| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সহীদুল হক মানিক
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।
আজকের এই দিনে আমরা গভীর শ্রদ্ধা জানাই সেই মহান নেত্রীকে, যিনি মৃত্যুর পরও ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন। ইন্দিরা গান্ধী শুধু ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন না—তিনি ছিলেন এক দৃঢ়চেতা, মানবিক ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন রাষ্ট্রনায়ক।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রামে তাঁর নির্ভীক ভূমিকা, মানবিক সহায়তা এবং রাজনৈতিক সমর্থন আমাদের জাতির প্রতি এক অনন্য অবদান।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি বিশ্ববাসীর কাছে সত্য তুলে ধরেছিলেন, পাকিস্তানি গণহত্যার বিরুদ্ধে জোরালো কূটনৈতিক অবস্থান নিয়েছিলেন এবং লাখো শরণার্থীর পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। তাঁর দৃঢ় নেতৃত্বই আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিষয়টিকে স্পষ্টভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে বড় ভূমিকা রেখেছিল।
তাঁর জন্মদিনে আমরা স্মরণ করি—
একজন শক্তিমান নারী,
একজন দূরদৃষ্টি সম্পন্ন বিশ্বনেত্রী,
এবং বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু।
ইন্দিরা গান্ধীর প্রতি রইল আমাদের গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা।

©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে নভেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: আজ যদি ইন্দিরা গান্ধী বেচে থাকতেন- জামাত শিবির মাথাচারা দিয়ে উঠতে পারতো না। আর ফাঁসির রায়ের তো প্রশ্নই আসে না। ইন্দ্রিরা ছিলেন বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো বন্ধু।