নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. টুইন টাওয়ার হামলা নিয়ে খোদ আমেরিকার বিভিন্ন ইউনিভার্সিটির ৭৫ জন প্রফেসরের ৫ বছরের গবেষণা ও পর্যবেক্ষণ রিপোর্টের ভিত্তিতে লন্ডন থেকে প্রকাশিত দৈনিক অবজারভারের বরাত দিয়ে ২০০৬ সালের ৭ সেপ্টেম্বর টাইম অব ইন্ডিয়ায় নিউজ প্রকাশিত হয়, তাতে বলা হয়, টুইন টাওয়ার হামলার সাথে পেন্টাগন সরাসরি জড়িত। এমন একটা হামলার জন্য যে উপকরন, দক্ষতা ও মেধার প্রয়োজন লাদেনের আল-কায়দার তা নেই।
২. মার্কিন গবেষক, অধ্যাপক ড. স্টিভেন জোন্সকে বাধ্যতামূলক অবসরে দেয়া হয়েছিল। কারণ তিনি প্রমাণ করেছেন, বিমানের আঘাত নয় বিল্ডিংএ থাকা বিস্ফোরকের কারণেই টুইন টাওয়ার ধ্বংস হয়েছে।
৩. মার্কিন বিত্তশালী 'জিমি ওয়াল্টার' চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলেন, কেউ যদি প্রমাণ করতে পারে যে টুইন টাওয়ার ধ্বংসে কোনো বিস্ফোরক দ্রব্য ব্যবহার করা হয়নি, কেবল বিমানের আঘাতেই বিল্ডিং ধ্বংস হয়েছে তবে তাকে ১০লাখ ডলার পুরুষ্কার দেবো, বিল্ডিংএ আগে থেকেই বিস্ফোরক রাখা ছিল।
টুইন টাওয়ার নাটকের ফলাফল:
১.আল-কায়দার ছুতায় আফগানিস্তানে আগ্রাসন চালিয়ে দখলদার আমেরিকা এবং ন্যাটো বাহিনী হাতে লাখ লাখ বেসামরিক মানুষ খুন।
২. বিশ্বব্যাপী মানুষের মনে ইসলামের প্রতি অনর্থক ভয় প্রবেশ করিয়ে দেয়া।
৩. আফগানিস্তানকে ২০ বছর নিজেদের কবজায় রাখতে গিয়ে আমেরিকার অর্থনীতি ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত।
৪. বিভিন্ন মার্কিন অস্ত্র কোম্পানি শেয়ারের লভ্যাংশ বৃদ্ধি। বোয়িংয়ের ৯৭৪.৯৭ শতাংশ, রেথিওনের ৩৩১.৪৯ শতাংশ, লকহিড মার্টিনের ১,২৩৫.৬০ শতাংশ, জেনারেল ডাইনামিকসের ৬২৫.৩৭ শতাংশ, নর্থ্রুপ গ্রুম্যান ১১৯৬.১৪ শতাংশ। এটি ২০০১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে ২০২১ সালের ১৫ আগস্ট পর্যন্ত।
মনে রাখা দরকার, নিজের ঘরে আগুন লাগিয়ে অন্যার দোষ দেয়ার মতো মান্ধাতা আমলের কৌশল একবিংশ শতাব্দীতে অচল। তাছাড়া, বাংলায় একটা প্রবাদ আছে, "যত করবে চালাকি ততো বুঝবে জ্বালা কি"। দু দশক আগে আমেরিকা যে চালাকি (চক্রান্ত) করেছিল তার জ্বালা এখন টের পাচ্ছে। ইউরোপিয়ান মিত্ররা এখন আর আমেরিকাকে ভরসা করছে না। সুতরাং ভবিষ্যতে আমেরিকা চাইলেই আর তাদের পাচ্ছে না, যা বিশ্বব্যাপী আমেরিকান প্রভাবের গ্রাফ প্রবাহ নিন্মগামী করবে।
তথ্যসূত্র:
বই: পশ্চিমা মিডিয়ার স্বরূপ (লেখক: নজরুল হাফীজ নদভী)।
ফোর্বস, মার্কেট ওয়াচ ও ইন্টারসেপ্ট।
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১০
নীল আকাশ বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন এটা অনেক আগে প্রমানিত যে টুইন টাওয়ারের কাহিনী সাজানো।
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩৬
*আলবার্ট আইনস্টাইন* বলেছেন: শুধু ইউরোপে সরাসরি মোতায়েন সেনা, নৌ, বিমান, কোস্টগার্ড ও মেরিন ঘাঁটি মিলিয়ে মোট ৭৪ টি ভারী অস্ত্র-গোলাবারুদে সজ্জিত মার্কিন সেনাঘাঁটি পুরোপুরি সচল রয়েছে এখন। ইউরোপ কি পারবে এগুলো বাতিল করতে?? যদি না পারে তাহলে ইউরোপের মতামতের কোন সামরিক গুরুত্ব আছে কি???
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
যেমন মগজ, তেমন ভাবনা! এই আক্রমণ নিয়ে হামাস, হিজবুল্লা, তালেবান, আইএস'এর গবেষণার রেজাল্ট দেন।
৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০১
নিমো বলেছেন: আপনার ১ নং এ বলা রিপোর্টের লিংকটা দিন পড়ে দেখি। একই সাথে অবজারভার আর টাইম অব ইন্ডিুয়ারটাও দেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৫০
শাহ আজিজ বলেছেন: এখানে মাল্টি পার্টি ইনভল্ব । ওসামা জানতেন এরকম কিছু ঘটবে যাতে তারা ট্যাগ হয়ে যেতে পারেন । বিমান চালকরা আরবিয় ছিল । আমিও আগে থেকেই মনে করতাম ওখানে বিস্ফোরক ছিল ।