নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অর্থনীতিবিদ

অর্থনীতিবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিজড়া আতঙ্ক

১৪ ই মে, ২০১৮ রাত ১:০৬



কলেজে টিচার্স রূমে বসে আছি। সাথে আরো কয়েকজন সহকর্মী ছিলেন। এ সময় সুরাইয়া আক্তার নামে এক ম্যামের মোবাইলে হঠাৎ ফোন আসলো তার বাসা থেকে। ম্যাম ফোন ধরে ওপাশের কথা শুনেই আতকে উঠলেন। কী! হিজড়া এসেছে! বাসায় ঢুকে গেছে! আশ্চর্য, তুমি দরজা খুললে কেন? বাবুর কিছু হয়নিতো? হায় হায়, এখন কি হবে? আচ্ছা, আমি এখুনি আসছি। তুমি বাবুকে ওদের ধরতে দিওনা। ম্যামের মেয়ে হয়েছে কয়েকমাস আগে। বুঝা গেল তার বাসায় হিজড়ারা এসেছে এ উপলক্ষ্যে চাঁদা চাইতে। ম্যাম হন্তদন্ত হয়ে আরো একজন শিক্ষক নিয়ে তার বাসায় চলে গেলেন। হিজড়ারা কোনো এলাকায় শিশু থাকলেই কিভাবে যেন তার খবর পেয়ে যায়। তারপর তারা দল বেধে আসে চাঁদা চাইতে। ম্যামের বাসায়ও আট জনের একটি দল আসলো। সাধারণত বাড়িওয়ালারা এ ব্যাপারে ভাড়াটেদের কিছুটা সহযোগিতা করলেও ম্যামের বাড়ির মালিকের স্ত্রী করলেন ঠিক উল্টোটা। তিনি হাঙ্গামা হওয়ার ভয়ে হিজড়াদের নিয়ে নিজে ম্যামের ফ্লাটে চলে গেলেন এবং ডাকাডাকি করে দরজা খুলিয়ে হিজড়াদের ভিতরে ঢুকিয়ে দ্রুত প্রস্থান করলেন। দরজা খোলা পেয়ে কিছু বুঝে উঠার আগেই হিজড়ারা হুড়মুড় করে ভিতরে ঢুকে পড়লো এবং হইচই করতে করতে এবং হাতের তালু দিয়ে চাট চাট করে শব্দ করতে করতে তারা দশ হাজার টাকা চাঁদা দাবী করলো। তখন বাসায় কেবলমাত্র ম্যামের বাবা উপস্থিত ছিলেন। হতভম্ব ও নির্বাক বৃদ্ধ মানুষটি কিছু বুঝে উঠতে না পেরে তাড়াতাড়ি করে ম্যামকে ফোন দিলেন।

ম্যামের বাড়ি বরিশাল। তার মেয়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছে বরিশালে। সেখানেও হিজড়ারা আছে এবং তাদেরকে এ উপলক্ষ্যে তিন হাজার টাকা দিতে হয়েছে। কিন্তু সেকথা এই ঢাকার হিজড়াদের বলতেই তারা বেজায় খাপ্পা হয়ে গেলো এবং বললো, বরিশালে দিছো তো কি হইছে এইখানেও দিবা। হইচই ও অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি করতে করতে তারা জানালো দশ হাজার টাকার এক পয়সা কম দিলেও তারা এখান থেকে যাবে না। তখন ছিলো মাসের শেষের দিক। ম্যামের হাতে তেমন টাকা পয়সা ছিলো না। তাছাড়া কন্যা শিশুটির জন্য এমনিতেই অনেক ব্যয় হচ্ছিল এ অবস্থায় আবার হিজড়াদের উৎপাতে তিনি অসহায় হয়ে গেলেন এবং হিজড়াদের অনেক অনুনয় বিনয় করতে লাগলেন এবং বারবার বলতে লাগলেন যে তিনি তো একবার টাকা দিয়েছেন। কিন্তু হিজড়ারা তো কথা শোনার প্রাণী নয়। যাই হোক শেষপর্যন্ত আরেকজন শিক্ষক ও অন্যান্য ভাড়াটিয়াদের অনেক কাকুতি মিনতির পর হিজড়ারা অবশেষে তিন হাজার টাকা নিয়ে বীরদর্পে চলে গেলো।

এতো গেলো একটি খন্ড চিত্র। এরকম ঘটনা ঢাকা ও অন্যান্য বিভাগীয় শহরগুলোতে অহরহই ঘটছে। কোনো পরিবারে সন্তান ভূমিষ্ঠ হলেই কালবৈশাখী ঝড়ের মতো হাজির হয় হিজড়ারা। মোটা অংকের চাদা দাবী করে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি, হাতের তালু দিয়ে অদ্ভুত শব্দ আর হইচই করতে থাকে। নগরবাসী এদের কাছে অসহায়। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীও এদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। ফলে নগরীর পাড়া-মহল্লা থেকে শুরু করে অভিজাত আবাসিক এলাকাগুলোতে হিজড়া আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে। নানা অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে হিজড়ারা। চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা, পতিতাবৃত্তি, মারামারিসহ নানা ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। এমনকি তাদের হাতে খুনের ঘটনাও ঘটছে। তারা আবার সন্ত্রাসীদেরও আশ্রয় দিয়ে থাকে। আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীকে তারা পাত্তাই দেয় না। ফলে এদের অত্যাচার দিন দিন বেড়েই চলেছে।

রাজধানীর উত্তরা, বনানী, গুলশান, ফার্মগেট, পরীবাগ ফুট ওভারব্রিজ, মহাখালী ফ্লাই ওভারের নিচে, রমনা পার্ক, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, সংসদ ভবন এলাকা, চন্দ্রিমা উদ্যান, ধানমন্ডি লেক, কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনসহ বিভিন্ন স্থানে রাতের আঁধার নামলেই একটি শ্রেণী পতিতাবৃত্তিতে নেমে পড়ে। এদের অধিকাংশই হিজড়া। অনেক হিজড়া পতিতাবৃত্তির পাশাপাশি ছিনতাই ও মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে এসব এলাকায়। বিশেষ করে রাতে পথচারীরা রেহাই পায় না তাদের হাত থেকে। ফুট ওভারব্রিজগুলোতে উঠলেই তাদের ডাকে সাড়া দিতে হবে, নইলে টানা-হেঁচড়া শুরু করে দেয়। হিজড়াদের টাকা তোলা নতুন কিছু নয়। আগে মানুষ যা দিত, তা নিয়েই খুশি থাকত হিজড়ারা। কিন্তু এখন তাদের আচরণ বদলে গেছে। রাস্তাঘাট, বাসাবাড়ি, দোকানপাট যেখানে-সেখানে টাকার জন্য মানুষকে নাজেহাল করছে তারা।

বাসে করে কোথাও গেলে যে কোনো স্টেশন থেকে দুইজন হিজড়া বাসে উঠবেই। তারপর দুইজন দুইদিক থেকে বাসযাত্রীদের কাছে টাকা দাবী করতে থাকে। না দিলে অনেক সময় তারা খারাপ ভাষাও ব্যবহার করে। বাস্তহারা, স্টেশন রোড, এয়ারপোর্ট, বনানী, বিজয় স্মরণী মোড় মূলত এ জায়গাগুলো থেকেই তারা বাসে উঠে। অনেক সময় একই বাসে কয়েকবার তাদের উৎপাত সহ্য করতে হয়। অনেক সময় কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে তারা ট্রেনে উঠে যাত্রীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করতে থাকে। প্রথমে তারা ভদ্রভাবেই চায়। মামা, টাকা দাও। যাত্রীরা যদি বলে নাই, তখন তারা বলে টাকা নাই তো কি আছে? সোনা আছে? সোনাটাই দাও। এরকম আরো অশ্লীল কথা তারা বলে। একাধিক হিজড়া জানান, তারা নিজেদের মধ্যে সাংকেতিক ভাষায় কথা বলে। যেসব ভাষায় কথা বলা হয় তার মধ্যে কয়েকটি হলো চাম দেখ (গাড়ির ভেতরে ভালোভাবে দেখ, কি কি আছে)। পান্তির কাছে কি থাপ্পু (টাকাসহ আর কি কি আছে)? উত্তরে তারা বলে, আক্কা থাপ্পা (অনেক টাকা)। তখন জিজ্ঞেস করা হয়, কুনকুন (মোবাইল ফোন) আছে কিনা? ঝান্নিমাসি (সোনার চেইন), গিয়ানি মাসি (ল্যাপটপ) আছে কিনা?

এসব হিজড়াদের মধ্যে সবাই যে প্রকৃত হিজড়া তা নয়। অনেক প্রতারক, পুরুষ হয়েও মুখে কড়া মেকাপ দিয়ে হিজড়া সেজে বাস, দোকান থেকে টাকা উঠায়। প্রতি বাস থেকে কমপক্ষে 50/100/150/200 টাকা উঠায়। তারা একটার পর একটা বাস ও দোকান থেকে টাকা উঠাতেই থাকে। সে হিসেবে তাদের মাসিক আয় 30,000/40,000 টাকার কম না। বেশ লাভজনক পেশা সন্দেহ নেই। নানা কায়দায় টাকা কামিয়ে হিজড়াদের অনেকেই আজ বিপুল অর্থবিত্তের মালিক। তাদের অনেকেরই আছে নিজস্ব জমি, বাড়ি অথবা ফ্লাট।

সমাজ সেবা অধিদপ্তর তথ্য মতে সারাদেশে ২০ হাজার এবং রাজধানীতে প্রায় ২ হাজার হিজড়ার বসবাস করলেও তাদের প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি বলে দাবি বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার। জানা গেছে, টঙ্গী শিল্পাঞ্চলে প্রায় দুই শতাধিক হিজড়া বসবাস করছে। তাদের একাধিক গ্রুপ রয়েছে। তুরাগ, উত্তরা, উত্তরখান, দক্ষিণখান থানা এলাকায় আছে অন্তত ২০টি গ্রুপ। দক্ষিণখানের ফায়দাবাদ, কাঁঠালতলা, কোর্টবাড়ী, আজমপুর কাঁচাবাজার, কসাইবাড়ী, আশকোনা এলাকায় আছে ৪০টি গ্রুপ। একেকটি গ্রুপের সদস্য সংখ্যা ১০ থেকে ১২ জন। গ্রুপগুলোর মধ্যে রাহেলা, স্বপ্না, কল্পনা হিজড়ার কয়েকটি বাড়ি রয়েছে। রাহেলা হিজড়া থাকেন দক্ষিণখান। তার একটি পাঁচ তলা বাড়ি আছে। ওই বাড়িতে হিজড়ারা বসবাস করে। তুরাগের কামারপাড়া, রাজাবাড়ী, ধউর, রানাভোলা, বাউনিয়া এলাকায় থাকে ১০টি গ্রুপ। তাদের গ্রুপ প্রধান হচ্ছেন কচি হিজড়া। সবাই তাকে গুরু মা বলে ডাকেন। তিনি কোটিপতি বনে গেছেন। তার আছে দুটি বাড়ি। মোহাম্মদপুর ও আদাবরে আছে ১২টি হিজড়া গ্রুপ। একটি গ্রুপের প্রধান হচ্ছেন সুইটি। আদাবরে তার নামে আছে একটি বাড়ি। খিলক্ষেত এলাকায় হিজড়াদের দলনেতা নাজমা হিজড়ার অধীনে রয়েছে ৪০ জন হিজড়া। ৩০ বছর আগে পুরুষাঙ্গ কেটে হিজড়া হয়েছে নাজমা। সে এলাকায় মাদক ব্যবসায়ী হিসেবে বেশ পরিচিত। প্রায় অর্ধ কোটি টাকা বিভিন্ন গার্মেন্টস ব্যবসায়ীদের কাছে তার সুদে দেয়া আছে। সব মিলিয়ে বর্তমানে তার মাসিক আয় প্রায় দুই লাখ টাকা। ফায়দাবাদ, খিলক্ষেত ও গাজীপুর বোর্ড বাজার এলাকায় তার ৩টি বাড়ি ছাড়াও একাধিক প্লট রয়েছে। বটতলা ক ১৮৩/৫নং মায়ের দোয়া নাজমা ভিলায় থাকেন নাজমা হিজড়া। এটি তার নিজের বাড়ি। খিলক্ষেত নামার বউরা এলাকায় আছে দুটি প্লট। ধলপুর এলাকার আবুল হিজড়ার দুটি বাড়ি আছে। গোলাপবাগ এলাকার ১৩/বি/১ নম্বর পাঁচ তলা ও ধলপুর লিচুবাগানে একটি চার তলা ভবনের মালিকও তিনি।

হিজড়াদের পুনর্বাসনের লক্ষ্যে সরকার ট্রাফিক পুলিশ হিসেবে হিজড়াদের নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও তা কার্যকর হয়নি। 2016 সালের 19শে মে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী এএমএ মুহিতের সভাপতিত্বে সোস্যাল সেফটি নেটের এক বৈঠকে 2016 সাল থেকে তাদের ট্রাফিক পুলিশ হিসেবে নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠকে হিজড়াদের তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে পরিচয় নির্ধারণসহ তাদের শিক্ষিত করে গড়ে তোলার বিষয়েও আলোচনা হয়। বৈঠক শেষে ট্রাফিক পুলিশ হিসেবে হিজড়াদের নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে বলা হয়, সরকার আরো বিশ্লেষণের পর নিয়োগের বিষয়টি চূড়ান্ত করবে। বৈঠকে হিজড়াদের উন্নয়নে ৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়ার বিষয়ে একমত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। তবে সেই সিদ্ধান্ত এখনো চূড়ান্তরূপ পায়নি বলে জানা গেছে। আদৌ কোনোদিন পাবে কিনা তাও জানা নেই কারো।

এখন হিজড়ারা তো প্রতিবন্ধী নয়, নয় শারিরীক অক্ষম কিংবা মানসিক অপ্রকৃতিস্থ! সমাজের আর দশটা সুস্থ্য মানুষের মতো বাস করে অন্য মানুষের ক্ষতিসাধন করার অধিকার তারা পায় কিভাবে? সবল মানুষ কর্ম করে খাবে, না পারলে ভিক্ষা করবে, কিন্তু ডাকাতি করতে পারে না। নিম্নাঙ্গের কাপড় তুলে দিয়ে ছিনতাই করতে পারে না। রাষ্ট্র যদি তাদেরকে অক্ষম বলে মনে করে তবে তাদের পুনর্বাসিত করুক, আপত্তি নেই। কিন্তু জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারীকে প্রশ্রয় দেবার অধিকার সভ্য রাষ্ট্রের নেই, থাকতে পারে না।

তৃতীয় লিংগ বলে যারা তাদের জন্য কান্নাকাটি করে তারা পারলে নিজের বউয়ের গয়না বিক্রি করে হিজড়াশ্রম খুলে বসুক। কিন্তু চতুর ছিনতাইকারিদের পৃষ্ঠপোষকতা করার চেষ্টা না করাই ভালো। কী অমানবিকভাবে একজন অভাবী মানুষকেও সন্তানের মুখে দুধ তুলে দেবার আগেই সন্তান জন্মানোর কাফফারা দিতে হয় এই অদ্ভুত প্রজাতির ছিনতাইকারীকে। ছিনতাইএর শিকার হলে আইনের আশ্রয় পাওয়া যায়, হিজড়াতে আক্রান্ত ব্যক্তি সে অধিকার থেকে বঞ্চিত। সভ্য রাষ্ট্রের দায়িত্ব সব ধরনের অপরাধ থেকে রাষ্ট্র কে নিরাপদ রাখা। হিজড়ার অপরাধে যদি শাস্তি না থাকে, তবে ক্ষুধার্ত চুরি করলে অপরাধ হবে কেন? বিকলাঙ্গ ব্যক্তিকে ভিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত করে ভিআইপি রাস্তাকে ভিক্ষুকমুক্ত ঘোষণা করা হবে কেন? ফুটপাতের পাশে নিম্ন আয়ের মানুষের বেচা কেনায় হস্তক্ষেপ করা হবে কেন?

একই রাষ্ট্রে দুই আইন থাকতে পারে না। হিজড়ারা শারিরীকভাবে সুস্থ্য। হয় তারা মূলধারায় আসবে, নয়তো অপরাধী সাব্যস্ত হবে। বেশ কিছু হিজড়াকে কাজ দিয়ে দেখা যায়, তারা কাজ করতে রাজি নয়। পরিশ্রম না করে অন্যের পরিশ্রমার্জিত অর্থে বিলাসী জীবন যাপনে তারা অধিক আগ্রহী! এরপর আছে বেদেনীদের উৎপাত। আপনি বাস থেকে নেমে দুই পা হাঁটার পরেই দেখবেন কাধে ঝোলা আর হাতে ছোট সাপের বাক্স হাতে তিন, চারজন মহিলা আপনাকে ঘিরে ধরেছে আর টাকা দাবী করছে। জামাকাপড় খামচে ধরে থাকে আর টাকা দাবী করতেই থাকে। টাকা না দিলে তারাও খারাপ ভাষা ব্যবহার করে। কিন্তু এর শেষ হওয়া প্রয়োজন। না হয় ভবিষ্যতে এই হিজড়া আর বেদেনীরা আরো ভয়ঙ্কর হয়ে ব্যাপক রুপ ধারন করবে। তাই বিশেষ করে হিজড়াদের উৎপাত বন্ধ করতে প্রশাসনের স্ব-উদ্যোগী হয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহন করা অতীব জরুরী।

Ref:
1. হিজড়াদের উৎপাতে অসহায় সাধারণ মানুষ, Ekushey24.com (24/03/2018)
2. রাজধানীতে বেড়েই চলেছে হিজড়াদের উৎপাত, দৈনিক ইনকিলাব (26/01/2017)
3. বাড়িতে গাড়িতে হিজড়াদের উৎপাত, হাসান মুমিন, সংবাদ উপস্থাপক, মাই টিভি।
4. রাজধানীতে হিজড়াদের অস্বস্তিকর উৎপাত, সময় নিউজ টিভি, (11/04/2017)
5. হিজড়াদের উৎপাতে বর ও বরযাত্রীরা আতঙ্কিত, চাদাঁ দাবীর এক অভিনব কৌশল, মোস্তাক আহমেদ, দৈনিক মাকড়সা, (10/09/2017)

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মে, ২০১৮ রাত ১:৩০

শহীদ আম্মার বলেছেন: হিজড়াদের এসব চাঁদাবাজীর কেচোঁ খুড়তে গেলে দেখবেন দরবেশ টাইপের কেউ বসে আছে!

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: সর্বনাশ! বাঘে ছুইলে আঠারো ঘা, আর দরবেশ ছুইলে কত ঘা কে জানে!

২| ১৪ ই মে, ২০১৮ রাত ১:৪৪

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ওদের কাজকর্মগুলো রীতিমত ক্রাইম। B:-)

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ভয়াবহ ক্রাইম।

৩| ১৪ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:০৩

পিকো মাইন্ড বলেছেন: ভাল লিখেছেন

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ :-)

৪| ১৪ ই মে, ২০১৮ রাত ৩:২৮

রাকু হাসান বলেছেন: ভাল লিখেছেন, তথ্যবহুল....।হিজড়াদের ভাবার সময় .হিজরা..সরকারের হিজড়াদের জন্য আলাদা নীতিমালা করা উচিত ।

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ। নীতি ও সিদ্ধান্ত কিছু আছে। তবে কোনো প্রয়োগ বা কার্যকারিতা নেই।

৫| ১৪ ই মে, ২০১৮ সকাল ৮:৪৩

মো: মাসুদ রানা (এম আর) বলেছেন: এদের যন্ত্রনায় মানুষ ফুটওভার ব্যবহার বন্ধ করে দিছে। ফুটওভারের দুই পাশে ৫ জন করে ১০ জন দাড়িয়ে থাকে । তাদেরকে ফাকি দিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই সাধারন মানুষগুলো জীবনের ঝুকি নিয়ে রাস্তা পারাপার হচ্ছে এবং পুলিশ ফুটওভারের পাশে দাড়িয়ে থাকা সিএনজি, বাস এবং ট্রাক থেকে চা্দা তুলছে।

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ওপেন চাঁদাবাজি। কিন্তু প্রশাসন নির্বিকার।

৬| ১৪ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৮

খাঁজা বাবা বলেছেন: দেখার কেউ নেই।
এদের আয়ের ভাগ কোন কোন পর্যন্ত যায় কে জানে।

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: পুলিশের উপর মহল পর্যন্ত ঠিকই যায়। এজন্যই কেউ দেখতে পায় না বা জানে না।

৭| ১৪ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: সরকারের ব্যবস্থা নিতে হবে।
তাদের চাকরির ব্যবস্থা করতে হবে।
তারা তো আর শখ করে রাস্তা ঘাটে বাসে মানূষকে বিরক্ত করে না।
তাদেরও তো ক্ষিধে পায়।

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: হিজড়ারা ইচ্ছাকৃত ভাবেই কাজে কর্মে যুক্ত হয় না। এভাবে বিনা পরিশ্রমে উপার্জন করার সুযোগ কে ছাড়ে?

৮| ১৪ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:১৯

হাঙ্গামা বলেছেন: আপনি লিখেছেন....
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীও এদের নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না।
কথাটা হবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী এদের নিয়ন্ত্রন করছে না।
৫০,০০০ টাকা চাঁদা তুইলা ১০,০০০ টাকা আপনারে দিলে আপনি কথা কইবেন? ক্যান কইবেন?

আমাদের তথা কথিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আছে খালি সাধারন মানুষ আর বিরোধী রাজনৈতিক দলের লোকদের পোঁদ মারার তালে। জানোয়ারের বাচ্চা সব।
মিরপুর থানার সামনে একবার বাসের ভিতরে হিজড়াদের সাথে মারামারি শুরু হইছে চাদাবাজি করা নিয়া। আমি সহ যুবকদের একদল বাসের গ্লাস মাজার ব্রাশ নিয়া ঝাপাইয়া পড়ছিলাম..........
যাই হোক তাদের ডায়ালগ হইলোঃ " আমরা থানার সামনে এগুলা করি, ক্যামনে করি বুঝ না?"

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: হুম। কথা অবশ্য ঠিক। আচ্ছা, আমি এডিট করে সংশোধন করে দিচ্ছি।

৯| ১৪ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:০০

তাওহিদ হিমু বলেছেন: হিজড়াদের হাতে জনগণ জিম্মি। সরকার কটু চেষ্টা করলেই তাদেরকে পুনর্বাসন ও নিয়ন্ত্রণ করে এমন নৈরাজ্য থামাতে পারে। সরকারের অবহেলা ও প্রশ্রয়ে তারা লাগামহীন চাঁদাবাজি করে যাচ্ছে। আবার তাদেরকে সামাজিকভাবে অচ্ছুত করে না রেখে বিভিন্ন পেশায় নিয়োগের ব্যবস্থাও করতে হবে।

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: প্রশাসন এ ব্যাপারে নির্বিকার। আর হিজড়াদেরও চাকরি, ব্যবসা-বাণিজ্য করতে তেমন আগ্রহ নেই।

১০| ১৪ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:০১

তাওহিদ হিমু বলেছেন: *একটু চেষ্টা করলেই...

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বুঝতে পেরেছি। ধন্যবাদ।

১১| ১৪ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৪

মোগল সম্রাট বলেছেন: ‘‘রাজীব নুর বলেছেন: তারা তো আর শখ করে রাস্তা ঘাটে বাসে মানূষকে বিরক্ত করে না।
তাদেরও তো ক্ষিধে পায়। ’’

তাদের ক্ষিদা লাগলে কাজ করে খাবে, তাদরে ব্যবসা-বানিজ্য করতে বা চাকরি বাকরি করতে কে নিষেধ করছে? যোগ্যতা না থাকলে বাসা বাড়িতে কাজ করবে, ড্রাইভিং, কারিগরী কাজ, এসব শিখতে পারে। আর তাও না পারলে খয়রাত করে খাবে। মানুষকে সন্ত্রাসী কায়দায় বিরক্ত করার অধীকার তাদের নাই।

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। এখন তারা যা করছে তা বাড়াবাড়ির চূড়ান্ত।

১২| ১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

জু েয়ল বলেছেন: ধানমনডি লেক ভিকখুক মুকতো ঘোষনা করা হইল, কিনতু হিজড়া মুকতো ঘোষনা হইল না

১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: আসলে কোনো জায়গাকেই হিজড়া মুক্ত করা হয়নি। সাধারণ মানুষ সব জায়গায় তাদের দ্বারা হয়রানির শিকার।

১৩| ১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: --- গাজী ভাইয়ের মন্তব্য চাই! নুর ভাইয়ের দয়ার শেষ নাই -সম্ভবত উনি কায়দায় পড়ে নাই!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: নুর ভাইয়ের মনে অনেক দয়া। তবে অপাত্রে বর্ষণ। হিজড়াদের দয়া করে লাভ নেই।

১৪| ১৪ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:১০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
এভাবেতো একটি জনগোষ্ঠীকে চলতে দেয়া যায়না।

সরকারের উচিত দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া।

১৪ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০২

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: একমাত্র সরকার ছাড়া আর কারো পক্ষে এর সুষ্ঠু সমাধান সম্ভব নয়।

১৫| ১৪ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৬

বিপরীত বাক বলেছেন: অকারণ অত্যাচারের জন্যই আজ এই দশা। আমাদেরও দোষ আছে।

১৪ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩২

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: সামাজিক কিছু অনাচার আছে এটা সত্যি। কিন্তু সেটাকেই সত্যি ধরে নিয়ে তারা সমাজের মূল ধারা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। যদি তারা মূল ধারায় ফিরে আসে তবে কিছু ব্যতিক্রম বাদে অধিকাংশ মানুষ তাদের স্বাগতই জানাবে। কারণ তাদের বর্তমান বাড়াবাড়ি কেউই সহ্য করতে পারছে না।

১৬| ২৩ শে মে, ২০১৮ রাত ২:৩৮

স্ব বর্ন বলেছেন: সামাজিক দিক থেকে তাদের জন্য কিছু করা হলে এমন বিব্রতকর অবস্থা থেকে পরিত্রান পাওয়া সম্ভব ।

২৩ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: হ্যা, এটা ঠিক। তবে তাদের মধ্যেও সরে আসার প্রবণতা থাকতে হবে। তারা যদি চাকরি বা ব্যবসা করে তবে সাধারণ মানুষ তাদের স্বাগতই জানাবে।

১৭| ২৬ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:৪৯

কাইকর বলেছেন: সরকার এদের জন্য কিছু করছে না

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:০৫

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বিভিন্ন উদ্যোগের পরিকল্পনা করছে। কিন্তু ঐ পর্যন্তই। এদেশে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা আর লাল ফিতার দৌরাত্ম্য এতো বেশি যে কোনো পরিকল্পনা আর আলোর মুখ দেখার সুযোগ পায় না। অনেকটা জন্ম হওয়ার আগেই মৃত্যু এরকম। যাই হোক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৮| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১০

হবা পাগলা বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ব্লগে আমি নতুন। আমার ব্লগটা একটু ঘুরে আসার নিমন্ত্রণ রইলো।

২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১৫

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: অবশ্যই। আপনার লেখা তো অামি পড়েছি। ভালো লেগেছে আপনার পোস্টগুলো। ‘আমরা কি বেশ্যার দালালের সহযোগী?’ পোস্টে আমার একটা মন্তব্যও আছে। ভালো থাকুন। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:১৮

শামচুল হক বলেছেন: আর বইলেন না ভাই, প্রতি মাসেই ওদের চাঁদা দিতে হয়।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১:২১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: বাসের মধ্যে প্রতিদিন দেখি। কাহাতক আর সহ্য করা যায়?

২০| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৭

বিষাদ সময় বলেছেন: হিজড়াদের চাঁদবজিতে মানুষ অতিষ্ট এ কথ সত্য। তবে এদের নিয়ে অনেক প্রতিবেদন হয়েছে, গুটিকতক হিজড়া ছাড়া মানুষ হয়েও এরা খুব করুণ জীবন যাপন করে। স্কুল, কলেজ হাসপতাল কোথাও এদের ভর্তি নেয়না, কেউ চাকুরী দেয়না, রোগ শোক হলে ডাক্তাররা পর্যন্ত এদের দেখতে চায়না। রাষ্ট্রের তৃতীয় লিঙ্গের স্বীকৃতি প্রদানের আগে বলা যায় এরা মানুষ হিসাবে স্বীকৃত ছিলনা।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১:২৫

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: তারা নিজেদের ভাবমূর্তি এমনভাবে নষ্ট করেছে যে এখন তারা সাধারণ মানুষদের কাছে আতঙ্কের বস্তু। সন্তান জন্ম হওয়ার পর তারা এসে যে আচরণ করে তাতে তাদের প্রতি কারো আর সহানুভূতি থাকে না। আর মানুষ হওয়াটা নিজের কাছে। আমার আচরণই আমাকে চিহ্নিত করবে যে আমি কি? মানুষ নাকি অমানুষ।

২১| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

টারজান০০০০৭ বলেছেন: রাস্তাঘাটে যারা হিজড়া সাজিয়া চাঁদাবাজি করে , আমার ধারণা ইহারা বেশিরভাগই হিজড়া নহে , পুরুষ ! পরীক্ষা করা গেলে নিশ্চিত হওয়া যাইত !

এদের জন্য কাবিখা বা সশ্রম কারাদন্ড যুৎসই হইবে ! X(

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৫৮

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: আসলেও তাই। অনেক পুরুষ মুখে কড়া মেকআপ দিয়ে হিজড়া সেজে চাঁদাবাজি করে। কাবিখা বা কাবিটা ঠিক আছে। আর একদম চরম পর্যায়ে গেলে সশ্রম কারাদন্ড।

২২| ২৮ শে মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: দিনে দিনে এদের অত্যাচার সীমানা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপে প্রতিকার হওয়া উচিত।

২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৫৯

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ধন্যবাদ। আসলে একমাত্র সরকারের পক্ষেই এখন এর প্রতিকার করা সম্ভব।

২৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪৩

ইমরান আশফাক বলেছেন: এই বছরে আমার দ্বিত্বীয় সন্তান (ছেলে) জন্ম নিল, হিজড়াদের দেয়া লাগলো ৬০০০ টাকা। খুলনায় হিজড়ারা খুবই মারাত্নক হয়ে উঠেছে, যেখানে সেখানে কাপড় খুলে নাচানাচি শুরু করে দেয়। আচারনও খুবই রুঢ হয়ে গেছে। ইনিয়ে বিনিয়ে আর টাকা চায় না, রীতিমত হুমকি দিয়ে টাকা আদায় করে। ওদের সাথে ঝামেলা করলে ট্রাক বোঝাই করে ওরা দলে দলে চলে আসবে।

০১ লা জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫৯

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ওরা এখন সন্ত্রাসী বাহিনীতে পরিণত হয়েছে। পুলিশের কাছে অভিযোগ করলে কিছুই হয় না। মুখ বুজে সহ্য করতে হয়।

২৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ২:৫৪

Ashfi Tuhin বলেছেন: এগুলা খুব বিরক্ত করে। পুলিশ রেও জালায়।।

১০ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৩১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: রাস্তা দিয়ে যখন এদের যেতে দেখি, ভাবি নিশ্চয়ই কোনো না কোনো বাসায় যাচ্ছে হাঙ্গামা করতে। এদের ঘৃণ্য কর্মকান্ড দেখতে দেখতে অতিষ্ঠ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.