![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রত্যেক মানুষকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে । সেটা যে কোন সময়ই হতে পারে ।
কিডনী আমাদের সকলের দেহের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ন একটি আরগান । বলতে গেলে কিডনী নষ্ট হলে বাঁচার কোন উপায় নেই ।
আমার ছোট চাচা ১৯৮৮ সালে কিডনী নষ্ট হয়ে মারা যান । তখন তার বয়স ছিল ৩৫ বা ৩৬ বছর, আমার বয়স ছিল ১০ বছর মানে ৫ম শ্রে নীর ছাত্র আমি । তাই এই কষ্টটা কি ছুটা হলেও বুঝি । এজন্য সকলের সতর্কতার জন্য নিচের লেখাটুকু সবার জন্য লিংকসহ তুলে ধরলাম ।
শরীরের অন্যতম ভাইটাল অরগান কিডনি। হার্ট, ফুসফুস, লিভার, ব্রেইনের মতো কিডনি অকেজো হলে জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। কিডনি ভালো না থাকলে ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট করে হয়তো বা জীবনের গতি খানিকটা টিকিয়ে রাখা যায়। কিন্তু জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। দরিদ্র, মধ্যবত্তি পরিবার হয় সর্বস্বান্ত, নিঃস্ব। কারণ কিডনির চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল। অথচ কিছু নিয়মনীতি অনুসরণ করে কিডনি সুস্থ রাখা যায়। প্রখ্যাত কিডনি রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হারুন অর রশীদ কিডনি সুস্থ রাখার জন্য কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। তার এসব পরামর্শের মধ্যে রয়েছে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় থাকতে হবে অাঁশ জাতীয় খাবার, শাক-সবজি, নিরামিষ। তবে মাছ খেতে পারেন। রেড মিট যেমন_ গরুর মাংস, খাসির মাংস পরিহার করতে হবে। তবে মুরগির মাংস খাওয়া যাবে। কম মশলাযুক্ত খাবার খেতে হবে। অধ্যাপক হারুন অর রশীদের মতে কিডনির সবচেয়ে ক্ষতিকারক খাবার সফট ড্রিঙ্কস, ফাস্টফুড। কিডনি ভালো রাখতে হলে ফাস্টফুড পরিহার করা ভালো। এছাড়া যাদের ইতোমধ্যেই কিডনির সমস্যা আছে তাদের অবশ্যই কোনো বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার তালিকা অনুসরণ করতে হবে। এছাড়া বছরে একবার অন্তত রক্তের সেরাম ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষা করা উচিত। রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা ১ এর নিচে থাকা ভালো। ক্রিয়েটিনিন বেড়ে গেলে কিডনির জটিলতা শুরু হয়। অকেজো হয়ে পড়তে পারে কিডনি। তাই কিডনি ভালো রাখতে যথাসময় খাদ্য তালিকা যেমন অনুসরণ জরুরি তেমনি প্রয়োজন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান। দিনে অন্তত ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করা উচিত।
আশা করি নিজেকে সুস্থ রাখার জন্য সবাই আমরা ঐ নিয়ম গুলো মেনে চলব !
- See more at: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:১১
লিমন আজাদ বলেছেন: জেনে উপকৃত হলাম।