নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অধিকার বঞ্চিত পৃথিবীর উত্তরাধীকারি

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন

অপরিপক্ক কৃষক

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুসলমান কি বাঙালী হতে পারবে?

১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০১



মুসলমান কি বাঙালী হতে পারবে? না, এই প্রশ্ন আমার নয়। প্রশ্নটা করেছে ফাহাম আব্দুস সালাম, এবং উত্তরও তিনি নিজেই দিয়েছেন তার ইউটিউব চ্যানেলে। তিন পর্বের এই আলোচনাটা মুসলিম, অমুসলিম, প্রগতিশীল, সেকুলার, সাংস্কৃতিক কর্মী সহ দলমত নির্বিশেষে প্রত্যেকের জন্য দেখা ও বোঝা জরুরী এবং অবশ্যক। তার বক্ত্যবের সাথে আপনি একমত বা দ্বিমত হতেই পারেন কিন্তু চলমান কালচারাল ওয়ার প্রশমিত করে সকলের মাঝে সম্প্রীতি গড়ে তুলতে তার আলোচনা নির্মোহ ভাবে চিন্তার দাবিদার

প্রথম পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন
দ্বিতীয় পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন
তৃতীয় পর্ব দেখতে এখানে ক্লিক করুন

ভিডিওগুলো দেখে কি মনে হয়েছে, সে মন্তব্য এখানে করতে পারেন।

কথাগুলো একটু গভীর, সুতারং তার বক্তব্য ভালমতো বুঝতে একাধিকবার দেখুন।

মন্তব্য ৪০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৫

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: শরতচন্দ্রের শ্রীকান্ত উপন্যাসের একটা বাক্য থেকে বোঝা যায় ঐ যুগে মুসলমানদের বাঙ্গালী মনে করা হত না। ঐ লাইনটা এরকম ছিল;

... ইস্কুলের মাঠে বাঙ্গালী ও মুসলমান ছাত্রদের ‘ফুটবল ম্যাচ্‌’। সন্ধ্যা হয়-হয়। মগ্ন হইয়া দেখিতেছি। আনন্দের সীমা নাই।

১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



শরতচন্দ্র বিষয়টা বুঝেছিলেন, কিন্তু বাঙালী কালচারাল এলিটরা বিষয়টা বোঝে না, বুঝতে চায় না। ফলে তারা বিষয়টাকে সম্মান করতে পারে না, আর এ কারণেই বেঁধে যায় কালচারাল ওয়ার।

ভিডিওটা দেখছেন?

২| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪১

কামাল১৮ বলেছেন: মুসলমানরা নিজেরাই দাবি করে,আমি আগে মুসলমান পরে বা বাঙ্গালী।বাঙ্গালী হতে পারে তবে মুসলমান বাঙ্গালী।

১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




ভিডিওটা দেখছেন?

৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


বিভিন্ন কালচারের সংমিশ্রণে যা তা অবস্থায় জাতি।

১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:১০

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



ভিডিওটা দেখছেন?

৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভিডিও দেখার পরে আবার মন্তব্য করবো।

১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:১১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




ওকে, ধন্যবাদ।

৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৮:৫৮

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: ধর্মীয় পরিচয়কে জাতি স্বত্তার সাথে মিশিয়ে ফেলার কোন সুযোগ আছে বলে আমার মনে হয় না। তবে "মুসলিম" পরিচয়টা জাতি স্বত্তার চেয়েও বড়। অনেক বড় পৃথিবীর ক্ষুদ্র একটা গোষ্ঠী হলো বাঙালী। জাতি হিসেবে উল্লেখ করার মতো তেমন কিছু আমরা করতে পেরেছি বলে মনে হয় না।

১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৪৪

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




ভিডিওটা দেখছেন?




৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:০৭

পাজী-পোলা বলেছেন: আপনি মনে হচ্ছে উনার ফ্যান হয়ে গেছেন? এভাবে ভাবলে বাংলা ভাষাটাকেই পরিবর্তন করতে হয়, বাংলা শব্দে অনেক সংস্কৃত শব্দ রয়ে গেছে কারণ আপনার পূর্ব পুরুষ কিন্তু হিন্দুই ছিলো। নকল তো আপনি ভাষাতেই করেছেন। ইরফান খান বাংলা মুভি করতে এসে বলেছিলো হিন্দি ভাষাকেই একটু পরিবর্তন করে বাংলা করা হয়েছে, যেমন আত্মাহত্যা বাংলা বানানে কিন্তু আমরা "ত"এর সাথে "ম" লাগাই কিন্তু "ম" উচ্চারণ করি না, ওরা কিন্তু "ম" টাকেই উচ্চারণ করে "ত+ত" উচ্চারণ করে না।

১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৪৯

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



ভালমতো বোঝার জন্য আপনি ভিডিওটা আবার দেখুন। আপনার মন্তব্য দেখে বোঝা যায় আপনি হয়তো পুরা ৩ পর্ব দেখেননি, বা ভালমতো বোঝেননি। আসলে উনার ভিডিও একটু কঠিন, ১বার দেখে অনেকেই বুঝতে পারে না।

৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৩১

কামাল১৮ বলেছেন: ভিডিও গুলো দেখলাম।আধুনিক ওয়াজ মনে হলো,আধুনিক চিন্তার প্রতিফলন মনে হলো না।

১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:০৮

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



তারমানে আপনি ওয়াজ বিরোধী, সেটা যতই আধুনিক বা যৌক্তিক হোক। অর্থাৎ আপনি বায়াসড, আপনার নিজস্ব চিন্তার বাহিরে আপনি বের হবেন না। তবে আমি যে কারো যৌক্তিক মতকে গ্রহণযোগ্য মনে করি যতক্ষণ পর্যন্ত আমি পালটা যুক্তি দিয়ে সেটাকে বাতিল করতে না পারি।
যাইহোক, আমি মনে করি সমায়ের সাপেক্ষে জীবজগতের কল্যনের জন্য তথ্য ভিত্তিক যৌক্তিক চিন্তাই আধুনিক চিন্তা। আপনি আধুনিক চিন্তা বলতে্ কী বোঝেন?

৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৫

কামাল১৮ বলেছেন: হাজার হাজার বছরের পুরানো ধর্মীয় চিন্তা কখনো আধুনিক হতে পারে না।সেটা যেকোন ধর্মই হোক।তথ্য,যুক্তির সাধে বৈজ্ঞানিক সত্যতা থাকতে হবে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:৫৬

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




এখানে কথা হচ্ছে মুলত বিদ্যমান কালচারাল কনফ্লিক্ট নিয়ে। তবুও আপনি যেহেতু প্রসঙ্গ তুললেন তাই বলি, বিজ্ঞান যতক্ষণ প্রমান না করতে পারবে ততক্ষণ কি তা গ্রহন করা যাবে না? ইসলামিক জীবনযাপনে উপকার বিষয়ে অনেক কিছুই আজ বিজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত। তাছাড়া আজ পর্যন্ত বিজ্ঞান যা যা প্রমান করেছে, তা তো আর একদিনেই করেনি, ধীরেধীরে করেছে। সুতারং সামনে বিজ্ঞানের অগ্রগতি হলে আরও অনেক কিছুই হয়তো প্রমানিত হবে।
তাছাড়া বিজ্ঞানে প্রমান করলেই সেটা সত্য এবং প্রমান না করলে মিথ্যা সেটাই বা কেন ধরে বসে আছেন? তারমানে আপনার চিন্তা তো মুক্ত নয়, বিজ্ঞানের কাছে বন্দী। কোনকিছু প্রমান হয়নি মানে সেটা মিথ্যা নাও হতে পারে। হতে পারে বিজ্ঞান সেটা প্রমান করার অ্যাবিলিটি অর্জন করতে পারেনি। আবার বিজ্ঞান কোন বিষয় প্রমান করলেই সেটাই সত্য নাও হতে পারে, পূর্বে প্রমান করা অনেক সত্যকেই বিজ্ঞান পরবর্তীতে আবার ভুল বলে প্রমানিত করেছে। আজ যেটা বিজ্ঞান প্রমান করায় আপনি সত্য বলে মেনে নিচ্ছেন, কাল বিজ্ঞান সেটাকে আবার মিথ্যা বলে প্রমান করতে পারে। এখনো পর্যন্ত বিজ্ঞানের সীমানা কেবল বস্তুগত জিনিসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। মানুষ চোখ দিয়ে দেখে, কিন্তু চোখ বন্ধ, ঘুমের মধ্যে আপনি দেখছেন আপনি বিভিন্ন রকমের কাজ করছেন। ধরুন কোন ব্যক্তি কখনো স্বপ্ন দেখেনি, বিজ্ঞানও আজ পর্যন্ত স্বপ্নকে প্রমান করতে পারেনি, তো কী দিয়ে তাকে স্বপ্ন প্রমান করাবেন? নিজ সন্তানের প্রতি মানুষের যে দরদ, অন্য শিশুর প্রতি তা নেই, কেন নিজের সন্তানের প্রতি টান থাকলেও অন্য শিশুর প্রতি তা নেই? বিজ্ঞান এর কি জবাব দেবে? ন্রিদ্রিষ্ঠ কারো প্রতি ভালবাসার কি ব্যখ্যা দেবে বিজ্ঞান? আরও এমন অনেক কিছু আছে যা প্রতিনিয়তই ঘটছে, কিন্তু কেন ঘটছে বিজ্ঞান তা আজও প্রমান করতে পারেনি। আসলে আত্মিক বিষয়গুলো প্রমান করার অ্যাবিলিটি বিজ্ঞান এখনো অর্জন করতে পারেনি। তারমানে এসবকে কি আপনি মিথ্যা বলবেন? কখনো বিজ্ঞানের অগ্রগতি হলে এসবের কারনও হয়তো বিজ্ঞান খুঁজে বের করতে পারবে?
বাইদ্যওয়ে, এই যে বছর বছর সাভারে ইট পাথরের উপর গিয়ে ফুল দেন, ২১ ফেব্রুয়ারী ঢাকা মেডিকেলের পিছনে ইট পাথরে ফুল দেন তাতে দেশের জন্য প্রান উৎসর্গ করা মানুষগুলোর কী কী উপকার হয়, এ ব্যাপারে বিজ্ঞান কী বলে? নববর্ষে বিভিন্ন জীব জন্তুর মুখোশ বানিয়ে মিছিল করলে কী কী কল্যান হয়? এ বিষয়েই বা বিজ্ঞান কী বলে?

জানি এখন অনেকেই আমাকে মৌলবাদী বানিয়ে দেবেন। আমি মনে করি যে বা যারা এসব করে তাদের এসব করার অধিকার থাকা উচিত, আবার যে করেনা, তার এসব না করারও অধিকার থাকা উচিত। প্রত্যেকের উচিত অপরের মতকে শ্রদ্ধা করা। কিন্তু জখনই অপরের মতকে শ্রদ্ধা না করে নিজের মতকে জোরপূর্বক চাপিয়ে দেওয়া হয় তখনি শুরু হয় কনফ্লিক্ট। ভিডিওটা হতে আমরা এই বিষয়টা বুঝতে পারি, কিন্তু আপনি বিষয়টা কোথায় টান দিলেন!

যাইহোক, আপনার আর মতের ভিন্নতা থাকতে পারে, আমাদের মধ্যে যৌক্তিক বিতর্ক হতে পারে, আপনি বা আমি কেউই জোরপূর্বক কারো উপর কিছু চাপিয়ে দিতে পারি না।

দয়া করে বোল্ডকৃত অংশের উত্তর দেবেন।

৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২৬

পাজী-পোলা বলেছেন: হাসাইলেন, অনেক নিজের মতে না গেলেই আমাদের সবারই এমন মনেহয় যে সে বোঝেনি।

১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ২:০৭

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




২য় পর্বে ১ মিনিট ১৯ সেকেন্ড হতে ৫ মিনিট ৪০ সেকেন্ড পর্যন্ত তিনি যা বলেছে, তাতে আপনি কি বুঝছেন একটু ব্যখ্যা দেন তো? যদি দিতে পারেন তাহলে মেনে নেব আপনি বুঝছেন।

১০| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৩৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমি ওই লোকের বেশকিছু ভিডিও দেখেছি, এই ভিডিও গুলো হয়তো অনেকদিন আগে দেখেছিলাম। প্রথম প্রথম উনাকে অনেক জ্ঞানী লোক মনে করতাম কিন্তু ইদানিং ভদ্রলোক'কে ঠিক কেন জানি আমার সাইকো সাইকো মনে হয়। আমি গভীরভাবে বুঝার চেষ্টা করি আসলে উনি কি বলতে চাচ্ছেন।

১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:৫৪

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




উনার সটাইলটাটাই এমন। তবে আমি মনে করি কে বলছে সেটা বড় কথা নয় কী বলছ সেটাই বড়।

১১| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৪৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: তবে উনার সেন্স অব হিউমার আমার খুব ভালো লাগে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



ওকে

১২| ১০ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১১:৫৩

রানার ব্লগ বলেছেন: আমি যেহেতু আরব না তাই আমি বাংগালী।

১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ৯:৫৫

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




ভিডিওটা দেখেছেন?

১৩| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১২:৫৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভিডিও ৩ টা দেখলাম।

আরব দেশে খ্রিষ্টান আছে ইহুদি আছে আবার মুসলমান আছে। এরা সবাই আরব সংস্কৃতি এবং কৃষ্টি ধারণ করে। অনেক বিষয় আছে যেটার সাথে ধর্মের সম্পর্ক নাই। সেগুলি মুসলমানরা পালন করতে পারবে। বাঙ্গালী সংস্কৃতিতে যে বিষয়গুলি ইসলামের সাথে যায় না সেগুলি থেকে দূরে থাকলেই আর কোন সমস্যা হওয়ার কথা না।

ব্রিটিশ আমলে বাঙ্গালী সংস্কৃতি যখন উন্নত হচ্ছিল তখন মুসলমানরা ছিল অশিক্ষিত এবং তারা পিছিয়ে ছিল। ফলে বাঙ্গালী সংস্কৃতির অনেক উপাদানে হিন্দু ধর্মের ছোঁয়া লেগেছে। মুসলমান হিসাবে আমাদের সেগুলি পরিহার করতে হবে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:১৬

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




ইহুদি, খৃষ্টাব্দ, মুসলমান সকলের মেটাফিজিক্যাল আইডিয়া একই ফলে একই সাংস্কৃতি লালনে তাঁদের মধ্যে কোন সমস্যা নেই। কিন্তু মুসলমান এবং হিন্দুর মেটাফিজিক্যাল আইডিয়া এক নয়। এমনকি দুই ধর্মের এমনো বিষয় আছে যা পরস্পর বিপরীত। যেমন তাঁদের মূর্তি পুজা মুসলিম ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক, আবার মুসলমান গরু কুরবানির দেয় তাদের ধর্মের সাথে সেটা সাংঘর্ষিক। আপনি রোজার ঈদে আপনার হিন্দু বন্ধুকে দাওয়াত দেন সে আসবে, কিন্তু কুরবানির ঈদে গরু যখন গরু কুরবানি দিচ্ছেন তখন যদি তাকে দাওয়াত দেন দেখবেন আপনাদের বন্ধুত্ব টিকবে কিনা সেটাই সন্দেহ। তারমানে আপনার ঈদ হিন্দুর কাছে কোন সমস্যা নয় সমস্যায় হলো গরু কুরবানির। একইভাবে পহেলা বৈশাখ মুসলমানের কাছে কোন সমস্যা নয়, সমস্যা হলো জীব জন্তু, দেব দেবীর মুর্তি বানিয়ে মিছিল করা, তারণ মুসলমানের সাথে মূর্তি বিষয়টা সাংঘর্ষিক। দেখুন আপনি যদি কোন হিন্দুকে কুরবানির ঈদে দাওয়াত দেন এই সেকুলার মোল্লারা আপনাকে খারাপ লোক বলবে, কারণ আপনি যেনেশুনে গরু কুরবানিতে কোন হিন্দুকে দকওয়াত দিতে পারেন না। কিন্তু মুসলমানের ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক সে বিষয় সেটাতে না গেলে বা সেটার বিরোধিতা করলে এই সেলুলার মোল্লারা আপনাকে মৌলবাদী সামপ্রদায়িক বলবে। অর্থাৎ সেকুলার মোল্লার কাছে একজন হিন্দুর ধর্মের সাথে সাংঘর্ষিক বিষয়টাতে না যাওয়ার অধিকার আছে, কিন্তি একজন মুসলমানের সেটা নাই।

১৪| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১:০৮

শ্রাবণধারা বলেছেন: মুসলমান হওয়া সত্ত্বেও আমি যে বাঙালী সে বিষয়ে কোন সন্দেহই নাই।

এই বিষয়ে কেউ যদি অহেতুক তর্ক করতে আসে তাহলে তাকে সম্পূর্নরূপে উপেক্ষা করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

ভিডিওটার প্রথম পর্বটার ৮-১০ মিনিট দেখলাম। ভালো লাগে নাই। এই লোকের ফালতু যুক্তিগুলোতো বটেই, তার বাংলা ইংরেজি মিশিয়ে কথা বলা, সবজান্তাসুলভ হাসি আমাকে পিনাকি রায় না কীজানি একটা লোক আছে তার কথা মনে করিয়ে দিল। "ইওরোপীয় সংস্কৃতি ভাষার উপরে নয় খ্রীষ্টিয় নৈতিকতার ভিতের উপরে রচিত" এটার উপর ভিত্তি করে মোসলমানের সংস্কৃতি মোসলমানি এটা একটা আজগুবি তত্ত্ব।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এক শতাব্দী আগে, ৭৬ শতাংশ আফ্রিকান ঐতিহ্যবাহী বা অ্যানিমিস্ট ধর্ম পালন করত, যেখানে মুসলিম এবং খ্রিস্টানরা সংখ্যালঘু ছিল। আজ আফ্রিকানদের মধ্যে ১৩ শতাংশ অ্যানিমিস্ট, বাকিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশ খ্রিস্টান এবং ২৯ শতাংশ মুসলিম। এখন এই ৫৭ শতাংশ খ্রিস্টান আফ্রিকানদের সংস্কৃতিকে কেউ খ্রীষ্টিয় সংস্কৃতি বলবে না।

বাঙালী মোসলমানের মোরাল কোড আর বাঙালী হিন্দুর মোরাল কোড ধর্ম পালনের কারনে ভিন্ন নয়। তাদের মিথলজি ভিন্ন, ধর্মীয় অনুষ্ঠান গুলো ভিন্ন। কিন্তু তাদের শৈশবের আকাশ-বাতাস-জল-হাওয়া আর প্রকৃতি একই, তাদের জীবনাচার-দারিদ্র-অবহেলা-উপেক্ষা একই। ভাষা-শিক্ষা-রবীন্দ্রনাথ-নজরুল-জীবনানন্দ-হুমায়ুন আহমেদ একই হওয়ার কারনে সংস্কৃতিও একই।

১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৪১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



কিছু ধর্মান্ধ আছে, যাদের ধর্ম সম্পর্কে পড়াশোনা নাই, জানেও না, কিন্তু ধর্মে বিশ্বাস করে। এদেরকে ধর্মের বিরুদ্ধে যখন এমন কোন প্রশ্ন করা হয় যেটার উত্তর পড়াশোনা না করার কারনে তাদের কাছে নেই, তখন তারা উক্ত প্রশ্নকারীকে শয়তান বলে বিদ্রুপ করে, অনেক সময় তাদের ধর্ম নষ্ট হবে ভেবে সেসব প্রশ্ন শুনতেও চায় না। এদের চিন্তা মূলত বন্দী। আপনার সাথে তাদের কেবল মতের পার্থক্য, কিন্তু মানষিক অবস্থান দুজনেরই এক। চিন্তা বন্দী, তাই পুরা ভিডিও দেখতে রাজি নয়।

দেখুন, মানুষের সাংস্কৃতি তার ভাষায় বাইপ্রডাক্ট নয়, তবে হ্যাঁ, ভাষা একটা ফ্যাক্ট। মানুষের সাংস্কৃতি তার মোরাল কোডের বাই প্রডাক্ট। অর্থাৎ কি করতে হবে সেটা আপনার ভাষা আপনাকে বলে দেয় না, বলে দেয় আপনার মোরাল কোড, এবং বাপনার মোরাল কোড আসে আপনার ধর্ম থেকে।
আরবরা একটা সময় কন্যা শিশুকে জীবন্ত কবর দিতো, সেগুলি এখন করে না, তারা মূর্তির আরাধনা করতো এখন করে না, এমন অনেক কিছুই তারা একসময় করতো এখন করে না, কারণ ইসলাম তাদের মোরাল কোড পরিবর্তন করে দিয়েছে।

যাইহোক, ফাহামের একটা কথা বেশে ছিল, আপনি কি বাংলায় বোকাচো* হবেন নাকি ফার্সিতে স্কলার হবেন? ফার্সিতে স্কলার হওয়াটা যদি বাংলায় বোকাচো* হওয়ার চেয়ে গ্লানিকর মনে হয়, তাহলে আপনার ক্ষতি যা হওয়ার হয়ে গেছে।

১৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪

রাজীব নুর বলেছেন: জটিলতা কুটিলতা আমার পছন্দ না।
আমি নিজে সহজ সরল মানুষ। সব কিছু সহজ সরল ভাবেই দেখি। বাঙ্গালী অবাঙ্গালী। অথবা মুসলমান বা হিন্দু ' মানুষ; কে এত ভাগ করার কি আছে? সারা বিশ্বের মানুষের একটাই পরিচয় হোক- ''মানুষ''।

১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:১১

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:





আপনার চিস্তা সুন্দর, কিন্তু অসম্ভব। বিদ্যমান বাস্তবতার সাপেক্ষে মানুষের মধ্যে ভাতৃত্ব স্থাপন করতে হবে, এজন্য সবার মতকে সম্মান দিতে হবে, নিজের মত অন্যরর উপর জোরপূর্বক চাপিয়ে দিতে গেলেই ভাঙনের সৃষ্টি হবে।

১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ বিকাল ৩:১২

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন: ভিডিওটা দেখেছেন?

১৬| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১৬

শ্রাবণধারা বলেছেন: লেখক বলেছেন: "যাইহোক, ফাহামের একটা কথা বেশে ছিল, আপনি কি বাংলায় বোকাচো* হবেন নাকি ফার্সিতে স্কলার হবেন?"

জি জনাব, জ্ঞানী লোকের জ্ঞানী কথা! আপনাকে সেলাম, আর আপনার স্যার ফাহম স্যারকে ডাবল সেলাম।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৫০

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:


বুঝলাম

১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:২৫

নিমো বলেছেন: ভাইজান পোস্টটা বাংলায় কেন ? মুসলিমের ভাষাতো বাংলা হওয়ার সুযোগ নাই আপনি ও আপনার সুযোগ সন্ধানী গুরুর মতে ? বাঙ্গালির কথা বাদ দেন আরব থেকে শুরু করে সবাইই আগে জাতির পরিচয়ই রাখে, ধর্মীয় পরিচয় না। এমনকি ফিলিস্তিনিরাও আগে ফিলিস্তিনি পরে মুসলিম। আফগানিস্তান, পাকিস্তানিরাও আগে জাতি পরে মুসলিম। তালিবানরাও নিজেদের তালিবান পরিচয়টাই বঠড় করে দেখে। লেখা টা পড়ুন, আপনার ও গুরুর ঘটে কিছু ঢুকবে ।ভালো হয় সৈদয় মুজতবা আলীর বই পড়ুন। কাজে আসবে। উনি তূলনামূলক ধর্মতত্ত্বে পিএইচডি ছিলেন। ফার্সিতে স্কলার না হয়ে, বাংলায় বোকাচো* হন।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৪৮

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




আপনি ভিডিওটা আবার দেখুন, কয়েকবার দেখুন তাহলেই বুঝতে পারবেন। আফগানদের আফগানি হওয়া, ফিলিস্তিনের মানুষের ফিলিস্তিন হওয়া, পাকিস্তানিদের পাকিস্তানি হওয়া তাদের মোরাল কোডের সাথে সাংঘর্ষিক নয়। কিন্তু ফাহামের বর্ননা মতে মুসলমানের বাঙালি হওয়াটা তার মোরাল কোডের সাথে সাংঘর্ষিক। আফগান, পাকিস্তান, ফিলিস্তিন এদের সাংস্কৃতি তাদের মেটাফিজিক্যাল জার্নিতে সহায়ক। কিন্তু বাঙালী সাংস্কৃতির অনেককিছুই মুসলমানের মেটাফিজিক্যাল জার্নিতে যায় না। বাঙালী সাংস্কৃতি গড়ে উঠেছে হিন্দু মোরাল কোর্ডের উপর, ফলে ফলে এটা হিন্দুর মেটাফিজিক্যাল জার্নিতে সহায়ক, তাই হিন্দুরা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে বাঙালী সাংস্কৃতি ধারণ করতে পারে কিন্তু মুসলমানদের ক্ষেত্রে দেখবেন অনেক কিছুতেই অনিহা আছে। আপনাকে সেটা আমলে নিতে হবে, কালচারাল এলিটদের সেটা আমলে নিতে হবে। সেটা আমলে না নিয়ে জোরপূর্বক চাপিয়ে দিতে গেলে ঝামেলা বাঁধবে, ভাঙনের সৃষ্টি হবে। এবং বর্তমানে মূলত সেই ঝামেলাই সৃষ্টি হচ্ছে ফলে জাতীয় সম্প্রতি রক্ষা সম্ভব হচ্ছে না।

১৮| ১১ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ১০:২০

জ্যাকেল বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: মুসলমানরা নিজেরাই দাবি করে,আমি আগে মুসলমান পরে বা বাঙ্গালী।বাঙ্গালী হতে পারে তবে মুসলমান বাঙ্গালী।

মানুষ পরিচয় আসবে সবার আগে। এর পরে আপনার পরিচয় হতে পারে গোত্রভিত্তিক/বর্ণ ভিত্তিক/কর্মভিত্তিক/ধর্ম ভিত্তিক কিন্তু মানুষ পরিচয়কে ছাপিয়ে কোন পরিচয়ই গ্রহণীয় নহে। This is general concept.

তাই বলে জেনারালািজ করলে সেটা হবে ছল চাতুরি করে ব্লগার/পাঠক মহল-কে ভুল বুঝানো। মিঃ কামাল বলতে চাইতেছেন সকল মুসলমানই একই কনসেপ্ট নিয়ে থাকে। উহা হইতেছে এক প্রকার ফেলাসি।

মিঃ কামাল প্রায় সময়ই লজিক্যাল ফেলাসি করে লোকদের ভুল বুঝাতে সচেষ্ট থাকেন। This is like দুর্জন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:২৭

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:




দেখুন হিন্দুর বাড়িতে কোন মুসলমান গেলে আলাদে করে বসতে দেয়, এটা নিয়ে কালচারাল এলিট কিছু বলবে না। কিন্তু ১৬ ডিসেম্বর বা ২১শে ফেব্রুয়ারী ইট বালু দিয়ে বানানো একটা অবকাঠামোকে ফুল না দিলে মুসলমানকে মৌলবাদী বলে গালি দেবে। এদুটো বিষয়ই কিন্তু ধর্মীয় কারণে ঘটছে, অথচ আপনি একটার ক্ষেত্রে চুপ এবং অন্যটার ক্ষেত্রে সরব কেন? এখানেই সমস্যা হয়। বাঙালী সাংস্কৃতি গড়ে উঠেছে হিন্দু মোরাল কোডের উপর ভিত্তি করে, ফলে বাঙালী সাংস্কৃতি পালন হিন্দুর মেটাফিজিক্যাল জার্নিকে বাধাগ্রস্ত তো করেই না বরং সেটা হিন্দুর মেটাফিজিক্যাল জার্নিকে এগিয়ে নেয়। আবার যেহেতু বাঙালী সাংস্কৃতি হিন্দু মোরাল কোডের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে তাই এখানে কিছু কিছু বিষয় মুসলমানের মেটাফিজিক্যাল জার্নিকে বাঁধাগ্রস্থ করে, ফলে সে সেটা স্বতঃস্ফূর্তভাবে পালন করতে পারে না, কিন্তু সেটা যখন তার উপর চাপিয়ে দেয়া হয় তখন সে বিষয়টা মেনে নিতে পারে না, আর তখনই শুরু হয় দ্বন্দ্ব।
দেখবেন অনেক মুসলমান ১৬ ডিসেম্বর বা ২১ ফেব্রুয়ারীতে ফুল দিতে সাভার বা ঢাকা মেডিকেলে যায় না। কেন যায় না জানেন? কারণ তার মোরাল কোড বলে সেটা তার মেটাফিজিক্যাল জার্নিতে সহায়ক না। তার মানে এই না যে তিনি শহিদদের শ্রদ্ধা করেন না, তিনি শহিদের আত্মারা শান্তির জন্য দোয়া করাটা তাদের প্রতি ভালোবাসা জানানোর পথ মনে করেন। কিন্তু হিন্দুর পক্ষে একটা বিমূর্ত বিষয়কে মূর্ত বানিয়ে তাতে ফুল দেয়াটা মোটেও সমস্যার নয়, বরং তার মোরাল কোডই তাকে এটা করতে বলে, যে মোরাল কোড তার ধর্ম তাকে দেয়। তাই স্বতঃস্ফূর্তভাবেই তিনি সেটা করতে পারে। ফাহাম আবদুস সালাম কাউকেই বাদ দেননি, তিনি বলছেন, হিন্দুর হিন্দুত্ব, এবং মুসলমানের মুসলমানিত্ব বাদ দিয়ে সমাজে টলারেন্স বৃদ্ধির চেষ্টা সফল হবে না। উভয়কেই উভয়ের মোরাল কোডকে সম্মান দিতে হবে, তবেই সম্প্রতি রক্ষা সম্ভব

১৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১০:৫২

রানার ব্লগ বলেছেন: ওই সব প্রপাগন্ডা টাইপ ভিডিও দেখে সময় নষ্ট করার ইচ্ছা নাই । নিজের জাতিসত্বা নিয়ে আপনার যদি বিন্দুমাত্র সন্দেহ থাকে বিদায় হন এই দেশ থেকে । দুস্টু গরুর থেকে শূন্য গোয়াল ঢের ভালো ।

১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬

প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:



ধর্মান্ধ যেমন তার ধর্ম ছাড়া অন্যকোন বিষয়ে জানতে বা পড়তে সাহস পায় না, কি জানি তার ধর্ম নষ্ট হয়ে যায় কিনা! সেকুলারঅন্ধ সেকুলারও তেমন এমন কোন কিছু জানতে চায় না যেটা তার চিন্তাকে চ্যালেঞ্জ করে। উভয়েই চিন্তাই বন্দী। মুক্ত চিন্তা মানে সবকিছুকে জানার চেষ্টা করা, নির্মোহ ভাবে তা চিন্তা করা

২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৯:৩৪

নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: আফগানদের আফগানি হওয়া, ফিলিস্তিনের মানুষের ফিলিস্তিন হওয়া, পাকিস্তানিদের পাকিস্তানি হওয়া তাদের মোরাল কোডের সাথে সাংঘর্ষিক নয়।
আপনার তাই ধারণা। হাসালেন। এই দেশগুলোতে ভাষা, জাতি ও সংস্কৃতিগত বৈচিত্র নিয়ে জানলে এই অদ্ভূত মন্তব্যটা করতেন না। আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের বন্দুক সংস্কৃতি মোরাল কোডের সাথে যায় বলতে চাইছেন ? ইরান শাহনামা ও নওরোজ চালাতে পারলে, বাঙ্গালির সমস্যা হয় কেন ? খুঁজলে প্রতিটা ইসলাম প্রধান দেশেই এমন অনে কিছু পাওয়া যাবে ? যত দায় কি কেবল বাঙ্গালির ? আপনার বলা মোরাল কোডের উৎস কোথায় ? ইসলামের ইতিহাসটা আদৌ পড়েছেন ? নাকি ফাহামই একমাত্র উৎস ?

লেখক বলেছেন: সেটা আমলে না নিয়ে জোরপূর্বক চাপিয়ে দিতে গেলে ঝামেলা বাঁধবে, ভাঙনের সৃষ্টি হবে। এবং বর্তমানে মূলত সেই ঝামেলাই সৃষ্টি হচ্ছে ফলে জাতীয় সম্প্রতি রক্ষা সম্ভব হচ্ছে না।
কোথায় কে কী চাপিয়ে দিচ্ছে জনাব? একটু ঝেড়ে কাশুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.