নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।

সহীদুল হক মানিক

ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।

সহীদুল হক মানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইসকন কাকে বলে? তার উদ্দেশ্য কী?

২৭ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০০

ইসকন একটা সংঘটন বলতে পারেন। এরা বর্তমানে বৃহত্তর আকারে ছড়াচ্ছে। সংক্ষিপ্ত আকারে তুলে ধরা হয়েছে।

ইসকন" হল ইংরেজী শব্দ। ইংরেজীতে "ISKCON" এর পূর্ণরূপ হল I=INTERNATIONAL, S=SOCIETY for, K=KRISHNA, CON=CONSCIOUSNESS. "INTERNATIONAL SOCIETY FOR KRISHNA CONSCIOUSNESS" এর বাংলা অর্থ হল "আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ" এবং এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল "ইসকন"।

ইসকন হল একটি আন্তর্জাতিক সংস্থা বা গোষ্ঠী বা সংঘ। যে সংঘের উদ্দেশ্য হল মানুষকে কৃষ্ণভাবনাময় করে তোলার মাধ্যমে পৃথিবীতে প্রকৃত শান্তি ফিরিয়ে আনা।

ইসকনের সৃষ্টি কিন্তু ভারতে নয় আমেরিকার নিউইয়র্কে। ৫০ বছর আগে, ১৯৬৬ সালে। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতার নাম ‘অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ’। অবাক হওয়ার মত বিষয়, এ ব্যক্তি ভারতে কোন হিন্দু শিক্ষালয়ে লেখাপড়া করেনি, লেখাপড়া করেছে খ্রিস্টানদের চার্চে। পেশায় সে ছিলো ফার্মাসিউটিকাল ব্যবসায়ী, কিন্তু হঠাৎ করেই তার মাথায় কেন হিন্দু ধর্মের নতুন সংস্করণের ভুত চাপলো, কিংবা কোন শিক্ষাবলে চাপলো তা সত্যিই চিন্তার বিষয়। স্বামী প্রভুপাদ নতুন ধরনের হিন্দু সংগঠন চালু করতেই প্রথমেই তাতে বাধা দিয়েছিলো মূল ধারার সনাতন হিন্দুরা। অধিকাংশ হিন্দুই তার বিরুদ্ধচারণ শুরু করে। কিন্তু সেই সময় স্বামী প্রভুপাদের পাশে এসে দাড়ায় জে. স্টিলসন জুডা, হারভে কক্স, ল্যারি শিন ও টমাস হপকিন্স-এর মত চিহ্নিত ইহুদী-খ্রিস্টান এজেন্টরা’।

ইসকন একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক সংগঠন। সংগঠনটি মুলত এনজিও টাইপ।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:১০

এসো চিন্তা করি বলেছেন: ভালো লিখেছেন ভাই আমার লেখাগুলো পড়ার আমন্ত্রণ রইলো ☺️☺️

২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৫

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন।

৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।
ধন্যবাদ।

৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:১৬

শফিউল রনি বলেছেন: হিন্দুদের একটা বড় অংশ ইসকনের অনুসারীদের হিন্দুই মনে করে না । তবে যে কয়েকজন ইসকন অনুসারীকে দেখেছি তারা সংগঠনের তথা ধর্মের প্রতি খুবই অনুগত ।

৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৬

মেঘনা বলেছেন: বাংলাদেশের মমিনরা ছাড়া আর কেউ ইসকন কে উগ্র সংগঠন বলে না।

৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

আজব লিংকন বলেছেন: আগে জানতাম না। আজ জানলাম। কতটুকু সঠিক জানলাম তা অন্যদের মন্তব্য থেকে অনুমান করা যাবে।।

৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২৩

কামাল১৮ বলেছেন: সমস্ত ধর্মই সাম্প্রদায়িক।তারাই মানুষকে সম্প্রাদায়ে বিভক্ত করে।হিন্দু সম্প্রদায়,মুসলিম পম্প্রদায় ইত্যাদি।

৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৫১

কথামৃত বলেছেন: দেশের এক আইনজীবীকে তারা হত্যা করেছে

৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৮

আনু মোল্লাহ বলেছেন: তারা অনেক সমাজ ও দেশবিরোধী কর্মকান্ডের সাথে জড়িত। আইজীবী আলিফ হত্যার মত সন্ত্রাসী কান্ডের জন্য তাদের নিষিদ্ধ করা উচিত।

১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইসকনকে পৃথিবীর কোন দেশ নিষিদ্ধ করে নি।
শুধুমাত্র সিঙ্গাপুর নিষিদ্ধ করেছে ভিন্ন কারনে, সেই ১০৭০এ। করফাকি ইত্যাদি মামলা জরিমানা ইত্যাদি অজ্ঞাত বিবিধ কারনে।
ইসকন কখনো কোন দেশে সন্ত্রসিকাজে লিপ্ত হয় নি, আইন ভংগ করে এমন কোন কাজ করে নি।
ইসকনকে পৃথিবীর কোন দেশ ঘোষনা দিয়ে নিষিদ্ধ করে নি। যেখানে হিন্দু নেই বা কম সেখানে সঙ্গত কারনেই ইসকন নেই। এরপরও পৃথিবির প্রায় সব দেশে মোট ১৫০টি দেশে ইসকন আছে, একটিভিটি কম থাকলেও আরব দেশে এমনকি পাকিস্তানেও আছে। কেউ নিষিদ্ধ করে নি।
যে সব দেশে কিছু হিন্দু স্থায়ীভাবে বসবাস করে শুধু সেসব দেশেই ইসকন আছে।

ইসকন একটি কম বিতর্কিত ও নিরাপদ মানবপ্রেমকে মূলমন্ত্র হিসাবে বেছে নেয়াতে উন্নত দেশের শিক্ষিত হিন্দুরা সনাতনী ধারার অস্তিত্ব রক্ষার একটি পন্থা নিয়েছে। ফলে সনাতনী সম্প্রদায়ের শিক্ষিত, প্রগতিশীল অংশটি এই ধারাকে বেগবান করেছে। এটি হিন্দু মৌলবাদী ধারার হলেও অন্য মৌলবাদীদের মতো জঙ্গী,আগ্রাসী নয়।
তাই তারা বিশ্বের সনাতনীদের সাংগঠিত করছে করেছে। সারাও পেয়েছে বিশ্বজুড়ে। আমেরিকায় সাদাচামড়ারাও অনেকে তাদের সমর্থক। আসলে মানবপ্রেমের মত আহবানে শিক্ষিত সনাতনি, প্রগতিশীল অংশ বিভিন্ন দেশে জুড়বেই। এটা ইসলামি জঙ্গী সন্ত্রাসি ধারার হলে সেটা সবদেশেই নিন্দিত বর্জিত হ্ত৷

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.