নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এ ধরা ক্ষনিকের জন্য যেতে হবে চলে ক্ষনিকের মাঝে অসীম রহস্য উন্মোচন করে যাব বলে, যাহা আমি শিখিয়াছি এ ধরায় এসে তার চেয়ে ভাল কিছু করে যাব সাবইকে ভালবেসে। তোমরা যেখানে দেখাবে আমায় এক মুঠো মাটি আমি সেখানে খুজে বেড়াব যা সোনার চেয়েও খাটি। তোমরা যেখানে উড়াইয়া দিবে এক মুঠো ছাই আমি তাহাতে খুজে বেড়াব অসীম রহস্যের পাই।
আপনি চাইলে প্রথমে আমার লেখা মহাবিশ্ব সৃষ্টির রহস্য- সৃষ্টি তত্ব পর্ব (০১) দেখতে পারেন যাতে আপনার সম্পূর্ন লেখা বুঝতে সহজ হবে।
গ্যালাক্সির মধ্যে থাকা গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র এবং অনান্য সবকিছুর সৃষ্টি:
মহাবিষ্ফোরনের ফলে যখন ০ বিন্দু থেকে সব কিছু ছিটকে বের হয়ে গেল তখন এর মধ্যে থেকে বের হওয়া সকল পদার্থ তার নিজ নিজ অক্ষে ঘুরতে শুরু করল। যদি কোন বস্তু ঘূর্নায়মান অবস্থায় তার একটি অংশ ভেঙ্গে যায় আমরা দেখতে পাব যে ঐ অংশটুকু আবার নিজে নিজে ঘুরতে শুরু করেছে যতক্ষন পর্যন্ত ভাঙ্গা অংশটুকু মাটিতে না পড়ছে। তাহলে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে কোন ঘূর্নায়মান বস্তু থেকে যদি একটি অংশ ভেঙ্গে যায় ভেঙ্গে যাওয়া অংশটুকু আবার নিজে নিজে ঘুরতে থাকে। ঠিক একইভাবে ০ বিন্দু থেকে ছিটকে যাওয়া পদার্থগুলো আবার নিজে নিজে ঘুরতেছিল। ০ বিন্দু থেকে বের হওয়া পদার্থ বা গ্যালাক্সিগুলো ঘুরতে ঘুরতে আবার একসময় ০ বিন্দুর ন্যায় উতপ্ত হতে থাকল। উতপ্ত হতে হতে গ্যালাক্সিগুলোতে ছোট বিস্ফোরন ঘটে। আর এগুলোকে বলতে পারি গ্যালাক্সি বিস্ফোরন। গ্যালাক্সি বিস্ফোরনের ফলে গ্যালাক্সিগুলো ভেঙ্গে আমাদের পৃথিবী, অনান্য গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র সৃষ্টি হয়। গ্যালাক্সিগুলো দেখে আমরা মহাবিশ্ব সম্পর্কে অনেক ধারনা পাই। কারন একই ভাবে মহাবিশ্বেও ঘূর্নায়নের মতই ঘুরতে ঘুরতে গ্যালাক্সিগুলোর বিস্ফোরন হয়েছিল। আমরা এখন ধারনা পেলাম যে মহাবিষ্ফোরনের ফলে সৃষ্টি হয়ে গ্যালাক্সি আর গ্যালাক্সি বিস্ফোরনের ফলে তৈরী হয়েছে আমাদের গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র ইত্যাদি। আমার পরের পর্ব ৩ নম্বরে আরও নতুন নতুন আনেক তথ্য তুলে ধরব। আশা করি আপনারা কষ্ট করে পরের লেখাগুলো দেখবেন।
আপনি চাইলে আমার সাথে ফেসবুকে ফ্রেন্ড হতে পারেন ফেসবুক লিংক https://www.facebook.com/rakibhossen.fuhat
©somewhere in net ltd.