নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রবাসে বাংলাভাষী

শফিকইসলাম

ঘর কুনো ছেলেটি আজ প্রবাসী। কেটে যাচ্ছে দিন,মাস, বছর। কিন্তু মানসপটে বঙ্গভূমি। সত্যকে সর্বদাই স্বাগতম মিথ্যা বড্ড অপছন্দনীয়।

শফিকইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিঙ্গাপুরে বাংলার গ্রহনযোগ্যতা বাড়ছে তার পরও বলছি - হে ৫২’র ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহনকারী, আপনারা আমাদের ক্ষমা করুন।

১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৭:১৯





ছবিটা দেখেই খুব ভাল লাগছিল তাই শেয়ার না করে পারলাম না। সিঙ্গাপুরে ইংরেজির ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। অন্য ভাষা গুলো হল চাইনিজ , মালয় এবং তামিল। বাঙালি অধ্যুসিত এলাকায় বাংলায় লিখা কিছু কিছু নোটিশ বোর্ড চোখে পড়ত। যার অধিকাংশই ইংরাজিতে যা বুঝাতে চাইছে তার সাথে মিলত না । হয়তো বাংলা কিবোর্ড ছিলনা বা ব্যবহার জানত না। এখন মুস্তফা শপিং সেন্টার ছাড়াও বেশ কিছু যায়গায় বাংলায় ব্যানার সাইনবোর্ডের দেখা মেলে। কর্ম ক্ষেত্রে বাংলাদেশী শ্রমিকদের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে আমরা বাংলায় বুকলেট, নিরাপত্তা সংক্রান্ত নিয়মনীতি প্রকাশ ও বিতরন করতাম। সিঙ্গাপুরের মানব সম্পদ মন্ত্রনালয়ও অনেক প্রকাশনা মূল ৪ ভাষার পাশাপাশি বাংলায় প্রকাশ করে আসছে।

সিঙ্গাপুরে ৩ টি কোম্পানি ফোন নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে। ছবিটা একটা মোবাইল কোম্পানির বিজ্ঞাপন। এর আগে কোন বাসে বাংলায় কোন বিজ্ঞাপন চোখে পরেনি। এতেই প্রমান করে যে এদেশে বাংলার গ্রহন যোগ্যতা বাড়তেছে। একজন বাংলাভাষী প্রবাসি হিসেবে বিদেশে বিদেশিদের বাংলা ভাষার ব্যবহার দেখে খুশি না হবার কোন ঊপায়ই নাই। হতে পারে এটা তাদের ব্যবসার উদ্দশ্যে করা হয়েছে কিন্ত তাতে কি, আমার মায়ের ভাষা, আমার ভাষা



কষ্ট হয় যখন বাংলা রেডিওতে তথাকথিত জকি’রা বাংলার ১২ টা বাজায়, যখন দেখি বাংলাদেশে বসবাস করে বাংলা, হিন্দি আর ইংরেজি মিশিয়ে কি এক অদ্ভুত ভাষা বলে। রাগ হয় যখন আমরা প্রবাসে বসে যখন একটি বাংলা চ্যানেলের জন্য হাতরে মরি আর বাংলাদেশের ঘরে ঘরে হিন্দি সিরিয়ালের দামামা বাজে।

তখন বলতে হয় - হে ৫২’র ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহনকারী, আপনারা আমাদের ক্ষমা করুন।ছবিটা দেখেই খুব ভাল লাগছিল তাই শেয়ার না করে পারলাম না। সিঙ্গাপুরে ইংরেজির ব্যবহার সবচেয়ে বেশি। অন্য ভাষা গুলো হল চাইনিজ , মালয় এবং তামিল। বাঙালি অধ্যুসিত এলাকায় বাংলায় লিখা কিছু কিছু নোটিশ বোর্ড চোখে পড়ত। যার অধিকাংশই ইংরাজিতে যা বুঝাতে চাইছে তার সাথে মিলত না । হয়তো বাংলা কিবোর্ড ছিলনা বা ব্যবহার জানত না। এখন মুস্তফা শপিং সেন্টার ছাড়াও বেশ কিছু যায়গায় বাংলায় ব্যানার সাইনবোর্ডের দেখা মেলে। কর্ম ক্ষেত্রে বাংলাদেশী শ্রমিকদের সচেতনতা বৃদ্ধি করতে আমরা বাংলায় বুকলেট, নিরাপত্তা সংক্রান্ত নিয়মনীতি প্রকাশ ও বিতরন করতাম। সিঙ্গাপুরের মানব সম্পদ মন্ত্রনালয়ও অনেক প্রকাশনা মূল ৪ ভাষার পাশাপাশি বাংলায় প্রকাশ করে আসছে।

সিঙ্গাপুরে ৩ টি কোম্পানি ফোন নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে। ছবিটা একটা মোবাইল কোম্পানির বিজ্ঞাপন। এর আগে কোন বাসে বাংলায় কোন বিজ্ঞাপন চোখে পরেনি। এতেই প্রমান করে যে এদেশে বাংলার গ্রহন যোগ্যতা বাড়তেছে। একজন বাংলাভাষী প্রবাসি হিসেবে বিদেশে বিদেশিদের বাংলা ভাষার ব্যবহার দেখে খুশি না হবার কোন ঊপায়ই নাই। হতে পারে এটা তাদের ব্যবসার উদ্দশ্যে করা হয়েছে কিন্ত তাতে কি, আমার মায়ের ভাষা, আমার ভাষা



কষ্ট হয় যখন বাংলা রেডিওতে তথাকথিত জকি’রা বাংলার ১২ টা বাজায়, যখন দেখি বাংলাদেশে বসবাস করে বাংলা, হিন্দি আর ইংরেজি মিশিয়ে কি এক অদ্ভুত ভাষা বলে। রাগ হয় যখন আমরা প্রবাসে বসে যখন একটি বাংলা চ্যানেলের জন্য হাতরে মরি আর বাংলাদেশের ঘরে ঘরে হিন্দি সিরিয়ালের দামামা বাজে।

তখন বলতে হয় - হে ৫২’র ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহনকারী, আপনারা আমাদের ক্ষমা করুন। ..

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪

শফিকইসলাম বলেছেন: ????

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.