলা হতো, কিন্তু এখন একে ছয়টি সিফাত বা গুণ বলা হয়। এক সময় দায়িত্বশীলকে বলা হতো আমীর এখন বলা হচ্ছে জিম্মাদার। এমনকি এখন শূরা পদ্ধতিকে অনুসরণ করা হচ্ছে।
তাবলিগ জামাত শিরক বিদআতমুক্তঃ শিরক ও কুফরের বিরুদ্ধেই তাবলিগ জামাতের দাওয়াত। মুসলিম বলতে সবাই শিরকমুক্ত থাকতে চায়, কিন্তু অজ্ঞতা ও অসাবধানতাবশত অনেক সময় শিরকের কাজ করে বসে। দলীয় প্রধান বা মুর্শিদের প্রতি যেভাবে মাত্রাতিরিক্ত শ্রদ্ধা দেখানো হয় তা অনেকটা আল্লাহকে তাজিম করার মতো, যা শিরকের নামান্তর। কিন্তু তাবলিগ জামাতে আমীর ও সাধারণ একাকার। একই ধরনের খানা সবাই একসাথে বসে খাচ্ছে। নেই এখানে আমীর-ফকিরের কোনো ভেদাভেদ। এ যেন রাসূলুল্লাহ সাঃ ও সাহাবায়ে কেরামের সোনালি জমানার এক জীবন্ত নমুনা। এখানে সেবক ও সেবিত বলতে কেউ নেই, সবাই খাদিম আর সবাই মাখদুম। একজন রাজকীয় হালে সাজানো খাঞ্জায় বসে মুরগির রান টানবে আর একদল খাদিম তা সরবরাহ করার জন্য তটস্থ থাকবে, এ ধরনের দৃশ্য তাবলিগ জামাতে নেই।
তাবলিগ জামাতে কোনো পরনির্ভরতা নেইঃ আল্লাহর দেয়া জান ও মাল তাবলিগ জামাতে ব্যয় করতে পরামর্শ দেয়া হয়। অপরের মালের প্রতি এতে লোভ আসে না। সাথীদের অবস্থা বিবেচনা করে দৈনিক টাকা উঠানো হয় এবং সে অনুপাতে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। অপরের কিছু খাওয়ার সুওয়াল নেই, সুওয়ালের কোনো ভানও করতে নেই।
দাওয়াতে তাবলিগে কোনো ব্যক্তিনির্ভরতা নেইঃ তাবলিগ জামাতের সব কাজ শূরার ভিত্তিতে পরিচালিত হয়। এখানে ব্যক্তিপূজার কোনোই অবকাশ নেই। হজরতের মুখ দিয়ে যা বের হবে তা সবাইকে মানতে হবে, এমন কিছু নেই তাবলিগ জামাতে। মাশওয়ারার ভিত্তিতে জিম্মাদারের পক্ষ থেকে যে নির্দেশনা আসে তা মান্য করাই কামিয়াব রয়েছে বলে শেখানো হয়। প্রকৃত অর্থে এটিই ইসলামের শিক্ষা। এতেই রয়েছে সফলতা।
পার্থিব মোহমুক্ত একটি অনুপম দাওয়াতি ধারাঃ সব ধরনের কৃত্রিমতাবর্জিত সুন্নাহ সমর্থিত একটি আদর্শ দাওয়াতি ধারা হলো তাবলিগ জামাত। এতে পার্থিব কোনো মোহ দৃশ্যমান নয়। হাদিয়া-তুহফা আদায়ের কোনো কৌশলী ব্যবস্থাও নেই এখানে। আজ ইসলামের নামে যা চলছে, খানকাহ, দরগাহ পীর-মুরিদীর নামে যে ব্যবসা চলছে; তা দেখে বিজাতীয়রাও লজ্জা পায়। অথচ তাবলিগ জামাতের লোকদের চলাফেরা, আচার-আচরণ দেখে বহু বিধর্মী ইসলামে দীক্ষিত হচ্ছে। ইসলামের সুমহান বাণী, এর কৃষ্টিকালচার দেখে বিমুগ্ধ হয়ে অনেক অমুসলিম অভিযোগ করছে, কেন আমাদের কাছে আগে এ দাওয়াত পৌঁছানো হয়নি। মুসলিম না হওয়ার ফলে আমাদের পূর্বপুরুষরা যে শাস্তির সম্মুখীন হবে, এর জন্য দায়ী কারা? ছোটখাটো বিষয়ে মতপার্থক্য থাকা সব ক্ষেত্রেই স্বাভাবিক। কিন্তু সার্বিকভাবে তাবলিগ জামাতের কাজকর্ম ও দাওয়াত ইলাল্লাহর পদ্ধতি জমহুর উলামায়ে কিরাম নির্ভেজাল বলে মনে করেন। আল্লাহর পথে নিবেদিতপ্রাণ মুরব্বিদের পরামর্শই হলো তাবলিগ জামাতের কর্মপদ্ধতি। এসব মুরব্বির খালিস নিয়ত ও তাকওয়া প্রশ্নাতীত। এ কারণে তাবলিগ জামাতের দাওয়াতে যেভাবে মানুষ আল্লাহর পথে উঠছে; অন্য কোনো তরিকায় সেভাবে দেখা যায় না।
বিশ্ব ইজতেমা মুনাজাতসর্বস্ব না হওয়া চাইঃ বিশ্ব ইজতেমার সময় একটি শব্দ খুবই আলোচিত হয়। তা হলো আখেরি মুনাজাত। এতে অংশগ্রহণের জন্য ঝাঁকে ঝাঁকে মানুষ ইজতেমা ময়দানের চার পাশে ভিড় করে। এ দিন চতুর্দিক থেকে কত মানুষ যে অংশগ্রহণ করে তার কোনো হিসাব নেই। পরিসংখ্যান করতে যারা নিয়োজিত তারা কেবল বড় বড় প্রবেশ পথগুলো দেখে জরিপ চালায়। কিন্তু চারপাশের অলিগলি এবং তার এক্সটেনশন যে কত দূর বিস্তৃত তা দেখবে কে?
জনস্রোত না জনসমুদ্র, কোনো শব্দ দিয়েই মনে হয় এ মহামিলনকে ব্যক্ত করা যাবে না। এ তো হলো সাধারণ মুসলিমের কথা। এর সাথে রয়েছে বড় বড় রাজনৈতিক দলের বড় নেতাদের অংশগ্রহণের বিষয়। দলবল নিয়ে তারাও সেখানে উপস্থিত হন আখেরি মুনাজাতে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে। এতে কোনো সন্দেহ নেই, এটি ভালো কাজ। কিন্তু কেবল মুনাজাতে অংশগ্রহণই মুখ্য হওয়া উচিত নয়। মুনাজাতের আগে বিশ্বমানের মুরব্বিরা যে বয়ান দেন তা মনের কান দিয়ে শুনলে বড় ভালো হতো। সে মতো চললে দেশ ও জাতির বড়ই উপকার হতো। সে আলোকে রাষ্ট্রপরিচালনা করলে ফিরে আসত খেলাফতে রাশেদার সোনালি যুগ। এ খাতে সে খাতে দেশ হতো না দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন। ধনী-দরিদ্রের পাহাড়সম বৈষম্য থাকত না মানবসমাজে। আশা করি আমাদের নেতানেত্রীরা সে দিকে নজর দেবেন। মুনাজাতে অংশগ্রহণকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবেন না। দেশ ও দল পরিচালনায় ইসলামের ধারে কাছেও নেই অথচ বিরাট বহর নিয়ে ইজতেমায় অংশগ্রহণ করে দেখালাম আমিও ইসলামের পথে আছি। কপটতা আর কাকে বলে! রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলামের পৃষ্ঠপোষকতা করলে জনগণ যেভাবে উপকৃত হয় অন্য কোনোভাবেই ততটুকু হয় না। আল্লাহর কাছে করজোড়ে দোয়া করি আল্লাহ আমাদের নেতানেত্রীদের সুমতি দান করুন। বিশ্ব ইজতেমাকে আল্লাহ তায়ালা গোটা উম্মাহর হেদায়াতের জন্য অছিলা হিসেবে কবুল করুন।
মনে রাখবেন, ‘আখেরি মুনাজাত’ বলে তাবলিগের মুরব্বিদের মুখ থেকে কোনো কিছু শোনা যায়নি। লোকমুখে এবং মিডিয়ায়ই এ শব্দের প্রয়োগ বেশি। এর জন্য কোনো ঘোষণাও করা হয়নি। তা সঙ্গতও নয়। আগেই বলেছি, তাবলিগ জামাতে কোনো বিদআত-আশ্রয়ী কাজ করা হয় না। এ দোয়া মূলত করা হয় আল্লাহর রাস্তায় যেসব জামাত রওনা করে তাদের কামিয়াবির লক্ষ্যে, উম্মতের হেদায়াতের লক্ষ্যে।
আমরা যারা মুনাজাতে অংশগ্রহণের জন্য উদগ্রীব, যদি আমরা জামাত-বন্দী হয়ে যেতাম তাহলে প্রকৃত দোয়ার উপযুক্ত আমরাও হয়ে যেতাম। হেদায়াতের নূর আমাদের ওপরও চমকাত। আল্লাহ আমাদের হেদায়াত দান করুন। মুনাজাতসর্বস্ব বিশ্ব ইজতেমা কারো কাম্য নয়। হেদায়াতমূলক বিশ্ব ইজতেমা কতই না ভালো!
বিশ্বের সর্ববৃহৎ গণজমায়েতে ও আখেরি মুনাজাত বলতে কিছুই নেইঃ আরাফাতের মাঠে বিশ্বের সর্ববৃহৎ মুসলিম গণজমায়েত অনুষ্ঠিত হয়। একেই হজের প্রধান অনুষ্ঠান বলে। এ অনুষ্ঠানটি আমি সব সময়ই দেখে থাকি। এবারকার অনুষ্ঠানটি দেখার পর আমার মনে জাগল, এ দিনটি সর্বশ্রেষ্ঠ দিন, এটি সবচেয়ে পবিত্র স্থান। এখানকার দোয়া কবুল হয় না বলে মনে করাও গোনাহের কাজ। বয়ান শেষে ইমাম সাহেব সালাত আদায় করলেন; অতঃপর সবাই উঠে রওনা করলেন। কোনো মুনাজাতের আয়োজন নেই। ভাবলাম সবাই মিলে মুনাজাত করলে কত কান্নার রোল পড়ত। আল্লাহ তায়ালা কবুল করতেন। কিন্তু পরক্ষণেই চিন্তা এলো রাসূলুল্লাহ সাঃ এরূপ করেননি বলেই হয়তো এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।
আমাদের সব কর্মকাণ্ড ওয়াজ-নসিহত সুন্নাহ মোতাবেক হওয়া চাই। তাবলিগের মুরব্বিরা যেখানে আখেরি মুনাজাত ইত্যাদি উচ্চারণ করেননি সেখানে অন্যরা কেন একে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আদাজল খেয়ে মাঠে নেমেছেন। মুরব্বিদের দোয়া করুন বলতে শুনিনি। চিল্লায় যারা বের হবে তাদের জন্য প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দেয়ার পর মুনাজাতের শব্দ শুনে বোঝা যেত এখন দোয়া হচ্ছে। এতে সবাই শরিক হয়ে গেলেন। দোয়া করুন, মুনাজাতে শরিক হন, আখেরি মুনাজাত হচ্ছে ইত্যাদি কোনো ঘোষণাই নেই।
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৪
বিশ্বস্ত যোদ্ধা বলেছেন: শুধু মাত্র আপনার পোস্ট-এ কমেন্টস করার জন্য ঢুকলাম।
খুব সুন্দর করে অনেক দরকারি কথা বলেছেন।
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩২
শাহ আশরাফ বলেছেন: আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩১
রাফসান রাফী বলেছেন: "‘আখেরি মুনাজাত’ বলে তাবলিগের মুরব্বিদের মুখ থেকে কোনো কিছু শোনা যায়নি। লোকমুখে এবং মিডিয়ায়ই এ শব্দের প্রয়োগ বেশি। এর জন্য কোনো ঘোষণাও করা হয়নি। তা সঙ্গতও নয়। আগেই বলেছি, তাবলিগ জামাতে কোনো বিদআত-আশ্রয়ী কাজ করা হয় না। এ দোয়া মূলত করা হয় আল্লাহর রাস্তায় যেসব জামাত রওনা করে তাদের কামিয়াবির লক্ষ্যে, উম্মতের হেদায়াতের লক্ষ্যে।"
এই বিষয়টা নিয়া আরো প্রচার হওয়া দরকার।