নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালবাসার বাংলােদশ

বাংলা ভালবাসি,ভালবাসি বাংলার আকাশ বাতাস,বিদ্রোহ করি বাংলাকে যারা শষান করতে চায় তাদের বিরুদ্ধে।

ভালবাসার বাংলােদশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিটি নির্বাচনে বিএনপি-ই জিতেছে। আওয়ামী লীগের প্রাপ্ত ৯০% ভোট-ই ফাঁকা মাঠের ভোট আর জাল ভোট ।

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪

বিএনপি-ই গতকাল সিটি নির্বাচনে জয়লাভ করেছে। বিএনপি এই সিটি নির্বাচনে একটা্ কারনেই অংশগ্রহন করেছে। সেটা হল: আওয়ামী লীগ বার বার বলে আসছে যে, বিএনপির জনপ্রিয়তান নাই। এই কথাটি মিথ্যা প্রমান করার জন্যই বিএনপি এই ইলেকশনে অংশ নিয়েছিল। সরকার বলে বেড়াচ্ছে বিএনপির সাথে দেশের জনগন নাই্। তারা জংলী দল। এই সরকার জাতীয় পার্টিকে বানিয়েছে বিরোধী দল। অথচ বিএপি আবারো প্রমান করলো,তারাই এই দেশর প্রধানতম দল। মাটি ও মানুষের দল। সারা ঢাকা শহড় আওয়ামী লীগ বিএনপির বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের পোষ্টারে পোষ্টারে ছেয়ে ফেলেছে। সব টিভি মিডিয়া প্রতিসনয়ত তাদের গুনগান করছে , কিন্তু জনগন এই সব বিশ্বাস না করেই লক্ষ লক্ষ ভোট দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে। বিএনপি এই ভোট পেয়েছে মা্ত্র তিন ঘন্টায়। প্রত্যাহার না করলে বাকী সময় টুকু তাহলে কি পরিমান ভোট পেত তা বলার অপেক্ষা রাখে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ যে ভোট তাদের পক্ষে দেখাচ্ছে তা ৯০পরসেন্ট জাল ভোট।

বিএনপি সিটি নির্বাচনে জয় লাভ করেলেই বা লাভ কি? এর আগে পাঁচ সিটিতে বিএনপি জয়লাভ করলেও তাদের মেয়ররা হয় পলাতক না হয় জেলে। সুতারং জয় এ কিছু যায় আসে না। আর আওয়ামী লীগ তার ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। সেটা হল ৫ই জানুয়ারীর মত ফাকা মাঠে গোল তারা বেজায় খুশি। তা ছাড়া তাদের উপারই বা কি?

নিলজ্জ সিইসি এর লজ্ঝা শরম না্ই। পুরো জাতিকে হতাশ করে তারা সেনাবাহিনী নিয়োগ না করে ভোট চুরিতে আবারো আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা করল। ধিক্কার জানা্ই এই মানুষরূপী এই অমানুষগুলোকে ( নির্বাচন কমিশন)।

আমরা জানি ফুটবল খেলায় অন্যদল না থাকলে রেফারী ছাড়াই ইচ্ছা মত গোল না দিয়ে মাঠ ছেড়ে প্রতিপক্ষ দল মাঠ ছেড়ে চলে আসে। অথচ কতবড় নিলজ্জ আমাদের দেশের নেতারূপী মানুষ গুলো। বিএনপি নাই ,এজেন্ট নাই ,এ্ই অবস্থায় তারা খেলা চালিয়ে-ই গেল না,ভোট চুরি আরো ব্যপক আকারে তারা করেছে। পুরো ঢাকা শহড়ে নির্বাচনের একদিন আগে বিদ্যুৎ বিহীন করে রাতেই সব ব্যালটে সিল মারা হয়েছে। তারপর সুবিধা জনক সময়ে সেগুলো গননার জন্য আনা হয়েছে। যার কারনে সকাল ৮.৩০ মিনিটেই ব্যলট পেপার এর সংকট দেখা দেয়।

এই নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমানতি হল এই সরকারের সাথে বাংলাদেশর জনগন নাই। সুতারং এখনোও সময় আছে জনগন কি চায় তা অনুবাধবন করুন। ফাকা মাঠে গোল দিয়ে ,বিনা ভোটে ১৫৪ জন নির্বাচিত হয়ে তাকে জনসমর্থন বলে না। অন্যদিকে যে দলকে আপনারা বিরোধী দলের আসনে রাখছেন না, তারা আবারো দিত্বীয় (নির্বাচনে থাকলে প্রথম হত) দল হিসেবে ভোট পেয়েছে। বিরোধী দলের এই ভোট সম্পূর্ন রিয়েল ভোট। তাদের প্রাপ্ত ভোটে একটিও জাল ভোট নাই। আর আপনারা কিথাবে ভোট পেয়েছেন তা এই দেশের সকলেই দেখেছে।

প্রকৃত ভোট হলে আপনারা জামানত হারাতেন।

এভাবে ফাঁকা মাঠে গোল দিয়ে,বিনা ভোটে ১৫৪ জন নির্বাচিত হয়ে আর কত দিন দেশ চালাবেন? নকল তো বেশি দিন টিকে না। সুতারং অবিলম্বে জাতীয় ইলেকশন দিয়ে বিদায়ের পথ খুঁজুন। তা না হলে ২১ বছরের বদলে ৪২ বছরেও মানুষ আপনাদের আর গ্রহন করবে না।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১

এ আর ১৫ বলেছেন: ঢাকা দক্ষিণের ভোট কেন্দ্র সংখ্যা ৮৮৯ তার মধ্যে ৩০ টি ভোট কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বিরুধী দল থেকে কারচুপির অভিযোগ এসেছে এবং ঢাকা উত্তরের ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১০৯৩ তার মধ্যে ১৪টা কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ভোট জালিয়াতির অভিযোগ এসেছে । ঢাকা চিটাগাং মিলে মোট ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ২৭০০+ সব মিলে ৬০ থেকে ৬২ টা ভোট কেন্দ্রের বিরুদ্ধে জালিয়াতির অভিযোগ এসেছে এবং মিডিয়াতে আমরা যা দেখছি সব দৃশ্য এই ৬২টা ভোট কেন্দ্রের। এই ৬২টা ভোট কেন্দ্রের ফলাফল বাদ দিলে তো নির্বাচনের ফলাফল পরিবর্তন হয় না । শিয়ালের কুমিরের বাচ্চা দেখানোর মত ৬২টা গোলযোগ পুর্ণ কেন্দ্রের ভিডিও দেখিয়ে কিছু কি প্রমান করা যায় ?? বাকি ২৬৩৮ + ভোট কেন্দ্রের কোন নিউজ কভারেজ কেন নেই ? ৬২টা কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করে দিলে ও কি ফলাফল পরিবর্তন হবে ??

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:২৩

ভালবাসার বাংলােদশ বলেছেন: ভাইজান সকাল বেলাতে কি কোন মিডিয়া ভোট কেন্দ্রে ঠুকতে পেরছে?
আপনি কি দেখেছেন নিজের চোখে হলফ করে বলতে পারবেন। এটা কোন ভোট নয়। দিনে দুপুরে ডাকাতি হয়েছে। আপনি ৬২ কেদ্ন্রের কথা বলছেন। বিএনপি বাকি কেন্দ্রের হিসাব কিভাবে দিবে? তাদের তো কোন এজেন্টই ছিল না। ভাত সব টিপে দেখা লাগে না। একটি দেখলেই হয়। যেখানে প্রধানমন্ত্রীর যে কেন্দ্র সেখানে ভোট চুরির মত ঘটনা ঘটেছে । গুলশান এর মত সচেতন এলাকায় পপর্যন্ত ভোট চুরির ঘটনা ঘটেছে। সেখানে বাকি আছে কি?

২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আওয়ামী লীগ তার ঐতিহাসিক ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সক্ষম হয়েছে। সেটা হল ৫ই জানুয়ারীর মত ফাকা মাঠে গোল তারা বেজায় খুশি। তা ছাড়া তাদের উপারই বা কি?
নিলজ্জ সিইসি এর লজ্ঝা শরম না্ই। পুরো জাতিকে হতাশ করে তারা সেনাবাহিনী নিয়োগ না করে ভোট চুরিতে আবারো আওয়ামী লীগকে সহযোগিতা করল। ধিক্কার জানা্ই এই মানুষরূপী এই অমানুষগুলোকে ( নির্বাচন কমিশন)।
আমরা জানি ফুটবল খেলায় অন্যদল না থাকলে রেফারী ছাড়াই ইচ্ছা মত গোল না দিয়ে মাঠ ছেড়ে প্রতিপক্ষ দল মাঠ ছেড়ে চলে আসে। অথচ কতবড় নিলজ্জ আমাদের দেশের নেতারূপী মানুষ গুলো। বিএনপি নাই ,এজেন্ট নাই ,এ্ই অবস্থায় তারা খেলা চালিয়ে-ই গেল না,ভোট চুরি আরো ব্যপক আকারে তারা করেছে। পুরো ঢাকা শহড়ে নির্বাচনের একদিন আগে বিদ্যুৎ বিহীন করে রাতেই সব ব্যালটে সিল মারা হয়েছে। তারপর সুবিধা জনক সময়ে সেগুলো গননার জন্য আনা হয়েছে। যার কারনে সকাল ৮.৩০ মিনিটেই ব্যলট পেপার এর সংকট দেখা দেয়।
এই নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমানতি হল এই সরকারের সাথে বাংলাদেশর জনগন নাই। সুতারং এখনোও সময় আছে জনগন কি চায় তা অনুবাধবন করুন। ফাকা মাঠে গোল দিয়ে ,বিনা ভোটে ১৫৪ জন নির্বাচিত হয়ে তাকে জনসমর্থন বলে না।

+++++++++

৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:৫৭

এ আর ১৫ বলেছেন: ৬২টা কেন্দ্রের অভিযোগ এসেছে শুধু বিএনপি থেকে নয় সব বিরুধী দল থেকে । অন্য খানে ছিচকা যে ভোট চুরি হয়েছে তা দিয়ে ভোটের ফলাফল পাল্টায় না। ভোট ডাকাতি হয়েছে ৬২টাতে এবং এই ভোট বাতিল করা হলেও ফলাফল পরিবর্তন হয় না ।

৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৮

ভালবাসার বাংলােদশ বলেছেন: আপনি কিভাবে বুঝলেন ৬২ কেন্দ্রে ভোট চুরি হয়েছে। বিএনপি ছাড়া এই দেশে যারা বিরোধী দল আছে তারা নাম স্বর্বস্ব। ১২,০০ হাজার এজন্টে তারা কোথায় পাবে? ১২০০ কর্মীই তো তাদের নাই। সুতারং ৬২/৬৪ নয়। সব কেন্দ্রেই তারা ভোট চুরি করেছে। কোন কেন্দ্রেই কোন এজেন্ট ছিল না। আওয়ামী লীগ ছাড়াই বাকী সব বিরোধী দল তাহলে কেন নির্বাচন বর্জন করল। আপনি যা বরছে চাচ্ছেন তা আপনার বিশ্বাস,কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন্

৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: জনগন লক্ষ লক্ষ ভোট দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছে বিএনপির জনপ্রিয়তা

৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

এ আর ১৫ বলেছেন: বিএনপি দুপুর ১২টার আগে ভোট থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করবে সেটা পুর্ব পরিকল্পিত ছিল। তারা ইচ্ছে করে অনেক কেন্দ্রে এজেন্ট পাঠায় নাই । যদি অন্য খানে ছিচকে চুরি হয় তাহোলে সেটার জন্য বিএনপি দা্য়ি। ছিচকে চুরির সুযোগ কেন দেওয়া হোল ??? ব্যাপক ভাবে কারচুপি কোথাও হোলে অবশ্যই মানুষের গোচরে তা আসবে সেখানে এজেন্ট থাকুক আর না থাকুক।

৭| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:২১

ওয়াহিদ সাইম বলেছেন: তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচিত সরকার ব্যবস্থায় বাংলাদেশ ভালোই চলছিলো।সেনাবাহিনীকে পংগু করে দেশকে ভারতের প্রায় করদ রাজ্যে পরিনত করার মাধ্যমে ভারতীয় শাসক গোস্ঠীর সীমাহীন সমর্থন নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক উঠিয়ে দিয়ে শেখ হাসিনা এখন স্বৈরাচারী।যা চাচ্ছেন তাই হচ্ছে।যেন তাঁর মুখের কথা-ই এখন আইন,রাষ্ট্রীয় সংবিধান।বিজিপি,পুলিশ,কোর্ট,দুদক,নির্বাচন কমিশন সব জায়গায় তার পাপেট বসিয়ে রেখেছেন।অশহায় দেশবাসী।অসহায় নিরস্ত্র দেশবাসী। ৯০ এর আন্দোলনের মাধ্যমে প্রাপ্ত ডেমোক্রেসীকে সমাধিত করে সেখ হাসিনা ও তার লোকেরা দেশটাকে কোথায় নিয়ে গেল !!! লক্ষ লক্ষ লোকের রক্তার্জিত স্বাধীনতা আর গনতন্ত্র ধুলিস্যাত হয়ে গেলো।এই স্বাধীন বাংলাী জাতির সব অর্জনই বৃথা হয়ে গেল। দেশকে ফিরিয়ে নেয়া হলো ৪০/৪৫ বছর পেছনে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.