নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডক্টর এ.বি.এম. রেজাউল করিম ফকির, অধ্যাপক, জাপানি ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগ \nআধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় e-mail: [email protected]

রেজাউল করিম ফকির

অধ্যাপক, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

রেজাউল করিম ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাষা ও রাজনীতি: প্রসঙ্গ বাংলা ভাষা

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৪৪

ভাষার সাথে রাজনীতি সম্পর্কিত অর্থ্যাৎ ভাষা রাজনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন কোনো প্রপঞ্চ নয়। রাজনৈতিক বিবর্তনের ধারায় ভাষার বিবর্তন সম্পন্ন হয়। কারণ একটি সমাজ বা রাষ্ট্রে বহু ভাষা কথিত ও ব্যবহৃত হয়ে থাকে। অর্থ্যাৎ একক ভাষা বিশিষ্ট কোনো সমাজ বা রাষ্ট্রের অস্তিত্ত্ব নেই। একটি সমাজ বা রাষ্ট্র বহুভাষিক হয়, কারণ সমাজ বা রাষ্ট্রে কোনো একটি ভাষার প্রতিভূ শক্তি ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত থাকে আর সেখানে থাকে ছোটবড় অনেক ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী। অধিকন্তু সে রাষ্ট্রের থাকে একটি আন্তর্জাতিক সংজ্ঞাপনের মাধ্যম হিসাবে ব্যবহৃত ভাষা। সমাজে বহুভাষার অবস্থান বহুভাষিকতার পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। বহুভাষিকতা সমাজে বিভিন্ন ভাষাভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভাজন তৈরি করে। ফলশ্রুতিতে বহুভাষিকতা বিভিন্ন ভাষাভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করে। কাজেই ভাষা রাজনীতির এক প্রকার অনুষঙ্গ বিশেষ। ভাষাও আবার নানা উপভাষা ও উপউপভাষায় বিভক্ত। অনেক সময় ভাষার সাথে উপভাষা ও ভিন্ন ভাষার সম্পর্ক অস্পষ্ট থাকে। তবে বহু উপভাষা নিয়ে বিরাজিত ভাষাও কোনো ভাষাভাষী জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভাজন তৈরি করে। বহুরূপতা নিয়ে বিরাজিত বাংলা ভাষাভুক্ত কোনো কোনো বুলি, যেমন- ঝাড়খণ্ডী ও গোয়ালপাইড়া যথাক্রমে হিন্দি ভাষা ও অহমিয়া ভাষা কি-না সে সম্পর্কে বাহাস লেগেই আছে। আবার কোনো কোনো বুলি, যেমন-হাজং, সিলেটি ও চাকমা বুলি কী নিজেই কী ভাষা কি-না সে নিয়েও বাহাস চলছে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:৫৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি শিক্ষক মানুষ, পোষ্ট দেন, কেহ প্রশ্ন করলে উত্তর দেন না; আপনি ছাত্রদের প্রশ্নের উত্তর দেন তো?

২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।

৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৫৫

মাসুদুর রহমান (শাওন) বলেছেন: আপনার কথায় যুক্তি আছে...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.