![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রত্যেক মানুষকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে । সেটা যে কোন সময়ই হতে পারে ।
মানষিক চাপ কার নেই ! কিন্তু তা যত কম হয় ততই মঙ্গল। মানষিক চাপের ফলে অনেক সমস্যা হতে পারে । মানুষই তার জীবনের কোন না কোন সময়ে মানসিক চাপ, হতাশা বা অবসাদে আক্রান্ত হন। এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়াগুলোর মধ্যে একটি। তবে সেই চাপটাকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারাটাই আসল। মানসিক চাপ আপনাকে ভয়াবহ স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিতে পারে। যে কোন খারাপ পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রনের দক্ষতা বাড়ানোর কৌশলগুলো রপ্ত করতে হবে সময় থাকতেই। যা অবশ্যম্ভাবী, তা ঘটবেই। আর অনেক কিছুই ঘটে থাকে অপ্রত্যাশিতভাবে। কিন্তু, আমরা চাপের কাছে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নতি স্বীকার করে নিজের বিপদ ডেকে আনি। যা ঘটে গেছে তাকে মেনে নেয়া এবং যা ঘটবে তা মেনে নেয়ার জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত। সামনে এগোতে গেলে, এই ছোটখাটো বিষয়গুলোকেই প্রাধান্য দিতে হবে, যাতে কোন মানসিক চাপের কারণ সৃষ্টি না হয়। নয়তো বিপদ আপনারই। নিজের মনটাকে শিথিল করার প্রক্রিয়াগুলো চমৎকারভাবে রপ্ত করতে হবে। এজন্য নিয়মিত যোগাসন, যে কোন ধরনে ব্যায়াম ও মেডিটেশনের চর্চা করাটা রুটিনের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। মানসিক চাপ আপনার স্বাস্থ্যের ওপর যে বহুমাত্রিক কুফলগুলো বয়ে আনতে পারে, তার মধ্যে তিনটি বিষয় নিয়ে এখানে আলোচনা করা হলো।
ঘুমের সমস্যা: পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি গবেষণা যে বিষয়গুলোর ওপর পরিচালিত হয়েছে, তার মধ্যে ঘুম অন্যতম। বয়সভেদে ঘুমের সময়ের তারতম্য হয়। তবে একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ক্ষেত্রে রাতে ৭-৮ ঘণ্টা ঘুম হওয়া বাঞ্ছণীয়। রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়া ও ভোরে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস গড়ে তুলুন। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে পর্যাপ্ত ঘুমের বিকল্প নেই। কিন্তু, এই ঘুমটাই আর আসে না যখন আমরা পার্থিব জগতের নানা হিসাব-নিকাশ নিয়ে নিজেদের মগজটাকে ব্যস্ত রাখি। তাই বিছানায় শুয়েই আপনার শরীরটাকে একদম শিথিল করে দিন। কোন উদ্বেগ, হতাশা বা দুশিন্তা নয়। মনে রাখবেন, মানসিক চাপ থেকে সৃষ্ট অবসাদ, হতাশা আর তিক্ততা আপনার নিদ্রাহীনতার অন্যতম কারণ।
রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস: মানসিক চাপ আমাদের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে। অথচ, এ ক্ষমতাটাই আমাদের নানা সংক্রমণ ও অসুখ-বিসুখ থেকে দূরে রাখে। এর ফলে প্রদাহজনিত নানা রোগ ও এমনকি ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। তাছাড়া, রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে, অসুস্থ হলেও আপনার সুস্থ হতে লাগবে অনেক বেশি সময়। তাই মানসিক চাপকে ‘না’ বলুন। আর হাসিখুশি জীবনকে বলুন ‘হ্যাঁ’।
বন্ধ্যাত্ব: নারীদের জন্য মানসিক চাপটা কোন কোন সময় তার পুরো জীবনযাত্রায় শারীরিক ও মনস্তাত্ত্বিকভাবে ভয়াবহ প্রভাব ফেলে। মাত্রাতিরিক্ত মানসিক চাপ বন্ধ্যাত্বের মতো ভয়াবহ শারীরিক সমস্যার কারণ হতে পারে। গবেষকরা বলছেন, অতিমাত্রায় মানসিক চাপ থেকে সৃষ্ট হরমোন নারীর শরীরে ডিম্বাণু উৎপাদন থামিয়ে দেয়। ফলে, তারা জীবনে আর কখনও সন্তান ধারণ করতে পারেন না। বিশেষ করে যারা ঘরে ও বাইরের দায়িত্ব সামলান ও সব সময় এক ধরনের মানসিক চাপে ভোগেন, তাদের ক্ষেত্রে ঝুঁকিটা অনেক বেশি। তাই হাজারো সমস্যার ভিড়েও নিজেকে সবসময় স্বাভাবিক, হাসিখুশি ও প্রাণবন্ত রাখার চেষ্টা করুন।
তাই আমাদের সকলে র উচিত কম মানষিক চাপে থাকার জন্য চেষ্টা করা ।
(আংশিক সংগৃহীত)
২| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: এখনকার জীবনে চাপ এমনভাবে একাকার হয়ে গেছে যে এটা এখন নিঃশ্বাস নেবার মতোই স্বাভাবিক।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
আজীব ০০৭ বলেছেন: আমাদের সকলে র উচিত কম মানষিক চাপে থাকার জন্য চেষ্টা করা ।