নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা মানবতা বিরোধী তাই পরিত্যাজ্য মানবের সাধনা হোক মনুষ্যত্ব লাভ।
হঠাৎ করে নিজেকে কেমন যেনো বোকা বোকা লাগছে।ছোট বোন চারু বার বার উঁকি ঝুকি মারছে আমার ঘরে।আমার গতিবিধি লক্ষ করছে।হয়তো মায়ের পক্ষে গোয়েন্দাগিরি করতে নেমেছে।বিরক্তিকর। সুযোগ মতো পেয়ে আমি একবার চোখ কটমট করে তাকাতে ভয় পেয়ে চলে গেলো। আমি জানি সে মোটেও চলে যায়নি। শুধু একটু সাবধানী হয়েছে মাত্র।খুব চালাক প্রকৃতির মেয়ে সে।
আমাকে সে ঠিকই নজরে রাখবে।চারুর মাতৃভক্তি ও প্রবল। মায়ের কথা সে সবসময় অক্ষরে অক্ষরে পালন করে। তিন ভাই বোনের মধ্যে সে ই সবচেয়ে বেশি মায়ের ভক্ত।
মন টা আজ খুবই বিক্ষিপ্ত। সকাল থেকেই যা যা ঘটেছে তাতে করে মনের মধ্যে অদ্ভুত এক শূন্যতা সৃষ্টি হয়েছে।সকাল সকাল কার মুখ দেখে ঘুম ভেঙেছিলো কে জানে।দিনটাই আজ মাটি।
হঠাৎ করে মায়ের আচরণ আজকে এমন হয়ে গেলো কেন? কি এমন হয়েছে? বলা নেই কওয়া নেই দুম করে বিয়ের প্রস্তাবই বা জোগাড় করলো কোথা থেকে কে জানে? যতই ভালো প্রস্তাব হোক।ভালো করে জানা নেই শোনা নেই অমনি বিয়ে। ব্যপারটা কেমন যেন খাপ ছাড়া লাগলো আমার কাছে। মা অভাবের জ্বালায় সবকিছু নিয়ে বেশি টেনশন করেসেটা আমি জানি কিন্তু তার এই লোভী রূপ আমায় আহত করল।সমস্ত যুক্তি বোধ বুদ্ধি সব হারিয়ে ফেলেছে বলে আমার মনে হলো।
স্ত্রীর সম্পদে আমি কখনো ধনী হবার পক্ষপাতি নই।মনের মিল না হলে অধিক রুপবতী দিয়ে জীবন কাটানো যাবে কি?বিয়ে দুটি মানুষের সারাজীবনের ব্যপার । এতো তাড়াহুড়োর কি আছে?
মনের মধ্যে নানা চিন্তা ঘুরপাক খেতে লাগলো অনবরত।সুলেখার কথা ভাবতেই মাথাটা ঝিমঝিম করে উঠছে।
সুলেখা ও আমার সাথে এত বড় বেইমানী কি করে করল।কি দরকার ছিলো এই ছলনার। আমি ঠিক করলাম সুলেখাকে ভুলে যাবো ।যত কষ্টই হোক না কেন,অন্তর জ্বলে পুড়ে খাক হয়ে যায় যাক, আমায় সুলেখাকে ভূলে যেতে হবে। এক সাথে দুটো সম্পর্ক কখনো ই
কারো মঙ্গল ডেকে আনবে না।সবদিক বাঁচাতে আমাকে বরং নতুন জীবনেই মানিয়ে নেয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।নানা কথা ভাবতে ভাবতে একটু তন্দ্রা মত এসেছিলো।কাছের মসজিদে এশার আযান হচ্ছে।
ঠিক তখনই গাড়ীর হর্ণের বিকট আওয়াজে তন্দ্রা ছুটে গেলো।চারু এসে জানালো নতুন আত্নীয়রা চলে এসেছে। পোশাক পরে মা তৈরি হতে বলেছে।কিছুক্ষণ পরে এক ফাঁকে মাও এসে একটু সাজগোজ করার তাগাদা দিয়ে গেলো।মা আর বোনের ব্যস্ততা দেখে আমার হাসি পাচ্ছে। যেহেতু আমি ঘর অন্ধকার করে শুয়ে ছিলাম।উঠে আলো জ্বাললাম। মনের কষ্ট মনেই রাখতে হবে। সুলেখাকে ভূলে যেতে হবে। সুলেখার স্মৃতি ভুলে যেতে হবে ।আমার ইচ্ছে না করলেও মায়ের কড়া হুমকির পরিপেক্ষিতে নিজেকে স্বাভাবিক রাখার আপ্রাণ চেষ্ট করলাম। কিন্তু কেন যেন বার বার সুলেখার কথা,তার ছবি,তার হাসি আমার চোখের সামনে ভেসে উঠতে লাগলো।বুকের কষ্ট গুলো দলা হয়ে গলায় এসে জমা হলো। জগতের এই অবাঞ্ছিত রুপকে আমার কাছে বিষাক্ত মনে হচ্ছে। খুব তাড়াতাড়ি মা আবারও ফিরে এলেন,
-ঘরের মধ্যে এখনো কি করছিস। তৈরি হয়ে নে।
-মা এতো ব্যস্ত হবার কি আছে? একটু সময় নাও।
-না সময় নেওয়া যাবে না।সুমিতার মামা বিদেশ থেকে এসছেন উনি ব্যস্ত মানুষ। উনার ব্যস্ততা আছে, উনি খুব তাড়াতাড়ি ফিরে যাবেন।তিনি চান যাবার আগে বিয়েটা হয়ে যাক।তুমি তাড়াতাড়ি এসো।ওনারা অপেক্ষা করছে।
-সব তো সিদ্ধান্ত নিয়েই নিয়েছো, এখানে আমার আর কি দরকার?
-বেশি বুঝতে চেষ্টা করো না।সব তোমার ভালোর জন্য করা হচ্ছে। বাড়ি ভর্তি লোকজন আমি চাইনা তুমি এতো লোকের মধ্যে কোন নাটক করো।
-ঠিক আছে মা তুমি নিশ্চিত থাকো আমি কোন কিছু করবো না। প্রমিজ।দয়া করে এখন বিরক্ত করো না।
-মা চলে গেলেন। যাবার আগে যথারীতি তাড়া দিয়ে গেলেন।
মা যখন আমার কোন কথাই শুনবে না বলে ঠিক করেছে তখন সেই কথা ভাবতেই আমার মনের মধ্যে এক তীব্র অভিমান জমা হলো ।বড় আপা নিজের ইচ্ছায় বাড়ি ছাড়লো অজানা অচেনা ছেলের হাত ধরে। আমাদের কথা একটুও ভাবলো না। নিজেরটাই শুধু ভাবলো।মা বাবা দুজনের মনেই এর জন্য কষ্ট সহ অপমানবোধের এক গভীর ক্ষত এখনো জ্বলজ্বল করছে।আমি ঠিক করলাম আমি আর তাদের দুঃখের কারণ হবো না।আজ আর নিজের কথা ভাববো না। জীবনে যা হবার হবে।
সুলেখাও ছলনার আশ্রয় নিয়ে, নিজের অবস্থান গোপন করে, আমাকে ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে চরম কষ্ট দিয়েছে।নারী জাতির প্রতি মনটা কেমন যেন বিষিয়ে উঠলো্।যদিও এটা ঠিক না একজনের দোষে সমগ্র নারী জাতিকে দোষী ভাবা ঠিক না।তবুও মনের আকাশে কত কথাই না ভেসে বেড়াতে লাগলো। সুমিতাও কি এমন হবে?শুধু নিজের কথাই ভাববে ? কি হবে বিয়ে করে শুধু দুখ কষ্টের মধ্যে নিজেকে টেনে নিয়েেআমি বুঝতে পারছি মা এসে বকবে আমার দেরী হয়ে যাচ্ছে।
তবু আবারো ঘুরে ফিরে মনের মধ্যে সুলেখার চিন্তা এলো। এমন কেন হচ্ছে বুঝতে পারছিনা। যাকে আমি ভুলতে চাচ্ছি সে কেন বারবার আমার সামনে এসে দাড়াচ্ছে?
আচ্ছা বিবাহিতা মেয়েদের দেখলে তো খানিকটা চেনা যায়। সুলেখার মধ্যে তো তেমন কোন চিহ্ণ দেখা যায়নি।গিয়েছে কি? আমার চোখে তো পড়েনি।নাকি প্রেমে আমি অন্ধ হয়ে গেছিলাম। আমি কি বোকা!
আমি তো ততটা বোকা নই ,সুলেখার কোন সাজপোষাকে দৈহিক আচরণে তাকে বিবাহিতা মনে হয়নি।নাকি হয়েছে। সুলেখা যদি বিবাহিতা হয় তাহলে আমার প্রথম প্রেম পরকীয়ায় কলঙ্কিত হয়েছে।
ছি! সুলেখা ছি! আমার সাথে এমনটা কিভাবে করতে পারলো।এই নষ্ট কলঙ্কিত মেয়েটাকে আমার জীবনের ডায়েরি থেকে চিরতরে মুছে ফেলতে হবে।ফেলতেই হবে।
তাছাড়া একজনের সংসার ভাঙার অধিকার আমার নেই আমি মনে মনে ঠিক করলাম সুলেখার সাথে আর দেখা বা যোগাযোগ কিছুই করবো না।সে থাকুক তার মতো।যদিও এই সিদ্ধান্ত নিতে আমার বুকটা হু হু করে উঠলো তবু আমি আমার সিদ্ধান্তে অটল থাকলাম।আমি অবশেষে সিদ্ধান্ত নিলাম আমি আর সুলেখার সাথে কোন ক্রমেই যোগাযোগ করবো না।
পরের সপ্তাহে আমার বিয়েটা হয়ে গেলো। বেশি ধুমধাম নয়,সামান্য কিছু আয়োজনে। আত্মীয় স্বজন সকলে ধন্য ধন্য করতে লাগলো আমার বউকে দেখে।সারা দুপুর বিকেল সুমিতাআমার সাথে থাকলেও কথা বলার সুযোগ খুব একটা হলো না।তবে তাকে আচার আচরণে খারাপ মনে হলো না।
প্রথম দেখায় যে কেউ সুমিতাকে খুব পছন্দ করবে। নিপাট নিরীহ দেখতে একটা মেয়ে সুমিতা।রুপে তেমন আহামরি না হলেও কথাবার্তায় বাচনভঙ্গীতে অত্যন্ত সাবলীল। অনেক সহজে সে যে কারো সাথে মিশে যেতে পারে বলে মনে হচ্ছে।নববধুরা খুব একটা কথা বলে না কিন্তু সুমিতা বেশ কথা বলছে।সুযোগ বুঝে দুএকবার সে আমাকে খোঁচা ও মেরেছে।আমি খনিকটা অবাক।
একটু রাত হতেই মা বললেন, বাবু যা ঘরে যা ঘুমিয়ে পড় গে যা।
অন্যদিন হলে কিছু মনে করতাম না কিন্তু আজ বেশ লজ্জা লজ্জা লাগলো।চারু মিচমিচ করে হাসতেই আমি চোখ পাকালাম কিন্তু তাতে সে একটুও ভয় পেলো বলে মনে হলো না।খিলখিল করে হাসতে লাগলো।আমি একরকম পালিয়ে ঘরে চলে এলাম।
ঘরে ঢুকতেই সুমিতা বলল ,এতো দেরী হলো যে আমি তো কতক্ষণ হলো অপেক্ষা করছি।কি করছিলে।
-না মানে গেস্ট ছিলো তো তাই ।
- ও এখন বুঝি ঘুম পেয়েছে তা্ই এসছেন? তাই তো?
-আমি এতো সকালে ঘুমাইনা।
-ও ভালো। আমিও সকাল সকাল ঘুমাইনা।যাক গল্প করা যাবে।বসুন।
এ মেয়েটি দেখছি অনেক বেশি ফটফটিয়া।নতুন বউ এত চোখে মুখে কথা বলতে পারে জানা ছিলো না।আমি বললাম,
-তোমায় কিন্তু দেখতে বেশ।
-বাহ এত ভালো করে কখন দেখলেন। আচ্ছা আপনার নাম অলক,তাই তো? অলক মানে কি?
-অলক মানে কুঞ্চিত চুল।তোমাকে বেশ লক্ষী টাইপ দেখতে!
-অতি ভক্তি কিন্তু চোরের লক্ষণ।
-আচ্ছা তুমি তো বেশ চটপটে একটা মেয়ে প্রেম ট্রেম করোনি? লাভ ম্যরেজ না করে এরেন্জ ম্যরেজ করলে যে?
-আপনিও তো লাভ ম্যারেজ না করে .......যা হোক রাতে পানি টানি খেলে ওই ওখানে রাখা আছে।
-আমার প্রশ্নের উত্তর পেলাম না কিন্তু?
-ছেলে দেখলে ভয় লাগে তাই প্রেম ট্রেম করিনি।
-তুমি ...ছেলে দেখলে ভয়?! আমায় দেখেও কি ভয় লাগছে?
-জানি না বুঝতে পারছি না ।তবে খুব লজ্জা লাগছে।
-তোমার কথাবার্তায় কিন্তু সেরকম মনে হচ্ছেনা।যাক লজ্জ পাওয়া ভালো। ভয় পেলে সমস্যা।
-কি রকম?
-এই যেমন তোমায় একটু ছুঁয়ে দিলাম যদি ভয় পাও তাহলে তো চেঁচাবে।চেঁচালে মান সম্মান আর থাকবে?
-আমি মোটেও ওরকম হ্যাবলা ভ্যবলা টাইপ মেয়ে না।
-আমি কি তোমায় একটু স্পর্শ করতে পারি।
-আপনার কি আমায় খুব স্পর্শ করতে ইচ্ছা করছে।
-এ আবার কেমন কথা ? করছেই তো।
-তাহলে বাতি নিভিয়ে দিয়ে আসুন, এসে আমায় স্পর্শ করুন।
আমি বাতি নিভিয়ে দিলাম। ঝুম অন্ধকার । ঘরটা আমার পরিচিত কিন্তু সুমিতা কে কোথাও দেখছি না মানে ওর সাড়া শব্দ পাচ্ছি না।
-সুমিতা তুমি কোথায়?
হালকা হাসির শব্দ এলো।
-কি হলো?
-আমার একটা প্রশ্ন ছিলো?
-কি প্রশ্ন?
-আচ্ছা সুলেখাকে বিয়ে করলে না কেন?
হঠাৎ আমি থমকে গেলাম,মুখ ফসকে বেরিয়ে এলো,তুমি কি সুলেখাকে চেনো? কিভাবে?
হঠাৎ সব কেমন যেন চুপচাপ ।কোন আওয়াজ নেই কিছুক্ষন পরে সুমিতা গম্ভীর হয়ে বলল,
-রাত অনেক হয়েছে,ঘুমিয়ে পড়ো।আমার ঘুম পাচ্ছে।
মনটা হঠাৎ ভার হয়ে গেলো।কি বলবো বুঝতে পারছি না ।একটু বিব্রত ও লজ্জিত ও হলাম কিন্তু আরো অবাক হলাম ভেবে এই মেয়েটি সুলেখার কথা জানলো কি করে। আমাদের প্রেম তো এত ফাটাফাটি টাইপের না যে লোক জানা জানি হয়ে অন্যরকম অবস্থা। আর এসব জানার পরও এই মেয়ে তবে আমাকে বিয়েতে রাজী হলো কেন? না করে দিতেই পারতো। আবার জানলেও চেপে যেতে পারতো ।অন্তত আজ এসব কথা কি তোলা খুবই জরূরী ছিলো? কি চায় মেয়েটি?সুমিতার আচরণ গুলো কেমন যেন সন্দেহ লাগলো আমার কাছে.......
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৩৭
ইসিয়াক বলেছেন: গল্পটির সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা রইলো আপু।
আপনার মতো নতুন প্রজন্মের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারাটা আমার জন্য অনেক পাওয়া।
শুভকামনা রইলো।
২| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:২২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুপাঠ্য, শ্রুতিমধুর লেখা ।
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪২
ইসিয়াক বলেছেন: ধন্যবাদ সহ শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
৩| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:২৮
রাজীব নুর বলেছেন: সুলেখাই কি সুমিতা?
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৪
ইসিয়াক বলেছেন: যাহ তা কি করে হয়।
৪| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৫৩
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ভালো লেগেছে
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৪
ইসিয়াক বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
শুভকামনা।
৫| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১২:০৮
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বিশাল লম্বা গল্প, চোখের সমস্যার কারণে পড়তে পারছি না।
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৬
ইসিয়াক বলেছেন: জুনায়েদ ভাই, অনেকদিন পরে আপনাকে আমার গল্পে পেয়ে ভালো লাগলো।
দোয়া করি খুব তাড়াতাড়ি আপনার চোখের সমস্যা কেটে যাক।
ভালো থাকুন, নিরাপদে থাকুন।
নিরন্তর শুভকামনা।
৬| ১১ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১২:৩৮
নিভৃতা বলেছেন: বাহ! ধীরে ধীরে আকর্ষণ আরো বাড়ছে। এরপর কী হলো?
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৮
ইসিয়াক বলেছেন: অনেক কৃতজ্ঞতা আপু।
অফ টপিকঃ আপনি কি সায়মা আপু?
৭| ১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: গল্পটা কিন্তু ভালো হয়েছে।
সাস্পেন্স আছে। ভেরি গুড।
১১ ই মার্চ, ২০২০ সকাল ৯:৪৯
ইসিয়াক বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুবই ভালো লাগলো।
শুভকামনা বন্ধু।
৮| ১১ ই মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: কবিতার চেয়ে আপনি গল্প ভালো লিখেন।
১১ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৪১
ইসিয়াক বলেছেন: তাহলে কবিতা লেখা বাদ।
৯| ১১ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে সুলেখাই সুমিতা। যদিও লেখককের মনের কথা জানতে আমাদের আরও অপেক্ষা করতে হবে।
শুভকামনা প্রিয় ইসিয়াক ভাইকে।
০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫৩
ইসিয়াক বলেছেন: ইতিমধ্যে নিশ্চয় জেনে গেছেন সুলেখাই সুমিতা কিনা! পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ
শুভকামনা জানবেন প্রিয় দাদা ।
১০| ১১ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৪৮
নিভৃতা বলেছেন: না। ঝুমু আপু। সামুর ফেবু গ্রুপে অ্যাড হয়েছি তো।
০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫৫
ইসিয়াক বলেছেন: আপনাকে আর ব্লগে পাই না কেন আপু।
শুভকামনা জানবেন ।
১১| ১১ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:০০
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন:
রোম্যান্স এবং সাসপেন্স উভয়ই একই সময়ে চলছে ।সাথে বাস্তবের জটিলতা ।
পরবর্তী অংশের জন্য অপেক্ষা -----
০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫৫
ইসিয়াক বলেছেন: পাঠে ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইলো ভাইয়া্
১২| ১১ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাহলে কবিতা লেখা বাদ।
না, কবিতাও থাকুক।
০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫৫
ইসিয়াক বলেছেন: আচ্ছা
১৩| ১৫ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:৩৮
নীল আকাশ বলেছেন: মিস হয়ে গিয়েছিল তাই নতুন পর্ব পড়ার আগে এটা দেখে গেলাম।
কথোপকথেন বেশ দূর্বলতা আছে। শুরুতেই বাসর রাতে তুমি থেকে হুট করে আবার আপনি।
তাছাড়া একটানা কথাবার্তা পড়তে বিরক্ত লাগে।
শেষে প্যাঁচ তো ভালোই লাগিয়ে দিয়েছেন। যাই পরের পর্ব যাই।
০২ রা এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৯:৫৭
ইসিয়াক বলেছেন: গল্পটি আবার লেখার ইচ্ছা আছে ।তখন আপনার পরামর্শ মাথায় থাকবে।
চমৎকার মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন প্রিয় নীল আকাশ ভাইয়া।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই মার্চ, ২০২০ রাত ৮:০৮
প্রেক্ষা বলেছেন: ধোঁয়াশা আর ধোঁয়াশা...
এইবারে মনে হচ্ছে সুমিতা আর সুলেখা দুই বোন।
যথারীতি গল্পে একরাশ মুগ্ধতা। পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।