![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কাছে আছে দেখিতে না পাও, তুমি কাহার সন্ধানে দূরে যাও। মনের মতো কারে খুঁজে মর, সে কি আছে ভুবনে, সে যে রয়েছে মনে।
“ Being weird is one of the most best complements one could ever give someone… If no one in the world was weird, everything would be normal and that’s boring. Be different and Be weird.”
বৈচিত্র্য এমন একটি জিনিস যা মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু সহজেই নিজের দিকে নিয়ে আসে... “আমি বিচিত্র, আমি আলাদা, আমি উদ্ভট” এই তিনটা বৈশিষ্ট্য দিয়ে!!! পৃথিবীতে বিচিত্র যে শুধু জায়গা হয়, প্রাণী হয় তা কিন্তু একেবারেই নয়...... এমন অনেক উদ্ভিদও রয়েছে যা বিচিত্রতার সংজ্ঞা সুন্দরভাবে দেখিয়ে দেয়!! আজকে পৃথিবীর এমন বিচিত্র কিছু উদ্ভিদ নিয়ে পোস্ট শেয়ার করব যাদের সাথে মানুষের দেহের কোন না কোন অংশের সামঞ্জস্য আছে...... co-incidentally they resemble to the human body parts!!!! How??????? বিচিত্র পৃথিবীর... বিচিত্র জীব আর কি !!!
1. Bleeding Tooth Fungus:
এর বৈজ্ঞানিক নাম Hydnellum pecki … এটি ফাঙ্গাস ধরণের উদ্ভিদ। এটি আকারে বিভিন্ন ধরণের হয়ে থাকে, এবং এর অভ্যন্তর থেকে যখন লাল বর্ণের আঠালো তরল পদার্থ নির্গত হয়ে মাটিতে পতিত হয়... এটার সাথে সহজেই মানুষের রক্ত মিশ্রিত দাঁতের তুলনা করলে খুব একটা মন্দ হয় না !!! এই লাল বর্ণের তরল পদার্থটি মূলত রস... যা ঐ ফাঙ্গাসের দেহ থেকে রাত্রে বের হয়... এর কারণ রাত্রে তাদের মূলে অধিক পরিমাণ জলীয় বাস্প জমা হয় যা ফাঙ্গাসের ছোট ছোট ছিদ্র দিয়ে নির্গত হয়ে যায়... এই ঘটনা সাধারণত অল্পবয়সী ফাঙ্গাসের ক্ষেত্রে ঘটে থাকে !! এই Bleeding tooth fungus কে “strawberries and cream ” ও বলা হয়ে থাকে। যদিও এটা বিষাক্ত ধরণের ফাঙ্গাস নয়... তার পরেও এটি খাওয়ার যোগ্য নয় এর তিক্ত স্বাদের কারণে। এই ফাঙ্গাসটি মুক্ত পরিবেশ থেকে Caesium-137 নামের আইসোটোপটি সংগ্রহ করতে সক্ষম... যা একটি অত্যন্ত ভারী মৌল এবং নির্দিষ্ট মাত্রার বাইরে এটি বিষাক্ত হিসেবে পরিচিত। এই Bleeding Tooth Fungus কে আমেরিকা এবং ইউরেশিয়া ব্যাপী পাওয়া যায়... এরা সাধারণত পাইন গাছের সংলঘ্ন জায়গা গুলোতে জন্মায়।বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন, এর দেহ থেকে নিঃসৃত পদার্থ atromentin এবং মানুষের রক্তের heparin একই যৌগ দিয়ে গঠিত।
You tube Link: https://www.youtube.com/watch?v=3csU3ORBO_A
2. Doll’s Eyes:
এই গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Actaea pachypoda…গাছটিকে কিছুটা বিষাক্ত ধরা হয়...গাছের বেরি জাতীয় ফল সেরকম পরিমাণের বিষাক্ত এবং দেখতে বিদঘুটে ধরণের। বেরি জাতীয় ফলগুলি সাধারণত গাছের লাল রঙের কাণ্ডের সাথে লেগে থাকে... এবং ফল গুলো দেখতে পাথরের চোখের মত বা পুতুলের আমরা যে ধরণের চোখ দেখি!!! ফলগুলো cariogenic মানে হৃদপিণ্ড সংশ্লিষ্ট ঝুঁকির সাথে জড়িত। এটি খেলে কিছু সময়ের মধ্যে মানুষের হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যায়। এই বেরি জাতীয় ফল মানুষের জন্য ক্ষতিকারক হলেও পাখিরা একে অনায়াসে ভক্ষণ করে থাকে । এর ফল বা গাছ যে শুধু মানুষের জন্য ক্ষতিকারক তা নয়... এর বীজ, মূল, কাণ্ডের সংস্পর্শে আসলেও মানুষ চর্মরোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে... আর পেটে কোন ভাবে গেলে intestinal inflammation এর শিকার হয়!!!
You tube Link: https://www.youtube.com/watch?v=RmzbQsIdaFw
3. Hooker’s Lips :
এর বৈজ্ঞানিক নাম Psychotria elata…এই ধরণের গাছ মধ্য এবং দক্ষিণ আমেরিকার দেশ সমূহ যেমন পানামা, কোস্টা রিকা , কলম্বিয়া এবং ইকুয়েডরে পাওয়া যায়... ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত এই গাছের পাতার একটি বিশেষায়িত অংশ যাকে bract বলে, উজ্জ্বল লাল বর্ণ ধারন করে... যা দূর থেকে দেখলে লিপস্টিক সম্পন্ন pout করা মানুষের ঠোঁটের সাদৃশ্য মত দেখায় !!! পাতার এই উজ্জ্বল লাল বর্ণের বিশেষায়িত অংশ hummingbird এবং প্রজাপতিদের আকৃষ্ট করে...Hooker’s lip কে “Hot lips বা Flower lips” ও বলা হয়ে থাকে... এবং এটি মধ্য আমেরিকার দেশগুলোতে ভালবাসা জ্ঞাপন করার এক উৎকৃষ্ট গিফট হিসেবে পরিচিত। এই গাছের ছাল এবং পাতা চর্ম রোগ এবং কাশির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয় এবং পানামার স্থানীয় অধিবাসীরা এই গাছ শ্বসন তন্ত্রের সমস্যার কাজে ব্যবহার করে থাকেন !!
You tube Link: https://www.youtube.com/watch?v=8h32REFvn_A
4. False Morels/ Brain Mushroom:
এর বৈজ্ঞানিক নাম Gyromitra esculenta. আমেরিকান মাশরুম সংগ্রাহক দের কাছে Morchella/ Morel এক অনন্য ধরণের মাশরুম। এই Morel ঋতুবিশেষে প্রতিটি ২০ পাউন্ড করে বিক্রি হয়ে থাকে। কিন্তু সব থেকে সমস্যার কারণ হচ্ছে, মাশরুম সংগ্রাহকরা অনেকেই আসল Morel এবং নকল Morel এর পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হয়!! আসল Morel এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না থাকলেও নকল Morel অনেক বেশি বিষাক্ত!!! মাশরুম খেয়ে মৃত্যুর ঘটনা যেগুলো ঘটেছে এই অবধি শতকরা ২০ জনের মৃত্যুর কারণ এই False Morel!! এই False Morel এর অনেক প্রজাতি রয়েছে... যার মধ্যে কিছু প্রজাতি অন্যান্যদের তুলনায় কিছু কম বিষাক্ত... এসব Morel কে Nordic দেশগুলোতে সুস্বাদু খাবার হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। এগুলো খাওয়ার পূর্বে এসব এলাকার লোকজন Morel গুলো ভালভাবে সিদ্ধ করে নেয় এবং তারপর নিখুঁত ভাবে সেগুলো ধুয়ে নেয় !! এরপরেও এর মধ্যে সামান্য পরিমাণের carcinogenic উপাদান gyromitin থেকেই যায়... এই Gyromitin মানব দেহের অনেক ক্ষতি করে থাকে... অধিক পরিমাণ Gyromitin যকৃত নষ্টের পিছনে দায়ী হিসেবে প্রমানিত হয়েছে। এই নকল Morel গুলো দেখতে অনেকটা মানুষের মস্তিস্কের মত !!!
You Tube link: https://www.youtube.com/watch?v=G8vss7j_ikY
5. Wrinkled Peach Mushroom:
এর বৈজ্ঞানিক নাম Rhodotus palmatus…..এই মাশরুমের মাথাটি বিভিন্ন আকৃতির এবং বিভিন্ন বর্ণের হয়ে থাকে...এটিকে “Netted Rhodotous” বা “Rosy Veincap” ও বলা হয়ে থাকে। এই Wrinkled peach mushroom এর সাথে অদ্ভুতভাবে মানুষের হৃদপিণ্ড , পাকস্থলী এমনকি ফুসফুসের সামঞ্জস্য পরিলক্ষিত হয় এর আকার এবং আকৃতিগত ভাবে!!! এর ছাতার ন্যায় মাথার অংশ gelatinous এবং এতে সাদা সাদা অভিক্ষেপের ন্যায় অংশ দেখা যায় !! Bleeding tooth fungus এর ন্যায় এর মূল থেকেও guttation প্রক্রিয়াতে এক ধরণের লাল অথবা কমলা বর্ণের রস নিঃসৃত হয়। এটিকে ব্রিটেন, আয়ারল্যান্ড,ইটালি , জার্মানি, পোল্যান্ড এবং উত্তর আমেরিকার দেশসমূহের Elm প্রজাতির পচে যাওয়া বৃক্ষের আশে পাশের জায়গায় পাওয়া যায়!!!
You Tube link: https://www.youtube.com/watch?v=ND4z0UpbU78
6. Snapdragon Seed Pod:
এর বৈজ্ঞানিক নাম Antirrhinum majus… এই ফুলের বিশেষত্ব এর ড্রাগনের চোয়ালের ন্যায় appearance. বিশ্বাস করা হয়ে থাকে যে Snapdragon মূলত একটি বুনো ফুল যা ইটালি বা স্পেন থেকে উদ্ভূত হয়েছিল এবং একে নিয়ে এসব অঞ্চলে অনেক উপকথাও রয়েছে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে, যদি কোন মানুষ এই ফুলটি তার ঘরে সাজিয়ে রাখে বা কাউকে ঘর সাজানোর জন্য দেয়...অর্থাৎ যার কাছেই এই ফুলটি থাকুক না কেন সে অন্য মানুষের কাছে মোহনীয় বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হবেন !! এরকম আরেকটি উপকথার মতে, যদি কোন বাড়িতে Snapdragon ফুলের গাছ থাকে তাহলে সেই বাড়ি অভিশাপ এবং কালোযাদুর সংস্পর্শ থেকে মুক্ত থাকবে!! Snapdragon এর ফল বিষাক্ত ধরণের হয়ে থাকে। ভিক্টোরিয়ানদের মতে, Snapdragon প্রতারণার প্রতীক... গ্রীষ্মের শেষ দিকে এই ফুলের পাপড়ি গুলো মরে যায় এবং ঝরে পড়ে... ফলে এর নীচের সবুজ বর্ণের বীজপত্রটি উন্মুক্ত হয়ে যায়... পরের মাস গুলোতে তা আস্তে আস্তে গাঢ় বাদামী বর্ণ ধারণ করে এবং শুকিয়ে গিয়ে ফেটে যায়... এর ফলে এর ভিতরের বীজগুলো ছড়িয়ে যায়...... এই বীজ গুলো বীজপত্রের তিনটি গর্তের ন্যায় অংশ দিয়ে বাইরে উন্মুক্ত হয়... এই তিনটি গর্তের দরুন এই সময় বীজপত্রটিকে কঙ্কালের খুলির ন্যায় মনে হয়!!
You tube link: https://www.youtube.com/watch?v=lxjvfGIIfig
7. Wood Ear:
মানুষের যদি কান থাকে, গাছের কি কান থাকতে পারে না????!!!!??? থাকা কি অসম্ভব?? Auricularia auricula কে অনেক সময় গাছের কান অর্থাৎ “tree ear or jelly ear” ও বলা হয়ে থাকে। এই জেলির ন্যায় মাংসল, কাপের ন্যায়, লালচে বাদামী বর্ণের ফাঙ্গাসটির আকৃতি মানুষের কানের মত!!! এরা সাধারণত গুচ্ছ ধরে কোন পচা গাছের বাকলে এমন কি জীবন্ত গাছেও জন্ম নিয়ে থাকে। কাপ ফাঙ্গাসের মত এরা ভঙ্গুর নয় বরং স্থিতিস্থাপক হয়!! এই Wood ear কিন্তু রক্তের কোলেস্টেরল কমানোর কাজে সাহায্য করে থাকে... জাপান এবং চীনে এটি খুব ক্ষুদ্র পর্যায়ে হার্টের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। চাইনিজরা একে “হাড়বিহীন মাংস ” হিসেবেও অভিহিত করে থাকে এবং তারা এটিকে প্রায় ৪০০০ বছর ধরে খাওয়ার কাজে এবং চিকিৎসার কাজে ব্যবহার করে আসছে।
You Tube link: https://www.youtube.com/watch?v=Op2qxto48RY
8. Purple Jellydisc Fungus:
এর বৈজ্ঞানিক নাম Ascocoryne sarcoides …. এটি পত্রঝরা উদ্ভিদের মরা কাঠে জন্মায়... প্রথম পর্যায়ে এরা দেখতে ছোট ছোট গোলাকার পাতার ন্যায় হয়... পরবর্তীতে এরা পিরিচের আকৃতি ধারণ করে। যখন এই ফাঙ্গাস গুলো গুচ্ছ ধরে থাকে, এরা দড়ির মত একে অপরের সাথে জোড়া লেগে যায়... যা মানুষের অন্ত্রের ন্যায় appearance লাভ করে!!! জীবনের প্রথম দশাতে এরা অযৌন অবস্থায় থাকে এবং conidia স্পোরের মাধ্যমে বংশ বিস্তার করে থাকে। পরবর্তীতে এরা সন্নিবেশিত হলে ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়... এবং এই পর্যায়ে তারা যৌন এবং অযৌন স্পোরের মাধ্যমে বংশ বিস্তার করে থাকে। এরা বড় ধরণের গাছে পরজীবী হিসেবে জন্মায়... সাধারণত Beech গাছে এদের দেখা যায়...যা ব্রিটেন, আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং ইউরোপের অন্যান্য দেশে প্রচুর পরিমাণে জন্মায়!!
You Tube link: https://www.youtube.com/watch?v=U2fs19Ik6js
9. Devil’s Finger’s Mushroom:
এর বৈজ্ঞানিক নাম Clathrus archeri … যাকে “Octopus stinkhorn” ও বলা হয়ে থাকে। এটি এর পূর্ণাঙ্গ জীবদ্দশাতে চার থেকে আটটি octopus এর ন্যায় tentacle সম্পন্ন হয় যা গাঢ় লাল বর্ণের হয়ে থাকে । এই tentacle গুলোর চারপাশে কালো চাকতির ন্যায় অংশ থাকে যাতে suction cup থাকে... এই কালো চাকতির ন্যায় অংশটি Gleba নামে পরিচিত। এই অংশ থেকে অনেক সময় পচা মাংসের ন্যায় গন্ধ নিঃসৃত হয়। এই গন্ধের ফলে মাছি জাতীয় প্রাণী এদের দিকে আকৃষ্ট হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে Devil’s fingers সাদাটে , অর্ধ সমাধিস্থ, ডিমের ন্যায় কন্দমূল সহযোগে থাকে... যখন এটি কন্দমুল থেকে আলাদা হয় , এর আঙ্গুলের ন্যায় অভিক্ষেপ গুলো সাদা হয় এবং এদের কবর ভেদ করে উঠা মরা মানুষের হাতের ন্যায় দেখায়...!!! এরা ১০ সেন্টি মিটার পর্যন্ত লম্বা এবং ২০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত চওড়া হয়ে থাকে!!!
You Tube Link: https://www.youtube.com/watch?v=55uPjqevdoI
**** এই লেখা সম্পূর্ণ রূপে আমার… পূর্বের কোন লেখার সাথে মিলে গেলে তা একান্তই co-incidence….no resemblance. আশা করি পোস্টটি ভালো লাগবে
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই.....আপনাদের ফিডব্যাকে আরও নতুন কিছু নিয়ে লেখার প্রেরণা পাই..... ভাল থাকবেন
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
চমকপ্রদ পোস্ট+++
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
চলন বিল বলেছেন: পোস্টে ++
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৬
রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
এনামুল রেজা বলেছেন: আ গ্রেট মজাদার পোস্ট ইনডিড।
প্রিয়তে নিয়া রাখলাম।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৪
রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন পোষ্ট অনেক কিছু জানলাম
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৪
রিকি বলেছেন:
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: সব মিলিয়ে ভালো লাগা অনেক।
উপকথার অংশ তো চমকপ্রদ!
যদি কোন মানুষ এই ফুলটি তার ঘরে সাজিয়ে রাখে বা কাউকে ঘর সাজানোর জন্য দেয়...অর্থাৎ যার কাছেই এই ফুলটি থাকুক না কেন সে অন্য মানুষের কাছে মোহনীয় বৈশিষ্ট্যের অধিকারী হবেন !! এরকম আরেকটি উপকথার মতে, যদি কোন বাড়িতে Snapdragon ফুলের গাছ থাকে তাহলে সেই বাড়ি অভিশাপ এবং কালোযাদুর সংস্পর্শ থেকে মুক্ত থাকবে!!
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। অনেক।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৬
রিকি বলেছেন: ফিডব্যাকের জন্য ধন্যবাদ দাদা
আপনিও ভাল থাকবেন
৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:১৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: সৃষ্টির কী বিচিত্র রূপ। আশ্চর্য না হয়ে পাড়া যায় না। অনেক তথ্যবহুল একটা পোস্ট। সাথে ছবি জুড়ে দিয়ে এটাকে আলাদা একটা মাত্রা দিয়েছেন। প্রিয়তে তুলে রাখলাম। অনেক ভালো লাগলো রিকি।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৪
রিকি বলেছেন: মানুষ কিন্তু কোন কিছু মনে করার জন্য যে সহজ technique ব্যবহার করে তার মধ্যে visualization কিন্তু অন্যতম ...”ঐ জিনিস ঐ রকম দেখতে” আমাদের মাথায় প্রোগ্রাম করা একটা common sentence... a thing of curiosity can be solved by a graphical evidence…... তাই আমি ছবির দিকে concentrate করি বেশি...ধন্যবাদ ফিডব্যাকের জন্য
৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১২:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ব্যতিক্রমধর্মী পোস্টে ভালোলাগা জানবেন।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:২৪
রিকি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৫৩
জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:১৩
রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:০৬
মুদ্দাকির বলেছেন: ++
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:০৭
রিকি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: সুন্দর তথ্য বহুল পোষ্টে ৩য় ভাল লাগা।