নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডক্টর এ.বি.এম. রেজাউল করিম ফকির, অধ্যাপক, জাপানি ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগ \nআধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় e-mail: [email protected]

রেজাউল করিম ফকির

অধ্যাপক, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

রেজাউল করিম ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাষিক সাম্রাজ্যবাদ সম্পর্কে আমাদের জাতীয় অজ্ঞতা

১১ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:১১

ভাষা সাম্রজ্যবাদীদের একটি মোক্ষম অস্ত্র। এই অস্ত্র ব্যবহার করে, একটি সাম্রাজ্যবাদী শক্তি অন্য একটি অনুবর্তী জাতির বর্তমান ও ভবিষ্যৎকে ধ্বংস করে দিতে পারে। বিষয়টি বোঝানোর জন্য একটি উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।
ভ্রমণপিপাসু মাত্রই জানেন যে, বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ ও সর্ব উত্তরের স্থানিক বিন্দু হলো- যথাক্রমে টেকনাফ ও তেতুলিয়া, যা যথাক্রমে কক্সবাজার ও পঞ্চগড় জেলায় অবস্থিত। ধরা যাক, পরাশক্তি সম্পন্ন দেশ 'ক' ও 'খ' এসে বললো যে, এই দু'টি জেলার উন্নয়নে নিচের উন্নয়ন পরিকল্পনাগুলো গ্রহণ করা হবে:
ক) বাড়িঘর নির্মাণের জন্য নগদ অর্থ দান করা হবে।
খ) প্রয়োজন অনুযায়ী রাস্তাঘাট নির্মাণ করা হবে।
গ) স্কুল-কলেজ-হাসপাতাল গড়ে তোলা হবে এবং তা পরিচালনার দায়িত্ত্ব নেওয়া হবে।
ঘ) প্রত্যেককে যোগ্যতা অনুযায়ী চাকুরী দেওয়া হবে।
ঙ) আধুনিক শিল্প ও কৃষিব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে।

কিন্তু শর্ত হলো যে-
১) এই দুই জেলায় যথাক্রমে 'ক' ও 'খ' ভাষায় শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা হবে।
২) বেসরকারী অফিসসমূহও এই ক ও খ ভাষায় পরিচালনা করা হবে।
৩) এই দুই জেলায় কোন বাংলা ও ইংরেজি শিক্ষাব্যবস্থা থাকবে না।

তাহলে কী ঐ দুই জেলার অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে 'ক' ও 'খ' দেশের এই প্রস্তাবগুলো মেনে নেওয়া যায়?

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: অজ্ঞতা কাটবে কি করে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.