নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডক্টর এ.বি.এম. রেজাউল করিম ফকির, অধ্যাপক, জাপানি ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগ \nআধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় e-mail: [email protected]

রেজাউল করিম ফকির

অধ্যাপক, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

রেজাউল করিম ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রেক্ষাপট বিশ্ববিদ্যালয়: নেকী হাসিল ও চাতুরী করে প্রকাশনা

১১ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৯



বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে অনেক এমন শিক্ষক রয়েছেন, যারা সর্বদা ঈমান-আমল সম্পর্কে সচেতন। তাঁরা মসজিদ ও মাদ্রাসায় নিয়মিত দান-খয়রাত করেন। কিন্তু চাতুরী অবলম্বন করে সন্দর্ভ বা গ্রন্থের প্রকাশনা তৈরি করার বিষয়ে কোনো গ্লানি বোধ করেন না। তাঁদের মধ্যে চাতুরী করে প্রকাশনা করার জন্য কোনো প্রকার গুণাহ, অসম্মান বা অন্যায় বোধ নেই।

প্রকাশনা না করলে সহকারি/সহযোগী অধ্যাপক হওয়া যাবে না। সে জন্য তাঁরা চাতুরী অবলম্বন করে সন্দর্ভ বা গ্রন্থের প্রকাশনা করে থাকেন এবং তা দেখিয়ে সহকারি/সহযোগী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি লাভ করেন। এর ফলে বেতন বৃদ্ধি হয়। কিন্তু এখন প্রশ্ন হলো চাতুরী করে প্রকাশনা তৈরি করে, আবার সেগুলো চাতুরীর মাধ্যমে ব্যবহার করে পদোন্নতি লাভ করলে, সেখান থেকে প্রাপ্ত বেতন কী হালাল আয় হবে? উল্লেখ্য যে, ইবাদতের শর্ত হলো হালাল রুজী। তাহলে হালাল রুজী না হলে ঈমান-আমল হাসিল করে যে নেকী হবে, সেই নেকী দিয়ে কী চাতুরী করে প্রকাশনা করার কারণে কৃত গুণাহ মোচন হবে? যদি হয়, তাহলে বুঝা যাবে ইসলাম প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ের গুণাহকে সমর্থন করে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এত গভীরভাবে কেউ চিন্তা করে না বলেই এত অপরাধ বাড়ছে।

যাইহোক, আপনি অন্যের পোস্টে তেমন একটা কমেন্ট করেন না। কারন কি?
আপনার পছন্দের বিষয় পাওয়া যায় না ? নাকি অন্য কোন সমস্যা?

জানতে পারলে ভালো লাগত।

১১ ই জুন, ২০২১ রাত ৮:০০

রেজাউল করিম ফকির বলেছেন: মৌলিক গবেষণামূলক ১/২টি বই লেখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। যেখানে দিনের অধিকাংশ সময় ব্যয়িত হয়। যে কারণে অন্যের লেখায় মন্তব্য লেখার মতো খুব কম সময় থাকে।

২| ১২ ই জুন, ২০২১ ভোর ৬:২১

সাসুম বলেছেন: ঢাকা ইউনির যেসব প্রফেসর চুরি করে প্রকাশণা পাব্লিশ করে থাকেন সে গুলা বেশির ভাগ প্রকাশিত হয় গারবেজ জার্নাল গুলাতে এবং সেই গারবেজ গুলা আবার ঢাবি থেকেই প্রকাশিত হয়। মোদ্দাকথা এই গারবেজ গুলা পাব্বলিশ হয় গারবেজ লেখা আর চুরি দিয়ে।

আর গুণাহ এর কথা?? আমাদের দেশের বেশির ভাগ ধরতে গেলে ৯৯।৯৯% মানুষ অত্যন্ত চোর, বাটপার। তারা সারাজীবন চুরি চামারি করে শেষ বয়সে হজ্ব করে নামাজি হয়ে বেহেস্তে যেতে চায়। আপনি বলেন এই কথা- আমি এমন শিল্পপতি দেখেছি, ঘরে বউ বাচ্চা রেখে মাগিপাড়া থেকে বের হয়ে এসে নামাজ পড়ে তারপর ঘরে ফিরে। এখন তার চিন্তা কে কিভাবে বলবেন
ঠিক একই ভাবে, আমাদের চা ছপ ইউনি সহ সব সরকারি ইউনির প্রফেসর রা ও একই ভাবে চিন্তা করে। নামাজ রোজা বা পাক্কা সহীহ মোসল্মান হবার চেস্টার ত্রুটি নেই তাদের তবে চুরি করে লিখা বা প্লাজিরিজম অন্যায় না তাদের কাছে।

এটা মানবিক বিয়ের মত জায়েজ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.