নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অর্থনীতিবিদ

অর্থনীতিবিদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

Bluetooth Speaker এর ক্রমাগত জনপ্রিয়তার নেপথ্যে

১৪ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৩:২৪


প্রয়োজনীয় গ্যাজেটের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হলো স্পিকার। একসময় শুধুমাত্র তারযুক্ত স্পিকার ব্যবহৃত হলেও, বর্তমানে প্রযুক্তির কল্যাণে এখন আর কেউ তারের ঝামেলা করতে চায় না। প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে তাল মিলিয়ে স্পিকারের আকার, শক্তিমত্তা, ফিচার, সহজলভ্যতা ও ডিজাইনে হয়েছে ব্যাপক উন্নয়ন। ছোট, বহনযোগ্য ও স্টাইলিস্ট স্পিকারের অন্যতম বড় সুবিধা এর তারবিহীন ব্লুটুথ ফিচার। অর্থাৎ ব্লুটুথ স্পিকার তারহীন প্রযুক্তিতে গান বাজাতে পারে। ঘরোয়া পরিবেশে বা ছোট পরিসরে টিভি, রেডিও, কম্পিউটার এমনকি মোবাইল ফোনে ভিডিও কিংবা গানের অডিও উপভোগের সেরা সমাধান পোর্টেবল ব্লুটুথ স্পিকার। যত দিন যাচ্ছে এই ব্লুটুথ স্পিকারগুলো ততই জনপ্রিয় হচ্ছে। নিচে ব্লুটুথ স্পিকারের ক্রমাগত জনপ্রিয়তার নেপথ্যে কিছু কারণ উল্লেখ করা হলো।

তারহীনঃ
ব্লুটুথ স্পিকারের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এগুলো ব্যবহার করার জন্য কোনো তার লাগে না। শুধুমাত্র চার্জ দিন এটাকে অথবা ব্যাটারি ভরুন আর তারপর ব্যবহার করুন।

সহজ ব্যবহারঃ
ব্লুটুথ স্পিকারকে ফোন, ট্যাবলেট বা ল্যাপটপের সাথে খুব সহজেই সংযোগ করা যায়। এজন্য যা করতে হবে তা হলো আপনার ফোন, ট্যাবলেট বা ল্যাপটপের ব্লুটুথ অপশন অন করতে হবে, আর তারপর আপনার ব্লুটুথ স্পিকারের অন বাটন চেপে এটাকে অন করতে হবে। তারপর কতিপয় সহজ পদক্ষেপে এটাকে পেয়ার করতে হবে। ব্যস, কাজ শেষ। এরপর যখনই আপনি স্পিকার অন করবেন, আপনার ফোন, ট্যাবলেট বা ল্যাপটপ অটোমেটিক্যালি কানেক্ট হয়ে যাবে। এই পদ্ধতি অতীতের তারযুক্ত স্পিকার বা স্টেরিও সেটআপ করার চেয়ে অনেক সহজ।

অতীতের স্বপ্ন পূরণঃ
আজ থেকে বাইশ-তেইশ বছর আগে (আমি তখন কলেজে পড়ি) মোবাইল ফোন এবং MP3 প্লেয়ার ছিলো বেশ দুষ্প্রাপ্য। তখন ছিলো বাটন ফোনের যুগ যা দিয়ে কথা বলা ছাড়া আর কোনো কাজ করা যেত না। সে সময় যখন MP3 প্লেয়ার আসে বাজারে তখন মুহূর্তের মধ্যে তা জনপ্রিয়তার শীর্ষে চলে যায়। অ্যাপলের আইপড ছিলো তরুনদের কাছে স্বপ্নের মতো। আমার কাছেও মনে হতো, ইশ, আমার পড়ার টেবিলে যদি MP3 প্লেয়ারের মতো ছোট্ট একটা মিউজিক প্লেয়ার থাকতো! 98, 99, 2000, 2001, 2002 বা 2003 সাল পর্যন্ত এই স্বপ্ন অনেকেই দেখতো। কিন্তু সেই স্বপ্ন বেশিরভাগের কাছে স্বপ্নই রয়ে গিয়েছিলো। এখন সময় পাল্টেছে। মানুষের সামর্থ্য বেড়েছে। প্রযুক্তি পণ্য এখন হাতের মুঠোয়। যারা অতীতে সেই স্বপ্ন দেখতো তাদের অনেকেই এখন একটি ব্লুটুথ স্পিকার কিনে তাদের টেবিলে সাজিয়ে রেখেছে। ব্লুটুথ স্পিকারের সুবিধা হলো এটি রাখার জন্য খুব সামান্য জায়গা লাগে, কিন্তু আওয়াজ দেয় চমৎকার আর জোরালো।

বাসাবাড়ির যে কোনো রুমে ব্যবহারঃ
ধরুন, আপনি রান্না ঘরে রান্না করছেন, এ অবস্থায় যদি গান বা মিউজিক শুনতে চান, তবে আপনি হেডফোন ব্যবহার করে তা করতে পারেন। কিন্তু কাজ করতে করতে কোনো এক অসতর্ক মুহূর্তে আপনার হেড ফোনের কর্ড ভাতের হাড়িতে মাড় অথবা তরকারির ঝোল দিয়ে মাখামাখি হয়ে যেতে পারে। অথবা গ্যাসের চুলার উপর তারের কোনো অংশ চলে আসলে তা পুড়েও যেতে পারে। কিন্তু আপনি যদি ব্লুটুথ স্পিকার ব্যবহার করেন তবে এটিকে আপনি রান্নাঘরের যে কোনো অংশে বসিয়ে রান্না করতে করতে আপনার পছন্দের গানগুলি একের পর এক শুনতে থাকলেন। গান শুনতে শুনতে একঘেয়েমিতে আক্রান্ত না হয়েই আপনি একসময় রান্নাবান্নার কাজ শেষ করে ফেললেন। ব্লুটুথ স্পিকারের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এই সহজ বহনযোগ্যতা। আপনি এটাকে আপনার বাসাবাড়ির যে কোনো রুমে নিয়ে যেতে পারবেন। উদাহরণস্বরূপ, আপনি ড্রয়িং রুমে বসে যখন আপনার সন্তানের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন তখন হয়তো তাকে অ, আ, ক, খ তথা বর্ণমালা বাজিয়ে শোনালেন, বেডরুমে ঘুম না আসলে কোনো একটা রিল্যাক্সিং মিউজিক শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়লেন, গ্যারেজে গাড়ি বা মোটর সাইকেল ধোয়ার সময় গান শুনতে থাকলেন অথবা বাথরুমে কাপড় ধোয়ার সময় অথবা অন্য যে কোনো বিরক্তিকর কাজ করার সময়, সময়টাকে উপভোগ্য করার জন্য আপনি ব্লুটুথ স্পিকার ব্যবহার করলেন।
সঙ্গীত শেয়ার করাঃ
আমরা অনেক সময়ই বন্ধু বা প্রিয়জনদের সাথে ভালো গান বা সঙ্গীত শেয়ার করতে চাই। ধরুন আপনি একটা চমৎকার গান ডাউনলোড করলেন এবং চাইলেন সেটাকে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে। কিন্তু আপনাকে হয় ফোনের লাউড স্পিকার দিয়ে সেটা বাজাতে হবে অথবা শেয়ারইট অ্যাপ দিয়ে তাদের মোবাইলে সেটা পাঠাতে হবে। কিন্তু আপনার যদি একটা ব্লুটুথ স্পিকার থাকে তবে আপনি গানটি খুব সহজেই বাজাতে পারবেন যাতে সবাই শুনতে পারে। ব্লুটুথ স্পিকারগুলো ভ্রমনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপযোগী। এছাড়া রাতে ছাদে বন্ধুদের নিয়ে বারবিকিউ পার্টি করার সময়ও আপনি পছন্দের গান বাজিয়ে একটা উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি করতে পারবেন।
গৃহসজ্জা ও উপহার দেয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহারঃ
বর্তমানে ব্লুটুথ স্পিকারগুলো এতো চমৎকার আর আকর্ষণীয় ডিজাইন দিয়ে তৈরি করা হয় যে এগুলো শুধু আর গান শোনার জন্য ব্যবহার করা হয় না বরং এর নান্দনিক ডিজাইনের জন্য আপনি এটাকে গৃহসজ্জার একটি উপকরণ হিসেবেও ব্যবহার করতে পারবেন। আপনি এটাকে বিছানার পাশে, টি টেবিলে, শোকেসে, টিভি বক্সের উপরে অথবা ভিতরের কোনো তাকে রাখতে পারবেন। ফলে ঘর সাজানোও হলো আবার দরকার মতো গান শোনাও হলো। এ যেন একই সাথে রথ দেখা আর কলা বেচা। এখন আপনি যদি সুন্দর দেখে একটা ব্লুটুথ স্পিকার কাউকে জন্মদিন, ম্যারেজ ডে বা ভ্যালেনটাইন ডে উপলক্ষ্যে গিফট করেন, তবে বাজী ধরে বলা যায়, আপনার উপহারটিই হবে তার কাছে সে দিনের শ্রেষ্ঠ উপহার।
ঘরের বাইরে ব্যবহারঃ
একটি বহনযোগ্য ব্লুটুথ স্পিকার শুধুমাত্র ঘরের ভিতরেই ব্যবহার করা হয় না। যখন আপনি পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কোনো রিসোর্টে ঘুরতে গেলেন অথবা বন্ধুদের সাথে ছাদে আড্ডা দিচ্ছেন সে সময় একটা ব্লুটুথ স্পিকার আপনার বা আপনাদের সময়টাকে আরো আনন্দময় করে তুলতে পারে। আবার ছাদে উঠে ব্যায়াম করার সময়ও আপনি সঙ্গীত শুনতে শুনতে আপনার ব্যায়ামের সময়টাকে উপভোগ্য করে তুলতে পারবেন।
হ্যান্ডস ফ্রি কলিংঃ
কখনও কখনও দীর্ঘসময় ধরে কথা বলার ক্ষেত্রে আপনি যদি কানের কাছে মোবাইল ধরে রাখতে রাখতে ক্লান্ত হয়ে যান বা বিরক্তিবোধ করেন তখন আপনি লাউড স্পিকার মোড চালু করে দেন। কিন্তু লাউড স্পিকার মোডে কখনও কখনও বক্তার কথা স্পষ্টভাবে শোনা যায় না। কিন্তু একটি ব্লুটুথ স্পিকার এই সমস্যার সমাধান করতে পারে। ব্লুটুথ স্পিকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সুবিধা হলো বিল্ট ইন মাইক্রোফোন অপশন যা হ্যান্ডস ফ্রি কলিং এর সুবিধা প্রদান করে। ব্লুটুথ স্পিকারের আওয়াজ যথেষ্ট জোরালো যে আপনি অপরপ্রান্তের বক্তার কথা পরিষ্কারভাবে শুনতে পারবেন এবং হাতে ফোন না থাকায় আপনি কথাবার্তা বলতে বলতে অন্য কাজও করতে পারবেন।
বাজেট বান্ধবঃ একটি মোটামুটি মানের স্টেরিও সিস্টেম ক্রয় করতে হলে আপনাকে কমপক্ষে পাঁচ থেকে আট হাজার টাকা খরচ করতে হবে। কিন্ত একটি ভালো মানসম্মন্ন ব্লুটুথ স্পিকার আপনি তিন-চার হাজার টাকার মধ্যেই পেয়ে যাচ্ছেন। সাশ্রয়ী মূল্য অথচ ভালো মান এটা ব্লুটুথ স্পিকারের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তার অন্যতম বৈশিষ্ট্য। নিচে বাংলাদেশে পাওয়া যায় এমন কিছু ব্লুটুথ স্পিকারের নাম ও বিবরণ উল্লেখ করা হলো। তথ্যগুলো রায়ানস কম্পিউটারের ওয়েবসাইট থেকে নেয়া হয়েছে। আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনি তাদের ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।

Rapoo A100 Grey Bluetooth Mini Speaker
Special Price Tk 1,650
Type - Bluetooth Mini Speaker
Microphone - Yes
Battery - Built-in 800mAh battery
Specialty - 4W high-powered amplifier system for excellent sound quality, Stylish and comfortable
REMAX Fabric Series RB-M30 Portable Blue Wireless Speaker
Special Price Tk 1,800
Type - Fabric Series Portable Wireless Speaker
Microphone - Yes
Bluetooth Range - 10 meters
Battery - 3.7V/1200mAh Battery
Weight - 0.25Kg
Creative WOOF3 Bluetooth,Wireless Speaker
Special Price Tk 2,750
Type - Wireless Bluetooth Speaker
USB Port - micro USB
Mircophone - Yes (Built-in)
Remax RB-M26 Clock Bluetooth Silver Speaker
Special Price Tk 3,600
Type - Clock Bluetooth Speaker
USB Port - Yes
Bluetooth Range - 10 Meter
Battery - 4400mAh Battery
Integrated alarm clock,
2 in 1 Bluetooth Speaker with Alarm Clock
REMAX RB-H7 EU Bluetooth Yellow Speaker
Special Price Tk 3,600
Type - Bluetooth Speaker
Microphone - Yes
Bluetooth Range - 10 Meter
Can play music directly from AUX cable and Bluetooth devices,
convenient to use Broad compatibility
Remax RB-M23 Desktop Bluetooth Black Speaker
Special Price Tk 3,800
Type - Desktop Bluetooth Speaker
Bluetooth Range - 10 Meter
Battery - 3.7V/2000mA Battery
Able to connect with AUX audio cable too
Weight - 1.8Kg

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ব্লুটুথ স্পিকারের আত্ম বৃত্তান্ত জেনে চমৎকৃত হলাম। আজি একটি নিয়ে আসার মনস্থির করেছি। ডিজাইন গুলি সত্যিই চমৎকার।

সুন্দর পোস্ট।++
শুভেচ্ছা নিয়েন।

১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১৪

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ব্লুটুথ স্পিকার সময়ের সাথে তাল রেখে গতিশীল মানুষের দৈনন্দিন জীবনের চাহিদা পূরণ করার ক্ষেত্রে একটি আদর্শ গ্যাজেট। নান্দনিক নকশা, গড়ন ও আকৃতি এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। আরজিবি লাইটেড ব্লুটুথ স্পিকারগুলো দেখতে আরো সুন্দর। পোস্ট আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম। আপনার জন্যও শুভ কামনা রইলো।

২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৬:৫৭

বলেছেন: বিশ্ব একসময় এভাবেই ওয়ারলেস বিহীন হয়ে যাবে সেই সাথে মানুষ ও হয়ে যাবে যুগসন্ধির বাহিরের কোন আজব প্রাণী।।।

১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:২১

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। আরেকটু যোগ করি। ওয়ারলেস বিহীন হওয়ার সাথে সাথে বর্তমান ডিভাইসগুলোর আকৃতি ও কার্যক্রমের মধ্যেও যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে ধরা যায়। মানুষ আজব কোনো প্রাণী হবে কিনা জানি না তবে আশা করি বর্তমান অজ্ঞতা, কুসংস্কারাচ্ছন্নতা, ধর্মীয় উগ্রতা এগুলো পরিহার করতে পারবে।

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: টেকনলোজীর দুনিয়ার জয়-জয়কার এজন্যই।

১৪ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:২৩

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: টেকনোলজি ছাড়া এখন মানুষের পক্ষে জীবন নির্বাহ করা প্রায় অসম্ভব।

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৫৯

এম ডি মুসা বলেছেন: আসলেই প্রয়োজনীয় জিনিসের পাশে
একটি ভালো জিনিস গুলো। তবে tosiba brand একটি ল্যাপটপ চার্জার খুজেছি ।
তথ্য থাকলে উপকৃতই হব। আর ভালো লাগল । যথারীতি

১৫ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১:২০

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: আপনি বলছেন, টোশিবা ব্রান্ডের একটি ল্যাপটপের চার্জার খুজছেন। আমি যে কোনো প্রযুক্তি পণ্য বা এক্সেসরিস আইডিবি থেকে ক্রয় করি। সেখানে কি খোজ নিয়ে দেখেছেন? না নিলে একটু খোজ নিন।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।

৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৭

সুমন কর বলেছেন: ওয়াকম্যান দিয়েও গান শুনেছি ............. হাহাহা। ভালো পোস্ট।

১৮ ই জুলাই, ২০১৯ ভোর ৪:২৮

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: ওয়াকম্যানের কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। ভালো কথা মনে করিয়ে দিয়েছেন। নব্বই দশকের ব্যান্ডের অসাধারণ সব গানগুলো এখনও সুর তোলে কানে। কত স্মৃতিময় ছিলো সেই দিনগুলো!

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো।

৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আমি পুরনো লোক হলেও, প্রযুক্তিবিমুখ নই, বরং প্রযুক্তির সাথে সখ্যতা গড়তে প্রায়ই ছেলেদের দ্বারস্থ হই। তবে ওদের হাতে সময় খুবই কম থাকে। তাই ওদের সাহায্যের পরেও যদি কোন কিছু জানার প্রয়োজন হয়, তখন নিজেই ঘাঁটাঘাটি করে যতটুকু পারি, শিখে নেই। ব্লগের এ ধরণের টেকী পোস্টগুলোও এ ব্যাপারে আমাকে অনেক সাহায্য করে।
পোস্টে প্লাস + +
@এম ডি মুসা, আপনি টশিবা ল্যাপটপের চার্জার খুঁজে পেয়েছিলেন কি? পেলে, কোথায় পেয়েছেন? আমারও একটা দরকার।

৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৩৬

মীর শাহেদুর রহমান বলেছেন: বাড়িতে, গাড়িতে কিংবা বাহিরে পোর্টেবল ব্লুটুথ স্পিকার গুলো আমাদের গান কিংবা অডিও শোনার অভিজ্ঞতাকে আরও বেশি রোমাঞ্চকর করে তুলেছে। ব্লুটুথ স্পিকারগুলা আকারের দিক দিয়ে ছোট হলেও সাউন্ডের দিক দিয়ে এক ধাপ এগিয়ে। কম দামে ব্লুটুথ স্পিকার মানে কিন্তু কম কোয়ালিটি নয়। বরং, কম দামের পাশাপাশি এগুলোর রয়েছে হাই-কোয়ালিটি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.