নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অধিকার বঞ্চিত পৃথিবীর উত্তরাধীকারি

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন

অপরিপক্ক কৃষক

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা বলে ধর্ম এগিয়ে যাওয়ার অন্তরায়

২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৩



গায়ে ঢিলেঢালা লম্বা জামা।মাথায় সফেদ টুপি।মুখে লম্বা দাড়ি। সদা হাস্বজ্জ্বল একজন মানুষ তিনি ।চেহারায় আভিজাত্যের ছাপ লেগেই থাকে সবসময়।

" আচ্ছা, এপোশাক পড়েই আপনি মেডিকেল কলেজে ক্লাস নেন। চেম্বারে বসেন।মিটিং, কনফারেন্সে অংশগ্রহণ করেন। এজন্য কখনো ক বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েননি?"
"না।এ পোশাকের কারনে আমি কখন বিব্রতকর অবস্থায় পড়িনি।এ পোশাক সম্মানের।এ পোশাক অনেক জায়গায় আমার সম্মানকে বৃদ্ধি করেছে।যারা হিনমন্যতায় ভুগে তারা এ পোশাকের কারনে বিব্রতকর পরিস্থিতি পড়ে।"
বলছিলাম একজন হাফেজ মাওলানা ডাক্তারের গল্প।তিনি আব্দুল বারী। ময়মনসিংহ CBMCB(কমিউনিটি বেজ্ড মেডিকেল কলেজ বাংলাদেশ)এর এসোসিয়েট প্রফেসর (ইন্টার্নাল মেডিসিন) আমাদের জানামতে বাংলাদেশে দ্বিতীয় এমন কেউ নেই যিনি হাফেজ মাওলানা হওয়ার পর পুনরায় মেডিকেলে পড়ে ডাক্তার হয়েছেন।

শৈশবের দুরন্তপনা,দুষ্টুমি, ডাংগুলি, ক্রিকেট সবকিছুতেই ফাস্ট হতেন তিনি। মাদরাসায় যখন হেফজখানায় পড়তেন তখন তার স্কুলের বন্ধুরা তাকে মাদরাসায় পড়ে বলে নাক সিটকাতো।সেই থেকে তার জিদ চেপে বসে।লেখা পড়াতেও সে তাদের থেকে এগিয়ে যাবে।সেই থেকে তার শুরু স্বপ্ন জয়ের পেছনে ছোটা। আর পেছনে ফিরে তাকাননি। হিফজ শেষ করে ভর্তি হোন মিরপুর ৬ নাম্বারের দারুল উলুমে।এরপর পাঁচ বছর পড়া লেখা করেন ঢাকার ঐতিহ্যবাহী জামিয়া শারইয়্যাহ মালিবাগে।এরপর চলে আসেন ময়মনসিংহে। ময়মনসিংহের জামিয়া ইসলামিয়া থেকে ভালো রেজাল্ট করে দাওরায়ে হাদীস উত্তীর্ণ হলেন ১৯৯১সনে।১৯৯০ এ এসএসসি। ১৯৯২ তে আনন্দমোহন কলেজ ময়মনসিংহ থেকে এইস এস সি তে স্টার মার্কস পেয়ে উত্তীর্ণ হোন। এরপর ভর্তি হোন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে।সেখান থেকে ২০০০ সনে MBBS এবং ঢাকা ভার্সিটি থেকে ২০১২ সনে MD(doctor of medicine in internal) করেন।
তিনি হাফেজ হোন ১৯৮২ সনে। সেই সময় থেকে ৩৭ বৎসর যাবত তিনি খতমে তারাবির ইমাম।হাফেজ হওয়ার পর থেকে ২০০০সন পর্যন্ত আসাদ গেইটের কাছাকাছি নিউ কলোনিতে তারাবির ইমামতি করতেন। ২০০০সন থেকে বাসাতেই বাবা মা পরিবারকে নিয়ে তারাবির ইমামতি করছেন।
তারাবীকে কেন্দ্র করে বাসায় মাগরিবের পর থেকেই তৈরী হয় নুরানী এক পরিবেশ। তিনি কুরআন তেলাওয়াতে মগ্ন থাকেন। মার তর্জনী ঘুরতে থাকে তাসবির দানায়। শিশুরা জায়নামাজে বসে থাকেন তারাবির অপেক্ষায়।তারাবির পর পঠিত আয়াতগুলোর ওপর সংক্ষিপ্ত তাফসীরও পেশ করেন।আলোচনা করেন বিভিন্ন মাসআলা মাসায়িল নিয়েও।
তার বাবা ইন্তেকাল করেছেন। ৯৫ বৎসর বয়সী বৃদ্ধা মা এখনো হাফেজ, আলেম ছেলের পেছনে তারাবি আদায় করেন।আব্দুল বারী পহেলা রমজানে তার মাকে নিয়ে একটি আবেগঘন স্ট্যাটাস দেন,
"আলহামদুলিল্লাহ।৯৫ বছরের বৃদ্ধা আম্মা কে সাথে নিয়ে ঘরোয়া খতম তারাবীহর নামাজ আদায় করতে পারার প্রশান্তি অন্য রকমের.....
সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।"তার আম্মাও খুব গর্ববোধ করেন ছেলের পেছনে তারাবির নামাজ পড়তে পেরে।
"সেই সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত হাসপাতালের ডিউটি ক্লাস,অফিস,চেম্বার এত ব্যস্ততার মাঝেও তারাবি পড়ান কীভাবে?"
"সারা বছর কুরআন তেলাওয়াতের যেভাবে হক আদায় করা উচিত সেভাবে তেলাওয়াত করতে পারি না। তাই শত ব্যস্ততার মাঝেও রমযানে খতমে কুরআনের তারাবিহ পড়াই, যাতে এ উসিলায় কুরআন তেলাওয়াতের কিছুটা হক আদায় হয়। এতে কুরআনের হিফজটাও ঠিক থাকে।
এর দ্বারা বাসায় একটা কুরআনী পরিবেশও তৈরি হয়।এ সময়টাতে সত্যিকারের অর্থে আত্মিক একটা প্রশান্তি পাই। যা ভাষায় প্রকাশ করার মত না।"

তিনি কিছু দিন আগে খুব আবেগ আপ্লুত হয়ে আমাদেরকে শোনান,আরেকটি খুশির সংবাদ। করোনায় ছেলে সাদ আবদুল্লাহর স্কুল বন্ধ থাকায় বাসাতে যেনো তার সময়ের সঠিক ব্যবহার হয় তাই তাকে কুরআন হিফজ করাতে শুরু করেন,আলহামদুলিল্লাহ, এক বছরেই ছেলে সাদ আবদুল্লাহ বাসাতে পড়েই হিফজ সম্পন্ন করেন।এবং রমজানে কয়েক রাকাত করে তারাবীর নামাজও পড়ান।
তিনি ২০১৮ এর অক্টোবরে দক্ষিণ আফ্রিকায় WICM (ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অফ ইন্টার্নাল মেডিসিন)এর একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে অংশ গ্রহণ করেন। তিনি দক্ষিন আফ্রিকারকেপটাউন,জোহানসবার্গ,প্রিটোরিয়া,সানসিটি সহ ভারতের বেশ কয়েকটি রাজ্য, আমেরিকা ও সৌদি আরবে একদিকবার সফর করেন।স্ত্রীকে সাথে নিয়ে হজ্জব্রতও পালন করেন একাধিক বার।

তিনি প্রতি বৎসর তার CBMCB কলেজের ছাত্র শিক্ষকদের নিয়ে সীরাত ও বৈচিত্র্যময় ইসলামী প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন।ছাত্র ছাত্রীরা ব্যপক উৎসাহের সাথে এতে অংশগ্রহণ করেন।

আব্দুল বারী মেডিকেলের শিক্ষক হলেও শিকড় তাঁর কওমীতে।তিনি মনে করেন,তাঁর মত শত শত মেধাবী ছাত্র আছে কওমীতে।দাওরার পর তাদের একটা অংশ যদি মেডিকেল সাইন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং, আইন ইত্যাদিতে পড়া লেখা করে তাহলে তারা দেশ ও জাতির আরো ব্যপকভাবে কল্যাণ বয়ে আনতে সক্ষম হবে।
তিনি মনে করেন,বর্তমান মুসলিম প্রজন্মের বিশাল একটি অংশ পরিপুর্ণ কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী জীবন যাপন করছে না। জীবনে প্রকৃত সফল হতে হলে আমাদেরকে কুরআন সুন্নার কাছে ফিরে আসতে হবে।
আব্দুল বারী সারাদিনের কর্ম ব্যস্ততার মাঝেও ময়মনসিংহের স্বনামধন্য এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পার্ট টাইম হাদীসের দরস দেন।
একজন ডাক্তার আলেমের কন্ঠে তখন "কালা হাদ্দাসানা" র সুর জীবন্ত থেকে আরো জীবন্ত হয়ে উঠে।আব্দুল বারীর ভ্রমণ খুব প্রিয়।অবসর পেলে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখা লেখিও করেন।

মুজীব রাহমান।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তাবলীগ জামাতে যায় এমন অনেক মানুষ আছেন যারা বড় শিল্প-কারখানার মালিক, প্রফেসর, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, চার্টার্ড একাউন্টেন্ট, অবসর প্রাপ্ত সামরিক- বেসামরিক কর্মকর্তা। এরা দুনিয়া আখেরাত দুই জায়গাতেই এগিয়ে আছেন।

মাদ্রাসায় অনেক মেধাবী ছেলে-মেয়ে আছে। আমরা তাদের খবর রাখি না।

২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩১

রানার ব্লগ বলেছেন: ধর্ম এগিয়ে যাওয়ার অন্তরায় এটা খুব কম মানুষেই ভাবে ধর্মীয় শিক্ষার আড়ালে কুশিক্ষা এগিয়ে যাওয়ার অন্তরায় এটাই সবাই বলার চেস্টা করে ।

৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৩

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ খুবই সুন্দর পোস্ট মাশাআল্লাহ
আল্লাহ উনাকে আর উনার পরিবারকে নেক হায়াত দান করুন

৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০১

বিটপি বলেছেন: এরকম খবর লাখে একটা আসে। ব্যতিক্রম কখনও উদাহরণ হতে পারেনা। বাস্তবে আমরা হাফেজী পাশ করা হুজুরদেরকে দেখি নেতাদের পেছনে পেছনে ঘুরতে - কোন রকম একটা মসজিদে যদি ইমামতির চাকরি পাওয়া যায়!

জুব্বা পড়া পোলাপাইনেরে কেউ ফিল্ড জবে নিতে চায়না - এদের স্ক্রু এমনিতে একটু ঢিলা থাকে। চাকরিতে যে টুকটাক চুরি চামারির সুযোগ থাকে, এরকম সুন্নতী পোলাপান নিলে এগুলা বদহজম হয় - এজন্য অনেকে নিতে চায়না।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৮

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




তাইলে আপনে কেবল একপাশে দেখছেন।

৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



এদের মতো লোকজন দেশকে সিরিয়া, আফগানিস্তান, ইয়েমেন বানানোর কারিগর হিসেবে কাজ করে থাকেন।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৭

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




কিন্তু পশ্চিমা সহায়তা ছাড়া কি আফগান বানানো সম্ভব?

৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৯

জটিল ভাই বলেছেন:
সুবহানআল্লাহ্।
মাগো তোমার একটি ছেলে মাদ্রাসাতে দিও,
এই পৃথিবীর বুকে তুমি জান্নাত কিনে নিও।

৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩

রবিন.হুড বলেছেন: ইসলাম শান্তির ধর্ম। আসুন সবাই কোরআনের আলোকে জীবন ধারন করি নিজে শান্তিতে থাকি এবং অপরকে শান্তিতে রাখি।

ইসলাম ও জনকল্যানে লড়াই করে মরলে শহীদ, বাচঁলে গাজী। আর যারা যুদ্ধ ছাড়া গাজী, কাজের বেলা পাজী সব সময় নেগেটিভ মন্তব্য করে আল্লাহ তাদের হেবাজত করুন এবং তাদের ভালো কাজের সুযোগ দিন।

৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



ধর্ম ইয়েমেন, সিরিয়া, আফগানিস্তানকে এগিয়ে নিয়ে গেছে, পাকিস্তানকে এগিয়ে নিয়ে গেছে, বাংলাদেশকেও এগিয়ে নেবে।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪৬

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:





পম্চিমা মহান অবদান ব্যতিত ইয়েমেন, সিরিয়া, আফগানিস্তানের এই উন্নতি কখনোই সম্ভব ছিল না।

৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জ্যাকেল বলেছেন: ধর্ম মানুষের জীবনে অনেক বড় প্রভাব রাখে, কোন সন্দেহ নাই। তবে ধর্মের জ্ঞান বিকৃত করে মানুষকে দিয়ে খারাপ কাজ সংঘটিত করা কি অসম্ভব কাজ?
মোটেও না, প্রমাণ আজকের মিডল ইস্টে সেটাই ঘটে চলেছে।
একজন মুসলমান কখনো অন্যায়ভাবে অন্য একজন মানুষ তো দূরের কথা একটা প্রাণও নষ্ট করবে না।

১০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৫

রাজীব নুর বলেছেন: হুজুর দেখলেই আমার ভয় করে। এরা বড় ভয়ংকর।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৪২

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবী দেখলেই আমার চামচা মনে হয়। সরকার এবং পশ্চিমা চামচামি করাই এদের কাজ।
আইয়ুবের সময় এরা আইয়ুবের চামচামির করছে, আর মুক্তিযুদ্ধের যুদ্ধের পর তারা তাদের এমন কিছু বইয়ের নাম হাইড করে যেগুলোর জন্য তারা আইয়ুব সরকারের কাছ থেকে পুরস্কার পেয়েছিল।

১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪৪

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোরান না বুঝে মুখস্ত করার কোন মানে হয় না।
হাফেজের প্রয়জনীয়তা ছিল যখন আরবে ৯০% নিরক্ষর ছিল। মুহম্মদ(স) নিজেও নিরক্ষর ছিল। তখন কোরান টিকিয়ে রাখার জন্যই একদল হাফেজের প্রয়জনিয়তা দেখা গেছিল। এখন অকারনে পন্ডশ্রম করার কোন মানে হয় না।
এখন বই আকারে এসেছে, যার যেই সুরা দরকার সুরা খুজে নিবে। এখন তো মোবাইলেই পাওয়া যায়।

আর জোব্বা পাগরী পরে ভন্ডামি করারও দরকার নেই,
এধরনের বিশেষ পোষাক পরিধান করার কোন আদেশ কোরান হাদিসে নেই।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:





এটা আরবের তৎকালীন পোষাকের ছিল, মোটামুটি সবাই এটা পড়তো। কেউ চাইলে পড়তে পারে, না চাইলে নাই। এটা নিয়ে এত বাড়াবাড়ির কিছু নাই

১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:১৮

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ধর্ম বেহেস্তের দিকে এগিয়ে যাবার অন্তরায় না। কিন্ত উন্নয়নের অন্তরায়।উন্নয়নের জন্য চাই বিজ্ঞান ভিত্তিক জ্ঞান।

৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




বিজ্ঞানের সাথে নৈতিকতা না থাকলে, তা মানুষের অকল্যাণও করে, পুঁজিবাদের মূলধন হয়ে শোষনও করে। ধর্ম সেই নৈতিকতাই প্রদান করে থাকে।

১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:৫৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চিহ্নিত কিছু লোক বলে নিজ ধর্মের বিরুদ্ধে কারণ ধর্মহীন মানুষ

৩০ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:৩২

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




খারপ লোকের বিরুদ্ধে বলতেই হবে, সে যে লেবাস পড়েই আসুক না কেন।

১৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১৬

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: ধর্ম কি কি নৈতিকতা শিখায়? যেটা মানুষ ধর্ম না থাকলে জানতো না বা পালন করতো না।ধর্ম হাজার হাজার অনৈতিক কাজকে সমর্থন করে।ধর্ম শিখায় আনুগত্য যেটা নৈতিকতা বিরোধী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.