নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডক্টর এ.বি.এম. রেজাউল করিম ফকির, অধ্যাপক, জাপানি ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগ \nআধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় e-mail: [email protected]

রেজাউল করিম ফকির

অধ্যাপক, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

রেজাউল করিম ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

উলম্ব বহুভাষিকতার যাঁতাকলে বাংলা ভাষা

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৯

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৫৭

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: যাতাকলে? নাকি প্রয়োজনে? বাংলা শব্দের ভান্ডার খুবই কম। সেহেতু বিভিন্ন ভাষা থেকে শব্দ আসবেই। এভাবেই একটা ভাষার ধীরে ধীরে বিকাশ ও পরিবর্তন ঘটে।

আমরা কেউ এখন কেদারা বলি না; চেয়ারই বলি। বরং কেউ যদি এখন কেদারা বলে চেপে ধরে, আর বলে চেয়ার অন্য ভাষার শব্দ, তাহলে সেই বিপদে পড়বে।

৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ৩:২৪

রেজাউল করিম ফকির বলেছেন: মাতৃভাষার শব্দভাণ্ডারে যদি কোন শব্দের অস্তিত্ত্ব থাকে, তখন সে শব্দটি ব্যবহার না করে, সেটিকে হটিয়ে বিজাতীয় ভাষার কোন শব্দ ব্যবহার করার প্রক্রিয়াটিকে সংসর্গ-ভাষাবিজ্ঞানের পরিভাষায় পুন:আভিধানিকরণ (relexification) বলে। পুন:আভিধানিকরণ হলো ভাষার অনুবর্তন প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়াটি এখন বাংলাদেশে ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটি বাংলা ভাষার অবনমন প্রক্রিয়াকে ত্বরাণিত করছে। সে অর্থে পুন:আভিধানিকরণ একটি জাতীয়তাবাদ বিরোধী কর্মকাণ্ড। যেমন- Rapid Action Battalion-এর একটি বাংলা অভিধা আরোপ করা যেতো। কিন্তু সেটা করা হয়নি। এটি একটি জাতীয়তাবাদ বিরোধী চিন্তা প্রসূত কর্ম বিশেষ। বাঙ্গালি জাতি যে বিগঠনের দিকে এগোচ্ছে পুন:আভিধানিকরণই হলো- তার একটি সূচক।

২| ৩০ শে এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ২:২১

লাতিনো বলেছেন: বাংলা ভাষায় তো আমার ধারণা ইংরেজীর চেয়ে ফারসীর প্রাধান্য বেশি। আকবরের সময় টোডরমল বাংলায় ফারসী চালু করেছিল সরকারী ভাষা হিসেবে। তখন থেকেই বাংলার অর্ধেক হয়ে গেছে ফারসী।

৩| ০৫ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.