নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কবিতা প্রেমী; একটু এলোমেলো; উড়নচণ্ডী; আর বই ভালবাসি। শব্দ নিয়ে খেলা আমার বড্ড প্রিয়। গল্প-কবিতা-মুক্ত গদ্য সব লিখতেই ভালো লাগে। \"কেননা লেখার চেয়ে ভালো ফক্কিকারি কিছু জানা নেই আর।\"

শিখা রহমান

পুরনো ইমেজারির ব্যবসা করি। চিত্রকল্প সস্তায় বানাই। টান টান রিমেকশিল্প, ওপরে ঝকঝক করছে স্কাই।.........লোকে পড়ে ভাবে এ তো নতুন, আনকোরা কৌটো। কিন্তু সেই একই, সেই একই বন্দিপ্রাণ ছটফট ভ্রমর....

শিখা রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

দালাল

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৫



১.
“আমি এক্সপেকটিং!!” কথাটা কানে ঢুকলেও মাথায় ঢুকলো না। পৌষের পড়ন্ত দুপুর; প্রায় তিনটা বাজে। কলাভবনের সামনে আমি আর মণিকা।

রোদে একটা লেপ মোড়ানো ওম ওম ভাব। শীতের অলস দুপুরটা রোদে ভেজা চুল এলিয়ে আয়েশী ভঙ্গীতে বসে থাকা এক রমণী; বাতাসে ভেসে আছে নারকেল তেলের মেথিমাখা মিষ্টি গন্ধ। কলাভবনের সামনে রৌদ্রজ্জ্বল মাঠ এখন ছাত্রছাত্রীদের কলকাকলীতে সরগরম। মণিকাকে দেখলে অবশ্য আমার আশেপাশের সব অদৃশ্য হয়ে যায়; একটা বুদ্বুদের মধ্যে শুধু আমরা দুজন।

গোলাপী কামিজে ওকে আজ একটা গোলাপের মতো দেখাচ্ছে। কামিজের গোলাপী আভা ফর্সা গালে!! আচ্ছা একেই কি দুধে আলতা রং বলে? রং নিয়ে গবেষনায় মগ্ন ছিলাম বলেই কথাটা ঠিক বুঝতে পারিনি। বোকার মতো বললাম “কাকে এক্সপেক্ট করছো?”

- না বোঝার কি আছে? নাকি ঢং করছো? আমি পেট বাঁধিয়ে ফেলেছি...এখন বুঝতে পারছো নিশ্চয়ই!!

বুকে ধাক্কা লাগলো “এতো দূর?” “হুউউ...এতোদূরই...“ ভুরু কুঁচকে গেছে; গাল টকটকে লাল। খুব রেগেছে। মেয়েটাকে কি সবসময়েই এমন সুন্দর লাগে? মুগ্ধতার কারণেই আবালের মতো আরেকটা কথা বললাম “আমাকে বলছো কেন?”

“তোমাকে বলছি বাধ্য হয়ে। তোমার প্রিয় বড়ভাইতো আমাকে অ্যাভয়েড করেছে। ফোন ধরছে না; ম্যাসেঞ্জারে, ভাইবারে, ফেসবুকে ব্লক। হলে গিয়েও দেখা পাইনি। রুমে থেকেও বলে পাঠিয়েছে সে বাইরে। তাকে বলে দিও যে আমি প্রেগন্যান্ট।“ হড়বড় করে কথা শেষ করে মনিকা উল্টো ফিরে চলে গেলো।

২.
- ফরহাদ!! মেয়েটাকে দেখছিস?
- কোন মেয়ে?
- তোর কি চোখ নাই? ওই যে বাচ্চাদের জামার ওই দিকে মেয়েটাকে?

এই মেয়েকে খেয়াল না করার কোন কারণই নেই। দোকানের ছেলে বুড়ো এমন কি মেয়েরা সুদ্ধ তার দিকে তাকিয়ে আছে। মেয়েটা সুন্দরী। তবে সৌন্দর্য ছাড়াও মেয়েটার মধ্যে রহস্যময় কিছু আছে। কোন কোন মানুষ হেঁটে গেলে বাতাসে কেমন অন্যরকম কাঁপন তৈরী হয়, রৌদ্রের হলদে রঙ একটু বেশী উজ্জ্বল মনে হয়। এমন বিশেষ মানুষদের দিকে না তাকিয়ে উপায় নেই।

“হুম্মম…দেখলাম ভাই!!” বলেই আবারো শার্ট খোঁজায় মন দিলাম। একদমই চাই না যে মেয়েটার সাথে ভাইয়ের পরিচয় হোক। “তোর নিশ্চয়ই ব্রেনে শর্ট সার্কিট হয়ে গ্যাছে!! এই মেয়েকে দেখে তোর মনে কোন হালচাল না হয় ক্যামনে? তুই শার্ট খুঁজতেছিস ?” আমি প্রমাদ গুনলাম। ভাই এখন ঘ্যানঘ্যান করতে থাকবে।

“ফরহাদ!! লক্ষী ভাই আমার…কোনভাবে একবার কথা বলার সুযোগ করে দে…বাকীটা আমি ম্যানেজ করে নেবো।“ ভাই ম্যানেজ করেন সত্যি!! কিভাবে তা আল্লাহ্‌ মালুম...এতো সাথে সাথে ঘুরেও মেয়ে পটানো শিখতে পারলাম না। সুন্দর করে বললেও ভাইয়ের কথা ফেলার সাধ্য আমার নেই।

রাশেদ ভাই ক্যাম্পাসে বেশ প্রভাবশালী, রাজনীতি করে। বাপেরও অনেক টাকা। আমি মফঃস্বল শহর থেকে পড়তে আসা নিম্নবিত্ত পরিবারের খুবই সাধারন ছেলে। হলের সিট টিকিয়ে রাখতে হলে রাশেদ ভাইয়ের কথায় সুর মেলানো ছাড়াও ওনার টুকটাক ফাইফরমাশ খাটি। তবে সামান্য কবিতা লেখার অভ্যাস আছে বলে উনি আমাকে একটু আলাদা চোখে দেখেন।

একটু ভেবে বাচ্চাদের একটা সার্ট নিয়ে হনহন করে মেয়েটার কাছে বললাম “শুনুন…এই সার্টটার দশ বছরের সাইজ আছে? চেক করে দেখুনতো…র‍্যাকে খুঁজে পাচ্ছি না।“ সার্টটা তার কাছে রেখে দিয়ে আবারো নিজের জায়গায় এসে শার্ট খোজাঁর অভিনয় শুরু করলাম। মেয়েটা সাদাকালো কামিজ পরেছে; কালো ওড়না গলার দুপাশে ঝোলানো। ঘন পল্লবে ঘেরা হালকা কাজল পরা চোখেরা খুব অবাক হয়ে তাকিয়েছিলো। টকটকে লাল রঙ্গা ঠোঁট; কথা বলার সময়ে ওই ঠোঁটজোড়া থেকে চোখ সরানো আমার জন্য বড় কঠিন ছিলো। এখনো চোখে ভাসছে সেই লাল, পুরুষ্ট, মাতাল করা লাল ঠোঁটেরা।

“এইইই যে শুনুন!!” এমন করে কেউ ডাকে?? সুনীল হলে বলতেন “দেখা হবে চন্দনের বনে…” আমি কাঠখোট্টা ভাবে বললাম “জী বলুন…সার্টের সাইজটা খুঁজে পেয়েছেন?” উত্তর দেবার আগেই ভাইয়ের এন্ট্রি “কি ব্যাপার?”

- না মানে…উনি সার্টের অন্য সাইজ খুঁজছিলেন। আসলে আমি এখানে কাজ করি না।
- কি আশ্চর্য!! আপনি কিছু মনে করবেন না। আমার এই ভাইটা একটু গবেট। নাহলে আপনার মতো কাউকে মানে এমন সুন্দরী, আর অভিজাত কাউকে দেখে কিভাবে ভাবলো সেলস গার্ল!! ওর হয়ে আমি ক্ষমা চাইছি।
- না না…ঠিক আছে। এমনটা হতেই পারে। আমি কিচ্ছু মনে করিনি।
- সে আপনার মহানুভবতা যে আপনি কিছু মনে করেননি। তবে আমি অনেক কিছু মনে করেছি। আমাকে এই গবেটের করা ভুলের জরিমানা দেবার সুযোগ দেন প্লিজ প্লিজ!!

দুইবার ‘গবেট’ বলেছে, তাও আবার এমন মারদাঙ্গা সুন্দরীর সামনে। রাগে গা জ্বলে যাচ্ছিলো। কিন্তু একটা তেলতেলে হাসি দিয়ে বললাম “আমি স্যরি। ভালোমতো খেয়াল করিনি।“ “তুই এমন একটা মানুষকে খেয়াল করিসনি বলেইতো একটা গবেট…” তিনবার হলো!! মেজাজ ঠিক রাখা আসলেই কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

- কিসের জরিমানা বলুনতো?”
- চলুন ক্যাফেতে কফি খাই। ক্ষতিপূরণের একটু সুযোগ দিন প্লিজ!!

এই প্রথমবার আমি চাইছিলাম যেন মেয়েটা ভাইয়ের কোথায় রাজী না হয়। অথচ মেয়েটা ক্যাফেতে আমাদের সাথে বসলো। নাম-ধাম জানার পালা শেষ হতেই কফি এলো। জরুরী ফোন করার ছুতোয় আমি উঠে ক্যাফের বাইরে চলে এলাম। কেন যেন কষ্ট হচ্ছিলো। মেয়েটার চোখ দুটো, হাসিটা বড্ড সরল। মেয়েটা কষ্ট পাবে ভেবে মন কেমন করছিলো।

ভাইয়ের বছরে অন্তত তিন চারবার ব্রেকাপ হয়। কিছুদিন মনমরা থাকেন, তারপরে আবারো নতুন উদ্যমে প্রেম শুরু করেন। প্রথম এক দু’মাস খুবই গদগদ ভাব থাকে। এই সময়ে আমার ওপরে একটু চাপ যায়। কবিতা, গান, কখনো বা মেসেজের ভাষা ঠিক করে দেয়া। পুরোপুরি মন জয় হয়ে গেলে উনি তারপর গুলশানের ফ্ল্যাটে যাতায়াত শুরু করেন। এর কিছুদিন পরেই সম্পর্ক ছেদ।

একেকবার ভাইয়ের একেকরকম সমস্যা “মেয়ের বয়স কম...ম্যাচুরিটি নাই...” “মেয়ের বয়স বেশী...সবকিছুতে খুতখুত করে...” “মেয়ের কথা বলার ধরনটা ভালো না...” “মেয়ের ভাই খুব রাগী...” “মেয়ের ছোট ভাইবোন নাই...শালাশালী না থাকলে ক্যামনে হয়?” ইত্যাদি ইত্যাদি। একবার ওনার দুঃখ দেখে সাহস করে বলে ফেলেছিলাম “ভাই...অনেকতো কষ্ট নিলেন...কিছুদিন মেয়ে ছাড়া থাকেন...” রাশেদ ভাই আঁতকে উঠেছিলেন “কি যা তা বলিস? মেয়েরা কষ্ট দিতে পারে কিন্তু মেয়ে ছাড়া জীবন অচল...” তারপরে একলাইন বেসুরো গানও করেছিলেন “আমি কষ্ট পেতে ভালোবাসি...তাই তোমার কাছে ছুটে আসি...”

মিনিট কুড়ি পরে ক্যাফেতে ফিরতেই ভাইয়ের উচ্ছল কন্ঠ “মণিকার সাথে ‘হালদা’ দেখতে যাবো। ওর বাড়ী চিটাগাংয়ে। ভালোই হলো…সব ডায়ালগ ওর থেকে বুঝে নেয়া যাবে।“

- আপনিও চলুন না আমাদের সাথে। আপনাকেও ডায়ালগ বুঝিয়ে দেবো।
একটু রাগ হলো, অভিমানও কি!! “আমার বাড়িও চট্টগ্রামে। একা একা দেখে ডায়ালগ বুঝে নেবো।“
- ওমা!! তাই? কোথায় বাড়ী আপনাদের?

ভাই যথারীতি বাগড়া দিলেন “আরে মণিকা তুমি ওকে আপনি করে বলছো কেন? ওতো তোমাদের ব্যাচেরই। আর ওকে বলে লাভ নেই। এই সব সিনেমা, শিল্প সাহিত্যের দিকে ওর তেমন ঝোঁক নেই…ও যাবে না।“

৩.
সন্ধ্যাবেলায় হলে ভাইয়ের রুমে উঁকি দিলাম “ভাইয়ের কি মণিকার সাথে ব্রেকাপ হয়ে গেছে?”

- হুম্ম...মেয়ে বহুত হাই মেইন্টেন্যান্স!!
- বলেন কি ভাই? তাকে দেখেতো তেমন ডিমান্ডিং মনে হয় না!!
- আরে শাড়ি-গহনা-ফোন এইসব চাইলে তো ভালো ছিলো। সারাক্ষণ আবোল তাবোল কবিতা আওড়ায়। পাহাড়-নদী কি সব!! সারাক্ষণ আকাশ-বাতাস-সমুদ্র...ভাল লাগে এইসব। ভাবের কথা আর কাঁহাতক সহ্য করা যায়? জানিস তো আমি খুবই বাস্তববাদী লোক। মালটাকে ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জারে, আর ভাইবারেও ব্লক করে দিয়েছি।

ভাইয়ের মোহভঙ্গ হয়েছে। ভয়ে ভয়ে বললাম “ভাই একটা সমস্যা হয়ে গেছে যে...”
- কিসের সমস্যা? কয়েকদিন ঘ্যান ঘ্যান তো করবেই...এক কান দিয়ে ঢুকায়ে অন্য কান দিয়ে বের করে দিবি। কিছুদিন পরে আপনাআপনি ঘ্যানানি থেমে যাবে...হা হা হা!! এইসব রুটিন তো জানিসই...তুই হচ্ছিস আমার হেলপার!!
- ইয়ে মানে মণিকা বলছে সে নাকি প্রেগনান্ট!!

ভাই আধশোয়া থেকে সোজা হয়ে বসলেন “একদম বাজে কথা...এই মাগীতো দেখি বহুত বজ্জাত। কার না কার সাথে পেট বাঁধায়ে বাচ্চা আমার ঘাড়ে চাপাইতেছে...”
- তাকে কি বলবো ভাই?
- কি আবার বলবি? ঘ্যান ঘ্যান করলে মানা করে দিবি...
- কিন্ত ভাই...জানেনইতো এইসব ক্ষেত্রে মেয়েদেরই সবাই বিশ্বাস করে। আর আপনাদের যে একটা সম্পর্ক ছিলো সেটা অনেকেই জানে। ক্যাম্পাসে একটা বদনাম, কানাকানি হয়ে যাবে...আমি আপনার রেপুটেশনের কথা ভাবছি...

ভাইয়ের চেহারায় একটু দুশ্চিন্তার ছায়া পড়লো। “মহা ঝামেলা দেখি...তুই কোনভাবে ম্যানেজ কর প্লিজ!! টাকা দিচ্ছি...ওকে বল ক্লিনিকে গিয়ে বাচ্চাটা খসায়ে ফেলতে...আমার চেনা ডাক্তার আছে...

৪.
কাঁচের ওপাশে ব্যস্ত শহরে সন্ধ্যা নামছে। শেষ বিকেলের সোনালী আলোতে কঠিন শহরটা কেমন মায়াময়!! মণিকা এসে মুখোমুখি বসলো। জাম রঙের কামিজে আজ ওকে একটা জারুল ফুলের মতো দেখাচ্ছে…একটু বিষণ্ণ!!

এই প্রথম কোথাও একলা দেখা। ওর চোখের দিকে তাকাতেই পৃথিবী দুলে উঠলো। আজ মুখে একদমই রূপটান নেই…কিশোরী মুখ, সরলতা কোমলতা মাখা!! “মণিকা…কিছু খাবে? অর্ডার দেই…”

- নাহ!! কি জন্যে ডেকেছো বলো। বেশীক্ষণ থাকবো না…
- না মানে…ভাইকে বলেছি তোমার কথা…
- উনি নিশ্চয়ই সব অস্বীকার করেছেন?
- হুম্মম…তা করেছেন। আসলে বলতে চাইছিলাম যে তুমি এই ব্যাপারে যাই সিদ্ধান্ত নাও না কেন আমি পাশে আছি…
- তুমি পাশে আছো মানে কি?

মণিকার কন্ঠস্বর এমন শীতল!! মনে হলো টেবিলের ওপাশে একখন্ড বরফ বসে আছে। ওর চোখের দিকে তাকাতে সাহস হলো না। মাথা নীচু করে বললাম “তুমি যদি বাচ্চাটা না রাখতে চাও সাহায্য করতে পারি...ভালো ক্লিনিক জানা আছে...আর যদি বাচ্চাটা রাখতে চাও তবে...”

“তবে?” হাসির আভাস পেয়ে চোখ তুলে দেখলাম ঠোঁটের কোনে বিদ্রুপের ভাঁজ। “তবে কি সাহায্য করবে তুমি?”

- তাহলে আমি তোমাকে বিয়ে করে বাচ্চাটাকে স্বীকৃতি দিতে রাজী আছি...
- ওহহহ!! মহানুভবতা...
- নাহ মণিকা...আমি...আমি আসলে তোমাকে অনেক পছন্দ করি। পছন্দ করি বললে কম হয়...ভালোবাসি...
- তাই বুঝি? ভালোবাসার মানুষকে কেউ এভাবে আরেকটা অমানুষের কাছে ছেড়ে দেয়। দোকানে তোমাকে ভালো লেগেছিলো বলেই রাশেদের সাথে ক্যাফেতে গিয়েছিলাম। অথচ দেখলাম যে আমাকে এড়িয়ে চলছো। তারপরেও তোমাকে ভালো বন্ধু ভেবেছি। টের পেয়েছিলাম আমার প্রতি তোমার একটু ভালোলাগা আছে। হয়তো সে কারণেই রাশেদের ব্যাপারে নানা কানাঘুষো শোনার পরেও তোমাকেই বিশ্বাস করেছিলাম। কেন যেন মনে হয়েছিলো তুমি আমাকে মিথ্যে বলবে না...তোমাকে আমি বিশ্বাস করেছিলাম, তোমাকে, তোমার বন্ধুত্বকে, তোমার অনুচ্চারিত গোপন ভালোবাসাকে...

- মণিকা প্লিজ!! আমি দুঃখিত...
- তোমরা দুজনে যা করেছো, যা করো তাকে হয়তো কোন আইনে অপরাধ বলা যায় না, তবে কোন মানুষের অনুভূতি নিয়ে এভাবে ছিনিমিনি খেলার অধিকার কারো নেই। যাই হোক...তোমাকে আমার পাশে থাকতে হবে না...
- কিন্তু তোমার কি হবে এখন? বাচ্চাটা...

- আমি প্রেগন্যান্ট নই ফরহাদ। তোমাদের একটু শিক্ষা দেবার জন্য বলেছি। রাশেদ নিশ্চয়ই ব্রেকাপের আসল কারণটা তোমাকে বলেনি। তার সাথে শুতে চাইনি বলেই সম্পর্কটা ভেঙ্গে গিয়েছে।
তবে প্রেগন্যান্ট হলেও তোমাকে আমি বিয়ে করতাম না। মেরুদন্ডহীন একজন মানুষ…তেলাপোকার মতো বেঁচে থাকা তোমার। রাশেদ যা বলবে তুমি তাই করবে…এমনকি ওর হয়ে আমাকে মেসেজ লিখে দেয়া পর্যন্ত!! মেয়ে সাপ্লাইয়ের দালাল...আর যাই হই দালালের বউ কক্ষনো হবো না।
যাই হোক...আসছি। আশাকরি আর কখনো আমার সাথে কথা বলার চেষ্টা করবে না।

মণিকা চলে গেছে। আমি ক্যাপাচিনো আর পাসতা অর্ডার দিলাম। পকেট ভারী। ভাইকে স্ক্যান্ডেলের ভয় দেখিয়ে হাজার দশেক টাকা খসিয়ে নিয়েছি। ফিরে গিয়ে বাচ্চা ফেলতে রাজী হয়েছে বলে আরো কিছু মাল খসিয়ে নিতে হবে। হাতে টাকা থাকলে মেজাজটা ফুরফুরে থাকে। তবে আজ একটু বিষণ্ণ লাগছে।

ক্যাপাচিনো এসে গেছে। কফিতে চুমুক দিলাম। তেলাপোকার মতো আমাকে আরো অনেক বছর বেঁচে থাকতে হবে। দালালদের ভালোবাসতে নেই।

© শিখা রহমান
ছবিঋণঃ গুগল

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯

নজসু বলেছেন:




হাজির। :-B

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৪

শিখা রহমান বলেছেন: নজসু আরেহ!! আপনিতো আজ আসলেই ফার্স্ট বয়। :)

এসময়ে আপনি সাধারণত ব্যস্ত থাকেন বলেছিলেন। ব্যস্ততার মাঝেও হাজিরা দেবার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০১

নজসু বলেছেন:




আপাততঃ হাজিরা ও লাইক দিয়ে গেলাম।
লাইক দিলাম এই কারণে আপনার লেখা ভালো লাগবেই লাগবে।

লেখা পাঠ করে পরবর্তীতে মন্তব্য করবো।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮

শিখা রহমান বলেছেন: নজসু আমার লেখার ওপরে আপনার বিশ্বাস দেখে অভিভূত হলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ। এমন মন্তব্যে সবসময়েই অনুপ্রেরণা যোগায়।

লাইকের জন্য ও হাজিরার জন্য এত্তো ভালোলাগা।

শুভকামনা নিরন্তর প্রিয় ব্লগার।

৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে প্রতিটা মানুষই দালাল।
ব্যাখ্যা করলাম না। আপনি নিজে ভেবে দেখুন উত্তর পাবেন।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২০

শিখা রহমান বলেছেন: রাজীব অবশ্যই প্রতিটা মানুষ দালাল। ভেবে দেখার কিছু নেই। তবে বিভিন্ন মানুষের দালালি বিভিন্ন এই যা!!

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা সতত!!

৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন আপনি।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২২

শিখা রহমান বলেছেন: :):):)(:(:(:হাসু মামা অনেকদিন পরে লেখায় আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।

অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে। শুভকামনা নিরন্তর!!
ভালো থাকুন সবসময়।

৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪০

শায়মা বলেছেন: আপু গল্প পড়ে মুগ্ধ!

কিন্তু গবেট বলা মারদাঙ্গা সুন্দরীর সামনে সেই অংশগুলোতে হাসতে হাসতে মরে গেছি! গবেটটার কেমন রাগ লেগেছিলো দেখতে পেয়েছি! হা হা হা :P

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৭

শিখা রহমান বলেছেন: শায়মামনি ব্লগের রাজকন্যার মুগ্ধতা মানেই গল্প লেখা সার্থক!! :)

ছেলে হিসেবে প্রথম পুরুষে গল্প লিখতে মজা লেগেছে যদিও জানি না একজন ছেলের মতো চিন্তা করতে পেরেছি কিনা। তোমার ওই অংশগুলো মজা লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। আসলে আমি চেয়েছিলাম যে ঐ জায়গাগুলো একটু মজার হোক। :)

পড়ার জন্য আর মন্তব্যে মন আলো করে দেবার জন্য ভালোবাসা ব্লগপরী।

শুভকামনা মিষ্টি মেয়েটা!! ভালো থেকো ভালোবাসায় আর ভালোবেসো।

৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪২

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: সমাজে সবকিছুই কেমন যেন সহজ হয়ে গিয়েছে....
আগের দিনের প্রেম আর এখনকার... নদী আর সমুদ্রের পার্থক্য....
ভালোবাসাটা কেমন যেন শরীরসর্বস্ব হয়ে গেছে....
আবেগের সাথে খেলা এখন সময়ের ব্যাপার...

সবটাই প্রযুক্তির উৎকর্ষ নামের আড়ালে অপকর্ম.....
কি আর করা...
চলুক না ছুরি দিয়ে ফল এবং গলাকাটা একসাথে !!!!!!


বাস্তব জীবনের গল্পে ভালোলাগা.....

আজ না হয় শব্দের জালে বাঁধা রইলোনা কিবোর্ডের ছোঁয়া....

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১০

শিখা রহমান বলেছেন: আর্কিওপটেরিক্স আপনি মন্তব্যে সবসময়েই অভিভূত করেন।

"আবেগের সাথে খেলা এখন সময়ের ব্যাপার...

সবটাই প্রযুক্তির উৎকর্ষ নামের আড়ালে অপকর্ম.....
কি আর করা...
চলুক না ছুরি দিয়ে ফল এবং গলাকাটা একসাথে !!!!!! "
---- কি দুর্দান্ত বলেছেন!! মুগ্ধতা আর মুগ্ধতা!!

ভালো থাকুন প্রাচীন পক্ষী। আমার আকাশে উড়ে বেড়ানোর জন্য ভালোবাসা। শুভকামনা সতত!!

৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৪

মা.হাসান বলেছেন: মানুষ হয়ে জন্মেছিলাম, কবে যেন কাফকার মতো তেলাপোকা হয়ে গিয়েছি। আপনার গল্প পড়ে মানব জনমের কথা মনে পড়ে গেল।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৩

শিখা রহমান বলেছেন: মা.হাসান সুচিন্তিত ও সুন্দর মন্তব্যটার জন্য ভালোলাগা জানবেন। মন্তব্যে কোথাও হাহাকার আছে, মন ছুঁয়ে গেলো।

ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা নিরন্তর!!

৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৪৬

রাফা বলেছেন: এপ্রোপ্রিয়েট হইছে "দালাল" নামকরণ।আসলে কিছু কিছু মেয়েরা শয়তান টাইপ ছেলেদেরকেই পছন্দ করে।ভদ্র ছেলেরা বেশিরভাগ সময় ঠকেই যায়।বেশি ভালো লাগলোনা লেখাটি।ঠিক শিখার মত হয়নি।

ধন্যবাদ দেবোনা শি.রহমান'কে।আমি যে পড়লাম এই জন্য আমাকে একটা ধন্যবাদ দিতে পারেন। ;)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:১৮

শিখা রহমান বলেছেন: রাফা "বেশি ভালো লাগলোনা লেখাটি।ঠিক শিখার মত হয়নি।" --- হুউউউউ...আমি কেমন বলুনতো? লেখার সাথে মিলিয়ে বুঝে নেবো। :)

পড়ার জন্যে ধন্যবাদ তো আপনার সবসময়েই পাওনা। আপনি ভালো না লাগলেও পড়েছেন এবং সময় করে মন্তব্য করেছেন। আপনাকে দু'বার ধন্যবাদ দিলাম।

ভালো না লাগলেও যে 'শি.রহমান' ডেকেছেন সেজন্য আরেকবার ধন্যবাদ। :)

ভালো থাকুন রাফা। পরের কোন লেখায় মন ছুঁয়ে যাবো আশা করছি। শুভকামনা সতত!!

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:০৭

জাহিদ অনিক বলেছেন: আহা ! দালালের জন্য মন খারাপ করছে-------
মণিকার সিদ্ধান্ত আপাতত সঠিক বলেই মনে হচ্ছে। তিনি কবিতা ভালোবাসেন। কবিরা শব্দের দালাল পছন্দ করেন, মেয়েদের দালাল নয়।

শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা প্রিয় শিখা রহমান

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২১

শিখা রহমান বলেছেন: জাহিদ লেখকেরও কিন্তু দালালের জন্যে একটু মন কেমন করেছে। :(

মন্তব্যের জন্য ভালোলাগা রইলো প্রিয় কবি। অশেষ শুভকামনা ও ভালোবাসা কবি।

১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:২৫

ফয়সাল রকি বলেছেন: শুরুতে ভাবছিলাম দুজন নারীর কথপোকথন, তারপর বুঝলাম ব্যাপারটা তেমন না। নারী হিসেবে প্রথম পুরুষে একটা গল্প লিখতে হবে ভাবছি। দেখা যাক কেমন হয়।
ভাল লেগেছে। প্লাস।
+++

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১

শিখা রহমান বলেছেন: ফয়সাল ছেলে হিসেবে প্রথম পুরুষে আমার বেশ কয়েকটা গল্প আছে। লেখার সময়ে ছেলের মতো ভাবাটা চ্যালেঞ্জিং হলেও বেশ ইন্টারেস্টিং। নারী হিসেবে প্রথম পুরুষে গল্প লিখলে প্লিজ জানাবেন। অপেক্ষায় থাকলাম। :)

প্লাসের জন্য ও সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা সতত!! ভালো থাকুন সবসময়।

১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩১

সাহসী সন্তান বলেছেন: ভালো লেখক/লেখিকা যাই লেখে সেইটাই বোধহয় ভাল্লাগে। এবং আমার ধারনা আপনিও সেই রকমের কেউ! সম্ভবত খুব অল্প কয়েকটা পোস্ট পড়ছি আপনার! তবে সবগুলাই এক্সিলেন্ট...

শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য!

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬

শিখা রহমান বলেছেন: সাহসী সন্তান আপনি বলে বোঝানো যাবে না যে আপনার মন্তব্যে আমি কতোখানি অভিভূত ও অনুপ্রাণিত হয়েছি। এমন একটা মন্তব্য আমার মতো সামান্য লেখকের সামনের অনেকগুলো দিন আলো করে দেবে।

অনেক অনেক ধন্যবাদ। মাঝে মাঝে যে আপনি আমার পোস্ট পড়েন সেজন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।

ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা নিরন্তর!!

১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪

হাবিব বলেছেন:




এখনো পড়িনি.......
তবে সুজন ভাইয়ের কন্ঠে তাল মিলিয়ে বলছি...
আপাততঃ হাজিরা ও লাইক দিয়ে গেলাম।
লাইক দিলাম এই কারণে আপনার লেখা ভালো লাগবেই লাগবে।
লেখা পাঠ করে পরবর্তীতে মন্তব্য করবো।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০০

শিখা রহমান বলেছেন: হাবিব আপনাদের বিশ্বাস দেখে অভিভূত ও ভীত বোধ করছি।

আমার লেখা যদি ভালো না লাগে তবে খুব খারাপ লাগবে। আশা করছি, দোয়া করছি যাতে লেখাটা আপনার আর নজসুর ভালো লাগে।

লাইক ও হাজিরার জন্য ধন্যবাদ ও ভালোলাগা রইলো। আপনার পাঠ পরবর্তী মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম।

শুভকামনা কবি। পাশে থাকার জন্য ভালোবাসা ও শুভকামনা।

১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৯

মুক্তা নীল বলেছেন: আপু ভক্ত করে দিলেন আর আমিও আপনাকে জয় করে নিলাম। গত গল্পের কমেন্টে বলেছিলেন, আমি আপনার লেখাকে এবং আপনাকেও বুঝি। আমার জন্য অনেক special.
এবার আসি গল্পের মূলে। আপনি চলমান যুগের ভালোবাসা টাকে খুব সুন্দর করে প্রকাশ করেছেন।
আগের প্রেমে ছিলো, আবেগ, মনের টান, চিঠি, প্রথম লাল গোলাপ টা বইয়ের ভাজেঁ রাখা,ল্যান্ডফোনে গলার আওয়াজ শুনে ফোন রেখে দেয়া.....
আর এখন মনের টান তো নাই-ই, উল্টো শরীরের দাবী আগে। রুম ডেট..... একে বারে শরীরের দালাল।
গল্পে অনেক ভালো লাগা রইলো, সেই সাথে আপনার জন্য ভালোবাসা রইলো।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৯

শিখা রহমান বলেছেন: মুক্তা নীল আপনি আদর্শ পাঠক। আপনার মতো পাঠক পাওয়া লেখকের জন্য সৌভগ্যের ব্যাপার।

আপনি মনোযোগ দিয়ে গল্প/ কবিতা পড়েন ও বক্তব্য বোঝার চেস্টা করেন। এই গল্পের বক্তব্যটাও আপনি খুব সুন্দর করে মন্তব্যে তুলে ধরেছেন। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে প্রেম আজকাল অনেক ক্ষেত্রেই দালালি হয়ে উঠেছে।

আপনার মন্তব্য সবসময়েই মন আলো করে দেয়। এবারো তার ব্যতিক্রম হয়নি। মন্তব্যে একরাশ ভালোলাগা ও মুগ্ধতা!!

পাশে থাকার জন্যে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকুন ভালোবাসায়। শুভকামনা নিরন্তর!!!

১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় আপুনি,
দালাল নামকরণটি যথার্থই হয়েছে। প্রেগন্যান্ট নিয়ে গতকাল নীল আকাশ ভাইয়ের একটি গল্প পড়েছিলাম। আজ পড়লাম আপনার দালাল গল্পটি। ব্লগে এখন প্রেগন্যান্ট এর উপরে গল্প লেখার তিথি চলছে!!!
ফরহাদের হেলপার হিসেবে রাশেদকে আপনি যেভাবে ব্যবহার করেছেন ; গল্পের এই অংশটা আমার বেশ ভাল লেগেছে। ভালো লেগেছে একটি মেয়ের প্রেম / অনুভূতিকে নিয়ে দুজনের এভাবে ছিনিমিনি খেলাটাকেও। মনিকাও আধুনিক মেয়ে ,সেও কিছুটা প্রতিশোধ নিতে মেরুদণ্ডহীন প্রেমিকবরের ব্যক্তিত্বটিকেও মেপে নিল। যে কারণে কোন ভুল বোঝাবুঝি নয় ; একে অপরের বোঝা বুঝির পর্বটি শেষ হতেই ব্রেকআপটিও স্বাভাবিক লাগলো। মাঝখান থেকে কিছু প্রাপ্তি যোগ হলো দালালের। সেরে ফেললো আরো কিছু হাতানোর পরিকল্পনাও । ভিন্ন আঙ্গিকের গল্পটি শুরুতে একটু গতানুগতিক লাগলেও পরের দিকে বেশ আকর্ষণীয় লাগলো।

শুভকামনা ও ভালোবাসা জানবেন।



২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৪

শিখা রহমান বলেছেন: পদাতিক আপনি খুব মনোযোগ দিয়ে গল্পটা পড়েছেন সেটা আপনার মন্তব্যে বিশ্লেষণ দেখলেই বোঝা যায়।
অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর ও সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য।

আপনাকেও শুভকামনা ও ভালোবাসা। পাশে থাকার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকুন সবসময়।

১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৬

বলেছেন: তেলাপোকার মতো বেঁচে থাকতে হবে!!


অসাধারণ লেখনী ++++

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৬

শিখা রহমান বলেছেন: ল আপনি কবি। আপনি বেঁচে থাকবেন সম্রাটের মতো।

প্লাসের জন্য ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।

ভালো থাকুন ভালোবাসায় ও কবিতায়। শুভকামনা সতত!!

১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার গল্প খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৮

শিখা রহমান বলেছেন: প্রামানিক আপনাকে অনেকদিন পরে ব্লগে ও লেখায় পেয়ে খুব ভালো লাগলো। নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো।

পড়ার জন্যে ধন্যবাদ। মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।

অশেষ শুভকামনা। ভালো থাকুন সবসময় প্রিয় ছড়াকার।

১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

পবিত্র হোসাইন বলেছেন: মুখোশ !!!! বুবুনি আমাকে একটা মুখোশ কিনে দিবা ? পরে ভালো মানুষের জগতে ঘুরে বেড়াবো !!!

#হিংসা ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

শিখা রহমান বলেছেন: পবিত্র তোমার 'বুবুনি' ডাকটা ঠিক #হিংসার মতোই ভালো লেগেছে।

ভালো মানুষের জগতে ঘোরার দরকার কি? নিজের মতো করে মুখোশহীন জগত তৈরী করে নিলেই হবে।

ভালো থেকো হিংসা নিয়ে ভালোবাসায়। শুভকামনা নিরন্তর!!

১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৩

হাবিব বলেছেন: এমন ভাবে রাশেদ থ্রেট খাবে ভাবিনি।
উচিত জবাব। এক্কেবারে উচিত জবাব।

তবে ফরহাদেরা এভাবে বেঁচে যাবে এমনটা ঠিক করেন নি.........

অসাধারণ লেখনি , পোস্টে একশ লাইক আটটা প্লাস

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৩

শিখা রহমান বলেছেন: হাবিব গল্প ভালো লেগেছে শুনে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম।

"তবে ফরহাদেরা এভাবে বেঁচে যাবে এমনটা ঠিক করেন নি........." --- এটাই যে বাস্তবতা। দালালরা এভাবেই বেঁচে যায়।

একশো লাইক আর আটটা প্লাসের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

অশেষ শুভকামনা কবি।

১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ফেবুতে পড়েছিলাম। তখনো ভাল লেগেছে। এখনো লাগলো আগের মতোই! :)

দারুন গল্পে এত্তগুলা +++++++++

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:২৫

শিখা রহমান বলেছেন: বিদ্রোহী মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম। এত্তোগুলো প্লাসের জন্য এত্তোগুলো ধন্যবাদ।

শুভকামনা কবি। ভালো থাকুন ভালোবাসায় ও কবিতায়।

২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৭

কিরমানী লিটন বলেছেন: অনবদ্য ভালোলাগা গল্প- চিন্তায় ভিন্ন আমেজ। ভালো লেগেছে-খু উ ব। অভিবাদন গুনী লেখক প্রিয় কবি শিখা রহমান আপু। চুভকামনা।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৫

শিখা রহমান বলেছেন: কিরমানী লিটন সুন্দর ও সুচিন্তিত মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম।

শুভকামনা কবি। ভালো থাকুন ভালোবাসায় ও কবিতায়।

২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৯

কিরমানী লিটন বলেছেন: শুভকামনা....

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৬

শিখা রহমান বলেছেন: টাইপো বুঝতে পেরেছি কবি। :) ধন্যবাদ।

২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৫২

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৭

শিখা রহমান বলেছেন: মাহমুদুর রহমান মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম। শুভকামনা সতত ও পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

২৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:২৮

আমি মাধবীলতা বলেছেন: দারুণ গল্প আপু ! অন্যরকম ! মণিকাকে খুব পছন্দ হয়েছে আমার ! এমন মেয়েই তো চাই সমাজে ।
এমন গল্প আরো অনেক পড়তে চাই ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

শিখা রহমান বলেছেন: আমি মাধবীলতা আমার লেখায় আপনাকে স্বাগতম।

মণিকা এই গল্পে আমার নিজেরও পছন্দের চরিত্র। এই গল্পে কোন নায়ক নেই কিন্তু। গল্পে শুধু মাত্র একজনই মূল চরিত্র ও নায়িকা, মণিকা।

আমি মূলত গল্প লিখিয়ে হলেও ব্লগে মাসে একটা বা দুটোর বেশী গল্প দেই না। কবিতা বা কাব্যকথা দেই। আপনি পুরোনো গল্পদের খুঁজে পড়তে পারেন। :)

আপনার মন্তব্যে ভীষন অনুপ্রাণিত ও উৎসাহিত হলাম। আশা করি মাঝে মাঝে লেখায় আপনাকে পাবো।

শুভকামনা নিরন্তর!!

২৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৯

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সমাজে এই সময়ে মনিকাদের মত সাহসী, সৎ ও বুদ্ধিমতী মেয়েরই প্রয়োজন।

যারা নিজেকে সামলে পুরুষের মুখোশ খুলে দিতে পারে।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৩

শিখা রহমান বলেছেন: মাইদুল আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যে মন ভালো হয়ে গেলো।
সমাজে সাহসী, সৎ ও বুদ্ধিমান মানুষের প্রয়োজন আছে অবশ্যই, যারা পুরুষ নারী নির্বিশেষে মুখোশধারীদের মুখোশ খুলে দিতে পারে।

পাশে থাকার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। ভালো থাকুন সবসময়।

২৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: শিখা আপু!

তুমি ছেলেদের মতো ভেবে লিখতে পেরেছ। নায়িকার রূপের বর্ণনা পড়ার সময়টায় আমার মনে হচ্ছিল কোন পুরুষের লেখা, কেননা পুরুষ সাহিত্যিকেরা এভাবেই নায়িকার নিখুঁত রূপের নিখুঁত বর্ণনা দিয়ে যায়। শুধু সেটাই নয়, পুরুষ চরিত্র দুটোর কথোপকথন পড়েও কোন দূর্বলতা খুঁজে পাইনি। চরিত্রটির নষ্ট হয়ে পচে যাওয়া মেন্টালিটি ভালোভাবেই উঠে এসেছে। বিশেষত অনেক ছেলে বন্ধুদের কাছে মেয়েদের সাথে ইনটিমেট সম্পর্ক রাখার ব্যাপারে নানাকিছু বাড়িয়ে চাড়িয়ে বলে। অথবা মেয়েটি রিফিউজ করলে চেপে যায়। সেটি আরো রিয়ালিস্টিক করেছে চরিত্রটিকে।

গল্পের শুরুতে বিরক্তই হয়েছিলাম, ভেবেছিলাম সেই এজ ওল্ড সুন্দরী মেয়ে প্লেবয় ছেলের সম্পর্ক, ব্রেকআপ, তারপরে তৃতীয় সরল ছেলেটির হাত ধরা! আমি অর্ধেক পড়ে আর পড়বনা ভাবতে ভাবতে তোমার নামটা দেখে আটকে গেলাম। ভাবলাম আপুর মতো মেধাবী কেউ একেবারে ফ্ল্যাট কিছু লিখবেনা, শেষে এসে হতাশ হইওনি।

মণিকার ওপরে চরম বিরক্ত হয়েছিলাম, কত সহজেই না অপরিচিত মানুষের সাথে মিশে, বিকিয়ে দিল নিজেকে! শেষে এসে বেশ মুগ্ধ হলাম ওর ওপরে। গল্পের চমক, চরিত্রগুলোর পজিটিভ থেকে নেগেটিভ এবং নেগেটিভ থেকে পজিটিভে আসা যাওয়ার খেলাই গল্পের প্লাস পয়েন্ট।

পোস্টে লাইক।
ভালো থেকো আপু!

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:১৯

শিখা রহমান বলেছেন: সামু পাগলা০০৭ তোমার মন্তব্য পেলেই মন ভালো হয়ে যায়। তুমি এমন সুন্দর করে গুছিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে বিশ্লেষন করো যে অভিভূত হই। ভালো লাগে যে আমার সামান্য গল্প নিয়ে কেউ এমন ভেবেছে, এতো কিছু ভেবেছে।

তুমি যে আমার নামের ওপরে ভরসা করে গল্পের শেষ পর্যন্ত পড়েছো সেটা জেনে ভীষনভাবে অনুপ্রাণিত হলাম। মণিকা এই গল্পে আমার সবচেয়ে পছন্দের চরিত্র। এই গল্পে কোন নায়ক নেই কিন্তু। গল্পে শুধু মাত্র একজনই মূল চরিত্র ও নায়িকা, মণিকা।

"গল্পের চমক, চরিত্রগুলোর পজিটিভ থেকে নেগেটিভ এবং নেগেটিভ থেকে পজিটিভে আসা যাওয়ার খেলাই গল্পের প্লাস পয়েন্ট।" --- আসলেই এই চমক আর এই শাদা কালোর খেলাটা খেলতে চেয়েছিলাম। তুমি বললে দেখে মনে হচ্ছে লেখাটা সার্থক হয়েছে।

লাইকের জন্য ধন্যবাদ। এমন সুন্দর আর সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য এত্তো ভালোবাসা। ভালো থাকো ব্লগের পাগলী মেয়েটা।

২৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



দালাল হইলেও মানুষ ভালা ।

একটা চান্স দেয়া যেতো । তয় তাইলে ভাইয়ের কাছ থেকে টেকা পাওয়ার আশা শেষ । তখন উলটা মাইর খাইয়া ভর্তা হয়ে যেতো । সে যাই হোক ক্যাপাচিনোতে মনোযোগ দেয়া যাক । পাস্তার সাথে দারুন ।

পোলডার আশা পূরন হইল না ।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২২

শিখা রহমান বলেছেন: অপু দ্যা গ্রেট আপনি যে ভোজন রসিক সেটা মন্তব্য পড়ে বুঝলাম। আর একটু নরম মনের মানুষও। নাহলে কি আর দালালকে আরেকবার চান্স দেবার কথা ভাবতেন? :P

বত্ব আমারও কিন্তু পাস্তার সাথে ক্যাপাচিনো বেশ ভালো লাগে। :)

পড়ার জন্য ও মজার মন্তব্যের জন্য ভালোলাগা জানবেন। ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা সতত!!

২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

তারেক ফাহিম বলেছেন: গাবেটের জয় B-)

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৩

শিখা রহমান বলেছেন: তারেক ফাহিম পড়ার জন্য ও মজার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। :)

ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা সতত!!

২৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৪

আরোগ্য বলেছেন: বৃহদাকার হস্তি লোপ পাইয়াছে অথচ অতিকায় তেলাপোকা টিকিয়া আছে।
আজকাল দেখি দালালদের রমরমা অবস্থা।
গল্প বেশ ভালো লাগলো।

২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২৫

শিখা রহমান বলেছেন: আরোগ্য "আজকাল দেখি দালালদের রমরমা অবস্থা।" --- একদম ঠিক বলেছেন।

সুন্দর ও সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য ভালোলাগা রইলো।

গল্প ভালো লেগেছে জেনে অনুপ্রাণিত হলাম। ভালো থাকুন সবসময়।
শুভকামনা নিরন্তর!!

২৯| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৪০

আহমেদ জী এস বলেছেন: শিখা রহমান,




সত্যি বলতে কি, প্রথম থেকেই হতাশ ছিলুম বিষয়বস্তু আর তার প্রকাশের ভঙ্গীতে। ২ অধ্যায়ের প্রক্ষাপটটা মনে হয় (কথোপকথন) অনেকটাই অবাস্তব। ভাবছিলুম, আনাড়ী হাতে প্রথমদিককার লেখা।
শেষের চমকে সবটা পুষিয়ে দিয়েছেন। চমৎকার টুইষ্টে ল্যান্ড করেছেন ভালোলাগার রানওয়েতে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭

শিখা রহমান বলেছেন: আহমেদ জী এস আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য একরাশ ভালোলাগা ও ধন্যবাদ রইলো।

শেষ পর্যন্ত ভালোলাগার রানওয়েতে গল্পের উড়োজাহাজ আকাশ পথের ঝড়ঝঞ্জা পেরিয়ে ল্যাণ্ড করেছে জেনে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললাম। :)

ভালো থাকুন মন্তব্যের যাদুকর। শুভকামনা সতত!!

৩০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

জুন বলেছেন: শিখা রহমান চমৎকার সমাপ্তিতে শেষ হলো আপনার ছোট গল্পটি ।
আপনি সত্যি অসাধারন লিখেন ।
ভালোলাগা রইলো অবশ্যই :)
+

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৯

শিখা রহমান বলেছেন: জুন অনেকদিন পরে লেখায় আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো।

মন্তব্যে অনুপ্রাণিত হলাম। আপনার ভালোলাগা অনেক বড় পাওয়া।

প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা নিরন্তর!! ভালো থাকুন সবসময় ব্লগের ইবনে বতুতা।

৩১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:৫৫

স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী বলেছেন: ভালো লেগেছে আপু। অনেক ভালো লেখেন। বেশ আগে আপনার পোস্ট গুলো পড়তে চেয়েছিলাম। কিন্তু ব্লগে আসা হয়ে উঠছিল না। আজ অনেক দিন পর এলাম। ভালো লাগলো আপনার লেখা। :)

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩৬

শিখা রহমান বলেছেন: স্বরচিতা স্বপ্নচারিণী ধন্যবাদ আমার লেখা খুঁজে পড়ার জন্যে।

উত্তর দিতে বিলম্ব হওয়ায় দুঃখিত। আমি নিজেই অনেকদিন পরে, প্রায় মাস দুয়েক পরে ব্লগে এলাম।

আপনার ভালোলাগা অনেক বড় পাওয়া। আশা করি মাঝে মাঝেই লেখায় আপনাকে পাবো।

ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা নিরন্তর!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.