![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাকে তোর ভালোবাসার দরকার নেই। শুধু পাশে থেকে একটু সাহস যোগাস, দেখবি তখন ভালোবাসাটা এমনিতেই চলে আসবে!!
জন্ম হলেই মৃত্যু অবধারিত! এই অমোঘ সত্যকে মেনে নিয়েই জীবনের পথ ধরে হেঁটে হেঁটে এক সময়ে মৃত্যুর গন্তব্যে পৌঁছে যায় মানুষ সহ প্রত্যেকটা প্রণীকূল। অন্যের জন্য নিজের জায়গা ছেড়ে দিতে হবে এটাই হলো প্রকৃতির নিয়ম। কিন্তু কখনো কখনো এই স্বাভাবিক নিয়মও মাঝে-মাঝে হোঁচট খেয়ে বসে। ঐ যে প্রবাদে আছে না, 'রাখে আল্লাহ মারে কে'? এই চিরন্তন সত্যকে সঠিক প্রমাণ করার জন্যই মনে হয় মৃত্যুর একেবারে কাছাকাছি গিয়েও যমদূতকে ফাঁকি দিয়ে ফিরে আসতে পারেন কেউ কেউ! ঠিক এমনই কয়েকজন সৌভাগ্যবানের কথা আজ আমি তুলে ধরবো, যারা মৃত্যুর একেবারে দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেও তাকে বৃদ্ধঙ্গুলি দেখিয়ে আবারও ফিরে আসতে সক্ষম হয়েছিল এই সুন্দর পৃথিবীর বুকে............!
০১। মৃত্যু'র ছয়দিন পর মৃত ব্যক্তিকে রান্নাঘরে আবিষ্কার:- মাথায় প্রচন্ড আঘাত পেয়ে মারা যান চীনা নাগরিক ৯৫ বছর বয়সী বৃদ্ধা 'লি জিউফেং'। লাশটা কফিনে পুরে তা রেখে দেওয়া হয় বৃদ্ধার শোবার ঘরে। মাত্র ৬ দিন পর হবে বৃদ্ধা অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া। এর আগ মূহুর্ত্ব পর্যন্ত লাশটাকে সেখানেই রেখে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বৃদ্ধার নাতিপুতিরা (বৃদ্ধার ছেলে মেয়েরা এই পৃথিবীর পাট চুকিয়ে চলে গেছেন অনেক আগেই)। কিন্তু অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার আগের দিন তারা সেখানে গিয়ে দেখে কফিনের ডালা খোলা, লাশ নেই! সবাই হতভম্বের মত হয়ে যায়! এক সময় সম্ভিত ফিরে পেয়ে সবাই এবার লাশ খোঁজায় মনোনিবেশ করে। লাশ খুঁজতে খুঁজতে রান্নাঘরে গিয়েতো সবার চোখ ছানাবড়া! তাদের সবার সামনে জলজ্যান্ত দাঁড়িয়ে আছে তাদের মৃত দাদী, যে কিনা আজ থেকে পাঁচদিন আগে এই ইহলোক ত্যাগ করেছিল। অথচ তিনি এখন রান্নাঘরে রান্নাবান্নার কাজে ব্যস্ত! এত মানুষের ভিড় দেখে দাদী একটুও বিস্মিত না হয়ে বরং ঘাড় ঘুরিয়ে একটু মিষ্টি হাসি দিয়ে বললেন- 'ভীষণ খিদে লেগেছে! মনে হচ্ছে কতদিন খাইনি! তাই ভাবলাম নিজে কিছু খাবার তৈরি করি!'
এই ঘটনার ব্যাখ্যা খোঁজার মানুষের অভাব হয়নি। কিন্তু কেউই পারেনি!
০২। মৃত ছেলে জেগে উঠে পানি চাইলো:- এটি ব্রাজিলের একটি অঙ্গরাজ্যের ঘটনা। নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত দু'বছরের শিশু 'কেলভিন সান্টোস'কে হাসপাতালে ভর্তি করলেন তার মা-বাবা। কিন্তু হাসপাতালে ভর্তির একদিন পরেই সকলকে কাঁদিয়ে চিরদিনের জন্য চলে গেল কেলভিন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ কতৃক লাশ প্লাস্টিক ব্যাগে ভরে কেলভিনকে তার শোকাতুর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হলো। কেলভিনের লাশ বাড়িতে নেওয়ার পর তা রাখা হলো একটি খোলা কফিনে। লাশ ঘিরে সারা রাত ধরে চলল পরিবারের কান্নাকাটি। পরদিন অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ঘন্টাখানেক আগেও ছেলের কফিনের পাশে বসে কাঁদছিলেন কেলভিনের বাবা। ঠিক তখনই হঠাৎ করে কফিনের ভিতরে উঠে বসলো শিশু কেলভিন! আর বলে উঠলো- 'আমাকে এক গ্লাস পানি দেবে বাবা?'
চোখের সামনে এমন অবিশ্বাস্য দৃশ্য দেখে সকলেই হতবাক হয়ে পড়লো। কেউ কেউ প্রচন্ড ভয়ে চিৎকার শুরু করলো। কিন্তু তারপরেও সবার মনে জেগে উঠলো আশার আলো। সবাই ভাবলো, হয়তো কোন অলৌকিক ক্ষমতার বলে বেঁচে উঠেছে তাদের সকলের নয়নের মনি অনেক আদরের কেলভিন।
০৩। মৃত্যুু'র ৪১ ঘন্টা পর জেগে উঠলো মৃতদেহ:- যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার বাসিন্দা 'ভ্যাল টমাস'কে ডাক্তাররা চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক বিস্ময় বলে অভিহিত করে থাকেন। বেশ কয়েক বছর আগের কথা। একদিন হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে সংজ্ঞা হারালে ভ্যালকে হাসপাতালে নিয়ে যান তার স্বজনেরা। অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরেও ভ্যালের হৃদস্পন্দন পাওয়া গেল না। এমন কি সামান্য পরিমাণ পালর্স-এর নড়াচড়াও বোঝা গেল না এবং অনেক উন্নত প্রযুক্তির মেশিনের মাধ্যমে পরীক্ষার পরেও তার ব্রেন ওয়েভও ধরা পড়লো না। এভাবেই কেটে যায় প্রায় ১৭ ঘন্টা। এক সময়ে তার শরীর প্রচন্ড ঠান্ডা এবং শক্ত হয়ে আসতে থাকে, যা মৃত্যুর সুস্পষ্ট লক্ষন। ফলে ডাক্তাররা ভ্যালকে মৃত ঘোষনা করে তার লাশকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে। কিন্তু এরপরেও হাল ছাড়লনা ভ্যালের আত্মীয়স্বজন। তারা ভ্যালকে নিয়ে যান আর একটি বিখ্যাত হাসপাতালে। সেখানে ডাক্তাররা ভ্যালকে রাখেন বিশেষ এক মেশিনের ভেতর, যেখানে তার শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে ফেলা হয়। এভাবে টানা ২৪ ঘন্টা চলার পর, পূণরায় ভ্যালের শরীরের তাপমাত্রাকে আবারও বাড়িয়ে দেওয়া হয়। এই প্রকৃয়ায় তার হৃদস্পন্দন সাময়ীক সময়ের জন্য চালু হলেও কিছুক্ষন পর তা আবারও বন্ধ হয়ে যায়। এবং ভ্যালের মধ্যে মৃত্যুর সমস্ত লক্ষণই সুস্পষ্ট ভাবে ফুটে উঠতে থাকে। এত চেষ্টার পরেও যখন তাকে আর বাঁচানো সম্ভব নয় দেখে ডাক্তারা ভ্যালের শরীর থেকে সব টিউব এক এক করে খুলে ফেলতে থাকেন। ভ্যালের পরিবারও তাকে শেষ বিদায় জানানোর প্রস্তুতি নিতে থাকে। এমন সময় সকলকে বিস্ময়ের সাগরে ভাসিয়ে দিয়ে অবিশ্বাস্য ভাবে জেগে ওঠে ভ্যাল এবং স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলা শুরু করে! ডাক্তাররা তাকে আবারও পরীক্ষা করে দেখেন, ভ্যাল পুরোপুরি সুস্থ এবং তার হার্টে আর কোন ধরনের সমস্যা নেই!
০৪। মৃত ঘোষণার ১২ ঘন্টা পর কেঁদে উঠলো শিশু:- বিট্রেনের এক হাসপাতালে সদ্য জন্মগ্রহণ করা এক শিশুকে পরীক্ষার পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন ডাক্তাররা। শিশুটিকে একটি কফিনে পুরে সেটি সিল করেও দেওয়া হয়। সেই সাথে কফিনটি রাখা হয় হাসপাতালের মর্গে। সন্তানের শোকে কাতর মা-বাবার অনুরোধে ১২ ঘন্টা পর আবারও খোল হয় শিশুটির কফিন। ঠিক তখনই আশ্চর্য ভাবে নড়ে উঠে কিফিনটি! সেই সাথে সাথে সদ্য জন্ম নেওয়া শিশুদের মত কান্নাজুড়ে দেয় ঐ শিশুটিও! পরম মমতায় বাবা-মা বুকে তুলে নেয় শিশুটিকে। আর তারা তাদের নয়নের মনির নাম রাখেন 'লুজ মিলাগারোস ভেরোন'। যার অর্থ- 'অলৌকিক রশ্মি'!
০৫। কবর দেওয়ার আগেই জেগে উঠলেন মৃত ব্যক্তি:- হৃদ রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান ফাগিলু মুখামেজিয়ানভ নামের মধ্য বয়সী একজন রুশ মহিলা। ডাক্তাররাও তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। মহিলার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় শোক জানাতে আসেন তার আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবরা। কিন্তু কবর দেওয়ার আগ মূহুর্ত্বে সকলকে বিস্মৃত করে দিয়ে হঠাৎ করে জেগে উঠলেন মৃত ঐ মহিলা। এবং তাকে জীবিত কবর দেওয়া হচ্ছে ভেবে তিনি হাউমাউ করে কেঁদে উঠলেন। এর কিছুক্ষন পরেই হার্টফেল করে আবারও মারা গেলেন তিনি। ডাক্তাররা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে আবারও মৃত ঘোষণা করলেন। তবে এবার আর জাগতে পারলেন না ফাগিলু!
০৬। মেয়ের কান্নায় সাড়া দিলেন মৃত মা:- ডাক্তার মৃত ঘোষণার পর এক মহিলার লাশ প্লাস্টিকের ব্যাগে মুড়িয়ে মর্গের ফ্রিজে রাখার জন্য পাঠিয়ে দেওয়া হলো। পরদিন মৃত মাকে শেষ বিদায় জানাতে এসে কান্নায় ভেঙে পড়লো তার একমাত্র আদরের শিশু কন্যা। আবেগাপ্লুত হয়ে প্রিয় মাকে জড়িয়ে ধরলো সে। আর তখনই ঘটলো এক আশ্চার্যজনক ঘটনা! সেই মৃত লাশটা আবারও নিশ্বাস নিতে শুরু করেছে! ডাক্তাররা তড়িঘড়ি করে মহিলাকে ইন্টেন্সিভ কেয়ার ইউনিটে নিয়ে গেল, এবং দেওয়া হলো লাইফ সাপোর্ট। কয়েক ঘন্টা এভাবে লাইফ সাপোর্টে রাখার পর অবশেষে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে গেলেন সেই মহিলা। এই চমকপ্রদ ঘটনাটি ঘটেছিল ব্রাজিলেরই একটি হাসপাতালে।
০৭। মর্গের ঠান্ডায় মৃত ব্যক্তির হাঁপানি:- দক্ষিন আমেরিকার এক ব্যক্তি হাঁপানি রোগে মারা গেলে তার লাশ রাখা হয় মর্গের ফ্রিজারে। কিন্তু এভাবে দুইদিন রাখার পর ফ্রিজারের ভিতর থেকে ভেসে এল চিৎকার- 'আরে ঠান্ডায় মরে গেলাম তো?'
মর্গে কর্মরত লোকজন দৌঁড়ে গিয়ে ফ্রিজার খুলে দেখে প্রচন্ড ঠান্ডায় লাশটা ভীষণ রকমের চেঁচামেচি করছে। চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে গেছে, আর হাঁপানির যন্ত্রনায় ছটফট করছে। সাথে সাথে লাশটিকে মর্গ থেকে বের করে লাইফ সাপোর্টে নিয়ে যাওয়া হয়। এবং কিছুক্ষনের মধ্যেই সুস্থ হয়ে ওঠে সেই মৃত লাশ!
০৮। কফিন থেকে বলে উঠলো আমাকে মারতে চাও নাকি?:- জিম্বাবুয়ের এক হোটেলের একজন মহিলা কর্মচারী কাজ করতে করতে হঠাৎ জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ডাক্তার পরীক্ষা করে নিশ্চিত হন যে সে আর এই পৃথিবীতে বেঁচে নেই্। হোটেল থেকে থানায় খবর দিলে থানা থেকে পুলিশ আসে লাশ নিতে। কিন্তু লাশ নিয়ে মাঝরাস্তায় যাওয়ার পর যা ঘটলো তা দেখে পুলিশ বেচারাদের আত্মারাম খাঁচা ছাড়ার জোগাড়। ঐ মৃত নারী সোজা উঠে বসে চিৎকার করে বলতে লাগলো- 'আমাকে কি খুন করতে চাও তোমরা?'
০৯। তিনদিন একটানা মর্গে থাকার পর মৃত ব্যক্তির পূনজীবন লাভ:- 'হার্ডি লুদমিলা স্টেবলিসকায়ার' জান নিতে এসে বার বার হেরে যাচ্ছে যমদূত। কঠিন জীবনীশক্তির অধিকারী ৬১ বছর বয়সী এই রুশ মহিলা একবার নয়, দু' দুবার মৃত্যু থেকে ফিরে আসতে সক্ষম হয়েছিলেন। বছর চার আগে হঠাৎ বাদ্ধক্যজনিত কারণে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে লুদমিলাকে ভর্তি করানো হয় হাসপাতালে। লুদমিলার মেয়ে অ্যানাসতাসিয়া কয়েকদিন পর মার শারীরিক অবস্থার খবর জানতে হাসপাতালে ফোন করলে ডাক্তাররা তাকে জানান যে, তার মা আর বেঁচে নেই। এ খবর শুনে কান্নায় ভেঙে পড়ে অ্যানাসতাসিয়া। আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবদের কাছে এই শোক সংবাদ পৌঁছে দিয়ে নিজে মা'র অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার আয়োজন করেন। কেনা হয় প্রচুর ফুল, দামী কফিন এবং তৈরি হয় কবর। যার জন্য খরচ হয় প্রায় ৬০ হাজার রুবল। কিন্তু সবই যায় বিফলে। কারণ হাসপাতালে গিয়ে অ্যানাসতাসিয়ার চক্ষু চড়কগাছ। এক ডাক্তার দৌড়ে এসে তাকে জানান, তার মা মরেনি, এখনও বেঁচে আছেন! অ্যানসতাসিয়া ছুটে মা'র কাছে যান। মেয়েকে জড়িয়ে ধরে মা কাঁদতে কাঁদতে জানান- 'হাসপাতালে ভর্তির পর তার কিছু মনে নেই। হঠাৎ তীব্র ঠান্ডায় জ্ঞান ফিরে আসলে তিনি হাসপাতালের মর্গে নিজেকে আবিষ্কার করেন।'
আর ডাক্তাররা অ্যানাসতাসিয়াকে জানান- 'লুদমিলা মারা গেছেন এমন নিশ্চিত হয়েই তাকে মর্গে রাখা হয় এবং সেখানে আজ ধরে তিনদিন ছিলেন তিনি।'
এর ঠিক এক বছর পর আবারও লুদমিলা হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সংজ্ঞা হারালে ডাক্তাররা পরীক্ষার করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন। কিন্তু আবারও মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে মাত্র কয়েকঘন্টা বাদে 'বেঁচে ওঠেন' তিনি।
তথ্যসূত্র:- আমার বেশ কিছু প্রিয় শখের মধ্যে একটি অন্যতম প্রধান শখ হলো, পত্রিকা থেকে এমন সব চমকপ্রদ এবং ইন্টারেস্টিং ঘটনার কাটিং সংগ্রহ করা। অনেক আগে থেকেই আমি সংবাদ পত্র থেকে কাটিং সংগ্রহ করি। কোন সংবাদ পত্রের বিশেষ কোন ঘটনা আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করলে সাথে সাথে আমি সেটা কেটে নিজের কাছে পরম যত্নে সংগ্রহ করি। আজকে আমার শেয়ারকৃত এই ফিচারটিও ঠিক তেমনই একটা কাটিংয়ের ঘটনা। গত ০৯ ডিসেম্বর ২০১৩ সালের 'দৈনিক ইত্তেফাক' পত্রিকার আন্তর্জাতিক পাতা থেকে এই কাটিং টা আমি সংগ্রহ করি। মূল লেখক:- 'আশেক খান আলেখীন'। আমি তার লেখাটিকে যতটা সম্ভব সাঁজিয়ে গুছিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি। সংবাদটির কোন অনলাইন লিংক না থাকায় সেটা তথ্যসূত্রের সাথে যোগ করতে পারলাম না বলে আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত!
বিঃ দ্রঃ- টাইপিংয়ের ভুলের কারনে হয়তো অনেক জায়গায় বানানে ভুল থাকতে পারে। সেটাকে বিবেচ্য বিষয় হিসাবে না ধরে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখলে কৃতার্থ হবো!
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: কাবিল ভাই, আপনাকেও ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য! ভাল থাকবেন!
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২২
মানবী বলেছেন: এধরনের একটি বিষয় নিয়ে শিঘ্রী পোস্ট দেবার ইচ্ছে আছে তাই আপনার পোস্টটি দেখে চমকে গিয়েছি :-)
অত্যন্ত শ্রম সাধ্য পোস্ট! কষ্ট করে সকলের জন্য তথ্যগুলো সংগ্রহ করেছেন, অনেক ধন্যবাদ সাহসী সন্তান।
খুব সম্ভবত বাংলাদেশে বেশ কয়েক বছর আগে এমন ঘটনা ঘটেছিলো, মর্গ থেকে সদ্য প্রসুতি মৃত মনে করা মা বের হয়ে এসেছিলো পরদিন সকালে।
এই ঘটনা নিয়ে চমৎকার এক নাটক আছে, আমাদেরই এক পুরনো ব্লগার নির্মাতা।
শুভকামনা রইলো।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২
সাহসী সন্তান বলেছেন: মানবী আপু, আপনার পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম! আপনার সব গুলো পোস্টের মত সেই পোস্টটিও নিশ্চই অনেক বেশি সুন্দর হবে?
এই ঘটনা নিয়ে চমৎকার এক নাটক আছে, আমাদেরই এক পুরনো ব্লগার নির্মাতা।
-আপু নাটকটার নাম কি জানা আছে? যদি থাকে তাহলে দয়াকরে একটু বলবেন?
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য! আপনার জন্যেও শুভ কামনা!
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
প্রামানিক বলেছেন: দারুণ দারুণ ঘটনা। মরা মানুষ বেঁচে যাওয়ার কথা অনেক শুনেছি কিন্তু নামধামসহ শুনিনি। আপনার পোষ্টে নামধামসহ পেয়ে ভাল লাগল। ধন্যবাদ
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই চমৎকার মন্তব্যের জন্য! ভাল থাকবেন!
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্যি ! কত বিস্ময়কর ঘটনাই না ঘটে পৃথিবীতে। যার কোন ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না।
++++
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: আসলেই সত্যি! এমন কিছু কিছু ঘটনা আছে যেগুলোর ব্যাখ্যা কেউ কখনও দিতে পারেনি, আর পারবে বলে মনেও হয়না।
ধন্যবাদের সহিত প্লাস গৃহিত হলো! ভাল থাকবেন!
৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: আপনি আসলেই ভালো একজন পড়ুয়া এবং সংগ্রাহক।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার মন্তব্য পেলাম! অনেক ভাল লাগলো। আপনার প্রশংসা শুনে কিন্তু লজ্জা পাচ্ছি ভাই?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা!
৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬
সুমন কর বলেছেন: আপনার শেষ কয়েকটি পোস্ট দেখে, আমি প্রচণ্ডভাবে বিরক্ত !!
আপনি যদি কোন ইংরেজি সাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে, সেটা কষ্ট করে বাংলায় লিখে আমাদের মাঝে শেয়ার করতেন, তাহলে খুব ভালো হতো। যেটা সামুতে অনেক ব্লগারই করে থাকে। আমিও করেছি। কিন্তু কেউ এমনভাবে বাংলা পোস্ট বা অাকির্কেল থেকে হুবুহু কপি পেস্ট করে সামুতে পোস্ট দেয় না। যদিও দেয় আর আমার চোখে পড়ে, তাহলে আমি সরাসরি বলে থাকি। মাঝে মাঝে মডুকেও বলি, ঐ পোস্ট সরিয়ে নিতে।
আপনি কি করছেন, বিভিন্ন বাংলা পোস্ট কিংবা সামুরই বিভিন্ন পোস্ট থেকে সরাসরি কিংবা একটু বাক্য পরিবর্তন করেই পোস্ট দিচ্ছেন !! যদিও এখন মূল লেখকের নাম দিচ্ছেন। প্রথম একটি পোস্টে দেননি, পরে একজন ব্লগার ধরিয়ে দেবার পর দিয়েছিলেন।
এটা মোটেও কাম্য নয়।
এতো বেশী ইচ্ছা হলে, আপনি শুধু লিংক দিয়েই পোস্ট ছেড়ে দিন। পাঠক পড়লে পড়বে, না পড়লে না।
মৌলিক কিছু চাই।
সুস্থ ব্লগিং-এর জন্য এতোগুলো কথা বললাম। ভুল বুঝলে, দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া আমার আর কিছুই করার নেই।
আপনি বলেছেন, সংবাদটির কোন অনলাইন লিংক না থাকায় সেটা তথ্যসূত্রের সাথে যোগ করতে পারলাম না বলে আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত!
এই নেন লিংক।
'মৃত্যু'র পর জীবনে ফেরা! আশেক খান আলেখীন
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: প্রিয় সুমন কর ভাই, প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য! আপনি বলেছেন, আপনি কি করছেন, বিভিন্ন বাংলা পোস্ট কিংবা সামুরই বিভিন্ন পোস্ট থেকে সরাসরি কিংবা একটু বাক্য পরিবর্তন করেই পোস্ট দিচ্ছেন !! যদিও এখন মূল লেখকের নাম দিচ্ছেন। প্রথম একটি পোস্টে দেননি, পরে একজন ব্লগার ধরিয়ে দেবার পর দিয়েছিলেন।
আপনার এই কথাটিকে আমি পুরোপুরি ভাবে মানতে পারছিনা বলে আন্তরিক ভাবে দুঃখিত! কারণ আমি সাম্যহোয়্যার ইন ব্লগ থেকে তথ্য সংগ্রহ করি বটে কিন্তু তার পুরোটাই কপিপেস্ট পোস্ট নয়! আপনি সরাসরি কপিপেস্ট পোস্ট বলেননি, কিন্তু আপনার কথাতে সেটা প্রকাশ পাচ্ছে? আমি কোন লেখাকে প্রকাশ করার ইচ্ছা পোষন করলে সর্বপ্রথম ইংরেজি বাংলা উভয়টি থেকেই তথ্য সংগ্রহ করি। তার মধ্যে বিবেচনা করি কোন লেখাটির মান কেমন। যেমন, বড় ব্লগ সাইটে যদি সেই লেখাটি থাকে তাহলে আমি তুলনামূলক ভাবে সেটা থেকেই বেশি তথ্য সংগ্রহ করি, হোক সেটা ইংরেজি অথবা বাংলা। তাছাড়া সাম্যহোয়্যার ইন ব্লগ অনেক বড় একটা কমিউনিটি। এখানে লক্ষ লক্ষ ব্লগাররা ব্লগিং করেন, এবং তাদের লেখাকে প্রকাশ করেন। সুতরাং আমি যে লেখাটি লিখছি সেটা যে এই ব্লুগে থাকবেনা এমন তো কোন কথা নেই? তবে আমি প্রত্যেকটা পোস্টকে অনেক বেশি বিস্তৃত করে সাজাতেই ভালবাসি। আপনি আমার বিগত যে কয়েকটা পোস্টের কথা বললেন, সে গুলো কি পড়ে দেখেছেন এত বিস্তৃত কোন লেখা এর আগে সামু ব্লগে কেউ পোস্ট করেছিল কিনা? আর করে থাকলেও কিভাবে করেছে? আমরা যারা সামান্য লেখালেখি করি, বিশেষ করে বিজ্ঞান নিয়ে। তারা তো কোন না কোন জায়গা থেকেই তথ্য সংগ্রহ করি। হয়তো সাম্যহোয়্যার ইন ব্লগ থেকে নয়, অন্য কোথার থেকে তো তথ্য সংগ্রহ করি। তাহলেতো সব লেখকই আমার মত এমন?
আমার করা ফটোগ্রাফির পোস্টটা করেছিলাম আমি অন্য একটা ব্লগ সাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে। তবে তার পুরোটা নয়। আংশিক কিছু অংশ। কিন্তু কাল্পনিক_ভালবাসা ভাই যখন মন্তব্যে সেই কথাটি উল্লেখ করলেন সাথে সাথে আমি পোস্ট এডিট করে তার নামটি ব্লগে যোগ করে দিয়েছিলাম। এবং এব্যাপারে সাম্যহোয়্যার ইন ব্লগ টিমের সাথে আমার মেইলের মাধ্যমে বিস্তারিত কথা হয়। তাছাড়া পরবর্তি এটম বোমা সংক্রান্ত পোস্টটিও আমি সাম্যহোয়্যার ইন ব্লগে দেখেছি, তবে আমি যতটা বিস্তৃত ভাবে প্রকাশ করেছি ততটা নয়। তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে অনেক কষ্ট করতে হয় এটা আমার থেকে আপনিই ভাল বুঝবেন, কারণ আপনি দীর্ঘদিন যাবত ব্লগিং করছেন। আমি বেশির ভাগ ক্ষেত্রে উইকিপিডিয়ার তথ্যগুলো ইংরেজি মাধ্যম থেকে সব থেকে বেশি সংগ্রহ করি। এবং সেটাকে বাংলা বিশ্লেষন করে দেখি এমন কোন লেখা এর আগে কেউ কোথাও লিখেছে কিনা। তারপর সেখান থেকে প্রত্যেকটা লেখা পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষার মাধ্যমেই তা ব্লগে প্রকাশ করি। তাছাড়া সব পোস্টযে সবার পড়া থাকবে এমনতো কোন কথা নেই? অনেক সময় দেখার ভুলেও আমাদের চোখ থেকে অনেক সুন্দর সুন্দর লেখা হারিয়ে যায়।
আর একটা কথা, সাম্যহোয়্যার ইন ব্লগ কিন্তু অযথা কোন লেখাকে নির্বাচিত পাতায় স্থান দেয় না? নির্বাচিত পাতায় সেই সব লেখাকে প্রাধান্য দেওয়া হয় যে লেখাগুলো তুলনামূলক ভাবে ভাল এবং যথেষ্ট তথ্য সমৃদ্ধ হয়। সে দিক বিবেচনা করলে যে লেখাগুলো ঠিক আপনার বিরক্তির কারন হয়ে দাড়িয়েছে সেগুলিকে কিন্তু নির্বাচিত পাতায় স্থান দেওয়া হয়েছিল? তার মানে লেখা গুলো মডারেশনের কাছে নিশ্চই তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট এবং যথেষ্ট ভাল লেগেছিল তাই সেটা নির্বাচিত পাতায় স্থান পেয়েছিল? মডারেশন আমার পরিচিত কেউ নয় যে, আমি যাই লিখবো সেটাকে তারা নির্বাচিত পাতায় স্থান দেবে? তারা যেহেতু ব্লগ পর্যবেক্ষক, তাহলে নিশ্চই তারা সার্বিক দিক বিবেচনা করেই লেখাগুলোকে মূল্যায়ন করেন!
আজকের লেখাটা সম্পর্কে বলি। আমি এটা পত্রিকার হার্ডকপি থেকেই লেখাটা লিখেছি। এবং তার ঠিকুজি কুষ্টি সব কিছুই উল্লেখ করেছি। ইচ্ছা করলে মডারেশন থেকে তো আমাকে বলতে পারতো, যে আপনার লেখাটি নকল? আমি যেটা লিখবো সেটা আমার পূর্বে কেউ লিখবেনা এমন যেমন কোন কথা নেই তেমনি আমার পরেও যে এমন লেখা লিখবেনা এমনও কোন কথা নেই!
এতো বেশী ইচ্ছা হলে, আপনি শুধু লিংক দিয়েই পোস্ট ছেড়ে দিন। পাঠক পড়লে পড়বে, না পড়লে না।
-আমি ব্লগে এতটা মূল্যায়িত এখনও হয়ে উঠতে পারিনি যে, আমি যাই লিখবো সেটাকে পাঠক গোগ্রাসে গিলবে। অবশ্যই কোন লেখার যথার্থতা বিবেচনা করেই আমি পোস্ট দিই! আমার প্রফাইলেই লেখা আছে, 'মন যা চায় তাই লিখি বাড়তি কোন চাপ নেই'!
সুতরাং আপনার কথাতে মনে করার কোন প্রশ্নই উঠেনা। আপনার সিনিয়র ব্লগার। কোন ভুল হলে সেটা ধরে দেবেন এটাই স্বাভাবিক! আমি চাই আমি যেটা জানি, সেটা যেন অন্যকেউও জানে! আপনি যদি আগেই আমার লেখাগুলোকে জেনে থাকেন তাহলে আমি দুঃখিত! সামান্য এড়িয়ে গেলেই আর আপনি বিরক্ত হবেন না? তবে আমি সব সময় আপনার কাছ থেকে এমন ভাবেই বিশ্লেষন ধমী মন্তব্যই আশা করি। কারণ বাহবা সবাই দিতে পারে, কয়জন পারে তার ভুল বের করতে? আর যারা আমার ভুল ধরে তাদেরকে আমি সবার থেকে বেশি ভালবাসি। কারণ তাদের মাধ্যমে আমি ভুল শোধরানোর সুযোগ পাই!
ভাল থাকবেন! মন্তব্যের প্রতি উত্তরে কিছু মনে করবেন না এটাই আমার দাবি। আর মনে করলেও আমার দুঃখ প্রকাশ করা ছাড়া আমার কোন উপায় নেই। লিংকা দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ! পাঠক ইচ্ছা করলে তথ্যসূত্রের সত্যতা যাচাই করার জন্য লিংকটাতে প্রবেশ করতে পারে!
৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯
আজিব দুনিয়ার মানুষ। বলেছেন: এরকম নাকি হয়। মেডিকেল হিস্টরি তে আছে, অনেক সময় দেহ পুরোপুরি নিস্ক্রিয় হয়ে যায় ফলে বুঝায় নাকি যায় না ব্যাক্তি মৃত না জীবিত।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: হুম, আমিও শুনেছি এমনটা!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা!
৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
জেন রসি বলেছেন: এসব ব্যাপার নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। কয়েকজন মৃত্যুর পর ফিরে এসে সেটা নিয়ে বইও লিখেছে। তবে আমার কাছে এসব শুধুই ব্যাবসা করার কৌশল মনে হয়।কারন এসবের কোন যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
আপনার খবর কি?? ব্যাপক ক্যাচালের মধ্যে আছেন মনে হইতেছে!!
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভাইরে, আছি যে কত চাপাচাপির উপরে সেটা তো বুঝতেই পারছেন? নতুন করে আর কিছু বলতে চাচ্ছি না!
তারপরেও মোটামুটি ভাল আছি। তবে বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না! আপনি কেমন আছেন?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
নীল রাত বলেছেন: ভালই লাগলো,
আমরা এতটা ভাগ্য নিয়ে জন্মাইনি
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১
সাহসী সন্তান বলেছেন: বলাতো যায়না! এমনটা সবার জীবনেই ঘটতে পারে?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
১০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: চমকপ্রদ তথ্য।
অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ ভ্রাতা! শুভ কামনা জানবেন!
১১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ঘটনা গুলো অবিশ্বাসেই লাগছে
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: অবিশ্বাস্যই বটে!
১২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @সুমন কর ধন্যবাদ তথ্য দিয়ে সচেতন করা জন্য।
আশা করি লেখকও ভবিষ্যতে আরও সচেতন ভাবেই তথ্যসূত্র উল্লেখ করে দেবেন।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০
সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাই চেষ্টাকরি যতটা সম্ভব তথ্যসূত্র উল্লেখ করার। সেটা আমার বিগত পোস্টগুলোতে নিশ্চই দেখেছেন? এই পোস্টটা আমি হার্ডকপি থেকে সংগ্রহ করি তাই তথ্যসূত্রের অনলাইন লিংকটা আমি দিতে পারিনি। তবে সুমনকর ভাইকে ধন্যবাদ তথ্যসূত্রের লিংকটা দেওয়ার জন্য!
পূনমন্তব্যে আবারও অনেক অনেক ধন্যবাদ!
১৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সামান্য রোগ নির্ণয়ের জন্য নানা প্রকার প্যাথলজিক্যাল ল্যব্রেটরী টেস্টের সিস্টেম থাকলেও , ''মৃত ঘোষণা''র ক্ষেত্রে কোন
প্রকার টেস্টের শরণ নেয়া হয় না । বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষের যুগে এটা মেনে নেয়া যায় না ।
হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া সাময়িক ভাবে বন্ধ থাকাকে ''সাসপেন্ডেট এনিমেশন'' বলা হয় । ''সাসপেন্ডেট এনিমেশন'' অবস্থ্যায় রোগী
অনির্দিষ্ট সময় থাকতে পারে ।
ডাক্তার গন তাড়াহুড়ায় প্রায়শ ''সাসপেন্ডেট এনিমেশন''এ থাকা রোগীকে কোন প্রকার টেস্ট ব্যাতিরেকে ডেথ সার্টিফিকেট দিয়ে ফেলেন ।
এর ফলে অনেক জীবিত মানুষ সমাধিস্থ হয়ে যান । সমাধি কর্ম শেষ হতে দীর্ঘ সময় লাগা কিছু ভাগ্যবানকে আমরা আবার জীবিতদের মাঝে ফিরে পাই ।
কাউকে মৃত ঘোষণার ক্ষেত্রে প্রথাগত পদ্বতির পরিবর্তন হওয়া কতটা জরুরী তা মৃত ঘোষিত ব্যক্তি জীবিত হয়ে আমাদের বার বার চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা অনেক বেশি ভাল লাগলো লিটন ভাই! সেই সাথে ভয়ও পাচ্ছি, যদি আমাদের ক্ষেত্রেও এমন কোন ঘটনা ঘটে! জানিনা এভাবে ঠিক কতজন মানুষকে জীবিত অবস্থায় সমাধি দেওয়া হয়েছে! আপনি একটা জিনিস চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন, বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা চলমান থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে বিজ্ঞান এখনও অনেকটাই পিছিয়ে আছে। যদিও এটা ডাক্তারদের অবহেলার কারণও হতে পারে!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!
১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৯
জুন বলেছেন: এমন হলে আমি অনেক ভয় পেতাম সাহসী সন্তান । এক জন মৃত ব্যাক্তির ফিরে আসাটা কেমন ভৌতিক মনে হয় আমার কাছে ।
অনেক আগে একটি গল্প পড়েছিলাম। ঠিক মনে নেই পুরোটা তবে যতটুকু মনে পরছে তাই বলি কেমন ? এক দম্পতি ও তাদের একমাত্র যুবক ছেলে। সেই দম্পতি মৃত এক বানরের এক জোড়া যাদুকরী হাত পায় । তারা জানলো এর তিনটি বর দেয়ার ক্ষমতা আছে । হাতটি তাদের সাবধান করলো যে তার দেয়া বরের ফলাফল হবে ভয়ংকর । তারপর ও সে কথা না শুনলো না , ছেলে বাইরে কাজে বুড়ো বুড়ি দুজন ফায়ার প্লেসের সামনে বসে সেই হাতটা বের করে ১নং বর হিসেবে অনেক টাকা চাইলো । একটু পরেই ফোন আসলো, 'আপনার ছেলে একটু রোড এক্সিডেন্টে মারা গেছে , তবে ইন্সিউরেন্স বাবদ আপনারা অনেক টাকা পাবেন '।
এ কথা শুনে বাবা মা তো হাউ মাউ কান্নাকাটি , তারা তখন সেই বানরের পাঞ্জার কাছে ২য় বর চাইলো ' আমরা টাকা চাই না , আমার ছেলেকে ফিরিয়ে দাও'। টাকার ব্যাগটা উধাও হয়ে গেল আর একটু পরেই শুনলো রাতের আধারে কে যেন অদ্ভুত এক শব্দ করে এগিয়ে আসছে। জানালা দিয়ে উকি দিয়ে দেখলো তাদের ছেলের রক্তাক্ত থ্যাতলানো, কাদামাখা মৃত শরীরটা মা মা করে ডাকতে ডাকতে বাড়ীর এগিয়ে আসছে । এই অবস্থা দেখে বাবা মা কাঁদতে কাঁদতে পাঞ্জাটা ধরে বল্লো আমার ছেলে যেখানে ছিল সেখানে ফিরিয়ে নাও , তাকে আমরা চাই না '। ছেলেটা তার কবরে ফিরে গেল আর সেই সাথে শেষ হয়ে গেল বানরের পাঞ্জার কাছে চাওয়া তাদের তিনটি বর।
জানিনা প্রাসংগিক হলো কি না , তবে মৃতদের ফিরে আসা শুনলে এই গল্পটাই কেন জানি মনে পরে আর অনেক ভয় করে । আপনি অনেকগুলো ঘটনার বর্ননা দিয়েছেন ভালোলাগলো পড়তে ।
+
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: জুনাপু আমার পোস্টটা ভৌতিক নয়, আপনার মন্তব্যটাই অনেক ভৌতিক! আমি ল্যাপটপ বন্ধ করে বাইরে বেরিয়ে গেলাম। সত্যি অনেক ভয় করছে!
আপু, আপনার গল্পটা অবশ্যই পোস্ট প্রাসঙ্গিক! অনেক ভাল লাগলো কষ্ট করে দীর্ঘ মন্তব্য করেছেন বলে। এবং সেই সাথে আপনার মাধ্যমে একটা সুন্দর গল্পও জানতে পারলাম!
শুভ কামনা জানবেন!
১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এটাকে আমি ডাক্তার দের অবহেলা বলতে রাজী নই ।
যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র কে আমরা বিশ্বের চিকিৎসা বিজ্ঞানীয় জ্ঞানের মূল ধারক ও বাহক বলে মনে করি । যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রও একে অপরের মৃত নির্ণয়ের পদ্ধতিতে একমত নয়। যুক্তরাজ্যে প্রচলিত মৃত নির্ণয়ের বৈশিষ্ট্য সমূহকে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট কাউন্সিল অন বায়োএথিকস ‘কাউকে মৃত ঘোষণার ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয়’ বলে ঘোষণা দিয়েছেন । এবার বুঝুন অবস্থা !!!
আশ্চর্যের বিষয় হল চিকিৎসা শাস্রের চরম উৎকর্ষের এই যুগেও , পৃথিবীতে কাউকে মৃত ঘোষণার ক্ষেত্রে চিকিৎসা শাস্ত্রীয় কোন নির্ণায়ক উপায় এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি (আল্লাহু আকবর)।
সুতরাং জীবিত অথবা মৃত সমাধিস্থ হবার জন্য রেডি থাকুন
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: খাইছে আমারে! এমনিতেই জুনাপুর মন্তব্য পড়ে ভয়ে আত্মারাম খাঁচা ছাড়ার জোগাড়, তার উপর আপনি কি এক ভয়াবহ তথ্য জানালেন?
আশ্চর্যের বিষয় হল চিকিৎসা শাস্রের চরম উৎকর্ষের এই যুগেও , পৃথিবীতে কাউকে মৃত ঘোষণার ক্ষেত্রে চিকিৎসা শাস্ত্রীয় কোন নির্ণায়ক উপায় এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত হয়নি (আল্লাহু আকবর)।
-আসলেই আশ্চর্যের বিষয়ই বলতে হবে! একটি অজানা বিষয় জানতে পারলাম। অনেক ভাল লাগলো।
পূন মন্তব্যে ভাল লাগা জানবেন!
১৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৫
তারছেড়া লিমন বলেছেন: অনেক ঘটনা জানলাম...............
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩০
সাহসী সন্তান বলেছেন: ধন্যবাদ লিমন ভাই!
১৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: পোস্টের ঘটনাগুলির ২ একটা জানতাম। তবে এতোগুলো ঘটনা একসাথে পাওয়ার সৌভাগ্য আমার ঠিক হয়ে ওঠেনি।
সুমন ভাইয়ের সাথে আমি একমত হতে পারলাম না। সাস ভায়ার পক্ষাবলম্বন নয় আমি নিরপেক্ষভাবেই কিছু কথা বলতে চাই-
কেউ যদি অন্যের লেখা পেয়ে তাতে আরো তথ্য দিয়ে অনবদ্য কোন পোস্ট তৈরি করে তবে সেটায় আমি বরং পজিটিভলি দেখি। এখন কেউ যদি ডাইরেক্ট কপি এন্ড পেস্ট করে তবে তার সাথে কথা নাই। ডাইরেক্ট ব্যান করে দেওয়া উচিত।
যতদূর সম্ভব সাস ভায়ার পোস্টে আমি কপি পেস্টের কোন ব্যাপার পেলাম না। তবে এই ইনফোরমেশন গুলো তিনি যেকোনভাবেই হোক পেয়েছেন। ভাল কথা।
সাস ভায়ার পোস্টগুলোতে তথ্যসুত্র দিতে কার্পন্য করেছেন (আগের পোস্টগুলোতে) এমনটি আমার মনে হয় নি। তবে পোস্টের লেখার মাঝে যে প্রাঞ্জলতা ও বর্ণনা রয়েছে তাতে প্রশংসা না করলে কমতি হবে।
আর সাস ভায়ার প্রতি অনুরোধ রইল আপনি আরো বিচিত্র ব্যাপার নিয়ে লেখুন, যেগুলো অনলাইন পেপারে পাবলিশ হয় না। ওদের ক্রিয়েটিভিটি লেভেল জানাই আছে।
আপনার তাস খেলা পোস্টের কথাই জ্বলন্ত উদাহরণ। আর কি বলব।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: অনেক আশা ব্যাঞ্চক একটি মন্তব্য! আপনাদের মত কিছু পাঠকের জন্যই আসলে লিখতে ভাল লাগে! বরাবরই আপনার মন্তব্যগুলো ভীষণ অনুপ্রেরণা দ্বায়ক! যেটা লেখকদেরকে আরো ভাল কিছু লেখায় উৎসাহ যোগায়!
গেম ভাই, আমি এই পোস্টটাতেও কিন্তু তথ্যসূত্রের কোন কমতি রাখিনি? এই লেখাটা আমি হার্ডকপি থেকেই সংগ্রহ করেছি। এই লেখার কাটিংটা আমি কিভাবে সংগ্রহ করি সেটা তথ্যসূত্রতে উল্লেখ করে দিয়েছি! তাছাড়া কিছুটা আলসেমীর কারণেই অনলাইন লিংকটা আমি ভাল ভাবে খুঁজিনি! সত্যি বলতে আমার কাছে অনলাইন লিংকটার প্রয়োজন মনে হয়নি সেজন্যই ভাল ভাবে খোঁজ করিনি। তবে পরবর্তি যদি এমন কোন পোস্ট করি তাহলে তার হার্ডকপি সফটকপি সবই দেবো!
আমিও আপনার মত কপিপেস্ট পোস্ট পছন্দ করিনা! আবার আপনাদের মত সুন্দর সুন্দর গল্পও লিখতে পারি না! তাছাড়া আমি অনেকটা বিজ্ঞান মনষ্ক! আমি যেটা লিখি সেটা অনলাইন থেকেই খুঁজে বের করতে হয়! এখন অনেকগুলো তথ্যের সমন্বয়ে যদি কোন লেখা আমি লিখি তাহলেকি সেটা দোষ? যদি তাই হয় তাহলে আর লিখবো না এমন পোস্ট!
আপনার বেশি কিছু বলা লাগবে না, শুধু পাশে থেকে এমন ভাবে উৎসাহ জোগালেই হবে....!!
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন সব সময়!
১৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: জর্জ ওয়াশিংটন নাকি তাঁর মৃত্যুর পর নির্দিষ্ট একটা সময় পর্যন্ত সবাইকে অপেক্ষা করতে বলেছিলেন । তাঁর বদ্ধমূল ধারণা ছিলো, তিনি বেঁচে ওঠবেন । বিখ্যাত অারো কয়েকজনের এমন ধারণা ছিলো, নাম মনে করতে পারছি না ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪২
সাহসী সন্তান বলেছেন: দুঃখিত ভাই! আমি অবশ্য জর্জ ওয়াশিংটনের জীবনিতে এমন কিছুই পড়িনি বা পায়নি! তবে হলেও হতে পারে....!!
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
১৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৭
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: মৃত মানুষের ফিরে আসাটা আপনজনের কাছে ভৌতিক না হয়ে আনন্দের ঈ ত হবার কথা .।.।।।
আমার মরার পর আবার ফিরে এসে দেখতে ইচ্ছে করে , এই আমার থাকা না থাকা কতটুকু তৈরি করে বা আদৌ করে কিনা !! আর যদি সেটা হয় ভুত না হয়ে মানুষ হয়েই ফেরা ,তাহলে মন্দ হয়না কি বলেন ??
ঘটনা গুলো টুকরো টুকরো ভাবে জানা ছিল ,একসাথে পোস্ট হিসেবে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ সাহসী
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
সাহসী সন্তান বলেছেন: যদি আপনার ধারণা বা আশা পূর্ণ হয় তাহলে সেদিন আমি আপনাকে নিয়েই এমনই একটা পোস্ট লিখবো ইনশা-আল্লাহ! আপনার ভাবনাটা অনেক ইন্টারেস্টিং! আচ্ছা যদি সত্যিই এমন কিছু হয় আপনার জীবনে তাহলে কেমন হবে একবার ভেবে দেখেছেন? তবে হলে আমিই সব থেকে বেশি আনন্দিত হবো! কারণ আমি চাইনা সুন্দর একজন ব্লগার আমাদের মাঝ থেকে হারিয়ে যাক!
সুন্দর মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!
২০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৮
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
মজার ব্যাপার। ভয়ংকর বলছি না, কারণ মানুষ প্রকৃতপক্ষে মারা গেলে আর কিছুই করার ক্ষমতা তার থাকে না।
একটি শ্রমসাধ্য লেখা।
শুভেচ্ছা জানবেন, সাহসী সন্তান
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:১১
সাহসী সন্তান বলেছেন: ধন্যবাদ মইনুল ভাই সুন্দর মন্তব্যের জন্য! ভাল থাকবেন এবং নিরন্তর শুভ কামনা জানবেন!
২১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
সুমন কর বলেছেন: গেম চেঞ্জার বলেছেন, কেউ যদি অন্যের লেখা পেয়ে তাতে আরো তথ্য দিয়ে অনবদ্য কোন পোস্ট তৈরি করে তবে সেটায় আমি বরং পজিটিভলি দেখি। এখন কেউ যদি ডাইরেক্ট কপি এন্ড পেস্ট করে তবে তার সাথে কথা নাই। ডাইরেক্ট ব্যান করে দেওয়া উচিত।
আমি লিংক দিয়েছি। আপনি কষ্ট করে মিলিয়ে দেখুন। আক্ষরিক ভাবে তেমন কোন পরিবর্তন নেই।
একটি দেখুন। লিংক থেকে,
কফিন থেকে উঠে বললো- আমাকে মারতে চাও নাকি?
জিম্বাবুয়ের এক হোটেলের একজন নারী কর্মচারী কাজ করতে করতে হঠাত্ জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ডাক্তার পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয় যে সে আর বেঁচে নেই। তারা থানায় খবর দিলে পুলিশ লাশ নিতে আসে। কিন্তু মাঝরাস্তায় যাবার পর যা ঘটলো তা দেখে পুলিশ বেচারাদের আত্মারাম খাঁচাছাড়া দশা। ঐ 'মৃত' নারী সোজা উঠে বসে চিত্কার শুরু করে দিল- আমাকে কী খুন করতে চাও তোমরা?
এবার উনারটা দেখুন, পোস্ট থেকে,
কফিন থেকে বলে উঠলো আমাকে মারতে চাও নাকি?:- জিম্বাবুয়ের এক হোটেলের একজন মহিলা কর্মচারী কাজ করতে করতে হঠাৎ জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ডাক্তার পরীক্ষা করে নিশ্চিত হন যে সে আর এই পৃথিবীতে বেঁচে নেই্। হোটেল থেকে থানায় খবর দিলে থানা থেকে পুলিশ আসে লাশ নিতে। কিন্তু লাশ নিয়ে মাঝরাস্তায় যাওয়ার পর যা ঘটলো তা দেখে পুলিশ বেচারাদের আত্মারাম খাঁচা ছাড়ার জোগাড়। ঐ মৃত নারী সোজা উঠে বসে চিৎকার করে বলতে লাগলো- 'আমাকে কি খুন করতে চাও তোমরা?'
বোল্ড করা অংশটুকুই পরিবর্তিত। এটাকে কি তথ্য দিয়ে অনবদ্য কোন পোস্ট তৈরি করা বলে !!
আপনার কথা অনুযায়ী তো, উনাকে ডাইরেক্ট ব্যান করে দেওয়া উচিত।
আমি যুক্তি ছাড়া কথা বলি না। এজন্য আমাকে কেউ পছন্দ না করলে, ক্ষতি নাই।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০০
সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি এই পোস্টটা কিভাবে লিখেছি সেটা দেখেছেন? এটা একটা পত্রিকার কাটিং থেকে সংগ্রহ করা! আর তার মূল লেখকের নামটাও যেখানে উল্লেখ করা সেখানে আপনার সমস্যা কোথায় সেটা বুঝতে পারছি না? আমিতো বলিনি যে এই লেখাটা মূল লেখককে অবলম্বন করে লেখা? সুতরাং কাটিং করে লেখা এর থেকে আর ভাল কি আশা করেন?
আপনার ভাল না লাগলে পাশে সরে দাঁড়ান! অন্যকে লেখাটা পড়তে সুযোগ করে দেন! আমিতো বলিনি আপনি লেখাটা পড়েন? অন্তত আমার ক্ষেত্রে আপনার যুক্তি দেওয়া কথার দরকার নেই ভাই! আপনিও ভাল ভাবে ব্লগিং করেন, আমাকেও ব্লগিং করতে দেন?
আগে তথ্যসূত্র দেখেন তারপর কথা বলেন? খামোখা এমন মন্তব্যে আপনার আমার তথা সব ব্লগাররাই খারাপ ভাববে! আপনি সিনিয়র, সিনিয়রের মত থাকেন?
২২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন:
আমিও আপনার মত কপিপেস্ট পোস্ট পছন্দ করিনা! আবার আপনাদের মত সুন্দর সুন্দর গল্পও লিখতে পারি না! তাছাড়া আমি অনেকটা বিজ্ঞান মনষ্ক! আমি যেটা লিখি সেটা অনলাইন থেকেই খুঁজে বের করতে হয়! এখন অনেকগুলো তথ্যের সমন্বয়ে যদি কোন লেখা আমি লিখি তাহলেকি সেটা দোষ? যদি তাই হয় তাহলে আর লিখবো না এমন পোস্ট!
দুঃখ পেলাম!
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাই আমি আপনাকে দুঃখ দেওয়ার জন্য কিন্তু কথাগুলো বলিনি! বলেছি মনের কষ্ট থেকে! উপরে সুমন কর ভাই দেখছেন কিভাবে মন্তব্য করছে? এখন এমন কথা ছাড়া আমি আপনাকে কিইবা বলতে পারি বলেন? মনে হচ্ছেতো ব্লগিং করাই ছেড়ে দিই!
যাহোক আপনার মনে দুঃখ লাগলে প্লিজ অন্য ভাবে নেবেন না? তবে আর কতদিন আপনাদের সাথে থাকতে পারবো বলতে পারছি না!
২৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:২৪
রাবার বলেছেন: মরার পর আবার বাইচা উঠে! কনকি ভাই এইসব ? তাইলে আত্মীয় স্বজন যারা মারা গেছিল তারা সবাই মরে নাই
খুব সুন্দর লেখছেন পইড়া মজা পাইলাম অনেক। পিলাস লন +++++++
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: কি জানি ভাই? তবে হবে হয়তো?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!
২৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: সুমন ভাইয়ের ভূল ধরাটা ঠিক আছে। তবে এই লেখাগুলো লেখক মূল লেখকের ব্যাপারটার ক্রেডিটও দিয়েছেন। তথাকথিত কপি পেস্টের ডেফিনেশনে আমি ফেলতে পারছি না বলে দুঃখিত।
আমার পোস্ট লিংক
কদিন আগে দেব'দার একটা আর্টিকেল কপি করে নিচে উনার লিংকসহ ক্রেডিট দিয়েছিলাম। উনার নাম, ওয়েবসাইট সবই দিয়েছিলাম। হামা ভাই এ বিষয়টারও সমালোচনা করেছিল। তবে আমি আমার বক্তব্যও তুলে ধরেছিলাম। আমার মনের কথাগুলি যদি অন্য কেউ বলে দেয় আর তাতে পূর্ণতা ব্যক্ত করে আমি যোগ করি তাতে আমি দোষের কিছু দেখি না।
প্রথমত আমি নিজেই পোস্টের ক্রেডিট নিচ্ছি না।
দ্বিতীয়ত মূল পোস্টের লিংকও দিচ্ছি।
এখন হয়তো বলবেন উনি পোস্টের লিংক দেন নি। তাহলে তো হল না।
দেখুন সাস ভাই কিন্তু বলে দিয়েছে সে লিংক পায়নি/তার কাছে ছিল না। লাইক এবং পঠিত সংখ্যা দেখুন। পোস্টটির কমেন্টস দেখুন। মানুষের মনে ছোঁয়া লেগেছে কি-না দেখুন।
আক্ষরিক ভাবে তেমন কোন পরিবর্তন নেই।
ঠিক আছে লেখক একটু আধটু পরিবর্তন করেই পাবলিশ করে ফেলেছেন। কিন্তু মনে রাখতে হবে এটা তথ্যভিত্তিক কোন লেখা না। এটা সংবাদভিত্তিক একটা পোস্ট। এখানে বাড়তি ঘটনা যোগ করা মানেই মিথ্যার আশ্রয় নেয়া। সে অর্থে সাসভাই ঠিকই করেছে বলতে হবে।
তবে সাস ভায়ার উচিত ছিল লিংক পাওয়ার সাথে সাথেই ক্রেডিট হিসেবে লিংক যোগ করা।
সুমন ভাইয়ের সমালোচনাকে যদি পজিটিভলি না নিতে পারেন সাস-ভাই তবে ভূল করবেন। কারন আপনার সমালোচনা না আসলে আপনার কাজের কোন সৃষ্টিশীলতা/গতিশীলতা আসা সম্ভব না। আমি তো মনে করি আরো বড় সমালোচনা আসলেও অবাক হবার কথা না। তবে যে সমালোচনাকে নিজের প্রাপ্তি বিবেচনা করে পজিটিভলি চিন্তা করতে পারে/ করতে চেষ্টা করে তাঁর জন্য সুন্দর ও উজ্জল যা ইর্ষনীয় তেমন কিছু সাফল্য অপেক্ষা করছে।
আর যে দমে যায় তার জন্য তেমন কিছুর ভবিষ্যৎবাণী করা সম্ভব হয় না।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি লিংক যোগ করিনি সত্য তবে সুমনদার মন্তব্যের প্রতি উত্তরেতো সেটাকে ক্লিয়ার করেছি? আমিতো ইচ্ছা করলে পোস্টের সাথে অনেক বেশি কিছু জুড়তে পারতাম, কিন্তু জুড়িনি কারণ আমি চাইছি মূল লেখাটাই সবাই জানুক! হ্যাঁ বেশ কিছু জায়গায় আমি পরিবর্তন করেছি কারণ তাতে পাঠক পোস্টটাকে আরো ভাল ভাবে জানতে এবং বুঝতে পারবে সে জন্য!
গেমভাই, আমি কোন সমালোচনাকে তখনই সহজ ভাবে নেবো যখন সেটার কোন যৌক্তিক ব্যাখ্যা থাকবে! ব্যাখ্যা ছাড়া সমালোচনা করা মনে শুধু শুধু ক্যাচাল ছাড়া অন্যকিছু নয়! আর যেখানে তারিখ সহ তথ্যসূত্র উল্লেখ করা সেখানে কি এমন সমস্যা বলেন তো! পাঠক ইচ্ছা করলে ডেট সহকারে তথ্যসূত্রটা দেখে নিলেই তো হয়?
২৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অবিশ্বাস্য সব ঘটনা, মৃত ঘোষনার পরে আবার বেঁচে ওঠা !!!!
ধন্যবাদ আপনাকে এই ভিন্ন ভিন্ন ঘটনাকে একসাথে করা পোষ্ট করার জন্য।
ধন্যবাদ আশেক খান আলেখীনকেও।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১০
সাহসী সন্তান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ বীথি আপু! শুভ কামনা জানবেন!
২৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: তার মানে মৃত্যু নিশ্চিত করার বিষয়টায় বিজ্ঞান এখনো প্রশ্নবিদ্ধ ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২০
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার কি মনে হয়? বিস্তারিত গিয়াস লিটন ভাইয়ের মন্তব্য ফলো করেন? আমার ভীষণ ঘুম পাচ্ছে, আমি এখন ঘুমাবো? আপনার মন্তব্যের উত্তর কাল ছাড়া দেওয়া সম্ভব নয়! এখন অফিস বন্ধ করুম!
শুভ রাত্রি!! ও কেমন আছেন বলে গেলে ভাল হয়? আমারটা জিজ্ঞাসা করার দরকার নেই? কারণ আমি ভাল আছি.......!!
ফিলিংস মাইরালা!
২৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৩১
ধমনী বলেছেন: বিতর্কিত ফিরে আসার মত পোস্ট তৈরীটাও বিতর্কিত হয়ে গেলো মনে হচ্ছে। তবে তথ্যগুলো জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: এটা কোন বিতর্কমূলক পোস্ট নয়! কিংবা কারো সাথে তর্ক-বিতর্ক করার জন্যেও আমি পোস্টটা করিনি। আমি চেয়েছি, যেটা আমি জানি সেটা যেন সবাই জানুক। তারপরেও কেউ যদি যেচে বিতর্ক করতে আসে, তাহলে তাকে সাদরে গ্রহণ করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকে কি?
ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য!
২৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪১
লালপরী বলেছেন: মৃত ছেলে জেগে উঠে পানি চাইলো:- কি সর্বনাশের কথা! অজানা তথ্যগুলি জানানোর জন্য ধন্যবাদ সাহসি ভাই +++্
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্যের জন্য! ভাল থাকবেন এবং শুভ কামনা জানবেন!
২৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪০
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: তথ্যসূত্র যাই হোক না কেন, চমৎকার কিছু খবর যা আগে দেখা হয় নাই, আপনার পোষ্ট এর মাধ্যমে জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে, ভাল লাগল..........
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জাকির ভাই! শুভ কামনা জানবেন!
৩০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২২
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: এইবার এমন একটি ঘটনা থিম করে একটি সাহসী গল্প লিখুন। সৃজনশীল একখানা গল্প। যার প্রতিটা শব্দ, বাক্য হবে নিজস্ব মস্তিস্ক প্রসুত । যেখানে একদম কেউ কপি পেস্ট বা তথ্যসূত্রহীনতা দুষ্টতার দোষে আপনাকে অভিযুক্ত করতে পারবেনা। সাহসীভাই ভালো থাকুন । উদ্যমে থাকুন।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপু একটা কথাকি জানেন, আমাকে যে যেভাবে দেখবে সে ঠিক সেভাবেই পাবে। যারা চায়না আমি ব্লগিং করি, তারা আমার কোন না কোন খুট বের করবেই। দেখা গেল আমি একটা গল্প লিখলাম, গল্পে কোন ভুল নাই কিন্তু বানানে ভুল ধরবে। আমি কোন ফিচার লিখলাম, সেখানে তথ্যসূত্র/লেখার ভুল। একটা ছবি দিলেও তাতে ভুল!
তাই ভাবছি এবার থেকে ফেসবুকীয় স্ট্যাটাস দেবো। 'বন্ধুরা গোসলে নামছি, ফিলিংস- পানি হেব্বি ঠান্ড! বন্ধুরা ভাত খাচ্ছি, ফিলিংস- লবণ বেশি হইছে ইত্যাদী!'
আপু, উপরের গুলো মজা। আমি একটা নতুন পোস্ট লিখছি তবে সেটা এ মাসে মনেহয় পোস্ট করা সম্ভব হবে না। কারণ ভীষণ ভাবে ব্যস্ত আছি। তাছাড়া হয়তো একটা পারসোনাল কাজে অন্য একটা শহরে যাওয়া লাগতে পারে, সেজন্য! তবে সাথে ছিলাম, আছি, থাকবো ইনশা-আল্লাহ!
ভাল থাকবেন!
৩১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০১
শায়মা বলেছেন: এত ভুত প্রেত, মৃত মানুষ নিয়ে ভয় পাওয়া পোস্ট দিসো কেনো ভাইয়ু!!!!!!!!! আমাদের এত ভয় দেখাবানা!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: ক্যান আপনি কি ভুই পাইছুইন? তাইলে ওঝা ডাকি.....????
৩২| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
শায়মা বলেছেন: ফুহ!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি পাবো ভুই!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি ভয় করবো না ভয় করবো না
দুবেলা মরার আগে মরবো না ভাই মরবোনা!!!!!!!!!!!
আমি তোমার সাহসী বইন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: তাইতো বলি....!! এতদিন ভয়ের চোটে ব্লগে আসেনি! এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক তাই আসছেন না? আমরা কেউ খেলুমনা......!!!
৩৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৬
শায়মা বলেছেন: ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৩ ০
লেখক বলেছেন: তাইতো বলি....!! এতদিন ভয়ের চোটে ব্লগে আসেনি! এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক তাই আসছেন না? আমরা কেউ খেলুমনা......!!!
কি বলে এই বাচ্চাটা!!!!!!!!!!!!!!!!
কিসের পরিস্থিতি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কিসের ভয়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি তো দুস্কে আসিনি ভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
মানে অনেক অনেক দুস্কে । যদিও দুস্কগুলো বলবো না!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি লাগ কস্সি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২১
সাহসী সন্তান বলেছেন: লাগ করলে শাক খাওয়াই দিমু কইলাম? কি এত দুঃখ আপনার? পৃথিবীতে আপনিই কি একমাত্র দুঃখি ব্যক্তি?
দুঃখ আমার আমার..........!!!! ও ও ও!
একখান গানা গানতো আপু!
৩৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
শায়মা বলেছেন: আমি দুঃখী হবো কেনো?????????????
তুই দুঃখী!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি তো ঢং কলে দুস্ক বলছি তাই বলে সত্যি দুঃখী নাকি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
একদম মেরে ফেলবো!!!!!!!!!!!!! কেটে ফেলবো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! ভর্তা বানাই দেবো!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! লা ........লালা........ লা ...... লা........
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপুনি এই ভর্তাকি আলুভর্তা টাইপের কোন ভর্তা? আর মারেন ঠিক আছে, তবে কাটা-কাটি করার দরকার নেই! রক্তরে ভীষণ ভয় পাই! শেষটায় ননিজেই জ্ঞান হারাবো......!!
৩৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৩
এস কাজী বলেছেন: মামা কেমন আছেন? দুঃখিত আমি এই পোস্ট টা এখনো পড়িনি। কোন মন্তব্য ও পড়িনি এখনো। গত ৩ দিন পুরো সিলেট ঘুরেছি, চষে বেড়িয়েছি। ব্লগে আসা হয়নি ৪ দিন
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০
সাহসী সন্তান বলেছেন: আমি ভাল আছি! আপনি কেমন আছেন?
জামাই বাবা আপনার ট্রাকিংয়ের কি খবর? সব ঠিক ঠাক মত চলছেতো?
৩৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬
এস কাজী বলেছেন: মামা পড়ে তো এখন হরর হরর লাগতেসে। কিছুদিন আগে কলাম্বিয়া তে সেইম ঘটনা ঘটছে। ১৫ বছরের এক কিশোরী মারা যাওয়ার পর একদিন পরে কফিনে আওয়াজ করতে লাগলো। কফিন খুলে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে আবার মারা যায়।বিবাহিত মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা ছিল।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২
সাহসী সন্তান বলেছেন: হুম, লেখাটা আসলেই এবটু হরর টাইপের! আপনারে মন্তব্যের মাধ্যমে নতুন একটা বিষয় জানতে পারলাম!
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য! শুভ কামনা জানবেন!
৩৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
বিদগ্ধ বলেছেন: বিচিত্র বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে বিচিত্র সব সৃষ্টি!
আর চির-রহস্যময় সৃষ্টিকর্তা।
আপনার লেখায় অনেক চিন্তার খোরাক আছে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য! অনেক ভাল লাগলো......!!
মন্তব্যে ভাল লাগা জানবেন!
৩৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: পত্রিকার এইসব খবর আমারো কিছু জানা আছে! আমিও পত্রিকা ঘাটি খুব! আবার পড়লাম! সত্যি অবাক করা কান্ড!
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
সাহসী সন্তান বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু! শুভ কামনা জানবেন!
৩৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৯
পাঠক মানব বলেছেন: কিছু ঘটনা আগেই জানা ছিল । ভাল লাগলো পড়ে।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!
৪০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
ডাঃ মারজান বলেছেন: একটি ভালো পোস্ট। ভাই আমি আপনার সাথেই আছি।
"অবিশ্বাস্য কিছু ঘটনা: মৃত্যু'র পর পূনরায় জীবনে ফেরা!"
এ ধরণের পোস্ট তথ্য সংগ্রহ করেই লিখতে হয়। কারণ ঘটনা ঘটে, তৈরি করা যায়না। আপনি যদি ইতিহাস থেকে লেখেন, আপনি
ইতিহাস বানাতে পারবেননা। আপনাকে তথ্য সংগ্রহ করতে হবেই। তাই এধরনের পোস্টে কেউ যদি মৌলিকত্ব খোঁজেন তা বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
অনেক অনেক ভালো থাকবেন আর লিখতে থাকুন। সাথেই আছি।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০
সাহসী সন্তান বলেছেন: মারজান ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর এবং সাবলিল মন্তব্যের জন্য! আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক ভাল লাগলো, এবং সাথে আছেন জেনে আরো বেশি ভাল লাগছে.........!!
শুভ কামনা জানবেন!
৪১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
এহসান সাবির বলেছেন: আজ সারাদিন আপনার লেখা পড়েছি। একটু আগে মন্তব্য করতে বসেছি। কিছু পোস্ট আপনি আবার রি-পোস্ট দিতে পারেন। এটা শুধু আমার মতামত।
আমি ভালো আছি ভাই।
বয়স বাড়লে বাস্তবতা বেশি বেশি বাস্তব হয়ে যায়........
তখন শুধু নিজে নিজেই বলতে হয় ''জীবনটা এই রকমই..."
এই পোস্টে লাইক।
শুভ কামনা সব সময়।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: সাবির ভাই, আজ সারাদিন আপনি আমার পোস্ট পড়েছেন আর ঘুরে ঘুরে যে পোস্ট গুলোতে আপনার মন্তব্য নেই তার সব গুলোতেই আপনি মন্তব্য করেছেন? আমি সত্যিই অভিভূত!! কেউ এভাবে আমার প্রত্যেকটা পোস্ট এতটা মনযোগ সহকারে পড়বে এটাতো আমার কাছে আমাবস্যার চাঁদ হাতে পাওয়ার মত অবস্থা! তবে মনে প্রশ্নও জাগছে? হঠাৎ এত বড়বড় লেখকের লেখা বাদ দিয়ে আমার পোস্ট পড়ার তো মানেই খুঁজে পচ্ছি না?? তবে একটা জিনিস জানতে পেরে অনেক ভাল লাগছে, 'আপনি আমার দেশি'!
অবশ্য আমার জন্ম যশোরে নয়, তবে জন্মের পর জীবনের বাকি দিন গুলো যশোরেই কাটিয়েছি!!
অনেক অনেক ধন্যবাদ এভাবে প্রত্যেকটা পোস্টে আমাকে উৎসাহ প্রদান করার জন্য! আর চেষ্টা করবো আপনার কথা মত কিছু পোস্ট কে রি-পোস্ট হিসাবে প্রকাশের জন্য!! শুভ কামনা আপনার জন্য সব সময়!!
৪২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
রোদেলা বলেছেন: অনেকগুলো তথ্য একসাথে করে পোস্ট করলে আমার ভালোই লাগে।এক জায়গায় বসে একি বিষয়ে বেশি তথ্য পাওয়া যায়।
যাই হোক,মরার পর আর বাঁচতে চাই না।মইরাই থাকতে চাই।ভালো লাগলো ।
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১১
সাহসী সন্তান বলেছেন: কেন আপু? সবাইতো চায় মরতে মরতে বেঁচে যেতে, অথচ আপনি তাদের উল্টোটা চান কেন?
যাহোক, অনেক সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ! শুভ কামনা জানবেন!!
৪৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:১৬
জুন বলেছেন: কি ব্যাপার সাহসী নতুন কোন লেখা নেই যে! সেই কবের পোষ্ট এটা। আমারই তো মরার সময় হয়ে এলো প্রায়
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপু একটু ব্যস্ত আছি বলে আর পোস্ট করা হচ্ছে না! তাছাড়া আমার ছোট-খাটো পোস্ট করতে ভাল লাগেনা সেটা তো জানেন? তবে নতুন পোস্ট রেডি শুধু লিখে প্রকাশ করতে হবে!! নিরাস করবো না আপনাকে? খুব শিঘ্রোই নতুন পোস্ট পেয়ে যাবেন, আপনি শুধু মন্তব্য করার জন্য রেডি থাকেন.....!!
৪৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:৩২
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ভেবেছিলুম পোষ্টি নিয়ে
করবো খানিক গড়গড়া;
কুল কুঁচিয়ে,দাঁত খিলিয়ে
লিখবো মজার এক ছড়া।
কমেন্ট পড়ে বুঝলুম আমি
মনটা তোমার বেশ খারাপ;
অগাবগা ছড়া লিখে
চাইনে বাপু অভিশাপ।
সাহসী ভায়া একটু হাসো
মন করোনা বেজার;
ব্লগ হলো মুক্ত আসর
কমেন্ট দেবে যে যার।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার কাব্য ব্রাদার! বহুত ভাল পাইলাম! মন একদম ফকফকা। সো নো টেনশন ডু ব্লগিং!!
ভাল থাকবেন এবং শুভ কামনা জানবেন!!
৪৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
নিমগ্ন বলেছেন: নির্মল বিনোদন সাহসী!!
http://www.somewhereinblog.net/blog/Fahadmiaji/30082552
০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নিমগ্ন! শুভ কামনা জানবেন!
৪৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাহসী সন্তান ,
শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ ।
এরকম অনেক কাহিনীই আছে পৃথিবী জুড়ে । এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ও আছে । মরে গিয়ে তো আর মানুষ ফেরেনা । কিছু না কিছু পেছনে থাকেই ।
ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জি এস ভাই!
৪৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৬
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: সাহসীভাই কি পোস্ট লেখাই ছেড়ে দিলেন?
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপু, মনে আছে তাইলে আমার কথা? আসলে আপু পোস্ট লেখা ছাড়িনি, তবে সময় করে উঠতে পারছি না! তবে দদু-এক দিনের মধ্যেই একটা সাহসী পোস্ট দেখতে পাবেন ইনশা-আল্লাহ! দোয়া করবেন আপু!
৪৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪০
নীল কপোট্রন বলেছেন: অসাধারণ এক পোস্ট উপস্থাপন করেছেন। বেশ ভালো লেগেছে!
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২০
সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যে ভাল লাগা জানবেন!
৪৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৩
আরজু পনি বলেছেন:
আমি খুব সাহসী মানুষ তবে
বেশি রাতে ...পড়তে কেমন যেনো অস্বস্তি হচ্ছে ! জানালা দিয়ে ঠাণ্ডা বাতাস বইছে
থাক দিনের বেলা পড়বোনে !
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২২
সাহসী সন্তান বলেছেন: সম্ভাবত আমার পোস্টে এটাই আপনার প্রথম মন্তব্য! তাই প্রথমেই আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগত!
আপু, থাক! বেশি ভয় করলে এখন পড়ার দরকার নেই! দিনের বেলা অবসর সময়ে না হয় পড়ে নিয়েন?
চমৎকার মন্তব্যে ভাল লাগা জানবেন! আমার ব্লগে আপনার উপস্থিতিটা অনেক ভাল লাগলো! ভাল থাকবেন!
৫০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
আরজু পনি বলেছেন:
আপনি ৬ মাসের কিছু বেশি সময় ধরে ব্লগিং করছেন ।
আর আমি এই সময়টিতে ব্লগে সবচেয়ে বেশি অনিয়মিত সময় কাটিয়েছি ।
তাই হয়তো আসা হয় নি ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: হুম, একদমই ঠিক কথা! তবে আপনাদের মত সিনিয়রদের কে পাশে পেয়ে অনেক ভাল লাগছে! তবে নতুন হিসাবে আশা করবো, আমাদের মত যারা ব্লগে নতুন তাদের কে এভাবেই পাশে থেকে উৎসাহ প্রদান করবেন!
পূণমন্তব্যে আবারও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি!
৫১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০
শায়মা বলেছেন: নতুন পোস্টের কি হলো ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!
তুমি কিনা পোস্ট না লিখে আছো!!!!!!!!!!!!!!!!!!
এটাই তো অবিশ্বাস্য ভাইয়ামনিটা!!!!!!!!!!!!!!!!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: এইটা শুধু আপনি না! অনেকেই এমন কথা বলছে! তবে আমি আছি আপনারে লইয়া টেনশনে.....!!
যেদিন আপনি পোস্ট করবেন, সেদিন আমিও পোস্ট করবো! আমার পোস্ট ড্রাফটে রেডি, শুধু প্রকাশ করার অপেক্ষা মাত্র। তবে আগে আপনার পোস্ট, পরে আমারটার চিন্তা.....ঠিক আছে?
৫২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
শায়মা বলেছেন: আরে না!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি অনেক বিজি!!!!!!! আই মিন স্টিল বিজি!!!!!!!!!!!!!!
আমার জীবনে শান্তি নাই!!!!!!!!!!!
তার উপর আমি অনেক রাগ কসসি!!!!!!!!!!!
একজনের উপর!!!!!!!!!!!!!
কাজেই নো পোস্ট!
রাগ চলে গেলেই পোস্ট নিয়ে আসবো!!!!!!!!!
তুমি কি কারো উপর রাগ কসসো নাকি!!!!!!!!!! যে পোস্ট দিবানা!!!!!!!!!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: আমার কারো উপরেই রাগ নাই! আর সেজন্যই তো সবাইকে নিয়ে আরো একটা পোস্ট করবো বলে ভাবছি! দেখি হয়তো খুব তাড়াতাড়িই প্রকাশ করবো!
আপুনি কেমন আছেন, সেটা কিন্তু বললেন না?
৫৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
শায়মা বলেছেন: আমি আছি যেমন থাকি
খানিক ভালো খানিক কঠোর
খানিকটা বা পটর পটর।
খানিক খেলা, খানিক জ্বালা
খানিক আবার কথার মালা।
খানিক হাসি, খানিক কাঁদি
একতারাতে দুঃখ সাধি।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: হুম, অসুবিধা নাইক্কা! ভালা থাকুইন.....!
৫৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫২
চ্যাং বলেছেন: ক অইলো রে ভাই........। নয়া পোস্তু দেন না ক্যানে.......
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনাগো লইয়া নতুন পোস্টের ভাবনা ভাবতাছি! লেখাও কম্পিলিট, খুব শীঘ্রই প্রকাশ করার ইচ্ছা আছে!
ভাল থাকবেন প্রিয় চ্যাং ভাই!
৫৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬
শায়মা বলেছেন: ভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কি খবর!!!!!!!!!!!!!!
লেখালিখির শখ কি চলেই গেলো!!!!!!!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫২
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপুনি, খবর ভাল! আপনার কি অবস্থা? আপনাকে একটা মেইল করেছিলাম, কই উত্তর দেননি তো?
লেখালেখির শখ যায়নি। তবে পিসি দিয়ে আমি ব্লগে ঢুকতে পারছি না। তাছাড়া এই উত্তপ্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এমনিতেই পোস্টের ছয়লাব! তার উপর আমার পোস্ট পড়লে পাঠকদের বদ হজম হতে পারে। সেকারণেই একটু ক্ষ্যান্ত দিচ্ছি........!!
৫৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৫
শায়মা বলেছেন: মেইল!!!!!!!!!
কবে!!!!!!!!!!!!
পায়নি তো!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০০
সাহসী সন্তান বলেছেন: দুই তিন দিন আগে করেছিলাম। তবে গুরুত্বপূর্ন নয়! এমনি আপনাকে মিস করছিলাম তাই মেইল করেছিলাম। এখন না পাইলেও সমস্যা নেই!
তো হঠাৎ আজ সকালে ব্লগে আছেন যে? স্কুল নেই? নাকি জাননি?
৫৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
শায়মা বলেছেন: স্কুল নাই, রিহার্সেল নাই, গান নাই, নাচ নাই, দাওয়াৎ আছে সন্ধ্যায়।
তাই আমি ইজি আছি। অবশ্য দু একদিনের মাঝেই বিশাল ঝামেলাটা কাঁটছে তারপর আরও ইজি থাকবো।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: হুম, মনে আছে তাইলে? আপনি ২৫ তারিখের পরে যদি বলেন 'ভাইয়ু ভীষণ বিজি আছি?) তাইলে নির্ঘাত আমি আপনার মাথা ফাটাবো.......!!
তবে আপুনি আপনার ব্লগ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আগামী ২৫ তারিখ কি একটা পার্টির আয়োজন করবো নাকি? করলে কইলাম খারাপ হয় না......!!
৫৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
শায়মা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা
আমি হাসতে হাসতে মরে গেছি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ব্লগ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আগামী ২৫ তারিখ পার্টি!!!!!!!!!!!!!!!
আরে ২৫ তারিখেই তো সেই অগ্নি পরীক্ষা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমি সারাদিন নাই। মানে তাইরে নাইরে না!!!!!!!!!!!!!!
পরদিন থেকে মাত্র সাতদিন একটু ফ্রি থাকবো তবে ১ ডিসেম্বর বাড়িতে আসিতেছেন একজন মহামান্য জ্বালাতন পুরো ফ্যামিলী শুদ্ধ!!!!!!!!!!
তাদেরকে নিয়ে শপিং, খানাপিনাইং, বেড়াবেড়িং এ কি আমি আর শান্তিতে থাকতে পারবো ভাইয়ু!!!!!!!!!!! তুমিই বলো!!!!!!!!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
সাহসী সন্তান বলেছেন: ও ও ও.....! তাইলে ২৬ তারিখ থেকে আপনি ফ্রিইইইইইই?
তবে পরবর্তি টকিং গুলো কইলাম ভাল্লাগলো না? অবশ্য গুপনে আমার যদি দাওয়াত করেন তাইলে বিষয়টা আমি এখানেই চেপে যেতে পারি। আর তা না হলে ঝাতির সামনে কইলাম আমি আপনার মুখোশ উন্মোচন করে দেবো (হুমকি).....? দেখেন কি করবেন......??
৫৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫
শায়মা বলেছেন: হায় হায় তুমি এত বড় শত্রু জানতাম না!!!!!!!!!!!!!!!!!
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: দেখেন আপুনি, গায়ে পড়ে নিন্দা করার স্বভাব আমার নেই। আমি কিন্তু আপনার ভালোর জন্যই কথাটা বলছি। এখন মানবেন কি মানবেন না সেটা আপনার বিষয়! এমনিতেই আপনার কাছে অনেকগুলো খাওন পাওনা আছে। এমনি এমনি তো আর দাওয়াত করবেন না? তাই চাপে ফেলে যদি কিছু উদ্ধার করতে পারি.........!!
আর আমি যে আপনার শত্রু সেটা আপনিই আমাকে অনেক আগের থেকেই বলে আসছেন! সুতরাং শত্রুরা এর থেকে ভাল কিছু দিতে পারে না.....!!
৬০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮
শায়মা বলেছেন:
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
সাহসী সন্তান বলেছেন:
৬১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২২
জুন বলেছেন: সাহসী কই! সে যে এত বড় ভীতুর ডিম আমি পরথম পরথম বুঝতে পারিনাইক্কা
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: কেন আপু, কি হইছে?
তবে আপনি আসলে কিছুটা ঠিক বলেছেন! আমার ভয় অন্য কিছুতে নয়, সমালোচনার..........!! এত কষ্ট করে বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে লেখার পরেও যদি সেটাকে অন্যভাবে বিশ্লেষণ করা হয় তখন নিজের কাছেই অনেক খারাপ লাগে। আপু সত্যি বলতে আমি একটু বেশি সেন্টিমেন্টাল! তাই এখন লেখা-লেখিটা সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ রেখে পড়ার উপরেই জোরটা বেশি দিচ্ছি......!!
৬২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: এতো গুলো ঘটনা পড়লাম কিন্তু কোনো পত্রিকায় এসব মৃত্যুর পর ফিরে আসা নিয়ে অনুসন্ধান রিপোর্ট করলো না !
মানুষের মৃত্যুর পর ফিরে আসা ব্যাপারটা আমার কাছে ভৌতিক মনে হয়। আবার লিটন ভাইয়ের কমেন্ট পড়ে ভাবছি কোনোদিন নিজের সাথেও এমন ঘটে কিনা।
এসব ঘটনার পিছনের ঘটনাও ব্যাখ্যা করা দরকার পত্রিকা গুলোর। না হলে মানুষ অলৌকিক ব্যাপারের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়বে বেশি।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপু, অনুসন্ধান যে একেবারেই হয়নি তা কিন্তু নয়? তবে সেটাতে কোন ফল না হওয়ায় কেউই আর বেশি জল ঘোলা করেনি। ঐ যে কিছু কিছু বিষয় আছে না যার ব্যাখ্যা আসলেই খুঁজে পাওয়া যায় না? এটাও ঠিক তেমনই......!!
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ! ভাল থাকবেন......!!
৬৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০২
জুন বলেছেন: বলেন আপনার আত্নবিশ্বাসে নাড়া খেয়ে গেছে সাহসী। আমার জীবনে কত ঝড় ঝাপ্টা গে, যাচ্ছে এখানে লিখতে এসে। তারপরো স্রোতের বিরুদ্ধে বৈঠা বেয়ে চলেছি ৫ বচ্ছর ন মাস ধরে। বলবো এক সময় মেইলে সাহসী, সাহস রাখো ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার মেইলের অপেক্ষায় থাকলাম আপু!
তবে একটা খুশির খবর হলো, সেই হারানো আত্মবিশ্বাসকে ফিরিয়ে আনার জন্য খুব তাড়াতাড়ি আরো একটা ঝাকানাকা পোস্ট আসছে আপনাদের সবাইকে নিয়েই! পোস্টটা আজই প্রকাশ করতাম, কিন্তু বিদ্যুৎ না থাকায় সেটা সম্ভব হলো না। তবে কথা দিচ্ছি, কখনো হারিয়ে যাবো না আপনাদের মাঝ থেকে!
ভাল থাকবেন জুনাপু! আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমার আগামীর পথ চলাকে আরো বেশি সহজ করবে!
৬৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কিমুন আচেন???
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩
সাহসী সন্তান বলেছেন: ভাল আছি গেম ভাই! আপনি কেমন আছেন?
৬৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনারে কি কমু!!! জিগাইলাম ২৪ তারিখ দুপুর ১টায়(প্রায়)
রিপ্লাই পাইলাম দুপুর ৩টায় (প্রায়) তাও পরের দিন।
ভালই আছি। তয় মেইল করমুনে.....।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
সাহসী সন্তান বলেছেন: স্যরি ভাই, গতকাল ভীষণ ব্যস্ত ছিলাম।
তয় চলেন জুনাপুর পোস্টে গিয়া আড্ডা দিয়ে আসি!
৬৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০
আরজু পনি বলেছেন: রাতে না পড়ে ভালোই করেছি ।
এখন তেমন ভয় করেনি ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: তাইলে রাতে ঘুমানোর আগে আরও একবার পড়ার অনুরোধ রইলো! কনফার্ম ভয় পাবেন! আর ভয় না পাইলে আপনার পোস্ট পড়া জনিত মেগাবাইট ফেরত দেবো....... (খুঁইজা পাইলে তো নেবেন?)
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপু! শুভ কামনা!
৬৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
নীলপরি বলেছেন: তথ্যপূর্ণ লেখা। ভালো লিখেছেন ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২
সাহসী সন্তান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ নীলপরি! শুভ কামনা জানবেন!
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
কাবিল বলেছেন: অবিশ্বাস্য সব মৃত্যুর ঘটনা, ভাল লাগলো।
ধন্যবাদ আপনাকে, ধন্যবাদ আশেক খান আলেখীনে।