![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আত্মকেন্দ্রিক, একা থাকতে খুব ভালো লাগে এবং একাকীত্ব আমি দারুণ ভালবাসি এবং উপভোগ করি ।
লিপি বা বর্ণমালা তৈরি করে মানুষ সেগুলো কিসের উপর সংরক্ষিত করবেন তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়লো। নীল নদের তীরে মিশরে,অতি প্রাচীন কাল থেকে নদীর তীরে জন্মানো প্যাপাইরাস নামে একরকমের নলখাগড়ার থেকে কাগজ তৈরি হত। এ থেকে ফালি বের করে সেগুলিকে সমানভাবে কেটে একটা স্তরের পর আর একটা স্তর এইভাবে সাজিয়ে পানি দিয়ে ভিজানো হত। প্যাপারাইসের স্বাভাবিক আঠায় এগুলো পরস্পর জুড়ে গেলে সেই চাদরটিকে মসৃণ করা হত। অনেকগুলো চৌকো প্যাপারাইসের পাত জুড়ে জুড়ে তৈরি হত একটা লম্বা একটানা পাত। এর উপরে লেখা হত আর পাতটাকে সযত্নে গুটিয়ে রাখা হত।
প্যাপারাইসের পাতে লেখা বই প্রাচীন মিশরের রাজাদের কবরে রেখে দেওয়া হত। এদের কে বলা হয় বুক অফ দি ডেড । এইগুলি কোন কোনটি তিন কি সাড়ে তিন হাজার বছরের পুরানো বলে অনুমান করা হয়।
এছাড়া রোমকেরা কাঠের পাটায় মোমের প্রলেপ লাগিয়ে তার উপর সুচাল লেখনী দিয়ে লিখতেন। এইসব কলম বা কালামাস,স্টাইলাস নানারকম লেখনীর নাম গ্রীক রোমকদের কাল থেকে প্রচলিত হয়েছে।
এখন থেকে প্রায় আঠারোশো বছর আগে চীনদেশে কাগজের আবিস্কার হয়। প্রাচীনকালে চীনে সিল্কের কাপড় প্রচুর তৈরি হত। লেখবার জন্য সিল্কের চাদরের ব্যাবহার চীনদেশের ব্যাবহার খুব স্বাভাবিক। সিল্কের এই চাদরে পো লেখা হত বলে এই ধরণের পুঁথিকে পো-শূ বা চিয়েন-শূ বলা হত।
আমাদের দেশে এইভাবে তলায় তলায় জুড়ে কাগজ লম্বা করে তার উপরে ঠিকুজী কোষ্টি লেখা হত।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪১
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: সাদা ভাই ধন্যবাদ।
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আগে ছবি একে সিম্বল দিয়ে ভাষা লেখা হত, আবার বেশী ভাল আবিষ্কার বা নিজের মত লেখলে বা আঁকলে প্রথা বিরুদ্ধ কাজ করছে এই অযুহাতে গোত্র প্রধান বা রাজার হুকুমে মৃত্যুদন্ড।
যে অঞ্চল সুবিধা পেয়েছে সেখানেই ভাষার লিখিত রুপ পরিবর্তিত হয়ে সুন্দর হয়েছে।
বর্তমান রুপ পেতে হাজার হাজার বছর লেগে গেছে।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী@আপনার সাথে একমত ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
সাদা আকাশ বলেছেন: নতুন আরো একটা কিছু জানতে পারলাম