![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার বাঁশি
শুনতে কি পাও?
সেদিনও সবাই শুনেছিল,
মেয়র ,সভাসদ ঝাড়ুদার,
রাস্তার পাশের দোকানী,
বৃদ্ধ, যুবা,বালক,
ছাপোষা কেরানী, গৃহিনী।
সকলেই শুনেছিল,দেখেওছিল
নৃত্য রত শিশুদের
স্নেহমাখা দৃষ্টিতে উপভোগও করেছিল কেউ;
কেউ কেউ হেসে গড়িয়ে পড়েছিল।
মেয়র সাহেব স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে ভেবেছিল;
যাক আপদ বিদায় হল।
ইদুর ! ইদুরের উপদ্রবে অতিষ্ঠ।
বাড়ি ঘর,দোকান,রাস্তাঘাট ইদুরের হাতে জিম্মি
তিষ্ঠানো দায়।
সকলের মুখে শুধু হায়!আর হায়!
কি এর উদ্ধারের উপায়?
লোকটাকে প্রথম দেখায়
অদ্ভুত যদিও লেগেছিল
স্বার্থের জন্য মানিয়ে নিতে হয়
অনেক সময়।
চুক্তিটা যদি ও বেশি কিছু নয়।
তবু ভীনদেশী ঠকিয়ে নিতে পারলে
পকেটটা ভারী রয়।
বাঁশিবেজে উঠতেই ইদুরেরা ঝাঁকে, ঝাঁকে,
শিশুদের দলের মত নিয়ে কোলে কাখে;
নৃত্য করতে করতে পিছু নিয়েছিল।
ব্যপারটা যেন এতো ই সহজ।
গাধার মগজ!
পারিশ্রমিক চড়ামূল্যে
পরিশোধও দিতে হবে বাহুল্যে;
নগর রক্ষক গদিটার মজবুত
ভিত্তি স্হাপন;
চিরস্থায়ী আসন?
নগর বাসী
হ্যামিলনের বাঁশি
হুশিয়ারে আসি
শুনতে কি পাও?
আজ প্রতিবন্ধি শিশুটি ছাড়া কেউ
কোথাও নেই।
মনুষ্যত্ব বিহীন শ্মশানে
পরিনত দিন অবসানে।
প্রশ্নঃদায়ভার কাদের?
অসচেতনতা আমাদের!
দায়িত্বশীলতা বড়দের!
মনে মনে মননশক্তির বিকাশ
সম্মোহিত করে শিশুদের অন্তরস্বত্বা গ্রাস।।
------Rab Ah✍️
---২৪শে--জানুয়ারী --২০২৪ইং
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=10231128451779165&id=1367978020&mibextid=Nif5oz
©somewhere in net ltd.