নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু কিছু কথা আছে যার মানে, বুঝি নি এখনো তবু সন্ধানে...........

পাশেই কারোর একখানা হাত ধরো, কাছেই কাউকে তোমার বন্ধু করো… দূরেও রয়েছে বন্ধু মিষ্টি হেসে, হয়তো কোথাও হয়তো অন্য দেশে।

সুমন কর

আমাকে পড়লে মনে খুঁজো এইখানে,এখানে খুঁজছি আমি জীবনের মানে।

সুমন কর › বিস্তারিত পোস্টঃ

দুর্গাপূজা এবং বিজয়া দশমী।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১০





আপডেট: ০১

* দুর্গাপূজা ও দশমী, ২০১৩ – বাংলাদেশ।

* পুরনো কিছু দুর্গাপূজার আলোকচিত্র।



হিন্দু শাস্ত্রে ‘দুর্গা’ নামটির ব্যাখ্যা নিম্নোক্তরূপে প্রদত্ত হয়েছে :



দৈত্যনাশার্থবচনো দকারঃ পরিকীর্তিতঃ।

উকারো বিঘ্ননাশস্য বাচকো বেদসম্মত।।

রেফো রোগঘ্নবচনো গশ্চ পাপঘ্নবাচকঃ।

ভয়শত্রুঘ্নবচনশ্চাকারঃ পরিকীর্তিত।।



- ‘দ’ অক্ষর দৈত্যনাশক, উ-কার বিঘ্ননাশক, ‘রেফ’ রোগনাশক, ‘গ’ অক্ষর পাপনাশক ও অ-কার ভয়-শত্রুনাশক। অর্থাৎ, দৈত্য, বিঘ্ন, রোগ, পাপ ও ভয়-শত্রুর হাত থেকে যিনি রক্ষা করেন, তিনিই দুর্গা। অন্যদিকে শব্দকল্পদ্রুম অনুসারে, “দুর্গং নাশয়তি যা নিত্যং সা দুর্গা বা প্রকীর্তিতা” – অর্থাৎ, দুর্গ নামক অসুরকে যিনি বধ করেন তিনিই নিত্য দুর্গা নামে অভিহিতা। আবার শ্রীশ্রীচণ্ডী অনুসারে এই দেবীই ‘নিঃশেষদেবগণশক্তিসমূহমূর্ত্যাঃ’ বা সকল দেবতার সম্মিলিত শক্তির প্রতিমূর্তি।



দেবী দুর্গার বাহন সিংহ। বাংলায় দেবী দুর্গার যে মূর্তিটি সচরাচর দেখা যায় সেটি পরিবারসমন্বিতা বা সপরিবার দুর্গার মূর্তি। এই মূর্তির মধ্যস্থলে দেবী দুর্গা সিংহবাহিনী ও মহিষাসুরমর্দিনী; তাঁর ডানপাশে উপরে দেবী লক্ষ্মী ও নিচে গণেশ; বামপাশে উপরে দেবী সরস্বতী ও নিচে কার্তিকেয়। এছাড়াও বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর-সংলগ্ন অঞ্চলে দেবী দুর্গা এক বিশেষ মূর্তি দেখা যায়। সেখানে দেবীর ডানপাশে উপরে গণেশ ও নিচে লক্ষ্মী, বামে উপরে কার্তিকেয় ও নিচে সরস্বতী এবং কাঠামোর উপরে নন্দী-ভৃঙ্গীসহ বৃষভবাহন শিব ও দুইপাশে দেবীর দুই সখী জয়া ও বিজয়া অবস্থান করেন। কলকাতার কোনও কোনও বাড়িতে দুর্গোৎসবে লক্ষ্মী ও গণেশকে সরস্বতী ও কার্তিকেয়ের সঙ্গে স্থান বিনিময় করতে দেখা যায়। আবার কোথাও কোথায় দুর্গাকে শিবের কোলে বসে থাকতেও দেখা যায়। এগুলি ছাড়াও বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলে দেবী দুর্গার বিভিন্ন রকমের স্বতন্ত্র মূর্তিও চোখে পড়ে।



সাধারণত আশ্বিন শুক্লপক্ষের ষষ্ঠ দিন অর্থাৎ ষষ্ঠী থেকে দশম দিন অর্থাৎ দশমী অবধি পাঁচ দিন দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এই পাঁচটি দিন যথাক্রমে দুর্গাষষ্ঠী, মহাসপ্তমী, মহাষ্টমী, মহানবমী ও বিজয়া দশমী নামে পরিচিত। আবার সমগ্র পক্ষটি দেবীপক্ষ নামে আখ্যাত হয়। দেবীপক্ষের সূচনা হয় পূর্ববর্তী অমাবস্যার দিন; এই দিনটি মহালয়া নামে পরিচিত। অন্যদিকে দেবীপক্ষের সমাপ্তি পঞ্চদশ দিন অর্থাৎ পূর্ণিমায়; এই দিনটি কোজাগরী পূর্ণিমা নামে পরিচিত ও বাৎসরিক লক্ষ্মীপূজার দিন হিসাবে গণ্য হয়। দুর্গাপূজা মূলত পাঁচদিনের অনুষ্ঠান হলেও মহালয়া থেকেই প্রকৃত উৎসবের সূচনা ও কোজাগরী লক্ষ্মীপূজায় তার সমাপ্তি। পশ্চিমবঙ্গের কোনও কোনও পরিবারে অবশ্য পনেরো দিনে দুর্গোৎসব পালনের প্রথা আছে। এক্ষেত্রে উৎসব মহালয়ার পূর্বপক্ষ অর্থাৎ পিতৃপক্ষের নবম দিন অর্থাৎ কৃষ্ণানবমীতে শুরু হয়ে থাকে। বিষ্ণুপুরের প্রাচীন রাজবাড়িতে আজও এই প্রথা বিদ্যমান। পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায় মহাসপ্তমী থেকে বিজয়া দশমী অবধি জাতীয় ছুটি ঘোষিত থাকে; এই ছুটি বাংলাদেশে কেবলমাত্র বিজয়া দশমীর দিনই পাওয়া যায়।



বর্তমানকালে দুর্গাপূজা দুইভাবে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে – ব্যক্তিগতভাবে পারিবারিক স্তরে ও সমষ্টিগতভাবে পাড়া স্তরে। ব্যক্তিগত পূজাগুলি নিয়মনিষ্ঠা ও শাস্ত্রীয় বিধান পালনে বেশি আগ্রহী হয়; এগুলির আয়োজন মূলত বিত্তশালী বাঙালি পরিবারগুলিতেই হয়ে থাকে। অন্যদিকে একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের বাসিন্দারা একত্রিত হয়ে যৌথ উদ্যোগেও দুর্গোৎসবের আয়োজন করেন। এগুলি বারোয়ারি বা সর্বজনীন পূজা নামে পরিচিত।



দুর্গাপূজার অন্যতম বৈশিষ্ট্য কুমারী পূজা। দেবী পুরাণে কুমারী পূজার সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। শাস্ত্র অনুসারে সাধারণত ১ বছর থেকে ১৬ বছরের অজাতপুষ্প সুলক্ষণা কুমারীকে পূজার উল্লেখ রয়েছে। ব্রাহ্মণ অবিবাহিত কন্যা অথবা অন্য গোত্রের অবিবাহিত কন্যাকেও পূজা করার বিধান রয়েছে। বয়স ভেদে কুমারীর নাম হয় ভিন্ন। এদিন নির্বাচিত কুমারীকে স্নান করিয়ে নতুন কাপড় পরানো হয়। হাতে দেয়া হয় ফুল, কপালে সিঁদুরের তিলক এবং পায়ে আলতা। ঠিক সময়ে সুসজ্জিত আসনে বসিয়ে ষোড়শোপচারে পূজা করা হয়। চারদিক মুখরিত হয় শঙ্খ, উলুধ্বনি আর মায়ের স্তব-স্তুতিতে। শ্রীরামকৃষ্ণ বলেছেন, শুদ্ধাত্মা কুমারীতে ভগবতীর বেশী প্রকাশ। কুমারী পূজার মাধ্যমে নারী জাতি হয়ে উঠবে পূত-পবিত্র ও মাতৃভাবাপন্ন। প্রত্যেকে শ্রদ্ধাশীল হবে নারী জাতির প্রতি।



১৯০১ সালে ভারতীয় দার্শনিক ও ধর্মপ্রচারক স্বামী বিবেকানন্দ সর্বপ্রথম কলকাতার বেলুড় মঠে ৯ জন কুমারী পূজার মাধ্যমে এর পুনঃপ্রচলন করেন। তখন থেকে প্রতিবছর দুর্গাপূজার অষ্টমী তিথিতে এ পূজা চলে আসছে। আধ্যাত্মিক ও জাগতিক কল্যাণ সাধনই কুমারী পূজার মূল লক্ষ্য। জগতের দ্বিধাদ্বন্দ্ব ও অশুভের ভেদাভেদ ভুলে মায়ের কৃপা তুষ্টি লাভই মানব জীবনের মোক্ষ উদ্দেশ্য।



দূর্গাপূজার আরো একটি বিশেষ অধ্যায় হল সন্ধিপূজা । দূর্গাপূজার অষ্টমীর দিন হয় এই বিশেষ পূজা , এই পূজার সময়কাল ৪৮ মিনিট। অষ্টমী তিথির শেষ ২৪ মিনিট ও নবমী তিথির প্রথম ২৪ মিনিট মোট ৪৮ মিনিটের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় এই পূজা। যেহেতু অষ্টমী ও নবমী তিথির সংযোগ স্থলে এই পূজা হয় তাই এই পূজার নাম সন্ধিপূজা অর্থ্যাৎ সন্ধি-কালিন পূজা। এই পূজা দূর্গাপূজার একটি বিশেষ অঙ্গ, এইসময় দেবী দূর্গাকে চামুন্ডা রূপে পূজা করা হয়ে থাকে। এই পূজা সম্পন্ন হয় তান্ত্রিক মতে। এই পূজায় দেবীকে ষোলটি উপাচার নিবেদন করা হয়, হয় পশুবলি সেই বলিকৃত পশুর স্মাংস-রুধি (মাংস ও রক্ত) এবং কারণ (মদ) প্রদান করা হয় দেবীর উদ্দেশ্যে।



দুর্গাষষ্ঠী থেকে বিজয়া দশমী পর্যন্ত নানা আচার-উপাচার ও ভক্তিশ্রদ্ধায় দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হয়। দেবীদুর্গার প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় পাঁচ দিনব্যাপী শারদীয় দুর্গোৎসব। যা বিজয়া দশমী নামে পরিচিত। সনাতন ধর্মের বিশ্বাস অনুযায়ী বিজয়া দশমীর এই দিনে মর্ত্য ছেড়ে কৈলাসে যাবেন দুর্গতিনাশিনী দেবী দুর্গা। দেবী দুর্গাকে বেদনাবিধূর বিদায়লগ্নে তেল, সিঁদুর ও পান দিয়ে মিষ্টিমুখ করানো হয়। এরপর শোভাযাত্রা। সর্বশেষ প্রতিমা বিসর্জন।



দুর্গাপূজার অনুষ্ঠান ব্যাপক। সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের অবদান এ পূজাকে সার্বজনীন করে তুলেছে। দুর্গা পূজাতেই আমরা ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে এক হয়ে যাই সবাই। সবার প্রাণের উৎসবে পরিণত হয় দুর্গাপূজা।



আজকের এই শুভ ক্ষণে, ঘরে-বাইরে, দেশে-বিদেশে অবস্থানরত প্রত্যেককে জানাই ‘শুভ বিজয়ার’ শুভেচ্ছা! দেখা হবে আগামীতে! সকলেই ভালো থাকবেন এবং সকলের মঙ্গল হোক।





* দুর্গাপূজা ও দশমী, ২০১৩ – বাংলাদেশ।



হিন্দু পঞ্জিকা মতে, এবার দেবী এসেছেন দোলায় (পালকি) চড়ে, যাবেন গজে (হাতি) চেপে।



সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বিশ্বাস, দোলায় চড়ে দেবির আগমণ প্রাকৃতিক দুর্যোগের বার্তা দেয়। তবে তিনি হাতিতে চড়ে বিদায় নেয়ায় পৃথিবী হয়ে উঠবে সুজলা-সুফলা, শস্য শ্যামলা।



এ বছর সারাদেশে ২৯ হাজারের বেশি মণ্ডপে দুর্গাপূজা হয়েছে। আলোকসজ্জা আর নানা কারুকার্যে সজ্জিত হয়ে ওঠে প্রতিটি মণ্ডপ। ঢাকা মহানগরে এ বছর পূজা মন্ডপের সংখ্যা ২১২টি। গত বছর এ সংখ্যা ছিলো ২০২টি। শাঁখারীবাজার, তাঁতীবাজার, ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির, রামকৃষ্ণ আশ্রম, মিরপুর কেন্দ্রীয় মন্দির, ধানমন্ডি সর্বজনীন পূজা কমিটি, গুলশান বনানী সর্বজনীন পূজা উদযাপন পরিষদ, কলাবাগান সর্বজনীন পূজা উত্সব, রমনা কালীমন্দির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলসহ বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে ও ব্যক্তিগতভাবে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে উত্সবমুখর পরিবেশে।



রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের প্রতিটি পূজামণ্ডপের নিরাপত্তা রক্ষায় পুলিশ, আনসার, র‍্যাবসহ অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা দায়িত্ব পালন করেছেন। পুলিশ ও র‍্যাবের পাশাপাশি প্রায় প্রতিটি মণ্ডপে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী দায়িত্ব পালন করেন।



রাজধানীর অধিকাংশ মণ্ডপের প্রতিমা বিসর্জন হয় সদরঘাটের ওয়াইজঘাটে বুড়িগঙ্গা নদীতে। প্রতিমা বিসর্জনের পালা শুরু হয় বিকাল থেকেই। রাজধানীর ঢাকেশ্বরী মন্দির প্রাঙ্গণ থেকে কেন্দ্রীয় বিজয়া শোভাযাত্রা বের হয় বেলা আড়াইটার দিকে। এর আগেই নগরীর বিভিন্ন স্থান থেকে প্রতিমা জড়ো করা হতে থাকে পলাশী মোড়ে।



শঙ্খ আর উলুধ্বনি, খোল-করতাল-ঢাক-ঢোলের সনাতনি বাদ্যের সঙ্গে আধুনিক উচ্চস্বরের সাউন্ড সিস্টেমে দেবী বন্দনার গানের মধ্য দিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন সড়ক দিয়ে কয়েক হাজার মানুষের এ শোভাযাত্রার সময় বিভিন্ন সড়কে সৃষ্টি হয় যানজটের।



বিকাল ৩টা ৫০ এ বীণাস্মৃতি স্নানঘাটে বিসর্জন দেয়া হয় রথখোলা রোডের আদি মরণচাঁদ মণ্ডপের প্রতিমা। এরপর জলে ভাসানো হয় পাতলা খান লেনের সবুজ স্বপন সংঘ মণ্ডপের প্রতিমা।



ঢাকা মহানগর সার্বজনীন পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি বসুদেব ধর জানান, রাজধানীর ২১৪টি মণ্ডপের দেবী প্রতিমা বীণাস্মৃতি স্নানঘাট, তুরাগ নদীর বিআইডব্লিউটিএ ঘাট ও পোস্তগোলায় বিসর্জন দেয়া হবে।



প্রতিমা ঘাটে নিয়ে আসার পর শেষবারের মতো ধুপধুনো নিয়ে আরতিতে মেতে ওঠেন ভক্তকূল। শেষে পুরোহিতের মন্ত্রপাঠের মধ্যদিয়ে দেবীকে নৌকায় তুলে বিসর্জন দেয়া হয়।



বিসর্জনের এ পর্ব অবশ্য রাত পর্যন্ত চলবে।







চট্টগ্রামে পতেঙ্গা সৈকতে প্রতিমা বিসর্জন।







* পুরনো কিছু দুর্গাপূজার আলোকচিত্র।





উনিশ শতকের শেষের দিকে কলকাতায় দুর্গাপূজার আলোকচিত্র।







১৮৫৯ সালে কলকাতার দুর্গাপূজা। এঁকেছিলেন অ্যালেক্সিস সোলটিকফ।







পাটনা রীতিতে আঁকা ১৮০৯ সালের দুর্গাপূজা।







ইউরোপীয়দের সম্মানার্থে কলকাতায় দুর্গাপূজায় নাচ ও গানের আয়োজন করা হত। ১৮৩০-১৮৪০ সালের মধ্যে উইলিয়াম প্রিন্সের আঁকা।







উনিশশতকের দুর্গাপূজা লিথোগ্রাফ।









আলোকচিত্র: bdnews24.com সৌজন্যে।









কিছু কথা: পোষ্টটি স্টিকি করার জন্য মডারেটর, নির্বাচক এবং ব্লগ কতৃপক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ। আসলে পূজো এবং ঈদকে সামনে রেখে সামুতে বিগত কয়েকদিন যাবৎ বেশকিছু পোস্ট এসেছে। সুন্দর সুন্দর পোস্টের ভিড়ে, দু’একটা অসুন্দর পোস্টও চোখে পড়েছে। যা কিছুটা বিব্রতকর ও হতাশাজনক। কিন্তু কোন পোস্টেই আমি পূজোর পুরনো এবং পৌরাণিক ইতিহাস পেলাম না। এটা বড়ই কষ্টের। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাই যেন দুর্গাপূজা এবং দশমী সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানতে পারে তাই, আমি এই পোস্টটি দিয়েছি। সবাইকে শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছা।

মন্তব্য ৭৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫

মাহমুদুল হাসান (সুমন)। বলেছেন: ++

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮

সুমন কর বলেছেন: ভালো থাকবেন এবং শুভেচ্ছা নিবেন।

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০১

আমিনুর রহমান বলেছেন:



সুন্দর পোষ্ট +++

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা নিবেন।

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো পোস্ট।
সামুতে দূর্গা পূজা নিয়ে ভালো কিছু পোস্ট আছে।
সেগুলো সংযুক্ত করতে পারেন।

আর যেহেতু পোস্ট স্টিকিতে আছে, আপডেটেট পোস্ট হোক এটা,
বিজয়া দশমী নিয়ে লিখুন, কুমারী পূজা তো চলে গেছে।
আজ দেবীর বিদায়, তা নিয়ে বিস্তারিত লিখতে পারেন।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

সুমন কর বলেছেন: আসলে আমাদের সহ ব্লগার কান্ডারী অথর্ব যেহেতু ঈদ ও পূজার পোস্ট সমূহ অপডেট করে যাচ্ছেন, তাই আমার মতে কাজটি উনিই শেষ করুক। কেননা, উনি তা ইতিমধ্যে গুছিয়ে ফেলেছে এবং আপডেট দিয়ে যাচ্ছেন।

আপনার বলা, পরবর্তী বিষয় নিয়ে দেখি কি করা যায়?

আপনাকে পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা। ভালো থাকবেন।

৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

সুমন ঘোষ বলেছেন: শুভ বিজয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই আপনাকে ও সকল ব্লগারদের।

ভালো পোস্ট।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬

সুমন কর বলেছেন: ভালো থাকবেন এবং শুভেচ্ছা নিবেন।

৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১

রাজীব দে সরকার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট

ধন্যবাদ

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা নিবেন।

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫

শায়মা বলেছেন: এতক্ষনে একটা রিয়েল স্টিকি পোস্ট মনে হচ্ছে!! অভিনন্দন ভাইয়া। দূর্গা পূজার দিনে ঠিক এমন একটা পোস্ট দরকার ছিলো। এই কাহিনীগুলি বলতে গেলে আমার মুখস্থ। কলকাতাতে আমি অনেক কাছ থেকে এই পূজাগুলি দেখেছি। তবুও বার বার শুনতে অনেক ভালো লাগে। আর তোমার পোস্টে অনেক কিছু জানা গেলো। এই পোস্ট আমি প্রিয়তে নিয়ে গেলাম ভাইয়া।

অনেক অনেক শুভকামনা তোমার জন্য।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আসলে যে কোন বিশেষ দিনে এই রকম স্টিকি হলে মন্দ হয় না। বরং তা গ্রহণযোগ্য। আর এইসব কথা আমরা সকলেই জানি। নেট ঘুরে ঘুরে একটু কষ্ট করলেই পাওয়া যায়। তারপরেও আমি ওয়েট করছিলাম, অন্য কেউ দিতে পারে এই ভেবে। যথন পেলাম না, তখন নিজেই একটু সাজিয়ে তৈরি করে সবার উদ্দেশ্যে দিলাম। সবাই প্রকৃত ইতিহাসটা জানুক। প্রিয়তে নিয়েছেন বলে আবারো ধন্যবাদ।

ভালো থাকবেন।

আপনাকে পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৬

নিরুদ্দেশ বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট। লেখককে ও সামুর সকল ব্লগারকে জানাই বিজয়া দশমীর প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। সকলে ভালো থাকুক। মঙ্গল হোক সবার।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

আপনাকে পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪

এম ই জাভেদ বলেছেন: শুভ বিজয়া দশমী। সন্ধি পূজার বিষয়টি অজানা ছিল। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
একটা ক্ষুদ্র জিজ্ঞাস্য ছিল- দেবী দুর্গার প্রতিমা সকল শিল্পী কি একই রকম করে বানাতে পারে, নাকি এ বিষয়ে কোন বাধ্যবাধকতা নেই? আমি চেহারা এবং সাজ সজ্জার বিষয়টি বুঝাতে চেয়েছি।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শিল্পী তাঁর নিজস্ব গুণে মূল প্রতিমার কাঠামো ঠিক রেখে (২য় প্যারাতে দেওয়া আছে) তৈরি করে। আর সাজ সজ্জার বিষয়টি সম্পূর্ণ নির্ভর করে যাঁরা পূজো আয়োজন করে থাকে। মানে তাদের আর্থিক সামর্থ্যর উপর।
ভালো থাকবেন।

আপনাকে পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: এই অসাধারন, অতুলনীয়, সমোপযোগী, হৃদয় ছুয়েঁ যাওয়, বিশ্লেষনধর্মী , অসাম্প্রদায়ীক পোস্টটি স্টিকি করার জন্য কতৃপক্ষকে অন্তরের অন্তস্থল থেকে ধন্যবাদ জানাই ।

গ্রেট পোস্ট সুমন ভাই ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। পূজো উপলক্ষ্যে আমার একটি ফান পোস্টে আপনাকে নিয়ে কিছু ...আছে।
সময় করে পড়ে নিবেন।
ভালো থাকবেন।

আপনাকে পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩

মামুন রশিদ বলেছেন: শারদীয় শুভেচ্ছা ।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা নিবেন।

১১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: সবাইকে শারদীয় ঈদ শুভেচ্ছা

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৪

সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

১২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০২

গোর্কি বলেছেন:
সুন্দর গোছানো তথ্যসমৃদ্ধ লেখা। শারদীয় ও ঈদ শুভেচ্ছা রইল।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৫

সুমন কর বলেছেন: ভালো থাকবেন।

আপনাকে পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

১৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
তার মানে সনাতন ধর্ম বিশ্বাসে সকল খারাপ থেকে রক্ষা করবেন দূর্গা ????? আমি কি ঠিক ??

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০২

সুমন কর বলেছেন: বিশ্বাসে মেলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর।

ভালো থাকবেন।

আপনাকে পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

১৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩০

ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট। আপনাকে বিজয়ার শুভেচ্ছা আর ঈদ মুবারক।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০২

সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

১৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫১

খেয়া ঘাট বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো পোস্টটি পড়ে। পুজোর শুভেচ্ছা রইলো।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৩

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

ভালো থাকবেন। আপনাকেও পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

১৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১৬

নীল সুমন বলেছেন: ভালো পোস্ট। তথ্য সমৃদ্ধ। ধন্যবাদ। আপনাকে শুভেচ্ছা।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

সুমন কর বলেছেন: পড়া জন্য ধন্যবাদ।

আপনাকেও পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

১৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
কোন রকম তর্ক করা আমার উদ্দেশ্য নয়। একটা ব্যাপার জানতে চাই , এই প্রতিমা বিসর্জনের ব্যাপারটা কেন ????? প্রতিমা গুলো রেখে দিলে কি সমস্যা ???

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

সুমন কর বলেছেন: bashor_17 আপনার প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।

ভালো থাকবেন।

১৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৪

শ্যামল জাহির বলেছেন: শারদীয় শুভেচ্ছা!

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

সুমন কর বলেছেন: আপনাকে পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

বশর সিদ্দিকী বলেছেন: আগে থেকে কিচু বিষয় জানতাম। নতুন করে কিছু জিনিষ জানলাম।

মুদদাকির, দুর্গা দশমিতে অসুর বধের পরে চলে যায় বলে ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০০

সুমন কর বলেছেন: পড়া জন্য ধন্যবাদ।

আপনাকে পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

২০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: শুভ বিজয়া দশমী।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০২

সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও বিজয়া দশমী এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

২১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৫

আরজু পনি বলেছেন:

আররে পোস্টতো স্টিকি দেখছি ...
অভিনন্দন জানাই সুমন !:#P !:#P

বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা রইল ।।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৮

সুমন কর বলেছেন: সব আপনাদের জন্য আপা!!! :D =p~ :)

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা নিবেন।

২২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩২

এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার পোস্ট দাদা..... বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা..!!

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৯

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

ভালো থাকবেন। আপনাকেও পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

২৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

জহুরুল০০৭ বলেছেন: মুদদাকিরকে বলছি, আপনি প্রতিমা বিসর্জন না দিয়ে রেখে দেওয়ার কথা বলছেন। অনেক দেশেই প্রতিমা নদীতে বা জলাশয়ে ফেলা নিষেধ। এটা পরিবেশ দূষণ রোধের জন্য করা হয়। নদীতে প্রতিমা কেন একটা সিগারেট ফেললেও জরিমানা করা হয়। তাছাড়া বাংলাদেশ বা ভারত থেকে প্রতিমা বানিয়ে প্লেনের ভাড়া দিয়ে বিদেশে আনতে যে খরচ পড়ে তাতে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়ার কথা মানুষ মুখেই আনে না। বিদেশ বিভূঁইয়ে প্রতিমা বানানোর কারিগর পাবে কোথায়? ঠাকুর পণ্ডিতরাও কিছু বলেন না, শাস্ত্র অমান্য করা হচ্ছে বলেও কোন অভিযোগ করেন না।
তাছাড়া ঈদ, হজ্জ বা পূজা যাই বলুন সব ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠানে কিন্তু একটা টাকা পয়সা ব্যবসা বাণিজ্যের ব্যাপার আছে। এক প্রতিমা দিয়ে বারবার পূজা করার বুদ্ধি দিয়ে বেচারা কারিগরদের ভাত মারার ব্যবস্থা করতে চান বুঝি?

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১১

সুমন কর বলেছেন: অনেক সুন্দর কথা বলেছেন। ভালো লাগল।

আপনাকেও বিজয়া দশমী এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

২৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫১

জহুরুল০০৭ বলেছেন: আপনাকেও বিজয়া দশমী আর ঈদের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৮

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:৪১

উড়নচন্ডী ডটকম বলেছেন: হজ্ব নিয়ে একটা পোষ্ট স্টিকি নাই কিন্তু দূর্গাপূজা নিয়ে আছে!!!!


মাননীয় জানা,পুরাই সাকা চৌধুরী হয়ে গেলাম.....


১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮

সুমন কর বলেছেন: মন্তব্য দেখি আমার পোস্ট নিয়ে করেন নি!! তাহলে শুধুশুধু কষ্ট করে টাইপ করলেন!!

আপনার ব্লগে গিয়ে দেখলাম, অধিকাংশ পোস্ট রাজনৈতিক কেন্দ্রিক !!!!

২৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৩

জুন বলেছেন: বিজয়ার শুভেচ্ছা সুমন কর । গত কয়েক বছর আমার এক অতি প্রিয় দিদির নিমন্ত্রনে মীর্জাপুরে আর পি সাহার বাড়ীর পুজো দেখতে গিয়েছিলাম। আর ছোট বেলায় আমাদের প্রতিবেশীরা / বন্ধুরা অনেকেই সনাতন ধর্মের ছিল, ছিল খৃষ্ট ধর্মের। এ কারনে ঈদ, পুজা, বড়দিন সবই উপভোগ করতাম বন্ধুদের সাথে প্রান খুলে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

সুমন কর বলেছেন: আশা করি, আবার সময় করে সবাই মিলে আনন্দ করতে পারবেন।


আপনাকে পূজো এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

২৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৯

সিস্টেম অ্যাডমিন বলেছেন: সকলকে জানাই শুভ বিজয়ার প্রীতি ও শুভেচ্ছা ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও বিজয়া দশমী এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

২৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা নিবেন।

২৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:০৭

শান্তির দেবদূত বলেছেন: বিজয়া দশমির শুভেচ্ছা।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৭

সুমন কর বলেছেন: আপনাকেও বিজয়া দশমী এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

৩০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার পোস্ট ।বিজয় দশমীর শুভেচ্ছা। আর অভিনন্দন পোস্ট স্টিকি হওয়ায়। ভাল থাকবেন সবসময়। :) :)

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। =p~ =p~
আপনাকেও বিজয়া দশমী এবং ঈদের শুভেচ্ছা।

ভালো থাকবেন।

৩১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

রাজা খায় গাজা বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো... ধন্যবাদ

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা নিবেন।

৩২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৩

উড়নচন্ডী ডটকম বলেছেন: তাহলে শুধু শুধু কষ্ট করে টাইপ করলেন!!

এটা কি ভারতীয় ব্লগ নাকি যে আপনার পোস্ট নিয়ে করর্তেই হবে না হয় আপনার জাত যাবে!!!আর আমার ব্লগে রাজনীতি নিয়ে পোষ্ট থাকবে নাকি কি নিয়ে পোষ্ট থাকবে সেটা তো আমার চয়েস।

স্টিক্টি পোস্টে ব্লগ কৃর্তপক্ষকে নিয়ে কমেন্ট করার রীতি অনেক পুরানো।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১০

সুমন কর বলেছেন: ভাইজান, ব্লগের কোন জাত, ধর্ম, বর্ণ, রঙ, দেশ, কাল....নেই।
ভাল থাকবেন।

৩৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৪

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: সুমন ভাই, মডারেটর কানা অথবা আমাদের মত গরীব লেখক যাদের পাঠক খুবই কম, তাদেরকে চোখে দেখে না। এত লেখা পোস্ট করলাম কোনদিন একটা পোস্ট্র স্টিকি করে নাই। আফসোস নাই। আপনার পোস্ট প্রিয়তে নিলাম। খুবই দরকারী পোস্ট। দয়া করে আমারটা একটু পড়বেন।

Click This Link

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

সুমন কর বলেছেন: আপনার পোস্টটি আগে দেখে আসলাম। অনেক সুন্দর এবং যত্ন নিয়ে করেছেন। এর জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আর দুঃখ করবেন না। আমরা আছি পাশে।

অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা নিবেন।

৩৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

এই আমি রবীন বলেছেন: ভাল লাগল। পোষ্টে +

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০১

আমিনুর রহমান বলেছেন:




আপডেট চমৎকার ও পোষ্ট সমৃদ্ধশালী হয়েছে। বিভিন্ন শতকের পূজা উৎযাপনের ছবিগুলো সুন্দর।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৩

গোকুল নাগ বলেছেন: সুন্দর একটা পোষ্ট.।.।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১১

সুমন কর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

৩৭| ১৪ ই জুন, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: এই পোস্টটা পড়ে দূর্গা পূজা সম্বন্ধে অনেক কিছুই জানতে পারলাম, যা আগে জানতাম না। ধন্যবাদ।

১৪ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩

সুমন কর বলেছেন: সময় করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.