নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডক্টর এ.বি.এম. রেজাউল করিম ফকির, অধ্যাপক, জাপানি ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগ \nআধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় e-mail: [email protected]

রেজাউল করিম ফকির

অধ্যাপক, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

রেজাউল করিম ফকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিক্ষানীতি-১৯৭৪ বনাম শিক্ষানীতি-২০১০

২১ শে আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:১৯


শিক্ষানীতি ২০১০ পড়ে মনে হলো যে এটি দেশে বাংলা শিক্ষাব্যবস্থাকে প্রতিস্থাপন করে ইংরেজি শিক্ষাব্যবস্থা কায়েমে সহায়ক দলিল বিশেষ। কারণ এতে জাতীয় ও রাষ্ট্র ভাষা হিসাবে বাংলা ভাষা শিক্ষাব্যবস্থা কায়েমের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলা নেই। অন্যদিকে শিক্ষানীতি-১৯৭৪ তে যেখানে দেশব্যপী বিদ্যালয় পর্যায়ে বিদেশি ভাষা শিক্ষাব্যবস্থা কায়েমের কথা বলা হয়েছিলো, সেখানে শিক্ষানীতি- ২০১০ তে বিদেশি ভাষা শিক্ষা সম্পর্কে একটি শব্দও নেই। অথচ শিক্ষানীতি-২০১০ কে আইনে পরিণত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিলো। এই শিক্ষানীতি আইনে পরিণত হলে, বাংলা ভাষা শিক্ষাব্যবস্থা কায়েমে ও বিদেশি ভাষা শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালনার পথ রূদ্ধ হতো।
২০১০ খ্রিস্টাব্দে যাঁরা শিক্ষানীতি প্রণয়ন করেছিলেন তাঁদের তালিকা:

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে আগস্ট, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৪

রেজাউল করিম ফকির বলেছেন: জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০

২| ২২ শে আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:০৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দুই হাজার দশ সালের শিক্ষানীতি তো অনেক জ্ঞানী ব্যক্তিরা প্রণয়ন করেছিলেন দেখা যাচ্ছে। তারপরও এই অবস্থা কেন?

কেন আমরা ভালো করে বাংলাও বলতে বা লিখতে পারি না আবার ইংরেজিও বলতে বা লিখতে পারি না। এটার কারণ কোন শিক্ষানীতি? এই দায় কি শিক্ষকদের না শিক্ষার্থীদের? নাকি শিক্ষানীতি প্রণেতাদের?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.