নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবিষ্কারের নেশায়

রাকিব হোসেন ফুহাদ

এ ধরা ক্ষনিকের জন্য যেতে হবে চলে ক্ষনিকের মাঝে অসীম রহস্য উন্মোচন করে যাব বলে, যাহা আমি শিখিয়াছি এ ধরায় এসে তার চেয়ে ভাল কিছু করে যাব সাবইকে ভালবেসে। তোমরা যেখানে দেখাবে আমায় এক মুঠো মাটি আমি সেখানে খুজে বেড়াব যা সোনার চেয়েও খাটি। তোমরা যেখানে উড়াইয়া দিবে এক মুঠো ছাই আমি তাহাতে খুজে বেড়াব অসীম রহস্যের পাই।

রাকিব হোসেন ফুহাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেসবুকের সেই মেসেজ

২২ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৫

আসলে কার জীবনে কে অ্যঞ্জেল হয়ে আসে কেউই বলতে পারেনা। আসলে আমার লাইফের একটা অংশে আপনি অ্যঞ্জেল হয়ে এসেছিলেন। প্রতীটা মানুষ আপনার জীবনে আসার পিছনে একটা কারন থাকবে। হয়তবা আপনার মনে হবে সে আসায় আপনার অনেক বড় ক্ষতি হয়েছে, কিন্তু পড়ে বুঝতে পারবেন যে, আপনার লাইফে সবচেয়ে বড় পরিবর্তনটা তার কারনেই হয়েছে। আপনার সাথে দুদিনের পরিচয়ে জানিনা আপনি আমাকে মনে রাখছেন কিনা, কিন্তু আপনি দুদিনে আমার লাইফে অনেক বড় একটা দাগ কেটে গেছেন। আজ হয়ত আমি আপনাকে মিস করিনা, অথবা ভালবাসার চোখে দেখিনা কিন্তু আপনার জন্য আমার লাইফে নতুন এক পরিবর্তন শুধু তার অবদান আপনারই। মনে পড়ে যখন প্রথম পরিচয় তখন আপনাকে কবিতা লিখে পাঠাতাম তখন থেকেই আমার কবিতার হাতেখড়ি, আগে কবিতা লেখার তেমন অভ্যাস ছিল না। ২০০৭ সালের সিডর নিয়ে একটা কবিতা লিখেছিলাম তারপর আর কোন কবিতা লেখা হয়নি। তখন ছোট ছিলাম শথ করে লিখেছিলাম কবিতাটা ছিল এভাবেে



এক, দুই, তিন করে এলো মহা ঝড়

বিজ্ঞানীরা নাম দিল ভয়ংকর সিডর

গাছ গেল, বাড়ী গেল, গেল ক্ষেতের ধান

পানিতে কেড়ে নিল ক তাজা প্রান...

...............................

তারপর আপনার সাথে পরিচয়ের পড়ে কেন জানি কবিতা লিখতে শুরু করলাম। প্রথমে কি ভাবে শুরু করব বুঝতে পারছিলামনা কিন্তু নিজের ইচ্ছামত শুর করেছিলাম। সেই থেকে আস্তে আস্তে কবিতার লেখার নিয়ম কানুন শিখতে থাকি ৩-৪ মাসে এখন আমার ডায়রিতে ৫০ টির বেশী কবিতা আছে, ৫ টি ছোট গল্প লেখা আছে, কয়েকটি গানও সুরও করেছি আমি নিজে। এই সবের অবদান শুধুই আপনার। এর আগে বিজ্ঞান নিয়ে শুধু চিন্তা করতাম আমি কে? আমি কেন পৃখিবীতে এলাম, আমার কোথায় যাব, মহাবিশ্বটা আসলে কত বড়? কি আছে ঐ অসীম আকাশে, আমার কাছে মহাবিশ্ব অনেক বড় কিন্তু একটা পিপড়ার কাছে মহাবিশ্ব কতটুকু হাজারো প্রশ্ন আর নতুন নতুন কোন থিওরী মাথায় এলে আমর ডায়রিতে লিখতাম, আপনার অবদানে আজ আমি বিজ্ঞানের পাশাপাশি কবিতা, গান, গল্প এগুলোও লিখতে শিখেছি, সবই আপনার অবদান। আমার বিজ্ঞান চর্চায় না হোক কবিতা, গল্প, গান, এগুলোর অনুপ্রেরনা দান কারী হচ্ছেন আপনি। প্রেম করে স্বার্থক হয়ে কেউ কিছু শিখতে পারেনা কিন্তু প্রেমে ব্যর্থ হয়ে অনেক নতুন কিছু শিখতে পারবেন। আপনি যখন প্রেমে ব্যর্থ হবেন তখন এই ব্যর্থতার কারন খুজতে গিয়ে আপনার সামনে আসবে হাজারো নতুন পথ, আর এই পথেই হয়ে যায় আপনার জীবনের নতুন অধ্যায়। আপনি যখন কোন সুন্দর একটি ঘরকে বাহির থেকে দেখবেন আপনার বার বার মনে হবে। এই সুন্দর ঘরের মধ্যে যেতে পারলে আমি স্বার্থক, কিন্তু যখন ঘরের মধ্যে যেতে দেয়া হবে বাহির হওয়ার পড়ে আপনার আর সেই অনুভূতি হবেনা। প্রেম, নারী জিনিসটাও একই রকম আপনি বাহির থেকে যতই দেখবেন ততই কল্পনায় আপনি স্বর্গ রাজ্যে চলে যেতে পারবেন, আর যখন আপনি একে কাছ থেকে উপলব্ধি করবেন তখন আপনি নেমে আসবেন নোংরা বস্তিতে এমনই অনুভব হবে। তবে প্রেম ভালবাসাই মানুয়কে করেছে মহীয়ান, সর্বশ্রেষ্ট। তবে একটা কথা মনে পড়ে গেল “জানার প্রাতি আকাঙ্খা মানুষের চিরন্তর, তেমনি জানার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শনও তেমনি সনাতন”। ................................................

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.