নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নৈতিকতার দিক থেকে আমি নিঃস্ব। লেখাপড়ায় চরিত্রের সংস্কার বদলায় না। ভেতরের অন্ধকার ঘোচে না। নাচ মহলে হাজার বাতির রোশনাই, খাসমহলে অন্ধকার।

আহমেদ রাতুল

আমি খুব সাধারন একজন মানুষ। আমার কোন ইতিহাস নেই, আর ভূগোল দেখতেই পারছেন।

আহমেদ রাতুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

শুধু শুধু নিজের প্রাণটা খোয়ালও। অনেক বড় শক দিয়েছিলাম। হা হা হা। (রি পোষ্ট)

০৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

নিষ্ঠুর পৃথিবীর নিষ্ঠুরতায় ব্যাথিত হয়ে কাসেম মানে আমাদের কাসু ভাই সিদ্ধান্ত নিলে তিনি আত্মহনন করবেন, এ বিসয়ে বিস্তর পড়াশুনাও করেলেন, "আত্মহত্যার সহজ পদ্ধতি" নামক বইতে লেখক বিস্তর খাঁটাখাটনি করেছেন এবং বিষদ ভাবে প্রতিটা পদ্ধতির আলোচনা করেছেন। কাসু ভাইয়ের কাছে মনে হল এই লেখক একজন বিজ্ঞ জ্ঞ্যানি এবং বিরাট প্রতিভাবান। কাসু ভাই উক্ত বইয়ের প্রথম পদ্ধতি অনুসরণ করবেন বলে ঠিক করলেন।


স্টেপ নাম্বার-১
প্রথম পদ্ধতিটাতে ঘুমের ঔষদের কথা বলা আছে, একগাদা ঘুমের ঔষদ গিলে নিয়ে একবার ঘুমিয়ে পড়লেই হল, ঘুম আর ভাঙ্গবে না। সপ্ন দেখতে দেখতে স্বর্গে যাওয়া। সে এক রোমাঞ্চকর ব্যাপার।
কাসু ভাই, তক্ষুনি ডিসপেনসারিতে গেলেন, ডাক্তার কে অনেক বুঝিয়ে সুজিয়ে গোটা ত্রিরিশেক ডায়াজিপাম নিয়ে আসলেন। রান্নার লোক কে বললেন, আজ একটু ভালোমন্দ রান্না হওয়া চাই--শেষ খাওয়া বলে কথা। শুনেছি স্বর্গে নাকি ভালো ভালো খাবার দেওয়া হয়। বাঙ্গালীর ছেলে ভাত না হলে পেটটি ভরে না, সেখানে ভাত দেবে কিনা কে জানে,তার পর রাস্তাঘাটের যা অবস্থা কতদিন যে পৌছাতে লাগবে কে বলতে পারে? তুই বাবা, আজ একটু ভাত, মাংশ, কলাইয়ের ডাল কর।
রাতের খাওয়া দাওয়া শেষ হলে সবাই ড্রাইনিং সাদৃশ্য হল রুমে বসে আড্ডা মারে, না নান কিসিছিমের গল্প। রাস্তায় কোন মেয়ে কে আজ চোখ মেরেছে। কার কটা প্রোজেক্ট চলছে। কাসু ভাই এখন আসেন নি। ছেলের দল তাকে সন্মান করে। এমন এমন সব গল্প বলে তাক লাগিয়ে দেয়। এই তো সেদিন কাসু ভাই বলছিল, ক্লাস সেভেনে পড়ার সময় স্কুলের এক ম্যাডামের প্রেম পরেছিলেন। রাতদিন সে ম্যাডাম কাসু ভাইকে বিগরে দিত। দিনদিন ম্যাডামের চিন্তায় মন উত্তাল পাত্তাল। তার পর একদিন ম্যাডামের গিয়ে একদিন বলেই দিল। ম্যাডামও প্রতি উত্তর করছিল।
ম্যাডাম, কাসু ভাই কে বললেন, কাসু তুমি যে আমাকে ভালবাস এই ভালোবাসার মানে জান?
--জী না।
এই ভালোবাসার মানে সন্মান। আমি যে তোমায় ভালোবাসি এই ভালোবাসার মানে জান?
--জী না।
এই ভালোবাসার মানে স্নেহ।
সেই কাসু ভাইকে ছাড়া আড্ডার আসর জমে। বিরস মুখে সবাই বসে আছে। মন্টু গিয়েছিল খোঁজ করতে। ফিরে এসে বলল আজ আর কাসু ভাই আসবে না রে, ঘুমিয়ে পড়েছে। কি আর করা সবাই যে যার রুমে ফিরে গেল।
একটা একটা করে ট্যাবলেট ছিঁড়ে হতে নিলেন, কাসু ভাই, তার পর ঠাশ করে মুখের মধ্য ফেলে দু-ঢোঁক পানি দিয়ে ভিজিয়ে ক্যাঁৎ গিলে নিলেন। আহ! এইবার ঘুম তার পর স্বপ্ন। কম্বলটা ভালো করে গায়ে জড়িয়ে, একখান সিগারেট জ্বেলে ধোঁয়ার রিং ছাড়তে ছাড়তে স্বপ্নটা কি নিয়ে দেখা যায় তাই যখন ভাবছেন ঠিক ওই মুহূর্তেই ওর পেটের ভিতর ডায়াজিপাম তার ক্রিয়া শুরু করেছে। প্রথমে অসস্থিরতা তার পর পাকস্থলীতে বিস্ফোরণ। কাসু ভাই একবার খাট হতে মেঝে, মেঝে হতে খাট এই যখন করছেন ছেলের দল কিন্তু বসে নেই প্রাণাধিক প্রিয় কাসু ভাই হটাৎ কি হল তাই দেখার জন্য দরজায় পাশে দণ্ডায়মান।
বাহির থেকে মনে হচ্ছে কাসু ভাই এঁর রুমে চোর ঢুকেছে। ব্যাটা চোরের সাথে কাসু ভাই কুস্তি লরছেন......
মন্টু হেকে বললে ও কাসু ভাই কি হল? কোন সারাশব্দ নেই।
শক্তিশালী সিহাব ধাপ করে দরজায় এক লাথি ঝারল দ্রাম করে খিল ভেঙ্গে গেল। লাইট জ্বালিয়ে ছেলের দল আবিষ্কার করল কাসু ভাই খয়েটার নিচে চিৎ হয়ে পরে আছে মুখে গাঁজল।
কাজল দয়াগঞ্জ ইবনে সিনা হসপিটালে ফোন করল এবং তক্ষুনি কাসু ভাই কে হসপিটালে নেওয়া হল।
ডাক্তারের অক্লান্ত পরিশ্রমে কাসু ভাই বিষ মুক্ত হল। ঘণ্টা দুয়েক বাদে কাসু ভাইয়ের জ্ঞান ফিরলে, কাসু ভাই, ডাক্তারের দিকে তাকিয়ে বলেন ড্রাইভার স্বর্গে পৌছাতে আর কত সময় লাগেব?


স্টেপ নাম্বার-২
দিন পরেন বাদে, সব কিছু স্বাভাবিক ভাবেই চলছে। রোজ সকালে সূর্যি উঠছে। ভীষণ প্ররিশ্রমে শীতের কুয়াশার দুরবেদ্ধ দুর্গ ভাঙ্গছে। মানুষেরা সব শীতে কুঁকড়ে যাওয়া পিঠের চামড়া রোদে মেলে ধরে, যে ভাবে মেলে ধরে ভিজে কাপড়।
কাসু ভাইয়ের মনে শান্তি নেই। সিম্পল সুইসাইড তাও করতে পারলাম না। প্রথম বার বার্থ তাতে কি? গুরুজনে কহেন একবার না পাড়িলে দেখ শতবার এতে লজ্জা নেই।
কাসু ভাই “আত্মহত্যার সহজ পদ্ধতি” বইখানা নিলে আরাম করে চেয়ারে বসলেন। তিন নাম্বার পদ্ধতিটা কাসু ভাইয়ের মনে ধরল, আতি প্রাচীন এবং সাধারন। একগাছা দড়ি সংগ্রহ করে তাতে জম্পেশ একটা ফাঁসির গিঁট আঁটতে হবে ব্যাস হয়ে গেল। তার পর ঝুলে পড়লেই সোজা স্বর্গে ভিসা বা টিকেট কোণটারই প্রয়োজন নেই।
তরিঘরি কাসু ভাই নাস্তা শেরে নিয়ে বাজারের দিকে ছুটলেন। অনেক খুজে পেতে শেষমেশ গো- হাঁটায় দড়ি পেলেন।
দড়ি নিয়ে দ্রুত ফিরে আসলেন নিজের আস্তানায়, মুগদা পাড়ার সেই মেসে। আর দেরি নাই তারাতারি কাজ সারতে হবে। যেন দেরি হলেই ট্রেন মিস হবে।
পুরনো বাড়ি। তারি তিন তলার একাটা রুমে কাসু ভাইয়ের নিবাস। একা থাকেন। সিলিং এ দুটো ফ্যান হুক। একটা পুরনো ব্যাবহারে অযগ্য। কাসু ভাই তাতেই দড়ির এক মাথা শক্ত করে বাধলেন। বইতে বর্ণনা অনুসারে চেয়ারে বা উঁচু টুল টাইপের কিছুর উপর দাড়িয়ে গলায় ফাঁস লাগতে হবে তার পর লাথি দিয়ে সেই জিনিষটা ফেলে দিতে হবে যার উপর এখন আমি দাড়িয়ে আছি।
কাসু ভাই কোষে সিগারেটে দ্রুত কটা টান দিলেন, আজ কাল বড় নার্ভাস লাগে। ভয় করে। চেয়ারে কাসু ভাই গলায় ফাঁস পড়লেন তার পর লাথি দিয়ে চেয়ার টা ফেলে দিলেন, অমনি মর্চে পরা ফ্যান হুক ঠুস করে ভেঙ্গে গেল। ধপাস করে কাসু ভাই মেঝেতে আস্রে পড়লেন। গলা দিয়ে একটা তীক্ষ্ণ চিৎকার বেরিয়ে এল।
কাজের নিচে এক মনে রান্না লোক কাজ করছিল হঠাৎ চিৎকারের শব্দে ছুটে এসে দেখে কাসু ভাই মেঝেতে পরে কাতরাচ্ছে, গলায় দড়ি ঝুলছে, মনে হয় দড়ি ধরে কেউ আছাড় মেরেছে।
কুকাতে কুকাতে কাসু ভাই বলল- কি করছিস যা একটু গরম পানি নিয়ে আয়। আহ কোমরের হার মনে হয় ভেঙ্গেই গেছে।


স্টেপ নাম্বার-৩
একদিন বিকেলে পাড়ার চায়ের দোকানে বসে চা খাচ্ছি। প্রবিনেরা দেশের সার্বিক অবস্থায় বিচলিত হয়ে একজন, আর একজনের উপর তর্ক বান ছুরছেন।
খারাপ লাগছে না। এরা কত চিন্তিত। নিজের দেশ। মাতৃ ভুমি। কিছু করতে পারবে না জেনেও নিষ্ফল আক্রোশে অদৃশ্য কারও প্রতি দীর্ঘশ্বাস ছুড়ছেন।
রাতুল
--জী হাসান ভাই।
মন খারাপ।
--কৈ না তো।
তবে কি চিন্তা করছ।
না মানে একজন কে মার্ডার করতে হবে।
ও! চরিত্রের প্রতি মায়া পড়ে গেছে।
--জী এতদিন।
ও কিছু নয় রে ভাই। একজন গেলেই না, নতুন একজন আসবে। চলে যাওয়া মানুষটির অসম্পূর্ণ কাজ পূর্ণতা পাবে। তবেই না তাকে আমরা অন্তরে লালন করতে পারব। চোখের সামনে থাকা মানুষটির কে মনে রাখে, হারিয়ে গেলেই না মনে হয় কেউ একজন ছিল।
প্রায় মাস দুয়েক শয্যাশায়ী থাকার পর কাসু ভাই নিজের পায়ে দাড়াতে পারছেন। মিরাকল বলতে হয়। ভেঙ্গে গুরিয়ে যাওয়া কোমরের হার কেমন করে যেন জোড়া লেগে গেছে।
কেউ বলে ডাক্তারের অক্লান্ত প্রচেষ্টা, কেউ বলে স্রষ্টার অশেষ মেরেবানি, কাসু ভাই কে একেবারে পঙ্গু হতে দেয়নি।
কাসু ভাই এসবে বিশ্বাসী নন। সেরে উঠার আনন্দে, আনন্দিত নন। সারাখন মন খারাপের বাতাসের তার মন ভাবলেস হীন, অনুভূতি হীন, আনন্দ হীন। আগের সেই হাসিখুশি মানুষটি আর নেই, হাঁকডাক নেই।
প্রায় পুরুটা দিন তিনি কাটিয়ে দেন। বারান্দায় একটা গোলাপ গাছের পাশে বসে।
আসমা! খুব শখ ছিল, গোলাপ গাছের। বাগান করার।
সেই দিয়েছিল, এই গাছটি। বলেছিল যত্ন করে রাখতে। গাছটার দিকে চোখ পরলেই আমাকে মনে পড়বে। অভিমান করে থাকতে পারবে না। আমার কাছে ছুটে আসবে।
কিছুকাল আগে একটা ফুল ফুটেছিল। এখন তার শেষ সময়। একটু একটু শুকিয়ে আসছে, একটা একটা পাপড়ি ঝরে পড়ছে।
কাসু ভাই রোজ সেই ঝরে পড়া পাপড়ি, কুড়িয়ে নেন। চোখ থেকে ঝর ঝর করে পানি ঝরে। এ তো গোলাপের পাপড়ি নয়, এ আমার ভালোবাসা।
আমি, “আমি তোমাকে ভালোবাসি আসমা”। তোমাকে ভালোবাসি।
একদিন শেষ পাপড়িটাও ঝরে পড়ে।
********************
এই একটা চা দাও। দুধ চিনি একদম কম।
---স্যার চা।
একটা গোল্ডলিফ।
রেল লাইনের মাঝে পাথুরে জমিনে কাসু ভাই হাঁটছেন। একটা একটা স্লিপার পেড়িয়ে যাচ্ছেন। হঠাৎ মনে হল পেছনে কে যেন ডাকছে।
কাসেম। কাসেম। কাসেম। কোথায় যাচ্ছ? সরে যাও ট্রেন আসছে দেখছ না। প্লিজ সরে যাও।
আসমা! তুমি এখানে কি করছ?
--তুমি আগে আমার কাছে আস। ট্রেন আসছে প্লিজ।
আসছি।
তুমি, এখানে কেমন করে? কি করছ?
--আমাকে ক্ষমা কর। তোমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছি।
না না ও কিছু না। আমি কোন কষ্ট পাই নি। তুমি ভালো আছ। তোমার সুখি তো আমার সুখ।
আমি তোমাকে ভালোবাসি, আমি চাই তুমি সব সময় ভালো থাক। সুখি থাক।
--তবে মরতে গিয়েছিলে কেন?
আমি চাই নি তুমি কখন আমার কথা ভাব। আমার কারনে তোমার কষ্ট হোক। তোমার সংসারে অসান্তি বাসা বাঁধুক। তোমার কোন ক্ষতি হোক।
--তাই তুমি মরবে? আমার কারনে? একটা মেয়ের জন্য?
আসমা, আমার কারনে, তোমার ফোন নাম্বার চেঞ্জ করতে হয়েছে। ঠিকানা চেঞ্জ করতে হয়েছে। আমি তোমাকে বারবার ফোন করি, টেকস পাঠাই। একদিন এই সব তোমার হাসব্যান্ড জানতে পারবে তখন তোমার সংসারে অসান্তি আসবে। তোমাকে গালমন্দ করবে। আমি কেমন করে সহ্য করব? আমি যে তোমাকে ভালোবাসি।
--তাই বলে তুমি আত্মহত্যা করবে? আর কাউকে নিয়ে জীবন সাঁজানোর কথা ভাবতে পারনি। দুনিয়ায় কি আর কোন মেয়ে ছিল না?
সবাই কি সব কিছু করতে পারে। তুমি কি পেরেছ?
--আমি?
আমি তো চেয়েছিলাম তোমাকে নিয়ে জীবন সাঁজাতে। বেঁচে থাকতে।
জান, তোমার বিয়ের কথা আমি প্রথমে বিশ্বাস করিনি। বারবার ফোন দিতাম। তুমি রিসিভ করতে না। টেকস লিখতাম, তুমি রিপ্লাই দিতে না। তারপরও বিরামহীন আমি লিখতেই থাকতাম।
জান, আমার ফেসবুকের আইডিতে যখন লগইন করতাম। তোমার নামটা সবার উপরে থাকতো। আমি সার দিন বসে থাকতাম কখন তুমি অনলাইনে আসবে।
তোমাকে লম্বা লম্বা টেকস লিখেছি। তুমি কোন রিপ্লাই দাও নি। তারপর একদিন দেখি আমি ব্লক হয়ে গেছি।
আচ্ছা আমায় একটা কথা বলবে?
--- বল।
আমার অপরাধ কি ছিল? যার কারনে তুমি আমায় এমন শাস্তি দিলে।
--কৈ শাস্তি দিলাম এই তো আমি তোমার কাছে। আর কোনদিন তোমায় ছেড়ে আমি যাব না।
সত্যি বলছ?
--হ্যাঁ এক সত্যি। দুই সত্যি। তিন সত্যি।
মনে থাকে যেন। যেদিন তুমি আমায় ছেড়ে চলে যাবে। সে দিন আমিও…
আসমা এক হাতদিয়ে কাসেমের মুখ চেপে ধরে। ছিঃ ছিঃ ছিঃ অমন অলুক্ষুনে কথা বলতে নেই।
--আমি আর কোনদিন তোমায় ছেড়ে যাব না।
**********
রোজ সকালে চায়ের কাপ হাতে নিয়ে খবরের কাগজ পড়বার অভ্যাস মিসেস শফিকের। আজও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। ধোঁয়া উঠা চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে কাগজ খানা উল্টেপাল্টে দেখছেন। একটা নিউজে তার চোখ আটকে গেল।
গতকাল রাত্রি ১১ টার দিকে খিলগাঁও রেলগেটে এক যুবক রেলে কাটা পরেছে। বয়স ৩২। নাম কাসেম বিন মালেক।
প্রত্রিকায় ছাপা ছবিটা বেশ অস্পষ্ট। তার পরেই ওই মুখ কখন ভুলবার নয়। ৮ বছর।
বোকা ছেলে কেন বুঝল না। কোন মেয়েই প্রেম করে, ভালোবাসে বিয়ে করে সংসার করতে নয়। জাস্ট টাইম পাস করতে। অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করতে। সবাই দেখুক আমার একজন লাভার আছে।
শুধু শুধু নিজের প্রাণটা খোয়ালও। অনেক বড় শক দিয়েছিলাম। হা হা হা।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৫১

বিজন রয় বলেছেন: ভাল লাগল।
+++++

০৯ ই মে, ২০১৬ রাত ১:৩৬

আহমেদ রাতুল বলেছেন: শুকরিয়া, ভাই

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: প্রথম দিকে ভালই মজা পাইছি।
বিয়া করার জন্য প্রেম করতে হবে এইটা একটা ফালতু ধারণা।
অনেক অনেক বানানভুল আছে, পড়তে কষ্ট হচ্ছিল তাই, ঠিক করে নিন

০৯ ই মে, ২০১৬ রাত ১:৩৮

আহমেদ রাতুল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার পরামর্শের জন্য এখুনি ঠিক করছি।


প্রেম বিয়ে করার জন্যই করে

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯

আমিই মিসির আলী বলেছেন: আমি আর কোন দিন তোমারে ছাইড়া যাবো না।

ভালো লাগছে!
+

০৯ ই মে, ২০১৬ রাত ১:৩৮

আহমেদ রাতুল বলেছেন: শুকরিয়া, ভাইজান

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.