![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডাক্তারী বিদ্যায় অধ্যনয়রত শিক্ষানবিস একজন। ছোট বেলা থেকেই সৃজনশীল কাজ ভাল লাগে। বাবার অনুপ্রেরণায় প্রথম লেখালেখির শুরু। ভাল লাগে ছবি তোলতে। বেশ কয়েকবার ছবি প্রদর্শিত ও হয়। এইতো লেখালেখি,ছবি,পড়াশোনা,মানব সেবার ইচ্ছা। সব মিলিয়েই আমি।
বয়স তখন আর কতই বা হবে পুচকো টার??
দেড় কি দুই মাস পার হবে কি জানি !
অথচ কি অদ্ভুত ছিল তার চাহুনি !
কি অদ্ভুত ভাবে হাসত ছোট্ট প্রাণটা ....
আজও মনে পড়ে যেদিন আমার আত্মাটা
প্রথম আমার বুক ছুঁয়ে গেছিল-
ঠিক সেদিনই বুঝে গিয়েছিলাম আমি
খোদ ঈশ্বর নেমে এসেছেন আমার ছোট্ট ঘরে।
ছোট ছোট হাত,একটু খানি হা করে তাকিয়ে থাকা
পানির মত স্বচ্ছ টলমলে চোখ দিয়ে
প্রায় প্রতিটা জিনিস ঘুরে ঘুরে দেখা,
একটুখানি অস্ফুট কান্না কিংবা ফিক করে হাসি
কি দেন নি বিধাতা এই ছোট্ট আদরটুকুর মাঝে !
পিতৃত্বের স্বাদ এমন এক জিনিস যার টানে
শরীরের রক্ত পানি করা যায় হাসিমুখে,
আমরা বাবা বলেই কিনা জানি না-
বাইরে নিজের শক্ত একটা রূপ ধরে রাখি,
পাছে আমাদের একটু দূর্বলতাও যেন ঢাকা পড়ে যায়।
কিন্তু সেই কঠিন বাবারাও
কত শত পাগলামিতে মেতে থাকে অবিরত !
নিজের আরেক সত্ত্বাকে মনের মত গড়ে তোলে ....
আহ! পিতৃত্ব ! একদিন খোকাও বুঝবে...
বিশ্বাস কর তোমরা, খোকা সত্যি বুঝবে একদিন !
একদিন খোকাও হারিয়ে যাবে -
অদ্ভুত সুন্দর কোন এক জোড়া ছোট্ট চোখের মাঝে!
তোমরা দেখে নিও, খোকা সেদিন আমায় -
এই বন্দী চার দেয়াল থেকে নিয়ে যাবে ।
এ যে রক্তের সাথে রক্তের বাঁধন,
নিছক কোন ছেলে খেলা সম্পর্ক নয়।
আমি জানি-
ছোট্টবেলার আমার প্রাণ একদিন-
ঠিকই আমাকে বৃদ্ধাশ্রমের অভিশাপ থেকে মুক্তি দিবে।
একদিন আমিও খোকার হাত ধরে পৃথিবীটা দেখব,
ঠিক যেমন করে পয়ত্রিশ বছর আগে খোকাও দেখেছিল.....
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
রঙ্গীন ঘুড়ি বলেছেন: অন্নেক গুলো ধন্যবাদ দিয়া আপু। ভাল থাকবেন। শুভকামনা রইলো। আর হ্যাঁ,অবশ্যই বাবা মা কে হাসিমুখে রাখবেন সবসময়।
২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:১৩
সৈয়দ আবুল ফারাহ্ বলেছেন: একদিন আমিও খোকার হাত ধরে পৃথিবীটা দেখব,
ঠিক যেমন করে পয়ত্রিশ বছর আগে খোকাও দেখেছিল.....
আমরা চাই তা-ই হউক। কিন্তু বাবা-মা বাংলাদেশে, ছেলে আমেরিকা, ছেলের স্ত্রী রাশিয়ায় থাকে। গভর্নেনস রেখেছেন ছেলের বাবা-মায়ের জন্য। মেয়ের বাবা-মা খোঁজ ভালভাবে নেওয়া যায় না।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩০
রঙ্গীন ঘুড়ি বলেছেন: বাস্তবতা অনেক কঠিন ভাইয়া। তারপরও নিজের শিকড় ভুলে যাওয়া মানুষগুলোর জন্য খারাপ লাগে। কতটা অসহায় তারা ! হয়ত মনে প্রাণে চাচ্ছে বাবা-মা সুখে থাকুক। কিন্তু পারছে কি? আত্মগ্লানি খুব খারাপ একটা জিনিস।
৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
সুন্দর লিখেছেন।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
রঙ্গীন ঘুড়ি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রাজপুত্র ভাইয়া। ভালো আছেন?
৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৪১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
হুম।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
রঙ্গীন ঘুড়ি বলেছেন: ভালো লাগলো শুনে। এভাবেই হাসিখুশি থাকুন সারাজীবন।
৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:১০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: সুন্দর হয়েছে
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২৯
রঙ্গীন ঘুড়ি বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর ভাইয়া। শুভকামনা রইলো। ভাল থাকবেন।
৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন।
৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
টাইম টিউনার বলেছেন: সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন, সত্য গুলা।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:১০
রঙ্গীন ঘুড়ি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৫৩
দিয়া আলম বলেছেন: কথা গুলো অনকে সুন্দর বলেছেন, ছবিটাও চমৎকার, অনেক গুলো +++++++++++