নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং জগতে প্রথম ঢুকলাম...

জীবনের পথে চলা নবীন এক পথিক...

রাফীদ চৌধুরী

জীবনকে সাজাতে চাই সুন্দর বাগিচায়... তাই করি যা মনে চায়... live it love it ENJOY it!!

রাফীদ চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কসমিক সিম্ফোনি... (সায়েন্স-ফিকশান) পর্ব-২৫

০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:১৩





হাইপার জায়ান্টটা চোখে পড়তেই নেভিগেশন হুইলটা ছেড়ে প্যানেলের পেছনে ঝাপ দিল ফ্লেন। অন্যেরাও তার দেখাদেখি কার্ণেলের ডেক্সগুলোর আড়ালে লুকালো। সোলার ফ্লেয়ারের ঝলসানো প্লাজমা ট্রুপারশীপটার শীল্ডে আঘাত করার সাথে সাথে শীপটা দুলে উঠল ভয়ানক ভাবে।


স্পেসের দোহাই! ক্লবের মাথার উপর মেটালিক গিয়ার ছুটে পড়লে চিৎকার করে উঠল সে। আমরা কোথায় এসে পড়েছি!!
মরে গেছি! পাশে থেকে কোকাচ্ছে রুনিন, তার মোটা শরীর জাহাজের দোলার তালে তালে থেকে থেকে কাপছে্‌। আজ মরার জন্যেই এখানে এসেছি… ইয়নের দরবারে আজই পৌছে যাব…


এনার্জি শীল্ড! চিৎকার করে উঠল ফ্লেন। সার্বি! এনার্জি শিল্ডটা পুরোপুরি আটকে দাও! নাহলে আজকে গেছি… সে দেখতে পেল রেইজেলের উত্তপ্ত রশ্মির তাপে চামড়ায় মোড়ানো চেয়ারগুলো থেকে ধোয়া উঠা শুরু করেছে।


সার্বি তার চোখের উপর কাত হয়ে থাকা সবুজ গগলসটা ঠিক করল। হালকা মাথাটা বের করে শিল্ড কন্টোলের গিয়ার নামিয়ে দিল।

শিল্ড ১০০%

ভেতরে আলোক রশ্মির পরিমাণ কমে যাওয়ার পরো তীব্র গরম ভাবটা গেল না।

হলি স্পেস, বিড়বিড় করছে সার্বি, দেখছো এদিকে? ট্রুপারশীপটার প্রধান হলোগ্রাফিক ডিসপ্লের দিকে তাকিয়ে আছে সে। আমরা এর গ্রেভেটিতে আটকা পড়ে গেছি… ডিসপ্লেতে দেখতে পেল সবাই ট্রুপারশীপটা রেইজেলের চারদিকে প্রদক্ষিণ করছে।

আরো খারাপ ব্যাপারটা হচ্ছে আমাদের অরবিট আস্তে আস্তে আরো ছোট হয়ে আসছে, কাঠ গলায় বলল ফ্লেন। কিছুক্ষণ সেন্ট্রাল কম্পিউটারের দিকে তাকিয়ে বলল আরো দুই হাজার কিলোমিটার ভেতরে ঢুকলে এই শিল্ড আর কিছুই করতে পারবে না… পুরো শীপটা গলে ধোয়ায় মিলিয়ে যাবে…

ইয়ন… প্লিজ ইয়ন… এখনো ডেস্কের পেছনে লুকিয়ে আছে রুনিন। হিস্ট্রিয়াগ্রস্থদের মত কাপছে আর একমনে জপে চলছে।

আর কতক্ষণ সময় আছে? সার্বি প্রশ্ন করল।

বরো জোর বিশ মিনিট। আনুপাতিক হারে আমাদের অরবিটটা ছোট হচ্ছে…

আবার হাইপার ডাইভ দিচ্ছিস না কেন হতচ্ছাড়া! চিৎকার করে উঠল ক্লব। এই ম্রৃত্যুপুরী থেকে বের হই!

গর্ধব কোথাকার, আবার হাইপার ডাইভ দিলে চতুর্থ মাত্রায় আটকে যাব খেয়াল আছে? সমান তেজে তেড়ে এল ফ্লেন। এই ভাঙ্গা চোরা পুরানো ট্রুপারশীপ একবারই পুরো হাইপার ডাইভ দিতে পারল না এখন আবার দিতে গেলে আর রক্ষা নেই।

হোক যাই হোক, এই নরকের চেয়ে চতুর্থমাত্রায় আটকে থাকাই ভাল!

কাধ ঝাকালো ফ্লেন। এরকম গর্ধবের সাথে কথা না বাড়ানোই শ্রেয়।

প্রচন্ড গম্ভীর একটা ধাতব শব্দ শোনা গেল পেছন থেকে, একদিকে কাত হয়ে গেল ট্রুপারশীপটা। গ্রেভিশনাল ফোর্স তাদের একদিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। সারা হলওয়েতে লাল সতর্কতা সংকেত বেজে উঠল। দ্রুতগতিতে শীল্ডের শতকরা হার কমছে।

কি হলো এবার! দারুণ ভয় পেয়েছে ক্লব। চোখদুটো তার কোটর ছেড়ে বেড়ে আসছে।

সোলার ফ্লেয়ার… দাত চেপে বলল সার্বি, ৫ দশমিক ৮ g (গ্রেভিটেশনাল ফোর্স) শরীরের উপর পরায় কোনমতে সামলে নিচ্ছে সে। গরম প্লাজমা শীল্ড ভেদ করে ঢুকে পরেছে ভেতরে… তাই শীপের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে কেন্দ্রিয় কম্পিউটার।

মুক্তিবেগ (Escape Velocity) কত? থ্রাস্টার দিলে এই g ফোর্সটা কমবে?

মনে হয় না… হাপাতে হাপাতে বলল ফ্লেন। মুক্তিবেগ ৮৪৯৪ কিমি সেকেন্ডে! অর্বিটের মাঝে অসম্ভর!

ঝড়ের বেগে মাথার ভেতর চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে ফ্লেনের। কিভাবে বাচা যায়। এনার্জি শীল্ডটা ৫০% এর নিচে নেমে গেছে, বড়জোর দশ মিনিট, এর পর সব শেষ… থাস্টার দিয়ে লাভ হবে না… শীপটা কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে… চারপাশের সাইরেনের আওয়াজে কানে তালা লেগে যাবার জোগার হল তার…

আচ্ছা হাইপার ডাইভতো এক্টিভ আছে তাই না? জোরে চেচালো সার্বি, সতর্ক সংকেতের শব্দে নিজেদের মাঝেই কথা বলা কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে। ওটা তো আমরা মেনুয়ালি সেট করেছিলাম… তারমানে কম্পিউটার গেলেও সেটা আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবো।

খুবই বিপজ্জ্বনক! এরকম এঙ্গুলার মোমেন্টামে হাইপার ডাইভ দিলে এখানেই গুড়ো হয়ে যাবে পুরো শীপটা…


হ্যা কিন্তু আমরা চাইলে থ্রাস্টার দিয়ে শীপের নিজের অক্ষ্যের চারপাশে ঘোরার গতিটা কমাতে পারি… ৮ g তে পড়ছে ভালো কথা তখন সোজাসোজি পরতে থাকবে।


বুঝলাম তোমার কথা… কিন্তু এটা করে কি লাভ… চতুর্থমাত্রায় যাওয়া সম্ভব নয়… বলতে বলতে সার্বির আইডিয়াটা তার কাছে পরিস্কার হয়ে গেল। এটাই একমাত্র সুযোগ!


হামাগুড়ি দিয়ে রুনিনের কাছে আসল ফ্লেন। এই উঠ এখান থেকে, আমাদের পালাতে হবে। ক্লব তাড়াতাড়ি হলওয়ে দিয়ে ইমার্জেন্সি এস্কেপে রাখা ওয়াইশীপে ঊঠ, এখনি!

আমি পারছি না! কোকিয়ে উঠল রুনিন, নিজের শরীরের আটগুন ভার সে নিতে পারছে না। তাকে ধাক্কা দিয়ে উপরে তুলল ফ্লেন আর ক্লব।

যা এখনি ওয়াইশিপে! তাড়া দিল সে। এখনো আমাদের একটা সুযোগ আছে।

প্রচন্ড ঝাকি দিয়ে উঠল শীপটা, সিলিঙ্গের সব আলো মিটমিট করতে করতে নিভে গেল। সামনে সিলিং থেকে কয়েকটা কেবন ছিড়ে মেঝেতে পরে আছে, যখন একটার সাথে আরেকটা স্পর্শ করছে তখনি স্পার্ক করছে। যে কোন মুহুর্তে আগুন ধরে যাবে।

ঠেলে ক্লব আর রুনিনকে নেভিগেশন রুম থেকে বের করল ফ্লেন। সার্বি তুমিও যাও! আমি একাই হাইপার ডাইভ স্টার্ট করতে পারব।

ইতস্তত করল সার্বি, গগলস পরা চোখটা ছোট থেকে বড় হচ্ছে। তুমি আসলেই পারবে?

হ্যা, তুমি ওয়াইশীপের ইঞ্জিন এক্টিভ করে রাখো! আমি হাইপার ডাইভের গিয়ার চেপেই চলে আসব।

ইতস্তত করে সার্বি চলে গেল হলওয়ের দিকে।


সময় দেখল ফ্লেন। আর বেশি হলে দুই মিনিট আছে। শীল্ড এখন ১০% এর নিচে। থ্রাস্টারগুলো চালু করে দিল প্রথমে, তারপর লিভার টেনে মেক্সিমাম টর্কে কোর্নিশ ইঞ্জিনগুলো সেট করে দিল। আর সময় নেই! উলটো দিকে প্রচন্ড চাপ অনুভব করল সে। থ্রাস্টারের পাওয়ারে জোর করে শীপটার অক্ষ পরিবর্তন হচ্ছে। হাইপারডাইভের জন্যে তেমন হিসেব করলো না সে, যেদিকে যেতে চায় যাক… শুধুমাত্র রেইজেলের দিক না গেলেই হলো!

গুঞ্জন করে উঠল ঝরঝরে শীপটা। লিভারটা চেপেই হলওয়ের দিকে দৌড় দিল ফ্লেন। কিভাবে আট g এর মাঝে সে ইমার্জেন্সি পডগুলোর কাছে চলে আসল বলতে পারবে না। এর মাঝে শীপটা ভয়ানকভাবে দুলে উঠায় কোথাও ধাক্কা লেগে গালের একপাশ তার কেটে গেছে, হালকা আলোয় দেখতে পেল লাল স্রোত নামছে। কিন্তু সে দেখার জন্যেও দাড়ালো না। দৌড়ে ওয়াইশীপগুলোর কাছে এসে পড়ল। একটা শীপে উঠেছে রুনিন আর ক্লব, ভীত চোখে তাকিয়ে আছে তারা। উল্টোদিকের টাতে সার্বি ইঞ্জিন স্টার্ট দিয়ে বসে আছে। দ্রুত তার পেছনে বসে ওয়াইশীপের হ্যাচ নামিয়ে দিল ফ্লেন।

তুমি দেখি আঘাত পেয়েছ, আড়চোখে তাকিয়ে বলল সার্বি। যাই হোক হাইপারডাইভ তৈরি?

আশা করি, হাপাতে হাপাতে বলল ফ্লেন, তার মনে হল ফুসফুসে বাতাস আর রাখা যাচ্ছে না, সব বেরিয়ে যেতে চাচ্ছে।

ক্লব রুনিন, তোমরা ঠিক আছো?

উলটো পাশের কমম লিঙ্কে চাপা স্বরে ঘোতঘোত আওয়াজ আসল, আপাতত তারা ঠিকই আছে।

ওয়াইশীপের কন্ট্রোল প্যাড থেকে ইমার্জেন্সি এক্সিটের দরজাটা খুলল ফ্লেন, উজ্জ্বল সাদা আলোয় কিছুক্ষণের জন্যে চোখে আধার দেখল সবাই, গরম হল্কা যেন চামড়া পুরিয়ে দিচ্ছে।

এখন কি করব? ওপাশের ওয়াইশীপ থেকে চিৎকার দিল রুনিন।

অপেক্ষা, জবাব দিল ফ্লেন। হাইপারডাইভ দেয়ার জন্যে শীপটা প্রচন্ড গতিতে এগুতে থাকবে, কিন্তু আমি জানি না চতুর্থমাত্রায় এটা প্রবেশ করতে পারবে কি না। তাই যখন ট্রুপারশীপটার গতি মুক্তিবেগের চেয়ে বেশি হবে তখনি আমরা আমাদের ওয়াইশীপগুলো বের করে আনব শীপটা থেকে… এটাই আমাদের প্ল্যান…

এটা কাজ করবে? অনিশ্চিত শোনালো ক্লবের গলা।

জানি না, আপাতত এটা ছাড়া আর কিছু করার নেই।

বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হলো না, ট্রুপারশীপটার গুঞ্জন বাড়তে থাকল, সাথে প্রচন্ডভাবে কাপতে থাকল। গুঞ্জন বাড়তে বাড়তে বিকট শব্দে পরিণত হল, সামনের ইমার্জেন্সি ডোরটার মাথাটা হঠাৎ হাওয়া হয়ে গেছে।

আর একটু! চিৎকার করল ফ্লেন, দাতে দাত চেপে ওয়াইশীপের হ্যান্ড নেভিগেশন ধরে আছে। রেইজেলের দিকে পরার জন্যে অভিকর্ষজ বল আর হাইপারডাইভের বলের বিরুদ্ধে টানের জন্যে সবার মাথা ফাকা হয়ে গেল কিছুক্ষনের জন্যে। থরথর করে কাপতে থাকা শীপটি বিকটভাবে কাপতে থাকল, ধাতব গর্জন শোনা যাচ্ছে পেছনে, হয়তো কিছু ভেঙ্গে গেছে। আর দেরি করা উচিৎ মনে করল না ফ্লেন।
এখনি! চিৎকার করে বুস্টারটার বাটন চেপে দিল, কিছুক্ষণের জন্যে চোখে ধোয়া দেখল সে, শুধু এটুকু বুঝতে পারল যে প্রচন্ড গতিতে ট্রুপারশীপ থেকে বের হয়ে এসেছে তারা।

ওয়াইশীপের মনিটরে একবার দেখল সে, রেইজেলের গ্রেভেটেশনাল পুল থেকে বের হয়ে এসেছে তারা, পাশেই দেখা গেল ক্লবদের শীপটা, বন্য চিৎকার বের হচ্ছে সেখান থেকে।

বেচে গেলাম রে! চিৎকার করে ক্লবকে জড়িয়ে ধরল রুনিন। আজকের জন্যে আর ইয়নের ঘরে ঢোকা লাগল না।

হাল্কা হাসি ফুটে উঠল ফ্লেনের মুখে, এযাত্রা হয়তো বেচে গেছে, এখন কেউ তাদের সংকেত ইন্টারসেপ্ট করলেই হয়! পেছনে তাকিয়ে দেখল ট্রুপারশীপটা চতুর্থমাত্রায় প্রবেশ করতে পারে নি। বিস্ফোরিত হয়ে কয়েক ভাগে ভাগ হয়ে গেছে, ধীরে ধীরে রেইজেলের ভেতরে ভেঙ্গে পরছে।


ওটা আমরা হতে পারতাম বিড়বিড় করল সার্বি, তোমার জন্যে বেচে গেলাম আমরা, ফ্লেন।

আমি…

আমি জানি তুমি ফ্লেন, মুচকি হাসি দিয়ে বলল সার্বি। আমাকে সহজে কেউ ফাকি দিতে পারে না।

কাধ ঝাকিয়ে মেনে নিল ফ্লেন। এরা এখন তারই সহযাত্রি। জানলে জানুক তার আসল নাম, কিছু আসে যায় না।
বুকের পকেটে হঠাৎ বিপ করে উঠল কি যেন, বের করে দেখল কিউকার্ডটা।

এটার কথা ভুলেই গিয়েছিল ফ্লেন কিছুক্ষণের জন্যে। লাল নীল আলো জ্বলছে এটার ভেতর থেকে। শূন্যের মাঝে কিছু লেখা ভেসে উঠল…
“আমি বিজ্ঞান একাডেমির প্রধান, ভ্লাদিমির সিরোভ, ফ্লেনের জন্যে একটা মেসেজ দিচ্ছি, অলিম্পাস আক্রমণের শীকার হয়েছে। আমি মারা যাব কিছুক্ষণের মাঝে। ফ্লেন, তুমি আমার একমাত্র বিস্বস্থ প্রতিনিধি… যতদূরে পার গ্যালাক্সির আউটার আর্মে চলে যাও… এই মহান সাম্রাজ্ঞ অন্ধকার যুগে প্রবেশ করছে। তুমি, সোলারেক্সের অভিযাত্রিরা, আলোর পথের দিশারিরা… হয়তো আবার কোনসময় আলোকবর্তিকা হাতে আবির্ভাব হবে… বিদায় ফ্লেন, গ্যালাক্সির ভাল শক্তিগুলো তোমার সাথেই থাকুক…”

একটু পর রাতের আধারে মিলিয়ে গেল লেখাগুলো।

গ্লাস উইন্ডো দিয়ে বাইরে তাকালো ফ্লেন, রেইজেল অনেক দূরে জ্বলছে, আকাশের শত কোটি তারা প্রস্ফুটিত হয়ে তাকে ডাকছে নিবিড়ভাবে। একমনে তাকিয়ে রইল সে।

আগের পর্ব

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: সাইন্স ফিকশন সবাই সহজ করে লিখতে পারে না।
সবাই হুমায়ূন আহমেদ, বা জাফর ইকবাল অথবা জুল্ভান না।

আপনি বেশ গুছিয়ে লিখেছেন।

আগের পর্ব কি পড়েছি?

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

রাফীদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে। আগের আরো ২৪ টা পর্ব আছে আমার প্রোফাইলে গেলেই পাবেন, অথবা গল্পের নিচে আগের পর্ব ক্লিক করে আগের পর্বে যেতে পারবেন।

২| ০২ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ! বেশ ভাল লাগল!

++++++++++++

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

রাফীদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ সিরিজজুরে সাথে থাকবার জন্যে :)

৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৩

খাঁজা বাবা বলেছেন: ভাল লাগছে
পরের টা জলদি ছারেন
ব্রেক দিয়ে পড়ে মজা নাই :P

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

রাফীদ চৌধুরী বলেছেন: ছাড়ছি তাড়াতাড়ি ই! আগের পর্বগুলো পড়ে ফেলতে পারেন এর মাঝে

৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯

নীল আকাশ বলেছেন: রাফীদ ভাই। ধন্যবাদ পরের পর্ব দেবার জন্য । আগে পড়ে নেই, তারপর কমেন্ট করবো। আগের ১/২ পর্ব পড়ে আসতে হবে সিকয়েন্ছ বোঝার জন্য।

৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১১

নীল আকাশ বলেছেন: ছোট পর্ব । পড়ে ভালো লাগলো। পরের পর্ব গুলোর অপেক্ষায় থাকলাম.........

০৩ রা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৭

রাফীদ চৌধুরী বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকবার জন্যে। ৫ পৃষ্ঠার চ্যাপ্টার ছিল এটা! হয়তো অন্য গুলো আরো বড় ছিল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.