নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আবিষ্কারের নেশায়

রাকিব হোসেন ফুহাদ

এ ধরা ক্ষনিকের জন্য যেতে হবে চলে ক্ষনিকের মাঝে অসীম রহস্য উন্মোচন করে যাব বলে, যাহা আমি শিখিয়াছি এ ধরায় এসে তার চেয়ে ভাল কিছু করে যাব সাবইকে ভালবেসে। তোমরা যেখানে দেখাবে আমায় এক মুঠো মাটি আমি সেখানে খুজে বেড়াব যা সোনার চেয়েও খাটি। তোমরা যেখানে উড়াইয়া দিবে এক মুঠো ছাই আমি তাহাতে খুজে বেড়াব অসীম রহস্যের পাই।

রাকিব হোসেন ফুহাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সমাজ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে প্রতিভাবান লেখকরা, তরুন প্রজন্মের, কোন অনুপ্রেরনা নেই লেখালেখির প্রতি।

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭

কোথায় সে লেখকেরা যাদের লেখার প্রতিটি অক্ষর পড়ে দাড়িয়ে যেত সাধারন মানুষের গায়ের লোম। যাদের লেখায় অনুপ্রানিত হয়ে সাধারন মানুষ শূন্য হাতে করেছে ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, অসহযোগ আন্দোলন, নির্যাতন-নিপিড়নের বিরুদ্ধে আন্দোলন। তারা চলে গেলে পৃথিবীর বুক থেকে আর কোন লেখক তৈরী হয়নি তাদের মত, তবে কেন? যখন কোন জাতি রাস্তার দুপাশে ছিটকে পড়ে অসহনীয় ব্যথায় কাতর। তখন তাদেরই রাস্তায় দাড়িয়ে অন্য কেউ তাদের উপর চালায় অমানুষিক জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়ন যখন শত্র“ হয়ে উঠেছে অপ্রতিরোধ্য প্রাচীর হাতে কামান তুলে নিয়েও যখন শত্র“ দমন করা সম্ভব নয় তখন ঐ নির্যতিত ,নিপীড়িত জনসাধারনের মধ্যে থেকে কেউ কেউ হাতিয়ার হিসেবে তুলে নিয়েছে কাগজ কলম। লিখেছে প্রতিবাদী লেখা, প্রতিবাদ করেছে তার লেখার প্রতিটি অক্ষরে। যার লেখার প্রতিটি অক্ষর হয়ে উঠেছে কামানের গোলা, প্রাতাট লাইন হয়ে উঠেছে ক্ষেপনাস্ত্র, আর সম্পূর্ন লেখা হয়ে উঠেছে নির্যাতিত মানুষের অত্যাধুনিক আনবিক হাতিয়ার। যার এক ডাকে জনশূন্য লোকালয় তৈরী হয়েছে জন সমুদ্রে। তাদের হাত ধরে আবার মানুষ উঠে দাড়িয়েছে রাজপথে, কন্ঠে তুলেছে বিজয়ের স্লোগান বন্দুকের সামনে বুক পেতে দিয়েছে নির্ধিদায়, এসব সম্ভব হয়েছে একমাত্র সেই লেখকদের জন্য। যুগে যুগে লেখকরা তার লেখার মাধ্যমে প্রমান করেছে যে একজন লেখকই হচ্ছে জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ হাতিয়ার। সভ্যতার সূচনালগ্ন থেকে শুরু হয়েছে লেখালেখি। এককথায় বলা যায় আমাদের সভ্যতার সূচনাই লেখালেখির মাধ্যমে। আমাদের এই আধুনিক সভ্যতার পিছনে অবদান কত নাম না জানা লেখকের, এখানে কিছু লেখকের নাম উল্লেখ করে বাকীদের ছোট করতে চাই না প্রতিটি লেখকের অবদান ছিল অসামান্য। আমরা প্রত্যেকে দেশপ্রেমিক হিসেবে দাবী করি। সত্যিকারের দেশপ্রেমিক হচ্ছে লেখকরা। আমরা যারা দেশপ্রেমিক বলে দাবী করি তারাই হচ্ছে দেশের বড় শত্র“। দেশের প্রতি আমাদের দেওয়ার কিছুই নেই অথচ দেশের কাছ থেকে চাওয়ার আছে অনেক। যারা লেখক এরা দেশকে, দেশের মানুষকে উদারচিত্তে দিয়েই যাচ্ছে দেশের কাছ থেকে কিছু কেড়ে নিচ্ছেনা। প্রতিটি লেখকের একটি স্বপ্ন হচ্ছে আমার জাতিকে আমি মাঝ পথে ভিক্ষারির বেশে রাস্তায় পড়ে থেকে নির্যাতিত হতে দেখেছি, আমার জাতিকে আমার হাত ধরে আমার লেখার মাধ্যমে জাগ্রত করে পরিণত করব শ্রেষ্ঠ জাতিতে। যাতে আর কখনও আমার জাতি চাঞ্চিত, নির্যাতিত, নিপীড়িত না হয়। বর্তমানে আমাদের জাতি আবার পিছু হাটতে শুরু করেছে, ঝড়ে যাচ্ছে পুরানো লেখক লেখালেখিতে অনুপ্রেরনা পাচ্ছেনা নবীনরা। তাই আমাদের জাতির সংগ্রামী, বিদ্রোহী, লেখা, সাহিত্যচর্চা সবকিছু থেমে গেছে। তরুন প্রজন্মের লক্ষ্য বড় একজন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যারিষ্টার হওয়া। তাদের ধারনা লেখক পেশা হচ্ছে খুবই নিম্ন মানের একটি পেশা এই পেশায় থেকে খুবই কষ্টে মানবেতর জীবন যাপন করতে হয়। ধীরে ধীরে আমারদের জাতি হয়ে পড়ছে লেখক শূন্য এ নিয়ে সরকার ও বিশিষ্টজনদের নেই কোন মাথাব্যাথা। তাই আমাদের এখনই সচেতন হওয়া একান্ত প্রয়োজন। তরুন প্রজন্মকে লেখালেখিতে উদ্ধুদ্ধ না করতে পারলে আমাদের জাতি আবার ফিরে যাবে সভ্যতার সূচনা লগ্নে। যে লেখার মাধ্যমে আমরা পেয়েছি আমাদের আধুনিক সভ্যতা, সেই লেখালেখি ছেড়ে আমরা আবা সভ্যতার লগ্নে ফিরে যেতে চাই না। তাই আমাদের সমাজের সবাইকে আরও বেশী সচেতন হতে হবে। তরুন লেখকদের জন্য তৈরী করতে মুক্ত প্লাটফর্ম যেখানে তরুন লেখকরা উপস্থাপন করতে পারবে তাদের মুক্ত চিন্তাধারাা। আমাদের জাতিকে আরও আধুনিক করতে হলে তরুন প্রজন্মের জন্য মুক্ত প্লাটফর্ম তৈরী করে তাদেরকে অনুপ্রেরিত করতে হবে লেখালেখির প্রতি, তাহলে এই তরুনরাই একদিন আমাদের জাতিকে দিবে শ্রেষ্ঠতের মর্যাদা।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২২

ফা হিম বলেছেন: নাভিদ কায়সার রায়ান ভাইয়ের সাথে পূর্ণ সহমত

২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:




আপনার ভাবনা ভালো লাগলো।

৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪০

রাকিব হোসেন ফুহাদ বলেছেন: নাভিদ কায়সার রায়ান আপনি বলেছেন ভাল লেখকও আছে। অবশ্যই আমি আপার সাথে ১০০% একমত তবে তারা লেখার প্লাটফর্ম পাচ্ছেনা অনুপ্রেরনাও পাচ্ছেনা যার জন্য ধীরে ধীরে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের মাঝ থেকে। তবে আমারদের তরুন প্রজন্মকে উৎসহীত করতে পারলে অনেক প্রতিভাবান লেখক তৈরী হবে আবার তৈরী হবে রবীন্দ্রনাথ, নজরুল এদের মত লেখক, কবি সাহিত্যিক তাই এই ব্যাপারে সবার আরও বেশী সচেতন হওয়া প্রয়োজন।

৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৭

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: সবাই এখন অর্থের কাছে আত্মসমর্পণ করছে।

৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০০

ওয়্যারউলফ বলেছেন: লেখক বা কবি ইচ্ছে করলেই তৈরী করা যায় না। তারা নিজের প্রতিভা গুনে আপনা-আপনি বিকশিত হয়। এরা পরিবেশ বা অনুপ্রেরননার ধার ধারে না।

৬| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৭

জেন রসি বলেছেন: আমরা আসলেই আত্মিক শূন্যতায় ডুবে যাচ্ছি।

৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৬

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: বড় সত্য কথা বলেছেন। হিন্দুদের পাল সম্প্রদায় টিকে থাকবে যদি মূতি বিক্রি হয়। লেখক টিকে থাকবে, যদি পাঠক তা পড়ে


পাঠক কমে যাচ্ছে...!?

৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০২

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অন্য পেশা থেকে লেখক পেশাটা একটু আলাদা । অন্য পেশায় আপনি একটু জানলেই কাজ করে খেতে পারবেন কিন্তু লেখালেখির পেশায় একটু লেখা জানলেই যে আপনি পাঠকদের মর্যাদা পাবেন এইটা কল্পনাতীত । কারন লেখকের লেখা পাঠকদের মনস্তাত্বিক ব্যাপার । তাই যারা লেখক হিসেবে আবির্ভাব হতে চান তারা লেখালেখিটাকে পেশা হিসেবে না নিয়ে প্যাশন হিসেবে নেওয়া অগ্রগন্য ।
আর ভালো লেখক হারাচ্ছে না ।পত্রিকা ব্লগে অনেক ভালো এবং উঁচুমানের লেখা চোখে পড়ে । পৃথিবী যতদিন আছে লেখালেখিও ততদিন থাকবে । তবে হা লেখালেখির জন্য আরও মজবুত এবং বড় প্লাটফর্ম তৈরি করা উচিত যেখানে বড় পরিসরে মুক্তমনে লেখালেখি করা যাবে । আর লেখককে শুধু লেখা দিয়ে মূল্যায়নের না করে পাশাপাশি আর্থিকভাবেও ভালো সমাদর দেওয়া উচিত ।

৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: পড়ুন। পড়ুন। এবং পড়ুন। বাঘা বাঘা লেখকেরা সব যুগেই ছিলেন, এই যুগেও আছেন। হতাশ হবার কোনো কারণ নেই, শুধু কষ্ট করে একটু চোখ খুলে দেখতে হবে চারদিকে, এই যা।

শুভেচ্ছা আপনার জন্য।

১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

রাকিব হোসেন ফুহাদ বলেছেন: হানিফ রাশেদীন একদম ঠিক কথা বলেছেন। অর্থের কাছে সবাই নতজানু

১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

রাকিব হোসেন ফুহাদ বলেছেন: ওয়্যারউলফ আপনি ঠিক বলেছেন যে লেখক বা কবি এরা নিজেরাই তৈরী হয় তবে আপনি একজন ভাল লেখক আপনার লেখা বিশ্ববিখ্যাত হওয়ার যোগ্যতা রাখে কিন্তু আপনার লেখা কেউ পড়ছেনা। আাপনার লেখা প্রকাশ করার কোন প্লাটফর্ম যদি না পান । তবে আপনার একঘেয়েমি এসে যাবে। আপনি লেখালেখি ছেড়ে দিবেন এ্টাই আমারদের রীতি। এই জন্য অনুপ্রেরনা ভাল একটি প্লাটফর্ম পেলে প্রতিভাবান লেখকরা তাদের যোগ্যতা আরও সহজে প্রমান করতে পারবেন।

১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪

রাকিব হোসেন ফুহাদ বলেছেন: জেন রসি ভাল কথা বলেছেন যে আমরা আত্মিক শূন্যতায় ডবে আছি। একমত

১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭

রাকিব হোসেন ফুহাদ বলেছেন: শাশ্বত স্বপন আপনি বলেছেন হিন্দুদের পাল সম্প্রদায় টিকে থাকবে যদি মূতি বিক্রি হয়। লেখক টিকে থাকবে, যদি পাঠক তা পড়ে। একদম রাইট একজন লেখকের অনুপ্রেরনা হচ্ছে তার লেখার পা্ঠক প্রিয়তা।

১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭

রাকিব হোসেন ফুহাদ বলেছেন: কলমের কালি শেষ আপনি বলেছেন: অন্য পেশা থেকে লেখক পেশাটা একটু আলাদা । অন্য পেশায় আপনি একটু জানলেই কাজ করে খেতে পারবেন কিন্তু লেখালেখির পেশায় একটু লেখা জানলেই যে আপনি পাঠকদের মর্যাদা পাবেন এইটা কল্পনাতীত । কারন লেখকের লেখা পাঠকদের মনস্তাত্বিক ব্যাপার । তাই যারা লেখক হিসেবে আবির্ভাব হতে চান তারা লেখালেখিটাকে পেশা হিসেবে না নিয়ে প্যাশন হিসেবে নেওয়া অগ্রগন্য ।
আর ভালো লেখক হারাচ্ছে না ।পত্রিকা ব্লগে অনেক ভালো এবং উঁচুমানের লেখা চোখে পড়ে । পৃথিবী যতদিন আছে লেখালেখিও ততদিন থাকবে । তবে হা লেখালেখির জন্য আরও মজবুত এবং বড় প্লাটফর্ম তৈরি করা উচিত যেখানে বড় পরিসরে মুক্তমনে লেখালেখি করা যাবে । আর লেখককে শুধু লেখা দিয়ে মূল্যায়নের না করে পাশাপাশি আর্থিকভাবেও ভালো সমাদর দেওয়া উচিত ।

উত্তর: আপনি বলেছেন যে ভাল লেখক হারাচ্ছেনা। পত্রিকা, ব্লগের আমরা অনেক ভাল লেখা দেখতে পাই। এবার আসি পত্রিকায় দিনে দিনে বাংলাদেশ থেকে পত্রিকা বিলীন হয়ে যাচ্ছে। যে ছাপাখানায় আগে লক্ষ লক্ষ পত্রিকা প্রিন্ট করা হত এখন সেই পত্রিকার ছাপাখানায় ধূলা ময়লা মাকরসাড় বাসা। আর পত্রিকার নামতো মানুষ ভুলেই গেছে। দুদিন পর পর বন্ধ করা হচ্ছে এক একটি পত্রিকা তাহলে পত্রিকা তো এভাবেই বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
এবার ব্লগ বাংলাদেশের দুটি বড় ব্লগের নাম বলতে বললে সামহোয়্যার এবং প্রথম আলো ব্লগ এবার প্রথম আলো ব্লগটিও বন্ধ করা হচ্ছে তাহলে ব্লগে ভাল মানের লেখক কিভাবে পাবেন। এভাবেই আমরা হারাব আমারদের সকল লেখকদের। খুবই খারপ লাগছে এই দেখে যে তরুন প্রজন্ম আমরা লেখালেকিতে কোন আগ্রহ পাচ্ছিনা। সবাই শুধু বাধা দিচ্ছে বলছে: যারা লেখক এরা সারা জীবন নিম্ন শ্রেনীতেই থেকে গেছে। সবাই শুধু লেখকের লেখার মধু লুফে নেয় কিন্তু লেখকের ভার তো কেউ নেয়না। কলমের কালি শেষ আপনাকে অসংথ্য ধন্যবাদ এত সুন্দ একটি কমেন্টস করার জন্য।

১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০

বাঙ্গাল অ্যানোনিমাস বলেছেন: হুম! পড়লাম আপনার ভাবনা গুলো

১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

রাকিব হোসেন ফুহাদ বলেছেন: সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই আপনি বলেছেন পড়ুন। পড়ুন। এবং পড়ুন। বাঘা বাঘা লেখকেরা সব যুগেই ছিলেন, এই যুগেও আছেন। হতাশ হবার কোনো কারণ নেই, শুধু কষ্ট করে একটু চোখ খুলে দেখতে হবে চারদিকে, এই যা।

শুভেচ্ছা আপনার জন্য।


উত্তর: অসংখ্য ধন্যবাদ ঠিকই বলেছেন যে বাঘা বাঘা লেখক এখনও আছে আমিও এটা বিশ্বাস করি কিন্তু এরাই হারিয়ে যাচ্ছে কোন এক অজানা অন্ধকারে। এদেরকে রক্ষা করতেই হবে। প্রতিভাবান লেখদের সংকটময় মুহূর্তে আমাদের সকলকে এগিয়ে আসতে হবে। আমাদের সবাইকে প্রথমে ভাল পাঠক হতে হবে, তারপর লেখক কারন ইনপুট না থাকলে আউটপুট আসবেনা। তাই আমরা সবাই ভাল পাঠক হয়ে লেখদের অনুপ্রেরনা দিয়ে বাচবে লেখক বাচবে দেশ সোনা ভরা বাংলাদেশ।..
ভালবাসা রইল.......

১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮

রাকিব হোসেন ফুহাদ বলেছেন: বাঙ্গাল অ্যানোনিমাস অসংখ্য ধন্যবাদ আমার ভাবনাগুলো পড়ার জন্য। ভালবাসা জানবেন...

১৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সুন্দর একটি পোস্ট --। ভাইয়া তোমার সাথে আমি সম্পূর্ণভাবে একমত --- সময় উপযোগী একটি পোস্ট ---
ভাই তুমি মন্তব্যের জবাব দেয়ার সময় --যে মন্তব্যটি দিয়েছে তার উপরে দেখবে একটি সবুজ এরো মতন একটি চিন্হ আছে সেখানে ক্লিক করলে জবাব আসবে -- সেই মন্তব্যের জবাবে তুমি যদি জবাব দাও তাহলে -- যিনি মন্তব্য করেছেন তার বুঝতে সহজ হবে -- কারণ ব্লগে যারা ব্লগিং করেন তারা বেশির ভাগ সময় ব্যস্ত থাকেন --- তারা খুঁজে খুঁজে তোমার মন্তব্যগুলো পড়ার সময় নাও পেতে পারে --------
তোমার জন্য শুভকামনা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.