![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রত্যেক মানুষকেই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে । সেটা যে কোন সময়ই হতে পারে ।
(ছবিটি বগুড়ার কাহালু উপজেলার)
দেশী প্রজাতি মাছের বংশ বিস্তারে আমাদের সকলকে সজাগ হতে হবে। ধীরে ধীরে আমরা দেশী মাছের স্বাদ ভুলেই যাচ্ছি। খাল-বিল, ডোবা-নালাসহ উন্মুক্ত জলাশ্বয়ে দেশী প্রজাতি মাছের বংশ বিস্তারে সৃষ্টি করা হচ্ছে নানা প্রতিবন্ধকতা। একমাত্র চাষাবাদের পুকুর-জলাশয় বাদে সকল জলাশয়ে যে-যার মত করে ধরে নিয়ে যাচ্ছে উন্মুক্ত জলাশ্বয়ের মাছ। বাদ রাখছেনা পোনা ও ডিমওয়ালা মাছ ধরা।
বর্ষা মৌসুমে উন্মুক্ত জলাশ্বয়ে দেশী প্রজাতি মাছের বংশ বিস্তার হয়ে থাকে। মাছের বংশ বিস্তারের আগেই উন্মুক্ত জলাশ্বয়ে চলছে মাছ ধরার মহোৎসব। কতিপয় বিবেকহীন মানুষ নানা কৌশল প্রয়োগে এই দেশী প্রজাতির মাছ ধরছে। তারা খাল-বিল, ডোবা-নালা ও উন্মুক্ত জলাশ্বয়ে মাছ ধরার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে ব্যারজাল, কারেন্টজাল, খেওনীজাল, খলশানী, পলি সহ বিভিন্ন সরঞ্জাদী। এমনকি তারা বর্ষার মধ্যেও ডোবা-নালা গুলো শুকিয়ে ধরছে মাছ।
দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে এভাবে উন্মুক্ত জলাশ্বয়ে দেশী প্রজাতি মাছ নিধনের ফলে হাট-বাজার গুলোতে এখন উন্মুক্ত জলাশ্বয়ের মাছ নাই বললেই চলে। যদিও কোনো কোনো হাট-বাজারে দেশী প্রজাতির মাছের দেখা মিললেও চড়া দামের কারনে ইচ্ছা থাকলে অনেকে তা কিনতে পারছেনা। উন্মুক্ত জলাশ্বয়ে কারেন্ট জাল, ব্যারজাল দিয়ে মাছ ধরা নিষিদ্ধ। অথচ সংশিষ্ট কতৃপরে নজরদারীর অভাবে সেখানে-সেখানে কারেন্ট জাল ও ব্যারজাল দিয়ে ধরা হচ্ছে মাছ। এমনকি সরকারিভাবে নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল বিভিন্ন হাট-বাজারে প্রকাশ্যেই বিক্রি করা হচ্ছে।
http://wnewsbd.com/?p=14191
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:১৩
ভিটামিন সি বলেছেন: ছবি দিয়া কি বোঝাইলেন, কিছুই বোঝলাম না। দুই একটা মাছের ছবিই দিতেন। দেইখ্যা মজা পাইতাম।