নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডক্টর এ.বি.এম. রেজাউল করিম ফকির, অধ্যাপক, জাপানি ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগ \nআধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় e-mail: [email protected]

রেজাউল করিম ফকির

অধ্যাপক, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

রেজাউল করিম ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

গোয়ালপাড়ায় অহমিয়া ভাষার নিবর্তনে বাংলা ভাষা

০৩ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:২৮



রৌমারি উপজেলা থেকে কায়াকুচি বাজারের দূরত্ব ২০০ কি.মি.। কায়াকুচি বাজার বরপেটা জেলায় অবস্থিত। বরপেটা জেলা, ধুবরি ইত্যাদি জেলা বৃহত্তর গোয়ালপাড়া অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত। উল্লেখ্য যে, মজলুম নেতা ভাসানির সাথে এই গোয়ালপাড়ার একটি সম্পর্ক রয়েছে। তিনি গোয়ালপাড়ার অধিবাসী ছিলেন। তিনি এক সময় আসাম প্রদেশ মুসলিম লীগের সভাপতির পদকে অলঙ্কৃত করেছিলেন।

রৌমারি থেকে কয়াকুচি বাজার পর্যন্ত হেঁটে যেতে যেতে দেখবেন, সবাই বাংলায় কথা বলছে। কিন্তু তাঁদের অফিস-আদালতে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলা ব্যবহার নিষিদ্ধ।

ইংরেজগণ ১৭৬৫ খ্রিস্টাব্দে বাংলার দেওয়ানী লাভের সময় গোয়ালপাড়া অঞ্চলটি লাভ করে। তখন গোয়ালপাড়া বাঙ্গলাদেশের অন্তর্ভুক্ত ছিলো। পূর্বকাল থেকেই এ অঞ্চলের ভাষা ছিলো বাংলা। ইংরেজগণ ১৮২৬ খ্রিস্টাব্দে আসাম অধিকার করে, অত:পর ইংরেজগণ ১৮৭৪ খ্রিস্টব্দে এই গোয়ালপাড়া অঞ্চলকে বাঙ্গলাদেশ থেকে কেঁটে আসামের সাথে জুড়ে দেয়। তখন থেকেই বৃহত্তর গোয়ালপাড়ার জনগণ বাংলা ভাষার অধিকার হারায়।

এখন আমরা যেমন বাংলাদেশে ইংরেজি আভিজাত্যের কাছে বাংলা ভাষার অধিকার হারিয়েছি।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০২

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যেটা খুশি ভাবুন।
আপনার সাথে একমত নই।

২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:১২

অনল চৌধুরী বলেছেন: আসামের ভাষা আর বাংলা ভাষার ৮০% মিল আছে।
বর্ণমালাও প্রায় একইরকম। কবে ওরা কে লেখে।
কোনে ভাষাটা প্রাচীন সেটা বুঝতে পারছি না।

৩| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৭

প্রামানিক বলেছেন: আসামের বাঙালিদের আঞ্চলিক ভাষা বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের আঞ্চলিক ভাষার মত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.