নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হতাশাগ্রস্ত মানুষের কদর্যতাই একমাত্র অস্ত্র।

ইসিয়াক

যা মানবতা বিরোধী তাই পরিত্যাজ্য মানবের সাধনা হোক মনুষ্যত্ব লাভ।

ইসিয়াক › বিস্তারিত পোস্টঃ

যাপিত জীবন - ৬

১১ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩৯

আজকের পর্বঃ আমি ও প্রকৃতি
_________________
আমাদের গ্রামটা ছবির মত সুন্দর। একটু ভুল হলো মনে হয় আসলে শুধু আমাদের গ্রাম না বাংলাদেশের সব গ্রামগুলোই ছবির মত সুন্দর।
সাত বছর বয়সে আব্বার সাথে একবার গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে সেই যে প্রকৃতির প্রেমে পড়লাম আজো সেই প্রেম অটুট আছে বহাল তবিয়তে। সেই থেকে যে কোন ছুটিতে আমি গ্রামে যাবার জোর বায়না করতাম কারণ গ্রাম সবসময় আমার কাছে অপার বিস্ময়ের ছিল ।দিগন্ত বিস্তৃত ফসলের মাঠ,হরেক রকম গাছপালা,নানা প্রজাতির ফুল ফল লতাপাতা আর সীমাহীন নিস্তব্ধতা।
পাখি প্রজাপ্রতি,কাঠ বিড়ালি আর হ্যাঁ গঙ্গা ফড়িং আমায় পাগল করে দিতো সেই প্রথম দিন থেকেই। আমি ছোট বেলায় একটা গঙ্গা ফড়িং ধরার জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দিতাম। যদিও সফল হতাম খুব কম সময়ই ।গঙ্গা ফড়িং এর পিছনে সুতা বেঁধে তাকে বাতাসে উড়িয়ে ধরে রাখা আমার প্রিয় খেলার একটি খেলা ছিল। যদিও এখন জানি এটা ঠিক না,মহা অন্যায়।তখন কি ছাই অত বুঝতাম না-কি?
দিনের বেশির ভাগ সময় আমি একা একা মাঠ ঘাট বন বাঁদাড় ঘুরে পাখি ফুল প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতাম।কেউ কেউ আমার মাথায় সমস্যা আছে এমন মন্তব্য করতো তাতে আমি কিছুই মনে করতাম না।যার মুখে যা আসে বলুক তাতে আমার কি।পথ চলতে বা একান্ত প্রকৃতি দর্শনের সময় কেউ কেউ উপযাচক হয়ে বাবার নাম কোন বাড়ির ছেলে এসব জিজ্ঞেস করলে ভীষণ বিরক্ত হতাম। আসলে ঘাসের উপর জমা শিশিরের খেলা। হিম জমে জমে টুপ করে তার গড়িয়ে পড়া, আবার সেই শিশির বেলা বাড়লে রোদ চড়লে কোথায় মিলিয়ে হাওয়া হয়ে যাওয়া, এ এক মহা রহস্য হয়ে ধরা দিতো আমার কাছে ।
আমি অবাক হতাম যত বার দেখতাম ততবারই।
পাখিদের খেজুরের রস খাওয়া কাঠবিড়ালির কিচির মিচির শব্দে আনাগোনা তারপর কি জানি কি দেখে চিকচিক ডাক ছেড়ে হুট করে ছুটে চলা। কাঠঠোকরা অদ্ভুত আওয়াজ।এর মাঝে হঠাৎ মাঠ ভেঙে অল্প কয়েকদিন বয়সের ছাগল ছানার ভয় পেয়ে চিল চিৎকারে দিক বিদিক ছুটে চলা।যেন চলমান চলচ্চিত্র।
অন্য দিকে আকাশ জুড়ে হঠাৎ ঝাঁক বেধে টিয়া পাখির উড়ে যাওয়া কি যে অদ্ভুত! এত পাখি!!! তাদের অন্য রকম ডাক আমায় পাগল করে দিতো। আমি দুচোখ মেলে দেখতাম যতক্ষণ তারা দৃষ্টির অগোচরে না হতো।
ভালো লাগতো দিগন্ত বিস্তৃত কাশের বন।কেমন যেন অদ্ভুত এক মায়ায় জড়ানো ছবির মতো,আমি এক ছুটে কাশ বনের মধ্যে টুপ করে ডুব মেরে একা হয়ে যেতাম প্রায়ই।নিজেকে মুক্ত স্বাধীন মনে হতো তখন।নিজেকে এই যে সমস্ত কিছুর মধ্যে থেকে বিচ্ছিন্ন করা এর মধ্যে অন্য রকম এক আনন্দ কাজ করতো।
একদিন এরকম একা একা বসে আছি কাশের বনে বাতাসের আওয়াজ শুনছি আর মুগ্ধ হয়ে আকাশের মেঘদলের উড়ে যাওয়া দেখছি। হঠাৎ শুনি কিসের যেন আওয়াজ। খুব একটা জোর না আশপাশে তেমন কোন শব্দ নেই বলে এই শব্দটা কানে বাজছে তির তির করে। পিছন ফিরে তাকিয়ে দেখি ওরে বাবা একি!
এতো মস্ত বড় সাপ। আমার সামনে একেবারে ফনা তুলে দাঁড়িয়ে আছে মহারাজ! আমি বিষ্ময়ে বিমূঢ়। ভয়ও পেয়েছি খুব। আমি বরাবরই সাপকে মারাত্মক ভয় পাই। কি মনে হতে ভয়ে চোখ বন্ধ করে মটকা মেরে দাঁড়িয়ে রইলাম এছাড়া কি উপায় কারণ পা দুটো আর আমার নিয়ন্ত্রণে নেই যে তখন। কতক্ষণ দাঁড়িয়ে আছি জানি না।অনেক পরে চোখ মেলে দেখি সাপটি ধীরে ধীরে চলে যাচ্ছে। যাক বাবা বড় বাবা বড় বাঁচা বেঁচে গেছি এই যাত্রায়।
আরেকবার যেতে যেতে গ্রাম ছেড়ে অনেকটা দুর চলে এসেছি কখন জানি নিজের অজান্তে একটা ঘিঞ্জি পাড়ার মধ্য দিয়ে হাঁটছি। জায়গাটা যথেষ্ট নোংরা। এখানে ওখানে বিষ্ঠা ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।কাটামাটি গরু গোবর সব মিলিয়ে জঘন্য অবস্থা এসব দেখে আমার গা ঘিন ঘিন করে উঠল আমি নাক মুখ চেপে দ্রুত বেগে চলেছি যতদুর সম্ভব ।
এই কারণ হেতু সম্ভবত একটা কুকুর আমার পিছু নিয়ে ঘেউ ঘেউ ডাকতে লাগলে আমি পাত্তা না দিয়ে দুরত্ব বাড়াবার জন্য জোর বাড়ালে সেও জোর বাড়ালো এক সময় আমি ভয়ে আতঙ্কে আরও জোরে ছুটতে ছুটতে গিয়ে দেখি সেও জোরে ছুটছে। ওমা! একি বিপদ। আমি ভয়ে আতঙ্কে সামনে একটা সুপারি গাছ দেখে সেই গাছে সাই সাই করে উঠে পড়লাম।কুকুরটির দলবল নিয়ে নিচে ভয়ঙ্কর তর্জন গর্জন শুরু করলো।পারলে আমাকে ছিড়ে খায়।অচিরেই বেশ কিছু লোকজন ও জড়ো হয়ে গেল তারা বলাবলি করতে লাগলো আরে মিয়া বাড়ির শহুরে ছেলেটারে গৌতমের কুকুর খেয়ে ফেলল রে।কে কোথায় আছিস তাড়াতাড়ি আয়।
সমবেত জনতা কুকুর গুলোকে তাড়িয়ে দিল আর আমাকে গাছ থেকে নামিয়ে আনলো যত্ন সহকারে।এর আগে কোনদিন গাছে না চড়া আমি কি করে যে গাছ বেয়ে অত উঁচু উঠে গেলাম এখনও ভাবলে অবাক হই।ওরা অবশ্য অনেক কসরত করে আমাকে নামিয়ে এনে ভীষণ যত্ন করে বাড়ি পৌঁছে দিয়েছিল।বাসায় অবশ্য এই ঘটনার জন্য বকা খেতে হয়েছিল।কি আর করা।

আরেকবার মেঠো পথ ধরে হাঁটছি। পরণে বেশ রঙ চঙে লাল টকটকে জামা।রোদ থেকে গাঁ বাঁচাবার জন্য দাদীজানের দেওয়া হাতে একটা ছাতা। আমি বন্ধ ছাতা হাতে গুনগুন করে গান গাইছি রবি বাবুর গান
" আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্র ছায়ায় লুকোচুরি খেলা রে ভাই লুকোচুরি খেলা।
নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা ও ভাই লুকোচুরি খেলা।।
রঙিন পোশাকে নাচানাচি দেখে কি-না জানি না হঠাৎ দেখি আলপথে ঘাস খাওয়ার কাজে ব্যস্ত একটা ষাঁড় ছুটতে ছুটতে এসে ঠিক আমার দিকে তেড়ে এলো আমি তো পড়ি কি মরি দে ছুট সেই ষাঁড় ও আমার পিছন পিছন ছুট।কতক্ষণ জানি না ভয়ে আতঙ্কে আমার দম বন্ধ হবার দশা।হঠাৎ পাঠ্য বইতে পড়া একটা গল্প মনে পড়ে গেল সেই গল্পে ছাতা মেলে ধরে তেজি ষাঁড়ের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছিল ছেলেটি।আমি তৎক্ষনাৎ ঘুরে দাঁড়িয়ে হাতে রাখা বন্ধ ছাতা মেলে ধরতেই ষাঁড়টি আচমকা এমন ঘটনায় থমকে গেল যেন।ছাতাকে আড়াল করে আমি সুযোগ বুঝে আস্তে আস্তে সরে গেলাম। কিছু দুর সরে আসার পর বুঝতে পারলাম বাঁ পাখানি ভীষণ রকম মচকিয়ে গিয়েছে। সেদিন বাসায় ফিরতে খুব কষ্ট হয়েছিল । ব্যথাও ছিল কয়েকদিন। আর বকাঝকা? সে আর বলতে!
আজ এটুকুই থাক তবে পরে আবার আরেকদিন বলবো না হয় আমার ছন্নছাড়া জীবনের গল্প।
© রফিকুল ইসলাম ইসিয়াক

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪৪

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গ্রাম আর শহরে ঠিক সন্ধিস্থলে আমার বেড়ে উঠা। দুরই সমঅভিজ্ঞতা রয়েছে আমার। এখনো সেই একই স্থানে আছি। তবে সেটি আর গ্রামের ছোঁয়া পায়না অনেক বছর হলো। এখন সবটাই শহর।

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৫৭

ইসিয়াক বলেছেন: আমাদের গ্রামটিও শহর আর গ্রামের সন্ধিস্থলে।যশোর সে সময় একেবারে নিরিবিলি শহর ছিল। গ্রামগুলো আরও বেশি।কি যে সুন্দর ছিল। এখন সব জায়গায় কোলাহল শব্দ দূষণ ( বিশেষ করে আলম সাধু / নসিমন / চাঁদের গাড়ি) নামের উদ্ভট যানবাহন সহ নানারকম যান্ত্রিক জিনিস পত্রের শব্দে অতিষ্ঠ অবস্থা।

২| ১১ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:১৯

বিজন রয় বলেছেন: আপনার এসব স্মৃতি পড়ে তো আমার সব মনে পড়ছে।
আমি একদমই গ্রামের। নদীর পাশে আমার গ্রাম।
কতশত স্মৃতি আছে!!

আপনি বলতে থাকুন।
আমরা শুনতে থাকি আর শিউরে উঠি।

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৫৯

ইসিয়াক বলেছেন: আপনিও লিখুন আপনার স্মৃতিকথাগুলো। আমরা পড়ে ঋদ্ধ হই।
শুভকামনা রইল প্রিয় ব্লগার।
ভালো থাকুন।

৩| ১১ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৭

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: সুন্দর করে লিখেছেন।
অনুভব করলাম। ভালো লাগলো।
আচ্ছা এখন কি বাবুই পাখির বাসা বাতাসে দোলে? জানেন , অনেক বছর দেখিনা।

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:০৩

ইসিয়াক বলেছেন: আমিও অনেক দিন বাবুই পাখি দেখি না। বাবুইপাখির বাসা বাতাসে দুলছে... সত্যি অপূর্ব দৃশ্য। আমাদের এখানে তালগাছে বাবুই পাখি বাসা বানাতো দেখতাম। এখন আর বড় বড় তালগাছ খুব একটা দেখতে পাওয়া যায় না। তাই হয়তো বাবুই পাখিরা তাদের জায়গা বদলেছে।
মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন প্রিয় ব্লগার।
শুভ হোক সকল সময়।

৪| ১১ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২২

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: যাপিত জীবন ৬ সুখপাঠ্য ছিল।

১২ ই মে, ২০২২ বিকাল ৫:০৪

ইসিয়াক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
শুভকামনা রইল।

৫| ১১ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ওই মিয়া প্রকৃতির প্রেমে তো পড়লেন। কিন্তু কোনো মেঠো সুন্দরী হৃদয়ে দাগ কাটে নি এই সময়ে???? আর কাটলে সেগুলো এর মধ্যে পাঞ্চ করে দিন আরো ভালো লাগবে পড়তে :)

১৬ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪

ইসিয়াক বলেছেন: মেঠো সুন্দরী মনে দাগ কাটার মত বয়স তখনও হয় নি।আর শহুরে পোলাপান হিসাবে যেমন তেমন মেঠো সুন্দরী নজর কাড়বেই বা কেন? আমি কি কম না-কি!!! তবে আরও পরে এক মেঠো সুন্দরী মনে ধরেছিল তবে সেটা এদেশে নয় আপনার দেশে। বনগাঁর নিবাসী বয়রার রায় বাড়ির মেয়ে। সে অনেক মজার কাহিনী আসবে সামনে কোন এক পর্বে।
তখন এপার ওপার সহজে যাওয়া যেত। আহ! সে সব দিন ছিল বটে।

৬| ১১ ই মে, ২০২২ রাত ৮:৫৬

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া

মনোমুগ্ধকর অপরূপা বাংলার রুপের কথা পড়তে গিয়ে বাংলার সাপ কুকুর ষাড়ের গল্প শুনে হাসতে হাসতে মরলাম।

বিশেষ করে সাই সাই গাছে ওঠা ..... :P

১৭ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০

ইসিয়াক বলেছেন: সত্যি কি করে যে গাছে উঠে ছিলাম। আল্লাহ ভালো জানে। পরে নামতে গিয়ে হাড় হিম হবার জোগাড়। এরপর আর কোনদিন গাছে চড়িনি।
মন্তব্যে ভালো লাগা জানবেন আপু।
শুভকামনা রইল।

৭| ১১ ই মে, ২০২২ রাত ৯:১৬

মুক্তা নীল বলেছেন:

ছোটবেলার এই মধুরস্মৃতি গুলো কখনো ভুলে যাওয়া যায় না
কুকুরের ঘেউঘেউ দৌড়ানি যে না খেয়েছে সে বুঝবে না এর
আতঙ্ক কতটা ভয়াবহ বাকীটা আর বললাম না ।

আমিও অনেক স্মৃতিকাতর হয়ে পড়লাম।


১৭ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০২

ইসিয়াক বলেছেন: আপু কুকুরকে আমি এখনও ভয় পাই। করোনার সময় ফাঁকা রাস্তায় একবার কয়েকটি কুকুরের পাল্লায় পড়েছিলাম। সেও এক ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। সামনে লিখবো কোন এক সময়।
শুভকামনা রইল।

৮| ১১ ই মে, ২০২২ রাত ১০:৪৯

ঢুকিচেপা বলেছেন: ছোটবেলায় ফড়িং ধরা একটা কমন বিষয় ছিল।
এখনকার বাচ্চারা ফড়িং ধরে না।

সাপ বা কুকুর নিয়ে এখন অত ভয় নেই।
ছোটবেলায় গ্রামে যেতে ভীষণ ভালো লাগতো, সমবয়সী বন্ধুরা ছিল।
এখন আর ভালো লাগে না, গ্রাম আর সেই গ্রাম নাই এবং সেরকম পরিবেশও নাই।

১৭ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৭

ইসিয়াক বলেছেন: আমরা আসলে খুব ভাগ্যবান ছিলাম। চমৎকার সব অভিজ্ঞতায় পূর্ণ জীবন ।আফসোস এখনকার বাচ্চারা সব রোবট টাইপের হয়ে যাচ্ছে। পড়াশোনার চাপ আর অসুস্থ প্রতিযোগীতার চাপে হারিয়ে যাচ্ছে তাদের দূরন্ত শৈশব কৈশর।বাড়ছে নানারকম মানসিক সমস্যা।
ভালো থাকুন।
শুভকামনা রইল।

৯| ২৭ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:১৬

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার সাথে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিল আছে।

২৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:৪৫

ইসিয়াক বলেছেন: না সে রকম কিছু নয়। তবে হ্যাঁ আমি প্রকৃতি ভালোবাসি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.