![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আত্মকেন্দ্রিক, একা থাকতে খুব ভালো লাগে এবং একাকীত্ব আমি দারুণ ভালবাসি এবং উপভোগ করি ।
আজকে বাংলাদেশ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ এর খেলা দেখে আপনারা হয়তো অনেকে মুশফিক কে গালি দিতে পারেন। কিন্তু আমি বলবো আপনারা যদি শুধুমাত্র একজন কে দোষারোপ করেন তাহলে হবেনা। আজকের খেলার দায়ভার সবাইকে বহন করতে হবে। আজকের ম্যাচের প্রথম দিক থেকে প্রত্যেক খেলোয়াড় দের মধ্যে দৈন্য দশা ফুটে উঠেছে সব দিক থেকে।
আমি আমার মতো কিছু বিশ্লেষণ করছি। হয়তো অন্য ভাইদের ভালো নাও লাগতে পারে।
প্রথম ভুল আজকের খেলায় ডিউ ফ্যাক্টরের দোহাই দিয়ে টসে জিতে ব্যাটিং এর বদলে ফিল্ডিং নেওয়া। অথবা একারনেও তারা ব্যাটিং নিয়েছে অতীতে বাংলাদেশের বেশীরভাগ জয়ী ম্যাচ গুলো সব রান চেজ করে যেতা।
তারপর আসুন বাজে ফিল্ডিং এর মহড়া সম্পর্কে কিছু বলি। ইনিংস এর শুরুতে মাশরাফির ওয়াইড বল প্লাস বাই সহ পাচ রান দিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তার প্রথম রানের খাতা খোলে। গোঁড়ায় গলদ।
এবার সোহাগ গাজী যিনি বাউন্ডারির সামনে একটি সহজ বল ধরতে পারলেন না যার ফল চার। তিনি যখন বোলিং এর আসলেন তখন ওই মুহূর্তে হিটিং করছিলেন স্মিথ। স্মিথ লেগ সাইটে ভালো একজন ব্যাটসম্যান। এবং তিনি লেগ সাইডে দুর্দান্ত সুইপ শর্ট খেলে থাকেন। গাজীর বল চার হাঁকানোর পর কোন যুক্তিতে তিনি আবার সেম স্পটে বোলিং করলেন। শুধু গাজি না অনেক বলার তাকে বার বার ওইখানে বল দিচ্ছিল যেখানে স্মিথ স্ট্রং।
তারপর ধরা যাক রিয়াদের কথা যিনি পর পর দুইটি বলে ক্যাচ মিস করেছেন এবং তার ফলস্বরূপ দুইটি চার হয়েছে।
তবে আজকের খেলায় অসাধারণ দেখার মতো দুটি ক্যাচ ধরেছেন আমাদের তামিম ইকবাল।
এছাড়া বাংলাদেশ টিমের আরো অনেক টুকটাক ভুল আছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের এর রান ১৭১ হয়না আমাদের ফিল্ডিং ভালো হলে রান হতো বড়জোর ১৩০।
এবার আমাদের ব্যাটিং এর কথাই আসি, প্রথম ধরা যাক তামিমের কথা সম্পূর্ণ বাজে একটি আউট। প্রথম জুটির উচিৎ ছিলো ৫ কি ৬ ওভার ঠাণ্ডা মাথায় খেলা। তারপর আসলো বিজয়ের আউটটি এখানে আমি বিজয়ের দোষ দিবনা এক্ষেত্রে বলার চমৎকার বল করেছেন যা সাকিবের সাথেও হয়েছে। বলা যেতে পারে তারা দুজনেই ভালো বলে আউট হয়েছেন।
তারপর সাধারণত যা হয় আমাদের বাংলাদেশ টিমের মনোবল বলতে কিছু থাকেনা তারে তাড়াতাড়ি উইকেট বিলিয়ে দেবার প্রতিযোগিতা শুরু করে যাহা আজকেও তাদের মধ্যে ব্যতিক্রম নয়।
সর্বশেষ আমাদের বাংলাদেশী ভাইয়েরা আপনাদের কাছে একটা অনুরোধ রইলো আমরা যেন কাউকে দোষ না দেই। আমাদের আজকের খেলায় আমরা কি কি ভুল করেছি তা বিশ্লেষণ করে পরের খেলাতে ভালো খেলার উদ্যম নিয়ে নামি।
আমাদের ওয়ানডে স্ট্যাটাস বা টেস্ট স্ট্যাটাস কিন্তু বেশিদিন আগের পাওয়া নয় তারপরও আমরা অন্যান্য দেশের তুলনাতে অনেক অনেক ভালো খেলেছি এবং এখনো খেলি।
আপনারা ভুলে যাবেন না এই টিম নিউজিল্যান্ড এর টিম কে দুই দুইবার ওয়াইট ওয়াশ করেছে আমরা ওয়েস্ট ইন্দিজ এর সাথে দুইবার সিরিজ জিতেছি।
সব ম্যাচে কি ভাই জয় পাওয়া যায়। বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশ টিমের একটু ব্যাড প্যাচ চলছে। হোপ উই উইল ওভারকাম।
আর ভাই আমাদের সবাইকে একটা মেন্টালিটি বাদ দিতে হবে আমরা জিতলে মাথায় তুলি আর হারলে মাথা থেকে ফেলে দেই। এটা যেন আর না হয়। হাড় জিত খেলাতে থাকবেই।
আমাদের বাংলাদেশ টিম সবসময় আমাদের মাথার উপর থাকবে। একটা ম্যাচ হেরেছিতো কি হয়েছে সামনে আরো ম্যাচ আছে।
গর্জে উঠো বাংলাদেশী টাইগার।
ভালো থাকবেন সব ব্লগার ভাইয়েরা আর বোনেরা।
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১০
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাই সহমত। আমি একটা কথা বলি মোমের মানুষ ভাই একটা সময় ছিলো যখন আমরা কোন খেলাতে জিততে পারতামনা এছাড়া হারের ব্যাবধান ও থাকতো অনেক বড়। আমাদের বর্তমান টিম আমাদের কে অনেক স্বপ্ন দেখিয়েছে। তারা অনেক বড় বড় দলে কে হারিয়েছে যেটা আমাদের কল্পনাপ্রসু ছিলো। এখন তাদের একটু ব্যাড প্যাচ চলছে এর জন্য কি আমরা তাদের কাছ থেকে আমাদের সাপোর্ট ফিরিয়ে নিবো।
কোনদিন না আমি আমার দেশের অনেক বড় ফ্যান। আমাদের এই খেলোয়াড়রা আমাদের দেশকে ব্রান্ডিং করে। ক্রিকেট এর কারনে এখন আমাদের দেশকে অনেকে চিনে। তাদের এখন সময় খারাপ যাচ্ছে এই কারনে কি আমরা তাদের থেকে আমাদের ভালোবাসার হাত ফিরিয়ে নিবো।
আমাদের ভাই বা বোন বা বন্ধু যদি কোন ভুল করে আমরা তো তাদের কে ক্ষমা করে দেই। বাংলাদেশী ক্রিকেট টিম আমার কাছে আমার ভাই এর মতন। আজকে জিতি নাই তো কি হয়েছে কালকে জিতবো না তো কি হয়েছে পরশু ঠিকি জিতবো।
গর্জে উঠো আমার টাইগার ভাইয়েরা।
২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৮
আমি আনোয়ার বলেছেন: সহমত
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১২
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: ভাই আমি কোনদিনও হতাশ না। আমি আপনাকে বলে রাখলাম আজ হোক কাল হোক আমরা একদিন বিশ্ব ক্রিকেট শাসন করবো।
আপনার আগের খেলাগুলোর কথা মনে আছে আর এখনকার খেলা দেখেন।
আমাদের ভাইয়েরা আমাদের আশা একটু বেশী বাড়িয়ে দিয়েছে তাই আমরা অল্পতে নিরাশ হয়ে পড়ি।
ভালো থাকবেন ভাই। এবং টিম কে সবসময় সাপোর্ট করে যাবেন।
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০৯
ইমাম হাসান রনি বলেছেন: জিয়া'রে ১৮তম ওভারে বল দেওয়াই হইসে সে যাতে এক্সপেনসিভ হয়,কিন্তু জিয়া উল্টা আউটের ভালো ভালো চান্স ক্রিয়েট করসে| জিয়ার সাথে মুশির সমস্যা কি ?? মুশির কিপিং দেখছেন আজকে
ফিল্ডিং এর কথা বাদই দিলাম
তামিম দুইটা খুব ভাল ক্যাচ নিসে আল আমিন শেষ ওভার খুব ভাল বল করসে আল আমিন ডেথ ওভার খুব ভাল করতাসে
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:১৮
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: রনি ভাই @ আমি বলি তাহলে জিয়ার সাথে কোন শত্রুতা না আপনি হয়তো খেয়াল করেছেন পিচ প্রথমে স্পিন নির্ভর ছিল। আর জিয়া স্লো মিডিয়াম বলার এক্ষেত্রে আপনি দেখেন তামিম কিন্তু অনেক লাকিলি জিয়ার বলে ক্যাচটি ধরেছে। আর ভাই এই যুগে স্লো মিডিয়াম বলার দের খানা অনেক কম। রিয়াদ ও কিন্তু একটা ক্যাচ মিস করেছে জিয়ার বলে ওইটাও টাফ ছিল।
ভাই আসুন আমরা নেক্সট এ যেনো ইন্ডিয়াকে হারাতে পারি। আমাদের এখনো সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যায়নি।
আমার দেখা সেরা স্লো মিডিয়াম বলার নিউজিল্যান্ড এর মরিসন। এরপর আর কোন স্লো মিডিয়াম বলার আমার চোখে পরেনি।
ভালো থাকবেন রনি ভাই। আমার কথায় ভুলে হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৩:১৩
মতিউর রহমান মিঠু বলেছেন: বুঝলাম, তবে আজকে রিয়াদ কোন যুক্তিতে একাদশে!!
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১০
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: ভাই ওরে স্পিনার হিসাবে নিছে। ব্যাটিংটা ফাউ লাভ।
৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:৪৪
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: ইমাম হাসান রনি বলেছেন: জিয়া'রে ১৮তম ওভারে বল দেওয়াই হইসে সে যাতে এক্সপেনসিভ হয়,কিন্তু জিয়া উল্টা আউটের ভালো ভালো চান্স ক্রিয়েট করসে| জিয়ার সাথে মুশির সমস্যা কি ?? মুশির কিপিং দেখছেন আজকে
ফিল্ডিং এর কথা বাদই দিলাম
তামিম দুইটা খুব ভাল ক্যাচ নিসে আল আমিন শেষ ওভার খুব ভাল বল করসে আল আমিন ডেথ ওভার খুব ভাল করতাসে
সহমত।
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১২
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: আমিও এক্ষেত্রে একমত মুশির বদলে বিজয়ের কিপিং করা দরকার। তাইলে মুশি আরো ভালো করতে পারবে। জিয়া স্লো মিডিয়াম বলার ওর মার খাওয়ার সুযোগটা বেশী ছিল।
৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১৬
মুদ্দাকির বলেছেন: ভাই আমরা চাইলে তো হবে না, ওদের জিততে চাইতে হবে!!
আর আমাদের ওদের উপর কনফিডেন্স থাকলেও হবে না, ওদের নিজেদের নিজের উপর কনফিডেন্স থাকতে হবে
তবুয় ওদের সাথেই থাকবো, আর না থেকেই বা উপায় কি?? আমরাতো আর অস্ট্রেলিয়ান না!!
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: ভাই ব্যাড প্যাচ চলছে শ্রীলংকা সফর থেকে। আর এতো বার খেলোয়াড় বদলানো। নির্বাচকদের সেচ্ছাচারিতা নিজের মনের মত দল ঘটন পারফর্মেন্স এর উপর ভিত্তি না করে নিজের পছন্দের খেলোয়াড় নিয়োগ দেওয়া। ভাই অনেক ভুঁড়ি ভুঁড়ি উধাহারন দেওয়া যাবে।
সবচেয়ে বড় কথা ক্রিকেট থেকে রাজনীতি দূর করতে হবে। নাহলে ক্রিকেট ইতিহাসের পাতায় চলে যাবে।
৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪
রাজীব বলেছেন: আমার কাছে যেটি খারাপ লেগেছে সেটি হলো:
কেউ দায়িত্ব নিয়ে খেলে না। আপনি দেখেন যেখানে গেইল ৩০ বলে খেললে কমপক্ষে ৫০ রান করে, সেখানে গেইল ৩০ বলে করেছে ২২-২৫ রান। কারন সে দেখে শুনে খেলেছে, উইকেট বিলিয়ে আসতে চায় নি। সেখানে বাংলাদেশের একজনও দায়িত্ব নিয়ে খেলে নি।
এবারের নয়, গত এশিয়া কাপে তানিম দায়িত্ব নিয়ে খেলেছিল। ৪ খেলায় ৪টি হাফসেন্চুরী করেছিল, সবগুলিই ৭০-৮০ বলে। তার মানে সে আউট না হয়ে টিকে থেকে খেলতে চেয়েছিল। ফলাফল, বাংলাদেশ ভারত-শ্রীলংকাকে পেছনে ফেলে ফাইনাল খেলেছে।
ঠিক সেভাবেই কয়েকজন খেলোয়ার দায়িত্ব নিয়ে খেললেই হয়।
দলে কার ভুমিকা কি সেটি বুঝতে হবে।
সবাই আফ্রিদি বা এন্ডারসন নয়, কেউ পিটিয়ে খেলবে কেউ ধরে খেলবে। তবে কার কি দায়িত্ব সেটি বুঝতে হবে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৯
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: রাজীব ভাই আপনার সাথেও আমিও একমত। বাংলাদেশ টিমের উচিৎ ছিলো প্রথম ৪ কি ৫ অভার জাজ করা। তারপর তাদের তারা হিটিং শুরু করতো। আমাদের সবচেয়ে বড় খারাপ দিক হল উইকেট বিলিয়ে দেওয়ার মানসিকতা। উইকেট এ থাকলে রান আসবেই। কালকে আমরা হারলাম কিন্তু আরো যদি কিছু বেশী রান হত আমাদের রান রেট ভালো থাকতো।
এরচেয়ে বড় কথা হল আমাদের দলের কোন খেলোয়াড় এর যদি হাফ সেঞ্চুরি হয়ে যায় তার মধ্যে একটা প্রবণতা কাজ করে যে আমার যা রান করার আমি তো করে দিলাম। আমার দায়িত্ব শেষ।
শেষে একটা কথা দিয়ে শেষ করি ভাই দলে বর্তমানে ফিনিসারের খুব অভাব। মাজে আমাদের দলে নাসির আর রিয়াদ ভালো ফিনিশিং দিতো। কিন্তু তারা দুজনেই রান খরাতে ভুগছে।
যাহোক ভাই এখনো আশা ছারিনি। সামনে ভালো খেলবো এই আমাদের আশা।
৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
রাজীব বলেছেন: ভারতীয় দলে যখন শেওয়াগ আসে, তখন সে খুব পিটিয়ে খেলত। কিন্তু শচীন কিন্তু কখনো শেওয়াগ কে হিংসে করে বা প্রতিযোগীতা করে খেলে নি। ধরুন শেওয়ার ৩০ বলে ৪০ রান করলো। শচীন কিন্ত ৩০ বলে ৪৫ করে দেখানোর চেস্টা করেনি বরং উইকেট ধরে খেলেছে। ফলে শেওয়াগও সাহসী হয়ে খেলতে পেরেছে। এতে দলের লাভ হয়েছে। এবং কেউ কিন্তু বলেনি যে শচীন আগের মত হিট করতে পারে না বরং দায়িত্বশীল হওয়ার মানুষ শচীনের প্রসংশা করেছে।
তেমনি তানিমের উচিৎ নিজে একটু ধরে খেলে বিজয়কে হিট করতে দেয়ে। ক্রিজে তানিম টিকে থাকলে যেমন বিজয়, মমিনুল এসব তরুনদের উপদেশ ও সাহস দিতে পারবে তেমনি তানিম আছে এটি ভেবে অন্যরা নিশ্চিন্তে খেলতে পারবে। এতে দলের লাভ হবে।
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭
দেওয়ান কামরুল হাসান রথি বলেছেন: ভাই আপনার কথায় সম্পূর্ণ যুক্তি আছে। ওপেনিং এ দুজন পিঞ্চ হিটার নিলে এই সমস্যাটার সৃষ্টি হয়। তামিমের খেলা আগের চেয়ে অনেক খারাপ হয়ে গেছে। উনার উচিৎ ব্যাটিং কোচের সাথে ভালো করে পরামর্শ করা। আমি তামিম কে বেশীরভাগ সময় অনর্থক আউট হতে দেখি। পিটানোর সাথে সাথে ধীরে খেলার মানসিকতাও তৈরি করতে হবে।
শামশুর রহমান কেও আমি বেটার অপশন বলবোনা। ফুটওয়ার্কের অভাব প্রকট। ওফের সব বল খোঁচা দিতে চায়।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১২:০২
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: কিচ্ছু বলার নেই। তারপরও টাইগারদের সাথে আছি