নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রিয় ব্লগারবৃন্দ,
প্রথমেই সবাইকে জানাচ্ছি মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
বিজয় অর্জন হয়েছে আজ আটচল্লিশ বছর। মাত্র তিনমাস দশদিন পর স্বাধীনতার বয়স হবে উনপঞ্চাশ বছর। ২৬ বছর যাবৎ দেশের সরকার প্রধান এবং বিরোধি দলীয় নেতা উভয়ে নারী। অর্থাৎ দেশের মোট বয়সের অর্ধেকেরও বেশি সময় ধরে সরকার প্রধান এবং বিরোধি দলীয় নেতা উভয়ে নারী।
দেশের মোট বয়সের অর্ধেকেরও বেশি সময় ধরে সরকার প্রধান এবং বিরোধি দলীয় নেতা নারী হওয়া সত্ত্বেও এখনও কেন নারী অধিকারে কথা বলতে হচ্ছে? কেন আজও নারী অধিকার প্রতিষ্টা করা যায় নি? এর প্রধান কারনটা কি?
প্রিয় ব্লগার, এ ব্যপারে আপনার নিজেস্ব মতামত বা উত্তর জানতে চাচ্ছি। আপনার মতামত বা উত্তর এক কথায় এক লাইনেও হতে পারে, আবার দশ বা একশ লাইনেও হতে পারে। কেন আজ এমন দিনে এ প্রশ্ন করলাম তার উত্তর পরবর্তী কোন লেখায় পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ।
ধন্যবাদ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২১
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: আপনার মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।
২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৭
রাজীব নুর বলেছেন: দুর্গম গিরি, কান্তার মরূ, দুস্তর পারাবার
লংঘিতে হবে রাত্রি নিশিথে যাত্রীরা হুশিয়ার
আজকের এই দিনে জানাই মহান বিজয় দিবস এর আন্তরিক অভিনন্দন ও প্রান ঢালা শুভেচ্ছা।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:২২
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: আপনাকেও বিজয় দিবস এর শুভেচ্ছা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৩
হাবিব ইমরান বলেছেন:
দেশের মোট বয়সের অর্ধেকেরও বেশি সময় ধরে সরকার প্রধান এবং বিরোধি দলীয় নেতা নারী হওয়া সত্ত্বেও এখনও কেন নারী অধিকারে কথা বলতে হচ্ছে? কেন আজও নারী অধিকার প্রতিষ্টা করা যায় নি? এর প্রধান কারনটা কি?
সুন্দর প্রশ্ন।
আমাদের দেশে নারীর অধিকার না পাওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় সমস্যা পারিবারিক সমস্যা। যার উপর প্রভাব বিস্তার করেছে ধর্মীয় চিন্তাধারা। এক্ষেত্রে সরকারের বিশেষ ভূমিকা নেই। সরকার বললেও কার কথা কে শোনে! একেক ধর্মে একেক রীতি থাকার কারণে এ সমস্যা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছিলো। বিশেষ করে ইসলাম ধর্ম নারীকে খোলামেলা দেখতে পছন্দ করে না, ফলে নারীরা ব্যক্তিগতভাবে হোক বা পারিবারিকভাবেই হোক নিজেদের সমস্যাগুলো মোকাবেলা করার ক্ষমতা পায় না। নিজেদের অন্ধকারে রাখতে রাখতে অবহেলিত জাতিতে রূপান্তর হয়েছে। গ্রামে মেয়েদের নিয়ে একটা কথা আছে এতো পড়াশোনা করে কি হবে? দু’দিন পর আরেকজনের ঘরেই তো যেতে হবে। এভাবে শিক্ষার ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়া নারীরা আর নিজেদের অধিকার নিয়ে কিছুই বলতে পারে না।
এক কথায়, পরিবারতন্ত্রের পুরুষতান্ত্রিক সমাজই নারীর অধিকার হরণকারী, তা পিতৃগৃহ হোক বা শ্বশুরগৃহ।