নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্যিস মধ্যযুগে (ইউরোপীয়দের ভাষায় অন্ধকার যুগ) ভারত মুসলিম শাসনে ছিল, অন্যথায় আজ সনাতন ধর্মের কোন চিহ্ন থাকতো না। শক্তিশালী মুসলিম শাসনের কারণে মধ্য যুগে ইউরোপের পক্ষে ভারত উপমহাদেশে নজর দেয়ার শাহস হয়নি। আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, এবং আফ্রিকার দিকে তাকালেই বিষয়টা স্পষ্ট হয়। সেসব জায়গায়ও নিশ্চই কোন না কোন সনাতন ধর্ম ছিল, কিন্তু আজ সেখানে খৃষ্ট ধর্মের বাহিরে বলার মতো কোন ধর্ম নেই! যদি মুসলিমরা ভারতে না আসতো, তবে ভারতে ইউরোপীয়দের আগমন ঘটতো এবং আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া, আফ্রিকার মতো ভারতীয় সনাতন ধর্মও হারিয়ে যেত। কারণ সে সময়ে খৃষ্ট ধর্ম গ্রহণ না করলে রাষ্ট্র হতে বের করে দেয়া বা গর্দান নেয়ার মতো কাজ রাষ্ট্রীয়ভাবে ডিক্রি জারি করে করার ইতিহাস রয়েছে। জীবন বাঁচতেই ভারতীয়দের খৃষ্ট ধর্ম গ্রহন করতে হতো। এখন প্রশ্ন করতে পারেন ব্রিটিশরা তো দুইশো বছর শোষন করেছে, তবুও তো ভারতীয় সনাতন ধর্ম টিকে আছে। দেখুন সময়টা লক্ষ্য করুন, আমি প্রথমেই মধ্যযুগের কথা বলেছি। ব্রিটিশরা যখন ভারত দখল করে শোষন করতে শুরু করলো, তখন অলমোস্ট মধ্য যুগ কেটে গিয়ে আধুনিক যুগ পদার্পণ করে ফেলেছে। সে সময়ে রাষ্ট্রীয় ভাবে ডিক্রি জারি করে দেশ ছাড়া বা গর্দান নেয়ার মতো অবস্থা ছিল না। ততোদিনে ইউরোপিয়ানরা মধ্যযুগের আলোকিত মুসলিম সভ্যতা হতে জ্ঞান বিজ্ঞানের আলো গ্রহণ করে নিজেরা সভ্য হওয়ার পথে এগিয়ে যাচ্ছে। ঐ সময়ে তারা দেশ ছাড়া করানো বা গর্দান নেয়ার ভয় দেখিয়ে খৃষ্ট ধর্ম প্রসারের পরিবর্তন মুসলমানদের অনুকরণে খৃষ্ট ধর্মের প্রচার শুরু করলো, পাশাপাশি অর্থের বিনিময়েও খৃষ্ট ধর্মের প্রচার করতে লাগালো।
হায়রে দূর্ভাগা, যাদের জন্য রক্ষা পেল তাদেরকেই আজ শত্রু বলে গণ্য করছে। এর অবশ্য কারণ আছে, যেহেতু আজকের ভারতীয় হিন্দু-ত্ব-বাদী রাজনীতির বুদ্ধিবৃত্তিক ভিত্তি শোষক ইউরোপীয়দের সিলসিলা হতে গড়ে উঠেছে, সুতরাং ইউরোপীয়দের প্রতিপক্ষই ভারতীয় হিন্দু-ত্ব-বাদী রাজনীতির প্রতিপক্ষ হবে এটাইতো স্বাভাবিক। অথচ ব্রিটিশ শোষনের পূর্বের শত শত বছরের মুসলিম শাসনে মুসলমান কখনই হিন্দুদের প্রতিপক্ষ ছিল না।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:০৬
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
এখানে মূলত ইউরোপীয়দের জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত, এবং মুসলমানদের কারণে ভারতীয় সনাতন ধর্ম রক্ষা পেয়েছে,এটাই তুলে ধরা হয়েছে। কে আগে এলো, কে পরে এলো, কোনটা বাড়ছে সেটা আলোচনা করা হয়নি। বিশ্বের জনসংখ্যা বাড়ছে, সে হিসেবে ধর্মহীন মানুষের সংখ্যাও বাড়ছে। কিন্তু শতকরা হারে ধর্মহীনের হার কমছে। যুক্তরাষ্ট্রের পিউ রিসার্চ সেন্টারের রিপোর্ট পইড়েন, তাহলেই জানতে পারবেন।
২| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কিছু পোস্ট করার আগে একটু পড়ালেখা করে নেবেন। নাহলে লোকে অশিক্ষিত বলবে। শিরোনাম, ছবি কী দিয়েছেন আর লিখছেন কী নিয়ে?
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৯:৫৩
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
হু, শিরোনাম এবং ছবির সাথে ভিতরের লেখার মিল নাই। ইচ্ছে করেই এমনটা লেখা। দুটো বিষয় আলোচনা হলো আরকি
৩| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৯
Pha বলেছেন: আমি আপনার পোস্টের সাথে লেখার গতি পেয়েছি। মি: তুর্য পাচ্ছেন না। আপনার আরেকটু বিশ্লেষন করার দরকার ছিল বৈ কি।
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:০৭
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
যা অল্প কথায় বলা যায় তা বড় করার প্রয়োজন মনে করিনি
৪| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ৮:১১
শ্রাবণধারা বলেছেন: এই সব কি লেখেন?
০৫ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:০৮
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
যা পড়েছেন তাই
৫| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:৪৯
রানার ব্লগ বলেছেন: নাহ ব্লগে আর আসবো না। এমন হাইথট লেখা পড়ে বেক্কল না হয়ে দুই পাতা জোকস পড়ে নিজেরে বুদ্ধিমান ভাবাই নিজের জন্য সেইফ জোন।
৬| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:০৯
নিমো বলেছেন: মুঘল, অটোমান, খলজির মত ডাকাতগুলো সহ ইসলামের ইতিহাসের খিলাফত নামক রাজতন্ত্রগুলো, যাদের হাতে লেগে আছে ভাই হত্যার কলঙ্ক এবং ক্ষমতাই যাদের মূল লক্ষ্য, তারা মুসলিম ঠিক কোন যুক্তিতে ? নাকি এগুলোই মুসলিম হবার শর্ত!
৭| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৩:০৭
লিখন২০১৬ বলেছেন: বাহে শেকাছিনা বানাম ঠিক কইরা লিখেন কয়া দিলাম।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:১২
কামাল১৮ বলেছেন: আকবরের প্রধান সেনাপতিই ছিলো হিন্দু।একমাত্র জাহাঙ্গীর ছাড়ে বাকিরা ধর্ম কর্ম করতো বলে মনে হয় না।অনেকেই ছিলো শিয়া মুসলিম।প্রধান কাজ ছিলো ভাইদের হত্যা করা।যেটা ইসলামে নিষেধ।
খৃষ্টান ধর্ম প্রসার লাভ করে রোমান সম্রাটদের দ্বারা।তখন ইসলামের নাম নিশানাও ছিলো না।বর্তমান বিশ্বে খৃষ্টান ৩২% মুসলিম ২৪%ধর্মহীন ১৬%ধর্মহীন বাড়ছে দ্রুত।