![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক দিন আগে প্রায় ২০০৩ বা ২০০৪ সালের দিকে প্রথমআলো তে ছূটিরদিনে ভালবাসা দিবসের বিষেশ স;খ্যায় একটা লেখা পরেছিলাম। গল্পের নাম ছিল ধুসর গোধুলি লেখিকার নাম ছিল ছায়া আহসান (ছদ্দনাম)। গল্পটা ছিল এমন যে, লেখিকা যে ছেলেটাকে ভালবাতো সে ছেলেটা মারা যায়। এবং লেখিকা তার জীবনে অন্য কাউকে গ্রহন করে নাই। এভাবে সে সাত সাত টা বসন্ত পার করে দেয়। তখন খুব অবাক হয়েছিলাম যে আটাও কি সম্ভাব যে কেউ কারউ জন্য এভাবে বাকিটা জীবন পার করে দিতে পারে? যেখানে তাদের বিয়ে হয়েছিলনা। তখন মনে হয়েছিল এটা এক্ টা পাগলামি ছারা আর কিছুনা!!!
তখন যেটা পাগলামি মনে হয়েছিল, বিধাতা যে আমার জীবনে একই লিখন লিখে রেখেছে তা তো তখন বুঝিনি! এবার আমিও সপ্তম বসন্ত পার করলাম তোমাকে ছারা। হয়তো আরও অনেক বসন্ত পার করে দিতে হবে তোমাকে ছারা। পার্থক্য শুধু এটুকু যে ঐ গল্পে ছেলেটার মৃত্যু হয় আর আমার জীবনের গল্পে তোমার মৃত্যু হয় না। এতো কাছে থেকেও আমাদের দেখা হয় না। তোমার সব খবর ই পাই তবু তোমার কাছে যেতে পারিনা।
প্রতিনিয়োতো মনে হয় তুমি আমার কাছেই আছো কিন্তু আমি তোমাকে দেখতে পাইনা। প্রতি রাতে তুমি আমার সপ্নে আসো কিন্তু চোখ মেলে দেখি তুমি নেই। আমি তোমাকে দেখতে না পেলেও তোমাকে অনুভব করতে পারি। তুমি ছিলে, তুমি আছো এবং তুমি থাকবে ত্ তো দিন যতোদিন এই দেহে রবে প্রাণ………
মৃত্যু হলে তো মন কে সান্তনা দিতে পারতাম যে, না ফেরার দেশ থেকে কেউ ফেরে না। কিন্তু তুমি থেকেও নেই। এ যন্ত্রনা যে মৃত্যু থেকেও কষ্টের……
আমার কারো বিরুদ্ধে কনো অভিযোগ নেই। তোমার কাছেও না, বিধাতার কাছেও না। প্রার্থনা শুধু এটূকু যে, তুমি যেখানেই থাকো ভালো থেকো।
©somewhere in net ltd.