নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইচ্ছাঘুড়ির অবাধ আকাশ www.facebook.com/RezwanaAliTanima

রেজওয়ানা আলী তনিমা

বনমুরগী পোষ মানে না.......

রেজওয়ানা আলী তনিমা › বিস্তারিত পোস্টঃ

কপিরাইট আইন: শুরুটা যেভাবে ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৬

নীলক্ষেতে একটা জরুরী বইয়ের খোঁজ করছিলাম। দোকানী জানালো, নেই। কারণ মূল আমদানীকারক আনেনি। বলাইবাহুল্য , আমাদের মতো মানুষজন মূলটা না , ফটোকপিটাই কিনবে। অপরাধবোধ হলেও কিছু করার নেই।কিন্তু আসলটাই যদি না থাকে কপি কোথ্থেকে হবে? কিন্তু কেন চাহিদা থাকার পরেও অরিজিনালটা আসে নি? শুনলাম , সাপ্লায়ার ব্যাবসাপাতিই গুটিয়ে ফেলছে। কারণ চড়া দামে বই আনানোর পরেই সারা মার্কেট নকল দিয়ে সয়লাব হয়ে যায়। বছর বছর লোকসান দিয়ে কি আর ব্যবসা চালানো যায়?





আমার মাথায় একটা জিনিস ঘুরছিল এই যে কপিরাইট আইন ও তার লঙ্ঘন - এই বিধিগুলোর উদ্ভব কোথা থেকে?



প্রথমেই দেখা যাক , কপিরাইট বা স্বত্ত্বাধিকার জিনিসটা আসলে কি ?



shabdkosh.com জানাচ্ছে, ''এটা একধরনের দলিল যা সাহিত্য, সঙ্গীত বা শৈল্পিক কাজের জন্য একচেটিয়া অধিকার প্রদান করে।''



একেবারে গোড়াতে কপিরাইট আইন এসেছিল মূলত বইয়ের প্রকাশকারীদের একচেটে ব্যবসার সুবিধার্থে। তারপরে চলচ্চিত্র, সঙ্গীত, ফটোগ্রাফি, শব্দগ্রহন, শিল্পকলা ইত্যাদিও এই আইনের আওতায় আসে। নানা দেশে নানা ভাবে এই আইনের রকমফের পাওয়া যায়। কিন্তু মূল সুরটা অভিন্ন।মোটমুটিভাবে রচনাকারীকে সৃষ্টিকর্মের অধিকার দেয়া হয় এতে। সময়টা দেশভেদে কালভেদে বিভিন্ন । রচয়িতার মৃত্যুর একটা নির্দিষ্ট সময় পরে এই কাজগুলো পাবলিক ডোমেইনের অন্তর্ভুক্ত ও জনসাধারনের অবাধ ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত হয়ে যায়।



এ সংক্রান্ত একেবারে প্রথম যে ঐতিহাসিক কেইস নিস্পত্তির কথা জানা যায় তা প্রাচীন আয়ারল্যান্ডের।বইয়ের না , বরঞ্চ মূল বইয়ের কপির মালিকানা নিয়ে নিয়ে দুই দাবীদারের মধ্যে বিবাদের সৃষ্টি হলে রাজা Diarmait Mac Cerbhaill রায় দেন , "To every cow belongs her calf, therefore to every book belongs its copy."





আধুনিক কপিরাইট ল অার্থিক অধিকারের সাথে সাথে নৈতিক অধিকার বা মোরাল রাইটসকে ও স্বীকৃতি দিয়েছে। এই আইনের বিভিন্ন মাত্রাগুলোকে ট্রেস ব্যাক করলে প্রাচীন গ্রীক , ইহুদী ও রোমান সভ্যতায়ও এর অস্তিত্ব লক্ষ্য করা যায়।



ইউরোপে কপিরাইট সংশ্লিষ্ট বিষয়াদির নিয়ন্তা ছিলো চার্চ ও সরকার। প্রথমে ম্যানুয়্যালি বইকে কপি করা হতো,যদিও ১৫ ও ১৬ শতকে প্রকাশনা ব্যাপকতা পায়। সরকার বাইবেল ও সরকারি তথ্য প্রচারে একে উৎসাহ প্রদান করলেও শীগ্রই যখন ভিন্নমতাবলম্বী ও সমালোচনামূলক মতামতও এই প্রচার সুবিধা নিতে থাকে তখন অবাধ প্রিন্টিং ব্যবসার প্রতি দমনমূলক আচরণ শুরু করে। লাইসেন্সের বিধান জারি হয়।এই লাইসেন্স নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে একজন প্রকাশককে তার নিজের কাজের জন্য এক্সক্লুসিভ পাবলিকেশন রাইট প্রদান করতো।



রিপাবলিক অব ভেনিসে সবচেয়ে প্রথম এই সুবিধা দেয়া হয় ১৪৮৬ সালে। জার্মানিতে ১৫০১ তে একটি নাটকের প্রকাশনাপলক্ষ্যে।দেশটির প্রথম এই বিষয়ক বিধিমালাটা একটু কৌতুহল জাগানোর মতো। ১৭৯৪ সালে প্রুশিয়ান পার্লামেন্ট জার্মানির দুটি স্টেট বাদে বাকিগুলোর জন্য জার্মান ও বিদেশী লেখকবৃন্দের যেসব রচনা ফ্রাঙ্কফূর্ট ও লিপজিগ বইমেলায় অংশ নেয়া পাবলিশারদের দ্বারা প্রকাশিত সেসব বইতে বিনা অনুমতিতে পুনমুদ্রণের বিরুদ্ধে সুরক্ষা প্রদান করে।১৮৩৭ সালে আনুষ্ঠানিক আইন পাস হয় কিন্তু তখন খোদ লেখক ও প্রকশকেরাই এই আইন এড়ানোর জন্য দেশটার আইন আওতামুক্ত অন্য স্টেটে গিয়ে বই প্রকাশ করতেন।



এই পদক্ষেপ ইংরেজদের নিজস্ব কড়া মনোপলি সিস্টেমের একেবারে বিপরীত ছিলো। ঐতিহাসিক Eckhard Höffne এর দাবী করেন এর ফলেই জার্মানিতে সুলভ বইপুস্তক প্রচার হওয়ায় তুলনামূলকভাবে শিক্ষাদীক্ষার অনেক বেশী অনুকূল প্রসার ঘটে।



বেশী বেশী তথ্যপ্রবাহকে এখনও যেমন সেই আদ্যিকালের শাসকেরাও খুব সুনজরে দেখতেন না। বাধাহীন প্রকাশের '' ক্ষতি'' থেকে বাঁচাতে নানা নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা চালুর চেষ্টা চলে। ফ্রান্সের ঘটনাটা রীতিমত বিভীষিকাময়।১৫৪৬ এ বিতর্কিত পন্ডিত , অনুবাদক ও প্রকাশক Etienne Dolet কে তার বইয়ের সাথে শ্বাসরোধে ও পুড়িয়ে মারা হয়। ১৬৩৭ তে ইংরেজরা যখন প্রিন্টিং নিয়ন্ত্রণ করা আরম্ভ করলে প্রিন্টাররা নেদারল্যান্ডে পালিয়ে যান। একপর্যায়ে বিদ্রোহ সংঘাত শুরু হয় ও ৮০০ জনক লেখক, প্রকাশক, বইবিক্রেতা বাস্তিলে কারারুদ্ধ হন।



আবার ফিরে আসা যাক ইংল্যান্ডের দিকে। স্টেশনারস কোম্পানি নামক সংস্থা প্রথমদিকে একচেটিয়াভাবে বই প্রকশের অধিকার পেত। ১৭০৭ সালে স্কট ও ইংলিশ একত্রিত হয়ে যায় ও ১৭০৯ সালে অভিন্ন কপিরাইট আইন প্রবর্তিত হয়। Statute of Anne যা রাণী Anne-র নামানুসারে এসেছে -একেই পৃথিবীর প্রথম copyright Statute হিসেবে ধরা হয়।আরো অনেক কিছুর মতোই ইংরেজ এই ব্যাপারেও প্রথম কৃতিত্বের দাবিদার ।



আগে পাবলিশারদের এমন কিছু সুবিধা দেয়া হয়েছিল যা তাদের মনোপলিকে চালিয়ে নিতে সাহায্য করে। বইয়ের দাম হয় আকাশচুম্বী ও জ্ঞানের প্রসারও বাধাগ্রস্ত হয়। কিন্তু একপর্যায়ে এই একপেশে ব্যবসা চালানোর মেয়াদ যখন শেষ হয়ে যায় তখন শুরু হয় প্রকাশকদের মিলিত জোর তদবির। তাদের দাবী ছিল বই প্রকাশের চিরস্থায়ী স্বত্ব। শুরু হয় ৩০ বছরব্যাপী ব্যাটল অব বুকসেলারস। কিন্তু বৈরীভাবাপন্ন হাউজ অব লর্ডস তাদের স্বার্থের বিরুদ্ধে ভোট দেন।নানা টানাপোড়েন শেষে প্রকাশকদের আধিপত্যের অবসান হয়।





কপিরাইট আইনের একটা বিশেষ দিক হলো এর আন্তর্জাতিক ঐক্য। দেশের সীমানা ছাড়িয়ে যখন সাহিত্য বিজ্ঞান সংস্কৃতি গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে তখন তার একটা ইন্টারন্যাশনাল প্রটেকশনের দরকার আছে বইকি।১৮৮৬ সালে Berne Convention এই সুরক্ষার প্রবর্তক।অনেকবার দেশে দেশে শোধিত হওয়া এই আইন শুধু সাহিত্য না , বিজ্ঞান ও শিল্পকাজগুলোকেও এর আওতায় এনেছে। প্রসঙ্গত এই আইনের সুরক্ষা পেতে প্রথাগত রেজিস্ট্রেশনের দরকার হয়না।এটা এক অটোমেটেড প্রসেস। এই কনভেনশনের বিশেষ একটা দিক হলো, ''ন্যাশনাল ট্রিটমেন্ট''। যাতে বলা হয়েছে এতে অংশগ্রহনকারী প্রতি মেম্বার স্টেট নিজের নাগরিকের প্রতি যে কপিরাইট অধিকারগুলো দেবে অন্য সদস্য স্টেটগুলোর নাগরিকের প্রতিও সেই একই অধিকার প্রদান করতে বাধ্য।এর সদস্য সংখ্যা বর্তমানে মোটমাট ১৬৮ টা দেশ।





এবার আসা যাক বাংলাদেশ প্রসঙ্গে। আধা বিচার বিভাগীয় কপিরাইট অফিস বাংলাদেশে কপিরাইট প্রদান করে থাকে।এই বিষয়ক বিবাদ নিষ্পত্তি, সৃষ্টিকাজগুলোর সংরক্ষণসহ সার্বিক দ্বায়িত্ব এদের। বেশী দিন আগের ঘটনা না, মাত্রই ২০০০ সালের প্রণীত পরে '৫ এ শোধিত আইন দ্বারা এই কার্যক্রম পরিচালিত হয়। দেওয়ানী ও ফৌজদারী দুই ধরণের বিচারই এতে পাওয়া যাবে।



বাংলাদেশের কপিরাইট আইনে লেখালেখি, শিল্পকলা, সঙ্গীত , নাট্যকলা এসবের বেলায় স্বত্ব রচয়িতার জীবৎকালসহ মৃত্যুর পরের বছর থেকে আরও ৬০ বছর। সিনেমাটোগ্রাফিক ফিল্ম, ফটোগ্রাফি , সাউন্ড রেকর্ডিং, কম্পিউটার প্রোগ্রাম এসবের বেলা উৎপাদনের সময়ের ফলোয়িং বছরকাল থেকে ৬০ বছর।





এই আইনে আর্থিক অধিকারের সাথে সাথে Moral ও Droit de suite দুইই দেয়া হয়েছে। এই পরের দুটা অধিকার দ্বারা রচনাকারীর নাম উদ্ধৃত হওয়ার রাইটস ও কাজের কোন বিকৃতি বা অপব্যবহার রোধে বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা দেয়া হয়।





Berne Convention এর মতোই আমাদের দেশেও বাধ্যতামূক নিবন্ধনের কোন নিয়ম নেই । তবে নিবন্ধন করা থাকলে সেই দলিল এই ব্যাপারে বিবাদসমূহে prima facie প্রমাণ হিসেবে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।



এবার যারা মৌলিক কাজের সাথে জড়িত তাদের জন্য রেজিঃ নিয়মকানুন।



সরকার নির্ধারিত ফি দিয়ে তার ট্রেজারি চালান কপি, কাজের দুই প্রস' নমুনা সহ নির্দিষ্ট ফর্মে তিন প্রস' করে কপিরাইট অফিস বরাবরে আবেদন করতে হবে। এসবে অনুমোদন পেতে মাসখানেক সময় লাগে তাই সেই সময় হাতে রেখে আবেদন করা প্রয়োজন।



'' কারণ কপিরাইট আইন-২০০০ এবং কপিরাইট রুলস ২০০৬ এর ৪ (৪) বিধি মোতাবেক কপিরাইট রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত- যে কোন কর্মের বিষয়ে আবেদন প্রাপ্তির পর বর্ণিত কর্মের বিষয়ে আপত্তির সুযোগ প্রদানের জন্য ৩০ দিন অপেক্ষা করতে হয়।''





কপিরাইটের একটি নির্দিষ্ট দিনও আছে, জানেন কি? মাত্রই গেল এপ্রিলের ২৩ তারিখ।ওয়ার্ড বুক ও কপিরাইট ডে হিসেবে ইউনেস্কোর পক্ষ থেকে এটা পালিত হয়। এই বিশেষ দিনটা কিন্তু সাহিত্যক্ষেত্রে একটা বিশেষ তাৎপর্য রাখে।



Cervantes, Shakespeare , Inca Garcilaso de la Vega এই দিনেই মারা যান। আরও বেশ কয়েকজন প্রথিতযশা লেখকের; Maurice Druon, Haldor K.Laxness, Vladimir Nabokov, Josep Pla and Manuel Mejía Vallejo জন্ম মৃত্যুর সাথেও এ দিনটি জড়িয়ে আছে।





শেষকথা:

নীলক্ষেতে আমার উদ্দিষ্ট বইটা অবশেষে আমি খুঁজে পেয়েছি। দোকানী কোনভাবে নিজব্যবস্থায় বই আনিয়ে কপি করেছে। যেহেতু অন্য কোন দোকানে পাই নি, তাই বাধ্য হয়ে স্বাভাবিকের চেয়ে মোটা টাকা গচ্চা দিতেই হলো।কি আর করা?

এটাই আমজনতার পরিস্থিতি।



এখন কপিরাইট আইন নিয়ে সচেতনতা অনেক বেড়েছে। এই পর্যন্ত যারা আমার প্রকান্ড লেখাখানা অশেষ ধৈর্য নিয়ে পড়ছেন তাদের মধ্যে অনেকে নিজেই একদিন একটি দুমলাটে বন্দি স্বপ্নের প্রকাশেচ্ছা রাখেন। তাদের ও যেকোন সৃজনশীল কাজের কর্মীর জন্যই পাইরেসি, স্বত্বাধিকার আইনের লঙ্ঘন একটি গুরুতর সমস্যা। অপরদিকে যারা আমার মত তাদের জন্য দরকারী বইটা হাতের নাগালে পাওয়াই শেষকথা। অথচ যারা এত লগ্নি করছেন তারা যদি এর বিনিময় না পান একসময় হয়ত আমাদের নিজেরই ক্ষতি হবে, নতুন কাজে অগ্রসর হবার জন্য উদ্যোগী মানুষ চোরাই নকলের ভয়ে পিছিয়ে যাবেন। আসলে অসাধু ব্যবসা বন্ধ করার সাথে সাথে সরকারী ব্যবস্থাপনায় এর সুলভ প্রচার , বিশেষত পাঠাগার কেন্দ্রিক বিদ্যাচর্চা এর একটা যুতসই সমাধান হতে পারে। নাহলে যতই বজ্রআঁটুনী করা হোক, বাজার অর্থনীতির চাহিদার বিপরীতে ফাঁকা নীতিকথা কোন ফলাফল বয়ে আনবে না।





সূত্র:



Click This Link



http://en.wikipedia.org/wiki/Étienne_Dolet



http://en.wikipedia.org/wiki/Berne_Convention



http://www.shabdkosh.com/



Click This Link



http://copyrightoffice.gov.bd/



http://www.un.org/en/events/bookday/



http://en.wikipedia.org/wiki/Droit_de_suite



http://en.wikipedia.org/wiki/Moral_rights





রেজওয়ানা আলী তনিমা

এপ্রিল ২৬, ১৫ ইং।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুণ একটা অবহেলিত (এদেশে) বিষয় নিয়ে লিখেছেন। এদেশে কোন কিছুরই আইন আছে বলে মনে হয় না। অর্থাৎ আইন থাকলেও তার প্রয়োগ নেই বলা চলে। কপিরাইট জিনিসটা সভ্য দেশে ভাল মতই চালু আছে। যত রাইটই থকুক এদেশে মূল জিনসটা বাজারের আসবার আগেই কপি ছড়িয়ে যায় তাতো দেখলুম বহুবার। লেখাটি খুব ভাল হয়েছে।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর বিস্তারিত মন্তব্যের জন্য আবারও ধন্যবাদ ঢাকাবাসী। আসলে এই পোষ্টটা দুবার পড়ে গিয়েছে। আপনি অন্যটাতেও মন্তব্য করেছেন দেখলাম। প্রথমবারে প্রকাশ করার বাটনে চাপ দেয়ার পরেই দেখি সকল পোষ্টে আসেনি তাই আবারও দিলাম।

বিভ্রান্তির জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। লেখা ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো। অজস্র শুভেচ্ছা।

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

ডি মুন বলেছেন: কপিরাইটের একটি নির্দিষ্ট দিনও আছে, জানেন কি? মাত্রই গেল এপ্রিলের ২৩ তারিখ

--- জানতাম না। অনেক তথ্য দিলেন।

ফ্রান্সের বিভীষিকাময় ঘটনায় Etienne Dolet কে পুড়িয়ে মারা, ৮০০ জন লেখক, প্রকাশক, বইবিক্রেতার কারাবরণের ব্যাপারটি নিঃসন্দেহে দুঃখজনক।

++++

প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।
আবার কোনোদিন প্রয়োজনে চোখ বোলানো যাবে।
অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:১৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুপ্রিয় ডি মুন ভাইয়া সুন্দর বিস্তারিত মতে অনেক ধন্যবাদ । প্রিয়তে নিয়ে রাখায় বিশেষ সম্মানিত বোধ করছি। কারো কাজে লাগলেই আমার সব পরিশ্রম সার্থক হবে। ভালো থাকবেন।

৩| ০৯ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:১০

ধূর্ত উঁই বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট +

০৯ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৫১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ধূর্ত উঁই।

৪| ১২ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: কপিরাইট আইনের পক্ষে অবস্থান করছি। বাংলাদেশে ও এই আইনের কার্যকরী প্রয়োগ চাই।

আপনার এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যবহুল পোস্টখানি প্রিয়তে নিয়ে নিলাম। ভাল থাকবেন।

১৮ ই মে, ২০১৫ রাত ১০:০৭

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ভ্রমনের ডানা।প্রিয়তে নেয়ায় অশেষ কৃতজ্ঞতা । ভালো থাকবেন আপনিও।

৫| ২৬ শে মে, ২০১৫ রাত ২:২০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: তথ্যবহুল এবং ভালো পোস্ট। জানার আছে অনেককিছু।

২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৫১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ শতদ্রু একটি নদী।

৬| ২৬ শে মে, ২০১৫ রাত ২:৪৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: এমন কার্যকরী লিখলেন , প্রিয়তে না নিয়ে উপায় কি :) আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এ বিষয়টা নিয়ে লেখার জন্য ।
ভাল থাকবেন । :)

২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৫২

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য মাহমুদ ভাইয়া। প্রিয়তে নেয়ায় অশেষ কৃতজ্ঞতা রইলো।ভালো থাকবেন আপনিও।

৭| ১০ ই জুন, ২০১৫ রাত ১০:১৩

এহসান সাবির বলেছেন: বিলেত : পাখির চোখে দেখা-

কেন পাচ্ছি না?

সব ঠিক আছে তো?

১৯ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:১৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ঐটা লিখতে একঘেয়েমী এসেছে। এখন নতুন কিছু নিয়ে লেখার চেষ্টা করছি।মাহে রমজানের অজস্র শুভেচ্ছা।

৮| ২৬ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮

এহসান সাবির বলেছেন: একঘেয়েমী এসেছে...!
ওকে কিন্তু সিরিজটা খুব ভালো ছিল, পাঠকরা সবাই এনজয় করত।
মাঝে মাঝে দুই একটা পর্ব আশা করছি...

রমজানে সবাই সুস্থ থাকুক।

শুভ কামনা সবসময়।

২৭ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:২৫

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ এহসান সাবির ভাইয়া। সিরিজটার বাকি পর্ব নিয়ে হয়তো পরে লিখব আবার।
রমজান মোবারক আপনার প্রতিও। শুভকামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.