![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই লেখার কিছু অংশ রিপোষ্ট। এই জন্য পাঠেকের কাছে দু:খ প্রকাশ করছি।
সিটি নির্বাচন হয়ে গেলেই এই সরকারের বিদায় নিশ্চিত।
এই কথাটি শুনতে হয়তো ভাল লাগছে না। বা বিশ্বাস হচ্ছে না। ভাল না লাগলেও বা বিশ্বান না হলেও যদি বিএনপি টেকনিকটি (নিন্মে বর্নিত) ফলো করে তবে তা অবশ্যই বাস্তবে পরিনত হবে।
সিটি এলকশনের পর বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনেই বিএনপি ইলেকশনে যাবে । বিএনপি যদি বলে তারা হাসিনার অধীনে ইলেকশনে যাবে,তখন সরকার বেকায়দায় পড়ে যাবে।। এই পর্যায়ে বিএনপিকে কৌশলগত কারনে ছাড় দিতে হবে। সেই ছাড় হল এই সরকারের অধীনে ইলেকশনে অংশগ্রহন করা।
বিএনপি এবার ডিমান্ড দিবে বা দাবী দিবে আমি (বিএনপি) অবশ্যই তোমার (আওয়ামী লীগ) অধীনে ইলেকশনে যাব তবে তুমি (সরকার) পরিস্কার করে বল নির্বাচন কালীন সময় তোমারা (সরকার) কি কি ক্ষমতা প্রেকটিচ/প্রয়োগ করবে।
এবং এটা সরকারকে অবশ্যই কাগজে কলমে বলতে হবে। সরকার যে যে ক্ষমতা গুলো ত্যাগ করবে বিএনপির দাবী অনুযায়ী, সেই সেই ক্ষমতা গুলো দেওয়া হবে নির্বাচন কমিশনারের কাছে বা অন্যন্য স্বায়ত্ব শাসিত প্রতিষ্ঠানের কাছে।
নির্বাচনকালীন সরকারে শেখ হাসিনা থাকতে পারে। তবে পাঁচজন উপদ্ষ্টো বিএনপি পক্ষ থেকে নেওয়া হবে এবং বাদী পাচজন উপদেষ্টা আওয়ামী লীগ থেকে নেওয়া হবে। শেখ হাসিনার হাতে নির্বাচন কালীন সময়ে কি কি ক্ষমতা থাকবে তা অবশ্যই উল্লেখ থাকতে হবে।
আর এই ফমূলা প্রয়োগের প্রস্ত্বাব দিয়েই বিএনপি তার বল সরকারের কোর্টে ছেড়ে দিতে পারে। আর নির্বচনকালীন সময়ে শেখ হাসিনাকে দেওয়া ক্ষমতা (নির্ধারিত) গুলো মনিটর করার দায়িত্বে জাতিসংঘের দুইজন প্রতিনিধি নিয়োগ দিতে হবে।
শেখ হাসিনা তার সীমিত ক্ষমতা প্রয়োগ করে অনেক কিছু করতে পারলেও ভোট চুরি করার মত এত বড় কাজ করতে পারবে না। কারন তখন বিএনপি সমর্থকদের মনোভাব তখন চাংগা থাকবে। বিএনপি লক্ষ কোটি নেতা কমী প্রতিটি ভোট কেন্দ্র লাঠি হাতে পাহাড়া দিলে আওয়ামী লীগ সমর্থরা পালিয়ে যাবে অবশ্যই অবশ্যই।
বিএনপি যতি হাসিনার অধীনেই ইলেকশনে যায় সরকার কোন যুক্তিই পাবে না বিএনপি এই প্রস্তাবকে বাদ দেওয়ার। সরকার যদি এই প্রস্তবে রাজী না হয় তাহলে জনগনের কাছে ১০০% ধরা খাবে। জনগন তখন বলতে শুরু করবে আপনারা কেন সব ক্ষমতা নিজের কাছে রেখে ইরললকশন করতে চান, ভোট চুরি করার জন্যই ? জনগন বলাবলি করবে ,নির্বাচনকালীন সময় আপনার এত ক্ষমতা দরকারই বা কি?
আমার মতে বিএনপিকে অবশ্যই এমন প্রস্তাব অনতিবিলম্বে দেওয়া উচিত। এবং তা সিটি ইলেকশনের পর পরই দেওয়া উচিত।
সরকার তখন একটা কথাই বলবে ,তা হল একবার ইলেকশন হইছে সুতারং পাঁচ বছর পর হবে পরবর্তী ইলেকশন। একবার ইলেকশন করতে কোটি কোটি টাকা লাগে। কিন্তু এই যুক্তি তাদের টিকবে না।
কারন ইলেকশন না করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর কথা অনুযায়ী গেল হরতাল অবরোধে দেশের ৭৫ হাজার কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। একটা ইলেকশন করতে তো এত টাকা লাগতো না। সুতারং ইলেকশন না দিলে যেহেতু এত ক্ষতি হচ্ছে তাই তাদের(সরকার) ইলেকশন দিতেই হবে। কারন জনগন তাদের কোন ভোট দেয় নাই। পাঁচ বছর তো দূরের কথা পাচ দিনেরও ম্যান্ডেট নাই্ এই সরকারের । সুতারং ইলেকশন না দেওয়ার পক্ষে এই সরকারের কোন যুক্তিই কাজে অঅসবে না। বিএনপির পক্ষ থেকে এমন প্রস্তাব উত্তাপনের পর দিন থেকই নেড়ি কুত্তার মত সরকার ক্ষমতায় যে কয়দিন পারে টিকে থাকব। তবে সেটা বেশি দিন পারবে না।
আসুন দেশকে ভালবাসি । যে গনতন্ত্রের জন্য আমাদের অনুজরা যুদ্ধ করেছে সেই গনতন্ত বেঁচে থাকুক আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের প্রয়োজনে। সকল ক্ষমতার মালিক অবশ্যই জনগন।
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২০
ঢাকাবাসী বলেছেন: আম্লী অতো গাধা না। অলরেডি কয়েকটা প্রার্থি অবৈধ হয়েছে, পরে আদালত এসে আরো কি্ছু দোষ বের করে আইন করে নির্বাচনটাই স্হগিত করবে। ইলেকশন হয় কিনা দেখেন।
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২
নতুন বাঙ্গাল বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়ে হাসলাম, এই কাজটি ২০১৩ সালে বিএনপি করলে আজকে হয়তো পরিস্থিতি সম্পুর্ন ভিন্ন হতো। বাংলায় একটা কথা আছে, 'সময়ের এক ,আর ফোর অসময়ের হাজার ফোর' বাস্তবে আপনার বিএনপির অবস্থা তাই হয়েছে। ২০১৪ এ যে আন্দোলন স্তগিত করলো ২০১৫ তা শুরু করে এখন তার ফলাফল কি পেয়েছে বিএনপি ? ঠিক তেমনি যে কৌশলের কথা আপনি বলছেন তা ২০১৩ সালের নভেম্বরে প্রয়োগ করলে কাজ হত , এখন সেটা সম্ভব নয়। আপনি কি মনে করেন ২৯ শে এপ্রিল খালেদা জিয়া যদি জনসভা করে ঘোষনা দেয় বিএনপি হাসিনার অধীনে ইলেকশনে যাবে , অমনি হাসিনা ৩০ এপ্রিল নির্বাচনের তারিখ ঘোষনা করে দিবে ? আপনি বোধ হয় খোল করেন নি , অলরেডী সরকার বলে রেখেছে সংবিধান অনুসারে ৫ বছর পর নির্বাচন হয়, সো ২০১৯ সালের নির্বাচনে চাইলে হসিনার অধীনে বিএনপি অংশ নিবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
হ ঠিক