নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেস্ত সময়ের ফাঁকে যারা আমার ব্লগ পরেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ
প্রতি বার ঈদ আসলেই রোড এক্সিডেন্ট এ অর্ধ শত লোক নিহত ও শতাধিক লোক আহত হবার খবর থাকবেই আসলে এতো আনন্দের মাঝে যখন এই দুঃখের খবর গুলো শুনি আসলেই খুব কষ্ট লাগে।সড়ক দুর্ঘটনার পর সবাই প্রথম কারন হিসাবে চালক এর অসতর্কতা কে দায়ী করেন। আমিও এক মত অবশ্যই আদক্ষ চালক দায়ী কিন্তু অদক্ষ চালক ছারাও আরো অনেক কারণে সড়ক দুর্ঘটনা হয় কিন্তু চালক কে দায়ী করার কারণে মূল কারণ গুলো সব ঢাকা পরে যায়। এই বার ও সড়ক দুর্ঘটনায় সিরাজগঞ্জএ যমুনা সেতুর কাছে কতো গুলো মানুষ জীবন হারালো। বাংলাদেশে আইন প্রয়োগ খুব দুর্বল কেউ কোনো নিয়ম মানে না। মহাসড়ক গুলো তৈরী করা হয়েছে দ্রুত গতির গাড়ির হিসাবে যেখানে ১০০ কিমি এর বেশি গতিতে গাড়ি চলে সেখানে শেলো ইঞ্জিন চালিত ভটভটি ,নসিমন,সি.এন.জি রিক্সা কি ভাবে চলে ?দ্রুত গতির গাড়ির সামনে হটাত করে একটা সি.এন.জি ,নসিমন বা রিক্সা হটাত করে চলে আসলে তখনই বা কি করার থাকে ?এতো দিন কেউ পাত্তা না দিলেও দেখে ভালো লাগলো যে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ঈদ পরবর্তী সময়ে একটা মিটিং করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা দের নিয়ে এবং বুধবার সেই মিটিং থেকে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিরোধে সব ধরনের সি.এন.জি নিষিদ্ধ করা হয়েছে মহাসড়ক গুলো থেকে। সারা দেশে মহাসরক এর পরিমান ৩ হাজার ৫৮০ কিলোমিটার এর মাঝে ৫ টি জেলা দুর্ঘটনা প্রবল সেগুলো হলো সিরাজগঞ্জ ,টাঙ্গাইল ,কুমিল্লা ,চট্টগ্রাম ও ঢাকা। এই রাস্তা গুলোতে যদি আমরা শেলো ইঞ্জিন চালিত ভটভটি , নসিমন, সি.এন.জি রিক্সা মুক্ত করতে পারি তে হলে হয়তো সামনের ঈদ এ আর কোনো পরিবার তার আপনজন কে সড়ক দুর্ঘটনায় হারাবে না।