নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই রকম পৃথিবীর স্বপ্ন দেখি যেখানে সবাইকে সমান দৃষ্টিতে দেখা হবে। যেখানে থাকবে না কোন পাপ পঙ্কিলতা।

ইসিয়াক

সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই।

ইসিয়াক › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃহোম কোয়ারেন্টাইন

০৯ ই মে, ২০২০ সকাল ৭:২৪


দেখতে দেখতে রোজা এসে গেলো। সারাদেশ ব্যপি করোনা ভাইরাসের কারণে সরকার কতৃক অপ্রত্যাশিত সাধারণ ছুটি চলছে। ছুটি পেয়ে তো প্রথম প্রথম নিজেকে দারুণ সৌভাগ্যবান মনে হলো।নিজেকে মনে হলো সদ্য জাত পাখীর ছানা। সারাদিন আনন্দে ঘরময় ছুটোছুটি আর লুটোপুঠি।বউ তো বলেই বসলো তোমার বড্ড বাড় বেড়েছে বুঝলে! এতো বাড় ভালো না।

বউ বলে কথা! ভালোবেসে কিছু বললে তেমন কিছু মনে করতে হয় না। আমিও অবশ্যই মনে কিছু করিনি। বলছে বলুক দু’চারটা কথা।ভালোর জন্যই তো বলছে নাকি?

যেহেতু ছুটি পাওয়া গেছে এবং ক্রমেই বাড়ছে এবং বাড়ছে। সেহেতু ভাবলাম এবার এতো দিনের শখ আহ্লাদগুলো ভালো করে পূরণ করে নেওয়া যাবে।

বিয়ের পর স্কুল বাড়ি, বাড়ি স্কুল করতে করতে সময় যে কখন ভোঁ কুত কুত করে পালিয়ে গেছে তা টেরই পায়নি।

আহারে জীবন! এতো সাধের বিয়ে করে প্রেমটা ঠিক মতো করা হলো না ।সময় কই প্রেম করবো। যাক দেরীতে হলেও এবার তাহলে সরকার মশাই যখন সুয়োগ সুবিধা দিয়েছেন তবে তা কজে লাগানো যাবে বৈকি।

কিন্তু কদিন যেতেই মনে হলো আমি ভাবছি কি আর বৌ ভাবে কি। বছর দশেক সংসারের ঘানি টানতে টানতে বৌয়ের মনে হয় সব রস কস শুকিয়ে আটি বেধে গেছে। কাছে গেলেই দুর দুর করে তাড়িয়ে দিচ্ছে নয়তো চোখ কটমট করে তাকাচ্ছে। কি যে করি, বড় জ্বালা হলো দেখি!

কত কিছু ভাবলাম,প্লান করলাম। বিয়ের পর হানিমুন তো করা হলো না সময় আর টাকার অভাবে।এইবার কাজটা সারবো।হোক তা ঘরে অসুবিধা নেই।

লকডাউনের চলছে। যেই ভাবা সেই কাজ বউকে পটিয়ে কৌশলে বাচ্চা দুটোকে নানী বাড়ী পাঠিয়ে দিলাম, ভাবলাম যাক ক্যাও ম্যাও ঝামেলা শেষ। পুরা ইউরোপ কান্ট্রি। কিন্তু হায় হায়। ভাবলাম কি আর হলো কি! একটু রোমান্টিক হয়ে গা ঘেসলেই,
আ মলো যা বুড়ো বয়সে ভীমরতি,গরম লাগছে সরো তো।

-ও এই জন্য বুঝি বাচ্চা দুটোকে নানাবাড়ি পাঠালে । দাড়াও আজই পল্টুকে ফোন দিচ্ছি ওদের দিয়ে যাক।তোমার লাইন মারা বের করছি।বুড়ো বয়সে ভিমরতি।

মনের দুঃখ পেলাম খুব দুঃখ পেলাম ! ভাবলাম সন্ন্যাসী হয়ে হিমালয় চলে যাবো্।থাকবোনা এই পোড়া সংসারে। এখানে আমায় কেউ ভালোবাসে না। লক ডাউনের সময়টাতে হিমালয় ভ্রমনে কাটিয়ে আসবো কিন্তু সেখানেও তো বাধা।

গাড়ি ঘোড়া তো চলছে না তার উপর পায়ে হেঁটে গেলেও বিপদ। পুলিশ ভায়েরা বাইরে দেখলে পেঁদিয়ে টাইট করে ছেড়ে দেবে ।

তো সেই থোড় বড়ি খাড়া খাড়া বড়ি থোড়। ঘরে থাকো ঘরে থাকো। কথাটা শুনতে শুনতে মনের মধ্যে একেবারে ঘৃণা ধরে গেলো।

তারপরও যা হোক প্রথম দুচারদিন অর্ডার করলে গিন্নি বেশ চপ সিঙ্গারা বানিয়ে খাওয়াচ্ছিলো ।দুদিন যেতে সব বন্ধ ।বলল,
তোমার এতো খাই খাই রোগে ধরেছে কেন গো। খাচ্ছো আর ভুড়ি বাড়াচ্ছো। ঘরের কাজে হাত লাগাও ।কাজের লোক যে বিদেয় করেছো সে খেয়াল আছে। কিছু কাজ ভাগ করে নাও আমি একা একা এতো কাজ করতে পারবো না। সরকার তো সাধারণ ছুটি ঘোষনা করেছে। তোমরা তো বেশ আছো আমাদের কথা কি কিছু ভেবেছে। আমাদের ছুটি কই। আপাতত কৃচ্ছতা সাধন করো। তারপর সব পাট চুকে নতুন নিয়মে কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি চালু হলো।আর আমার দৈনন্দিন ব্যস্ততা শুরু হলো অন্য মাত্রার।

যখনই কাজে লাগে তখন বেশ ঢঙ করে বলে,
-এ্যই শুণছো একটু হেল্প করো না প্লিজ ।তোমার তো এখন স্কুল, প্রাইভেট, টিউশনি ,কোচিং এর খাতা দেখা কিছুই নেই। এখন থেকে আমাকে একটু রান্না ঘরে সাহায্য সহযোগীতা করলেই পারো ।

তো সেই শুরু। কাজ বাড়তে বাড়তে ঘর মোছা, কাপড়কাচা, বাসন মাজা একে একে সব আমার ভাগে চলে এলো। আর ছোলা পুরি সিঙারা। ওসব তো এখন কল্পনা ।আমার ফাঁদে ফেলার বুদ্ধি। তো আমিও কি কম যাই নাকি সদর্পে ঘোষনা করলাম
রোজা এসে গেছে ,আমার ধার্মিক বউকে বললাম ,
-অন্যবার তো কাজের চাপে রোজা তেমন রাখা হয় না এবার কিন্তু ত্রিশটা রোজাই রাখবো।বাঙালী মুসলমান বলে কথা।

বউও রাজী হয়ে গেলো এক কথায়। গদগদ হয়ে বলল খুব ভালো খুব ভালো।

রোজা রাখার সুফল সাথে সাথে পাওয়া গেলো। আমার ধর্ম ভীরুবউ তো আনন্দে ব্যাঙের মতো লাফাতে লাফাতে আমার রোজা রাখার খবর রাষ্ট্র করতে লাগলো। ফোনে ফোনে প্রচার হয়ে গেলো আমার রোজা রাখার ঘটনা। আর সব চেয়ে বড় কথা আমার সব কাজে ও সাধারণ ছুটি ঘোষিত হলো হোম মিনিষ্ট্রি থেকে। যাক বাবা আমার বাসন মাজা, কাপড় কাচা, ঘর মোছা এসব থেকে তো বাঁচা গেলো। এখন আমি পড়ে পড়ে বেলা বারোটা পর্যন্ত ঘুমাই। কোনই অসুবিধা নেই।
আহ শান্তি। শুধু আরাম আর আরাম।

আমার ঘুম এখন বেলা এগারোটার আগে ভাঙছেই না। ঘুম থেকে উঠে বসি টিভি নিয়ে। এ চ্যানেল ও চ্যানেল করে সময়টা তরতরিয়ে কেটে যায়।সবচেয়ে বড় কথা স্কুলের কোন হ্যাপাও নিতে হচ্ছে না। লাইফটা একেবারে এনজয়েবল হয়ে গেছে। শুধু যদি বউটা একটু রোমান্টিক হতো!

বিকল্প ব্যবস্থা সবসময়ই থাকে। আমারও জন্যও বিকল্প ব্যবস্থা সুযোগ চলে এলো।

বউ বলল ঘরে খারাপ লাগলে ছাদে ঘুরে আসতে পারো মাঝে মাঝে। সবাই তো বেশ ছাদ ভ্রমণ শুরু করেছে। তোমার ভালো লাগবে।
তো আমিও বিকেল হলেই ছাদ ভ্রমণে বের হই। ছাদ ভ্রমন বেশ মজার এদিকে পাশের বাড়ির ভাবি, ওদিকে পাশের বাড়ির বউদি। আমাদের বাসাগুলোর ছাদগুলো এমন ভাবে তৈরি যে এক ছাদ থেকে অন্য ছাদে টপাটপ চলে যাওয়া যায় চক্ষের নিমেষে। অতএব নো চিন্তা।

আমাদের বাড়ির দোতালার রুমকি ভাবিতো আরো বেশি রোমান্টিক। যৌবনে তার নাকি খুব শখ ছিলো ঘুড়ি ওড়ানো। কিন্তু বাড়িতে চাচাদের জন্য নাকি সে সখ পুরণ হয়নি।কত কথা বলে! আহা বেচারা!

ছাদে আমার ঘুড়ি ওড়ানো দেখলেই তিনি একেবারে চুম্বকের মতো আমার পানে ছুটে আসেন। কি যে মিষ্টি লাগে আমি ঘুড়ি ওড়াই আর ভাবী সুতো ধরে রাখেন। মাঝে মাঝে ভুল করে ছোয়াছুয়ি চোখাচোখি হলে বেশ মজাই লাগে। কিন্তু কদিন যেতেই সমস্যা হয়ে গেলো একটা,

চামেলি বোধহয় ব্যপারটা খানিক আঁচ করে ফেলল। কে না কে কানে ঠিক তুলেছে ।আমার সুখ দেখে কার যে এতো হিংসা হয় কে জানে।

আজ থেকে আমার ছাদে যাওয়া বণ্ধ এতো করে বললাম,
ঠিক আছে ঠিক আছে ঘুড়ি ওড়ানো বাদ।রুমকির মায়ের সাথে কথা বলা বাদ। ছাদে গিয়ে না হয় কুত কুত খেলবো্ কিন্তু কে শোনে কার কথা।
বলল,
-কোন খেলা হবে না , ঘরেও না বাইরেও না। সব খেলা বন্ধ, ব্যস। নচ্ছার ব্যাটা ছেলে একদম ষ্টে হোম।

মনটা ভীষণ খারাপ।আজ থেকে আমার শুরু হলো আসল হোম কোয়ারেন্টাইন। আমি ঘরবন্দী। সকাল সকাল চামেলী দেখি ভিডিও কলে কথা কইছে তার বান্ধবী জুঁই এর সাথে।

-ওমা জুঁই তোকে কতদিন পরে দেখলাম। খুব ভালো লাগছে , এতোদিনে বুঝি আমার কথা মনে পড়লো।

-না চামুপা[বলে রাখি লোক সমাজে আমার বউকে তার ছোট বয়সীরা সবাই আদর করে চামুপা বলেই ডাকে।]তোমার কথা আমার খুব মনে পড়ে কিন্তু বাসায় এতো কাজের চাপ ওতো বাড়িতে আছে।খুব জ্বালাচ্ছে। শুধু খাই খাই করছে। অর্ডারের শেষ নাই। কি যে অবস্থা।তোমাকে দেখেও খুব ভালো লাগছে গো।

-হ্যাঁরে জুই কতদিন হয়ে গেলো সামনাসামনি বসে কথা হয় না।ভালো আছিস নিশ্চয়।

-হ্যাঁ ভালো আছি চামুপা খুব মিস করি তোমাকে আর সেই সব দিনগুলো।

-আচ্ছা তুই ওভাবে মুখে মাস্ক পরে আছিস কেন ঘরের মধ্যে?

-এই যে তোমার সাথে গপ্পো করছি যদি ভাইরাস ঢুকে যায়? সোস্যাল ডিসেটেন্স আর নিয়মকানুন কঠোর ভাবে মেনে চলছি তো।তাই আরকি এই সাবধানতা।

.-তোর কি মাথা খারাপ হয়েছে নাকি ? মোবাইলে কথা বলবি এতে কি করে ভাইরাস আসবে। সরা দেখি তোর মুখের ওই গরুর ঠুসি।বিরক্ত ধরে গেলো। জানিস তো আমার তো দম বন্ধ হয়ে আসে।

-ওমা চামুপা তুমি একে গরুর ঠুসি বলছো কেন? এটার তো সুন্দর একটা নাম আছে, মাস্ক।

-আচ্ছ বুঝলাম জানি, তোর ওই প্রোটেকশান মাস্কটা খোল দেখি। তোর মুখটা একটু ভালো করে দেখি।মুখ ঢাকা থাকলে গল্প করে আবার শান্তি আছে নাকি? কি জমানা এলো!

জুঁই মনে হয় ঠুসি স্যরি মাস্ক খুলে ফেলেছে চামেলি ফের বলল,

-যাক শান্তি পেলাম তোর মুখখানি দেখে। আর তুই বলতো দম নিয়েও একটু আরাম পাচ্ছিস না কি বল? তবে আর যাই বলিস তুই কিন্তু ঘরে থেকে থেকে কেমন যেনো ফ্যাকাশে হয়ে গেছিস।

-ওসব তো ঘরে থাকার ফল চামুপু। তবে রংটা একটু খুলেছে, কি বলো?

-তা খুলেছে তবে সমস্যা হলো কি জানিস?

-কি সমস্যা?

-তোর মুখটায় তো মাস্কের দাগ বসে গেছে মনে হচ্ছে । হায় হায়, খেয়াল করে দেখেছিস?

-নাতো?

-খুলে বলো দেখি কি হলো আমি তো কিছুই বুঝতে পারছি না।

-ওই যে বিদেশিদের মতো? কি সব পরে না ,ভিতরে ভিতরে । ওগুলো খুললে শরীরের রঙ যেমন দেখায় আর কি। বেশি সাদা আর কম সাদা। বুঝেছিস নিশ্চয়।

জূই যেনো লজ্জায় কুঁকড়ে গিয়ে বেশ জোরেই বলে উঠলো,
- যাহ ফাজিল কোথাকার । ঘরে থেকে থেকে তোমার বড্ড ইয়ে জমে গেছে।

প্রচন্ড হাসি পাচ্ছে এই সব আঠারো প্লাস গল্প শুনে কিন্তু হাসা যাবে না। হাসলে ধরা পড়ে যাবো।তাহলে মুখে একেবারে কুলুপ আটবে। দেখি আর কি বলে।
তো আমার বউ আবার বলল,

-ইদ তো চলে এলো কেনাকাটার কি প্লান করলি।

-ইদ কি এবার হবে?

-কেন হবে না। ইদ হবে ইদের মতো। শোন ইদের কেনাকাটায় কোন ছাড় দেওয়া চলবে না। তাহলে একেবারে পেয়ে বসবে। আর শোন এবার ইদে নতুন একটা আইটেম বেশি কিনতে হবে খেয়াল রাখিস।

-নতুন কি আইটেস বেরুলো এই কদিনে?

-কেন মাস্ক। ইদে ম্যাচিং মাস্ক না হলে চলবে? শাড়ী পড়লি ম্যাজেন্টা কালারের আর মাস্ক পরলি সাদা কেমন দেখাবে ভাবতো?

-ওহ চামুপু ভেবে দেখিনি তো? এই জন্য তোমায় এতো ভালোবাসি। তুমি না দারূণ ফ্যাশনেবল। তোমার চিন্তা ভাবনায় আমি অভিভুত।
এই কথোপকথনে হঠাৎ করেই ছন্দ পতন হলো।জুঁই ফিসফিসিয়ে বলল,

-চামাপু এখন রাখি আমার বর উঠে গেছে।ওকে কটা থালাবাটি ধরিয়ে দেই ,না হলে টিভি খুলে বসলে কিছুতেই হাত দেবে না। ও বাজারে বের হলে তোমায় কল ব্যাক করছি।

আমি অবস্থা বুঝে পাশ ফিরে মৃদু মন্দ নাসিকা গর্জন করতে লাগলাম।

হঠাৎ দেখি কে যেনো আমার শরীর ধরে ঝাঁকাচ্ছে । প্রথমে ভাবলাম ভুমিকম্প । তারপর দেখি, নাহ! এতো গিন্নি।
সজোরে চেচিয়ে বলছে,

-এ্যাই লুঙ্গিটা খোলো। শুনছো লুঙ্গিটা খোলো। তাড়াতাড়ি ,তাড়াতাড়ি।
-আমি লজ্জায় বেগুনি হয়ে ধড়মড়িয়ে উঠে বললাম এ্যই আস্তে! কি হচ্ছে কি! লোকে শুনছে তো। আমাদের ইয়ের কথা লোকে শুনলে কি ভাববে বলো তো। আর আমি তো রোজা এই অবস্থায় কি করে কি হবে বলো দেখি।রোজা ভেঙে ফেলতে বলছো?

চামেলী ঝনঝনিয়ে উঠলো,
-ফাজিল লোক কোথাকার!সবসময় বাজে চিন্তা।
কাল জুম্মাবার নামাজ পড়তে মসজিদে যাবে না? এই অপরিষ্কার লুঙ্গি পরে যাবে নাকি? খুলে দাও কেঁচে দেই।
আমি খানিক ঝিম মেরে বললাম
-অ তা আগে বলবে তো। আমি ভাবলাম তোমার মনে হয় প্রেম জেগেছে। তাই..............
এটুকু বলে আমি অন্য ঘরের দিকে ছুট লাগালাম।চামেলি মনে হয় আমার প্রতি সত্যি সত্যি রেগে আছে।বেশ কটমট করে তাকাচ্ছে।কবে যে ছুটিটা উঠে যাবে।ঘরে আর ভালো লাগছেনা। অসহ্য এই হোম কোয়ারেন্টইন ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০২০ সকাল ১১:৫৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: পড়ে বিমোহিত হলাম।

১০ ই মে, ২০২০ ভোর ৬:৩৬

ইসিয়াক বলেছেন: ধন্যবাদ সহ শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

২| ০৯ ই মে, ২০২০ দুপুর ১:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: বিয়ে তো করেন নাই।
বিয়েটা করেন তারপর বুঝবেন।

১০ ই মে, ২০২০ ভোর ৬:৩৬

ইসিয়াক বলেছেন: ধন্যবাদ

৩| ০৯ ই মে, ২০২০ বিকাল ৩:২০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ইসিয়াক শুধু কবিতাই লেখেনা
তার মনে ইয়ে মানে রসবোধও
আছে!! এত খাই খাই ভালানা !!!

১০ ই মে, ২০২০ ভোর ৬:৩৭

ইসিয়াক বলেছেন: কি যে বলেন না বলেন মুরুব্বী লজ্জা পাই যে B:-/

৪| ০৯ ই মে, ২০২০ রাত ৯:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালোই মজাদার লাগলো। রীতিমত উপভোগ্য হয়েছে।

মাস্টার মহাশয়ের রোমান্টিকতা তাহলে কাজে এলো না। বেচারা ঘুরি উড়াচ্ছিল সেটাও গেল ভেস্তে। রুমকি ভাবির জন্য দুঃখিত। দুঃখিত মাস্টার মহাশয়ের জন্যও।
পোস্টে লাইক।
শুভেচ্ছা প্রিয় ইসিয়াকভাইকে।

১০ ই মে, ২০২০ ভোর ৬:৩৯

ইসিয়াক বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকেও প্রিয় দাদা । ভালো থাকুন সবসময়।
পাঠে মন্তব্যে ও লাইকে অশেষ কৃতজ্ঞতা রইলো।
নিরন্তর শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.