নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।
সাতক্ষীরায় বৃষ্টির ফোটার মত টিপটিপ করে ঝরছে ঘন কুয়াশা। উত্তরের শীতল বাতাস আর ঘন কুয়াশায় কাহিল হয়ে পড়ছে প্রকৃতি। জেলার বিভিন্ন সড়কে হেড লাইট জালিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। শ্রমজীবী মানুষ শীতকে উপেক্ষা করে বের হচ্ছেন কাজের সন্ধানে।
শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকালে সাতক্ষীরাসহ আশেপাশের আকাশ ছিল কুয়াশার দখলে। সেই সাথে হিমেল হাওয়া প্রবাহিত হচ্ছে। যদিও গতকাল শুক্রবার জেলায় সূর্যের দেখা মিলেছে বিকাল সাড়ে ৩টায় দিকে।
শনিবার সকালে সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের অফিসার ইনচার্জ জুলফিকার আলী রিপন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, “আরো কয়েকদিন আবহাওয়া এমন থাকতে পারে।”
এদিকে, জেলার হাসপাতালে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। প্রতিদিন কোল্ডডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্টসহ শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে শিশু ও বৃদ্ধরা ভর্তি হচ্ছে হাসপাতালে। চিকিৎসকরা চিকিৎসার পাশাপাশি শীতে সুরক্ষা থাকতে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিচ্ছেন।
সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা তালা উপজেলার মনিরুজ্জামান শাহীন বলেন, “শিশুপুত্র গত দুই দিন ধরে শ্বাসকষ্টসহ শীতজনিত নানা রোগে আক্রান্ত হয়েছে। ছেলেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিতে সদর হাসপাতালে এসেছি, এখন অনেক ভাল।”
এদিকে সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের দায়িত্বরত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী রিপন বলেন, “সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতার পরিমাণ ছিল ৯৮ শতাংশ।”
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: শীতকে উপভোগ করতে হয়। আমি করছি।