![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজেকে এখনও ঠিক মতো জানতে পারিনি।
অন্ধকার যতো গভীর হোক তাকে দূর করার জন্য সামান্য একটু আলোর ঝলকানিই যথেষ্ট। আজকাল পরিচিত জনের অনেকের মাঝেই নিজেকে অমাবস্যার অন্ধাকারে আচ্ছাদিত করার প্রয়াস লক্ষ্য করছি। অর্থাৎ তারা চোখ কান খোলা রেখে মহাবিশ্বকে অলৌকিক এবং স্বচালিত বস্তু হিসাবে গণ্য করছে। তাদের মতে সৃষ্টিকর্তা বলে কিছু নেই, পৃথিবীর সবকিছু এক মহাজাগতিক শক্তির প্রভাবে চলছে। স্টিফেন হকিং অথবা অন্য কোন নাস্তিক এর থিওরী কিংবা নিজেদের মনগড়া বিশ্বাস তাদের আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে রেখেছে। আপনি খেয়াল করলে দেখবেন এরা খুব গোড়া প্রকৃতির এবং বিশ্বাসীদেরকে বলে মৌলবাদী। নিজেরা বলবে যুক্তিতে আসেন, আপনাকে সৃষ্টিকর্তার অস্তিত্বহীনতার প্রমাণ দিয়ে দিচ্ছি কিন্তু বিপরীতে তারা নিজেরা কোন যুক্তি গ্রহণ করবে না। যুক্তিতে না পারলে আপনাকে গোড়া বলে আপনার থেকে শত হাত দুরত্ব বজায় রাখবে।
যারা সকল কিছুতে হুঁ হুঁ টাইপ মানষিকতার অধিকারী তাদের সাথে এদের জমে ভালো। কারন তাদের কেউ এদের সাথে তর্ক করতে চায় না। আবার আমাদের মাঝেও এরকম অনেকেই আছে যারা এদের সাথে তর্ক করতে নারাজ। কেউ কেউ বলে থাকেন, যারা সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস করে না তারা নাকি গভীর জ্ঞানের অধিকারী হয়ে থাকে। তাই তাদের সাথে তর্ক করা অযৌক্তিক। বিশ্বাস করেন আর নাই করেন, একবার মুখ খোলে এদের কথার প্রতিবাদ করুন দেখবেন এরা পালানোর পথ খুঁজে পাবে না। কারন আমি আগেই বলেছি অন্ধকার যতো গভীর হোক তাকে দূর করার জন্য সামান্য একটু আলোর ঝলকানিই যথেষ্ট।
বর্তমান সময়ে নাস্তিক্যবাদ মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ছে। আগে এটা শুধুমাত্র সমাজের উচ্চশ্রেণীর একটা ফ্যাশন ছিলো। অথচ এখন গ্রামেও দেখলাম সামান্য একটু পড়াশোনায় ভালো হলেও নিজেকে নাস্তিক বলে দাবি করছে। কারন নাস্তিক্যবাদ এখন মডার্ণ কালচার। কিছু লোক এই কালচারে আপগ্রেড হওয়াটাকেই যুক্তি তর্কের উর্ধ্বে নিজেদের ধ্যান জ্ঞান মনে করছে। এই কালচারে আপগ্রেড হওয়ার সুযোগ দেওয়ার আগে তাদের মনের অন্ধকারটুকু দূর করা জরুরী। কারন ধর্ম একটা সুন্দর পথ, আমরা কেউ চাই না আমাদের প্রিয়জনগুলো এই পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে যাক।
বিজ্ঞান মনষ্ক নাস্তিকদের বলছি, বিজ্ঞানের কোন থিওরী দীর্ঘদিন একই রকম থাকে না। বিখ্যাত কিছু কিছু বিজ্ঞানীর একটা করে ভুল থিওরী কয়েক হাজার বছর পর্যন্তও স্থায়ী ছিলো। সুতরাং আজকের স্টিফেন হকিং এর থিওরী আগামী একশত বছর পরে ঠিক থাকবে এটার নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবে না। যদি হাজার বছর পরেও বিজ্ঞান সৃষ্টি কর্তার অস্তিত্ব প্রমাণ করে তখন কিন্তু আপনি নিজেকে শোধরানোর সময় পাবেন না। সুতরাং এটাই উপযুক্ত সময় সঠিক পথকে বেছে নেওয়ার। কারন ধর্ম কোন অন্ধ বিশ্বাস না, ধর্ম হলো পৃথিবীর সেরা বিজ্ঞান।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২০
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ইসলাম এবং ইসলামের মূল চালিকাশক্তি কোরআন মাজিদকে রক্ষা করার দায়িত্ব আল্লাহ তা'আলা নিজে নিয়েছেন। সুতরাং ইসলামের বিধান সারা জীবন একই রকম থাকবে এটাই স্বাভাবিক। বিশ্বাসী কিংবা অবিশ্বাসীদের জন্যও এখানে হেদায়াতের আলো রয়েছে। যদি তারা সেই গোত্রের না হয়ে থাকে যাদের অন্তরে আল্লাহ অবিশ্বাসের সিল মোহর লাগিয়ে দিয়েছেন।
২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১৫
আলী আকবার লিটন বলেছেন: বিশ্বাসে মুক্তি অবিশ্বাসে শুধুই অস্থিরতা...
লেখকের প্রতি শুভ কামনা রইলো
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: সহমতের জন্য অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই
৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৫৯
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ধর্ম কোন অন্ধ বিশ্বাস না, ধর্ম হলো পৃথিবীর সেরা বিজ্ঞান।
ভীষন ভালো লাগা একটি পোষ্ট
ঠিক যেনো মনের কথাগুলো স্বীয় মুন্সিয়ানায় চমৎকার গুছিয়ে লিখেছেন
ভক্ত হয়ে গেলুম মশাই
ভালো থাকবেন
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: সহমতের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকবেন।
৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩
চলন বিল বলেছেন: ধর্ম তো অনেকগুলো। কোনটা সত্যি ধর্ম?
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: অবশ্যই ইসলাম। কারন ধর্ম হলো একটা জীবন ব্যবস্থা, নীতি, শৃঙ্খলা এবং পথনির্দেশনা। আপনি জীবন যাপনের প্রত্যেকটি বিষয়ের পরিপূর্ণ দিক নির্দেশনা ইসলাম থেকে পাবেন। ইসলামকে বলা হয় পূর্ণাঙ্ক জীবন ব্যবস্থা। সুতরাং আপনার মন এবং মস্তিষ্ক দিয়ে ইসলামকে যাচাই করে ইসলামকে বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬
মামু১৩ বলেছেন: "বর্তমান সময়ে নাস্তিক্যবাদ মহামারীর মতো ছড়িয়ে পড়ছে। "---মানতে পারলাম না। ধর্মান্ধতাই মহামারীর মত বিস্তার লাভ করছে। ধর্মের নামে কুপিয়ে হত্যা স্বাভাবিক ঘটনা তো বটেই, বোমা বিষ্ফোরনে প্রতিদিন ডজন ডজন মানুষ মেরে ধর্মকে মহান করছে। শত মতে বিভক্ত ধর্ম এখন আর প্রগতির বাহন নয়, বরং প্রগতির অন্তরায়।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: নাস্তিকতা এবং এন্টি-ইসলামিক এক্টিভেটি দুটো কিন্তু একই ব্যাপার না। আপনি সৃষ্টিকর্তাকে বিশ্বাস না করলে কোন সমস্যা নেই কিন্তু অপরের বিশ্বাসে আঘাত করার অধিকা রতো আর আপনাকে দেওয়া হয়নি। তাছাড়া কোন ধর্ম কি এটা বলে গেছে যে কুপিয়ে মানুষ মারতে হবে। যারা এগুলো করেছে তারা নিজেদের মানষিকতা থেকে করেছে। এখানে ধর্মকে ডেকে আনা অযৌক্তিক। তাছাড়া প্রত্যেকটি হত্যাকান্ডকে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড হিসাবে অভিহিত করা হয়েছে। এটাকে কেন ধর্মীও ভাবে চিন্তা করছেন? ধর্মকে যদি আপনি অপব্যবহার করেন তাহলে সেটা ধর্মের দোষ নয়। আলফ্রেড নোবেল ডিনামাইট আবিষ্কার করেছিলো উপকারের জন্য কিন্তু মানুষ সেটাকে খারাপ কাজে ব্যবহার করলো। ডিনামাইটের কি দোষ বলেন? দোষ তো মানুষের। সুতরাং যে কোন কাজে ধর্মকে ডেকে আনা বোকামী।
নাস্তিক্যবাদ বর্তমানে এটা ফ্যাশন। নাহলে এমন কেন হবে যে কেউ নিজেকে নাস্তিক বললো অথচ এটা বলতে পারলো না সে কেন নাস্তিক। তাছাড়া ধর্ম হলো বিশ্বাস সেটাকে অন্ধ বিশ্বাস বলাটা ঠিক নয়। কারন এখানে ধর্মকে সঠিক মানদণ্ড দিয়ে বিচার করার সুযোগ প্রত্যেকের রয়েছে।
৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৭
শেখ খালিদ বলেছেন: অবশই ইসলাম, কারন কুরআন ই কিয়ামত এর আগ পর্যন্ত আল্লাহ ই রক্ষা করবেন(যা এখন পর্যন্ত শুদ্ধ আছে)। আর বাকি সব ধর্ম ই মানুষ নিজের মত করে এডিট করেছে। একমাত্র কুরআন এর মধ্যে সৃষ্টিকর্তার কথা বিশুদ্ধ ভাবে আছে।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: কোরআন শুধু বিশুদ্ধ ধর্ম গ্রন্থই না, এটা হলো একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। কেউ এমন কোন কিছু বের করতে পারবে না যার বর্ণনা কোরআন হাদিসে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভাবে নেই। সুতরাং একমাত্র সত্য ধর্ম হিসাবে ইসলাম নিয়ে কারও সন্দেহ থাকাটা অনুচিত।
৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
নতুন বলেছেন: কারন ধর্ম কোন অন্ধ বিশ্বাস না, ধর্ম হলো পৃথিবীর সেরা বিজ্ঞান।
ধম` কিভাবে সেরা বিজ্ঞান হইলো?
অর্থাৎ তারা চোখ কান খোলা রেখে মহাবিশ্বকে অলৌকিক এবং স্বচালিত বস্তু হিসাবে গণ্য করছে। তাদের মতে সৃষ্টিকর্তা বলে কিছু নেই, পৃথিবীর সবকিছু এক মহাজাগতিক শক্তির প্রভাবে চলছে।
একটা জিনিস যখন স্বচালিত আপনি দেখছেন এবং সৃস্টিকতার কোন প্রমান এখনো পাননাই তখন তাকে স্বচালিত হিসেবে চিন্তা করা কি অলৌকিত ভাবনা নাকি কারুর কথায় সৃস্টিকতা`র অস্তিত্ব মেনে নেওয়া ?
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: এ কথার উত্তর পাওয়ার জন্য আপনাকে খুব বেশিদূর যেতে হবে না। আপনি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলামের কথায় বলুন। এমন কোন রহস্য নেই যেটা কোরআন উন্মোচন করেনি। একজন মানুষের জীবন ধারনের যাবতীয় বিষয় কোরআনে বর্ণিত আছে। তাছাড়া মডার্ণ বিজ্ঞান যেটা এতোদিনে আবিষ্কার করছে সেটা কোরআনে বহু আগেই বলা আছে।
আপনি পৃথিবীতে বসে পৃথিবীর চালিকাশক্তি নিয়ে মন্তব্য করতে পারবেন না। তাহলে এটা কুয়ার ব্যাঙ হয়ে সমূদ্র দেখার মতো ব্যাপার হবে। পৃথিবী এবং মহাবিশ্ব কীভাবে চলছে সেটা জানার জন্য এর বায়রে যেতে হবে। আপনি কি সেটা পেরেছেন? তাহলে কীভাবে বলছেন পৃথিবী স্বচালিত?
৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৫৪
গোধুলী রঙ বলেছেন: একটা কলম নিয়া যত রকম বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা করার দরকার করেন। করার পর বিজ্ঞান কি এটা প্রমান করার সামর্থ রাখে এই কলমটা কে বানিয়েছে? বিজ্ঞানের কাছে এই প্রশ্নটা করাই তো অবান্তর।
তাহলে বিজ্ঞান কিভাবে প্রমান করবে সৃষ্টিকর্তা আছে বা নাই? বেচারা বিজ্ঞান কে নিয়া এতদূর কেন টানছেন যতদূর পর্যন্ত তার যাবার ক্ষমতা নাই।
এখন বাকী থাকে বিশ্বাস। কিছু মানুষ বিশ্বাস করবে না, কিছু মানুষ করবে। লেট ইট বি ফাইনালাইজড আফটার ডেথ।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ভালো বলেছেন, বিজ্ঞান মানুষের তৈরী একটি সীমাবদ্ধ ক্ষেত্র। যেটা যুগের সাথে সাথে ও মানুষের প্রয়োজনের তাগিদে পরিবর্তিত এবং পরিমার্জিত হয়। এখানে ধ্রুবক বলে কিছু নেই। আমরা পৃথিবীতে বাস করে পৃথিবীর চালিকাশক্তি, সৃষ্টি কর্তাকে নিয়ে গবেষণা করতে পারিনা। কারন এখানে সব কিছুই আপেক্ষিক। যদি কখনো মহাশূণ্যের বায়রে যাওয়া যায় তাহলে মহাশূন্যকে নিয়ে কথা বলা যাবে। তার আগে না।
তবে মরার পরে ফিরে আসার উপায় থাকবে না বলে সেখানের উপলব্ধিটাও মূল্যহীন। পৃথিবীতে মানুষের অন্ধ আনুগত্য না করে নিজের বিচারবুদ্ধি দিয়ে ধার্মিক হওয়ার যথেষ্ট উপায় উপকরণ সৃষ্টিকর্তা দিয়ে রেখেছেন। শুধু চোখ থেকে অবিশ্বাসের ফিল্টারটা সরিয়ে সবকিছুকে নিখুঁতভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধইন্যা না দিয়ে পারলাম না।
৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
লৌকিক দর্শন বলেছেন: কারন ধর্ম কোন অন্ধ বিশ্বাস না, ধর্ম হলো পৃথিবীর সেরা বিজ্ঞান[/sb
ধর্ম কি ভাবে সেরা বিজ্ঞান হল?
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১৬
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: এ কথার উত্তর পাওয়ার জন্য আপনাকে খুব বেশিদূর যেতে হবে না। আপনি পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ধর্ম ইসলামের কথায় বলুন। এমন কোন রহস্য নেই যেটা কোরআন উন্মোচন করেনি। একজন মানুষের জীবন ধারনের যাবতীয় বিষয় কোরআনে বর্ণিত আছে। তাছাড়া মডার্ণ বিজ্ঞান যেটা এতোদিনে আবিষ্কার করছে সেটা কোরআনে বহু আগেই বলা আছে। সুতরাং কোরআন যে জ্ঞান বিজ্ঞানের অন্যতম উৎস সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
জর্জ মিয়া বলেছেন: বিজ্ঞানের সাথে কি ইছলাম সহবস্থানে নাকি সাংঘর্ষিক ? পৃথিবীতে ধর্মের সংখ্যা ৪২০০ তার মধ্যে ইছলামই সত্য ধর্ম এ রকম হাস্যকর কথাবার্তা শুধু বক্তার মূর্খতাই প্রমাণ করে।
কোরান কোন ঐশী বানী ত নয়ই বরং এটা মোহাম্মদের মুখ নিঃসৃত কথাবার্তা যার তার জীবিত থাকা কালীন সময়ে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত হয়েছে। ভুরি ভুরি প্রমাণ দেয়া যাবে যে কোরান নবির বানী।
বিসমিল্লায় গলদ বলে একটা ব্যপার আছে। কোরানের ক্ষেত্রে এ কথাটা খুব খাটে।
দ্রঃ সুরা ফাতিহা।।
আল্লাই মোহাম্মদ নাকি মোহাম্মদই আল্লা এটাই চমকপ্রদ সব থেকে বেশি।
আয়েশা একবার মোহাম্মদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন। আল্লা নাকি সদা রেডি থাকেন মোহাম্মদের জন্য (বুখারি)।
আর ইছলাম তো অবশ্যই দারুন একটা ব্যপার। কারন সেখানে উটের মুত খাইলেই রোগ সেরে যায়। তারপরেও কেন যে পাবলিক নাসারাদের মেডিসিন গিলতেছে!!
গেল বুঝি এইবার ধম্ম গেল রে!
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:২৮
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ইসলাম কখনো বিজ্ঞানের সাথে সাংঘর্ষিক না। থাকলে প্রমাণ দিন। প্রমাণের পরিবর্তে আপনি যে সমস্ত মনগড়া কথা বললেন সেগুলো শুনে আপনি যে কতোটা জ্ঞানগর্ভে গর্ভবতী সেটা বুঝতে পারলাম। ইসলাম এবং রাসুল বিষয়ে যে কথাগুলো বললেন সেগুলোর সত্যতা আপনি দিতে পারবেন? শুধু একটি কথা যে কারো নামে চালিয়ে দেওয়াটাই সঠিক তর্কের পরিচয় না। উটের মুত খাইলে রোগ সেরে যায় একথা আপনি কোন সোর্সের ভিত্তিতে বলছেন?
সুরা ফাতিহা পড়েছেন কখনো? "আল্লাই মোহাম্মদ নাকি মোহাম্মদই আল্লা এটাই চমকপ্রদ সব থেকে বেশি" এই প্রসঙ্গে বিতর্ক সুরা সুরা ফাতিহা থেকে কীভাবে আসলো ব্যাখ্যা করেন? আর আপনার জন্য এখানে দ্বিধাটা কি বলবেন? কোন মিথ্যা কথা জোর দিয়ে বললেই সেটা সত্য হয়ে যায় না।
ইসলাম এ কারনেই সত্য ধর্ম কারন এটা পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা। আপনি নিজে ইসলাম চর্চা করলে বিষয়টা বুঝতে পারবেন। অন্যকোন ধর্ম এতোটা এডভান্স এখনো হতে পারেনি, পারবেও না। সুতরাং সত্য চোখের সামনে উন্মোচিত হওয়ার পরে ইসলাম নিয়ে দ্বিধান্বিত হওয়াটা বোকাদের কাজ।
১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩
আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: ১০০% সমর্থন।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:২৯
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
দরবেশমুসাফির বলেছেন: কারন ধর্ম কোন অন্ধ বিশ্বাস না, ধর্ম হলো পৃথিবীর সেরা বিজ্ঞান।
ভাই আপনি ঠিক কি বঝাতে চেয়েছেন । ধর্ম আর বিজ্ঞান দুটি আলাদা বিষয়।
জর্জ মিয়া বলেছেন: ভুরি ভুরি প্রমাণ দেয়া যাবে যে কোরান নবির বানী। প্রমান দিবেন কি?
বিসমিল্লায় গলদ বলে একটা ব্যপার আছে। কোরানের ক্ষেত্রে এ কথাটা খুব খাটে।
দ্রঃ সুরা ফাতিহা।।
গলদটা কোথায়??
আল্লাই মোহাম্মদ নাকি মোহাম্মদই আল্লা এটাই চমকপ্রদ সব থেকে বেশি।
এটা কোথায় পেলেন??
আল্লা নাকি সদা রেডি থাকেন মোহাম্মদের জন্য (বুখারি)।
বুখারির কত নাম্বার হাদিস??
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৩২
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ধর্ম এবং বিজ্ঞান দুটোকে আলাদা করতে পারলেও কোরআন এবং বিজ্ঞান একটা আরেকটার সাথে ওৎপ্রোতভাবে জড়িত। কোরআন বিজ্ঞানের অন্যতম একটা উৎস। সুতরাং এই দৃষ্টিকোন থেকে বলা যায় ধর্ম হলো পৃথিবীর সেরা বিজ্ঞান।
অন্য ধর্মগুলোর ব্যাপারে দ্বিমত থাকতে পারে।
১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০০
দরবেশমুসাফির বলেছেন: চলন বিল বলেছেন: ধর্ম তো অনেকগুলো। কোনটা সত্যি ধর্ম?
চাইলে আমার এই পোস্টটি পড়তে পারেন।
http://www.somewhereinblog.net/blog/DarvishMusafir/30061317
১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
হিন্দোল শাহ বলেছেন:
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
সানিম মাহবীর ফাহাদ বলেছেন: ধন্যবাদ হিন্দোল শাহ
১৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫১
জর্জ মিয়া বলেছেন: ধর্ম এবং বিজ্ঞান দুটোকে আলাদা করতে পারলেও কোরআন এবং বিজ্ঞান একটা আরেকটার সাথে ওৎপ্রোতভাবে জড়িত। কোরআন বিজ্ঞানের অন্যতম একটা উৎস।[/sb
তা ভাই কোথায় আপনি বিজ্ঞান খুজে পেলেন? আমারে একটু দেখান দয়াকরে। আমি অবশ্য কিছু বিজ্ঞান খুজে পেয়েছি দেখেন
৬৭) সুরা আল মূলক : আয়াত - ০৩ :
"যিনি সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন সুবিন্যস্তভাবে l তুমি পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে কোন অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না l তারপর তুমি দৃষ্টি ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে নাও, তুমি কি কোন ফাটল দেখতে পাচ্ছ ?" (অনুবাদ - ড : জহুরুল হক )
এই আয়াত অনুযায়ী, আল্লাহ সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন স্তরে স্তরে অথবা সুবিন্যস্তভাবে / মানুষ বা মুহাম্মদ আল্লাহর সৃষ্টিতে কোন খুত বা ত্রুটি অথবা অসামঞ্জস্যতা দেখতে পাবে না / যদি মানুষ অথবা মুহাম্মদ দৃষ্টি ফিরিয়ে ভালো করে দেখে তবুও আকাশের কোন ফাটল বা ত্রুটি দেখতে পাবে না /
অর্থাত আল্লাহ আকাশ সুবিন্যস্তভাবে ও স্তরে স্তরে সাত আকাশ তৈরী করেছেন / আল্লাহর সৃষ্টিতে কোন ত্রুটি নেই বা অসামঞ্জস্যতা নেই / অনেক ভালো করে তাকিয়ে দেখলেও তাতে কোন ত্রুটি বা ফাটল দেখতে পাওয়া যাবে না /
তাহলে এই আয়াত অনুযায়ী বুঝা যাচ্ছে যে, আকাশের সংখ্যা সাতটা এবং এই আকাশ তৈরিতে কোন ত্রুটি বা ফাটল নেই / আর মানুষ যদি ভালো করে দেখে তবুও আকাশের কোন ফাটল সে দেখতে পাবে না / অর্থাত আকাশ একটি শক্ত কঠিন পদার্থ আর আকাশের কোন ফাটল নেই / আর আকাশ তৈরী করা হয়েছে একটার উপর আরেকটা এভাবে সাতটা /
তাহলে আল্লাহর ভাষ্য মতে আকাশ সাতটা এবং আকাশ তৈরী করা হয়েছে শক্ত কঠিন পদার্থ দিয়ে অতি সুনিপুনভাবে / এত ভালো করে তৈরী করা হয়েছে যে এতে কোন ফাটল নেই / আর ফাটল থাকা সম্ভব শুধু শক্ত কঠিন বস্তুর ক্ষেত্রে / অর্থাত আল্লাহর কথা মত আকাশ শক্ত কঠিন পদার্থের তৈরী /
কিন্তু বাস্তব আকাশ সাতটা নয় বরং একটা / অর্থাত আমাদের আকাশ একটা / এবং এটি গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে তৈরী / কোন কঠিন পদার্থ দিয়ে তৈরী নয় / এটি তৈরী হয়েছে গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে / আর তাই গ্যাসীয় পদার্থের তৈরী আকাশের কোন ফাটল থাকা সম্ভব নয় /
সুতরাং আল্লাহ বলছেন যে আকাশে ফাটল নেই অর্থাত আকাশ শক্ত কঠিন কোন পদার্থ দিয়ে তৈরী / কিন্তু আল্লাহ জানেন না যে আকাশ কোন শক্ত কঠিন পদার্থের তৈরী নয় বরং এটি গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে তৈরী আর তাই এর কোন ফাটল থাকা সম্ভব নয় /
তাহলে আল্লাহ সবকিছু জানেন না / অর্থাত আল্লাহ সর্বজ্ঞানী নয় / আর যে সর্ব জ্ঞানী নয় সে সৃষ্টিকর্তাও নয় / ।।
//
কল্যাণময় তিনি, যিনি নভোমন্ডলে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চন্দ্র ।(25:61)
তোমরা কি লক্ষ্য কর না যে, আল্লাহ কিভাবে সপ্ত আকাশ স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। (71:15)
এবং সেখানে চন্দ্রকে রেখেছেন আলোরূপে এবং সূর্যকে রেখেছেন প্রদীপরূপে । (71:16)//
উক্ত আয়াতে চন্দ্রকে বলা হয়েছে দীপ্তিময় এবং সূর্যকে প্রদীপ বা আগুণ। বর্তমানে স্পষ্টতই দেখা গিয়েছে চন্দ্রের নিজস্ব আলো নেই, অর্থাৎ চন্দ্র আলোর উৎস নয় এবং সূর্য সম্পূর্ণ আগুণ নয়। তাহলে কোরানের ওই আয়াতগুলো কিভাবে সত্য হল?
আফসোস এর কোন ব্যাখ্যা নাই
১৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬
জর্জ মিয়া বলেছেন: সুরা ফাতিহার বাংলাটা এখানে এনে দিলামঃ
শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তা' আলার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের পালনকর্তা।
যিনি নিতান্ত মেহেরবান ও দয়ালু।
যিনি বিচার দিনের মালিক।
আমরা একমাত্র তোমারই ইবাদত করি এবং শুধুমাত্র তোমারই সাহায্য প্রার্থনা করি
আমাদেরকে সরল পথ দেখাও,
সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।
এখানে লক্ষণীয় যে , কোরান আল্লার বানী। কিন্তু এই সুরা পাঠ করলে এক ধরনের দ্বিধা তৈরি হয়। আসলে কথা গুলা কে কাকে বলছে?
"শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু" আল্লাই কি শুরু করছে? ধরে নিলাম জিবরাইল
তাহলেও কথা থাকে, শুরু করছি আল্লার নামে এরআগে "বলো" বা "বলুন" শব্দটি যোগ হলে বুঝা যেত এটা আল্লার বানী।
১৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২৬
দরবেশমুসাফির বলেছেন: ৬৭) সুরা আল মূলক : আয়াত - ০৩ :
"যিনি সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন সুবিন্যস্তভাবে l তুমি পরম করুণাময়ের সৃষ্টিতে কোন অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না l তারপর তুমি দৃষ্টি ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে নাও, তুমি কি কোন ফাটল দেখতে পাচ্ছ ?" (অনুবাদ - ড : জহুরুল হক )
কিন্তু বাস্তব আকাশ সাতটা নয় বরং একটা / অর্থাত আমাদের আকাশ একটা / এবং এটি গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে তৈরী / কোন কঠিন পদার্থ দিয়ে তৈরী নয় / এটি তৈরী হয়েছে গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে / আর তাই গ্যাসীয় পদার্থের তৈরী আকাশের কোন ফাটল থাকা সম্ভব নয় /
সুতরাং আল্লাহ বলছেন যে আকাশে ফাটল নেই অর্থাত আকাশ শক্ত কঠিন কোন পদার্থ দিয়ে তৈরী / কিন্তু আল্লাহ জানেন না যে আকাশ কোন শক্ত কঠিন পদার্থের তৈরী নয় বরং এটি গ্যাসীয় পদার্থ দিয়ে তৈরী আর তাই এর কোন ফাটল থাকা সম্ভব নয় /
তাহলে আল্লাহ সবকিছু জানেন না / অর্থাত আল্লাহ সর্বজ্ঞানী নয় / আর যে সর্ব জ্ঞানী নয় সে সৃষ্টিকর্তাও নয় / ।।
আকাশ এর যে আরবি প্রতিশব্দ তা দিয়ে কিন্তু মহাকাশ ও বোঝান হয়??
আল্লাহ্ বলেছেন "যিনি সাত আকাশ সৃষ্টি করেছেন সুবিন্যস্তভাবে। তুমি দৃষ্টি ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে নাও, তুমি কি কোন ফাটল দেখতে
পাচ্ছ
আকাশে ফাটল নেই তাই আকাশ কঠিন পদার্থ হয়ে গেল। নদির মাঝেও তো কোন ফাটল দেখা যায় না শুধু পানি। তাহলে নদীর পানিও কি আপনার মতে কঠিন পদার্থ??
কল্যাণময় তিনি, যিনি নভোমন্ডলে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চন্দ্র ।(25:61
দিপ্তিময় মানে যে আলো দেয় আলো উৎপন্ন করে এমন নয়।
সেখানে চন্দ্রকে রেখেছেন আলোরূপে এবং সূর্যকে রেখেছেন প্রদীপরূপে । (71:16)
প্রদীপ হচ্ছে যা আলো তৈরি করে অর্থাৎ সূর্য আর আলো হচ্ছে শুধু আলো যা চাঁদ । আলো কিন্তু প্রদীপের ফলে বা সুরজের ফলেই সৃষ্টি হয়।
অর্থাৎ কুরানই বলছে চন্দ্রের নিজস্ব আলো নেই, অর্থাৎ চন্দ্র আলোর উৎস নয় । আলর উৎস কিন্তু প্রদীপ অর্থাৎ সূর্য।
উক্ত আয়াতে চন্দ্রকে বলা হয়েছে দীপ্তিময় এবং সূর্যকে প্রদীপ বা আগুণ। বর্তমানে স্পষ্টতই দেখা গিয়েছে চন্দ্রের নিজস্ব আলো নেই, অর্থাৎ চন্দ্র আলোর উৎস নয় এবং সূর্য সম্পূর্ণ আগুণ নয়
প্রদীপ মানে কি পুরোটাই আগুন?? প্রদীপ কি আগুন দিয়ে বানান??
এখানে লক্ষণীয় যে , কোরান আল্লার বানী। কিন্তু এই সুরা পাঠ করলে এক ধরনের দ্বিধা তৈরি হয়। আসলে কথা গুলা কে কাকে বলছে?
"শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু" আল্লাই কি শুরু করছে? ধরে নিলাম জিবরাইল
তাহলেও কথা থাকে, শুরু করছি আল্লার নামে এরআগে "বলো" বা "বলুন" শব্দটি যোগ হলে বুঝা যেত এটা আল্লার বানী।
আপনি নিশ্চই জানেন কুরান নাজিল হওয়ার সময় জিবরাইল আঃ বলেছিলেন পড় তোমার প্রভুর নামে।
তারপর পুনরায় পড় বা বল বলার প্রয়োজন কি??
আল্লাহ্ জানেন মানুশেরাই তার গ্রন্থ পড়বে। তিনি তো আর পরবেন না। তাই শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু এটি যুক্ত করা হয়েছে।
১৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২৮
দরবেশমুসাফির বলেছেন: তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন।উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল, যা তারা অতিক্রম করে না।-----৫৫ঃ১৯-২০
অর্থাৎ যেখানে ২ সাগর একত্রিত হয়েছে সেখানে একটি অন্তরাল বা বাধা রয়েছে যা ওই ২ সাগরকে আলাদা করে রাখে। আমরা ২ সাগরের পানি মিশে গেলে কোন অন্তরাল দেখি না। কুরান বলছে অন্তরাল আছে।
আসুন দেখি আধুনিক বিজ্ঞান কি বলেছেঃ
আধুনিক বিজ্ঞান আবিষ্কার করেছে যে মিঠাপানির সাগর এবং লনাপানির সাগর একত্রিত হলে তাদের মধ্যে একটি সূক্ষ্ম অন্তরাল থাকে যা খালি চোখে দেখা যায় না।উদাহরনঃ মাদ্রিতিশিয়ান সাগর এবং আটলান্টিক মহাসাগরের মিলনস্থল।
আরও জানতে চাইলে এই লিংকে যেতে পারেনঃhttp://www.islamreligion.com/articles/214/quran-on-seas-and-rivers/
আধুনিক বিজ্ঞান যা আজ আবিষ্কার করেছে তা কুরান বলেছে এখন থেকে ১৪০০!!! বছর আগে।
এবার কুরানের যে বিজ্ঞান উপস্থাপন করলাম তার ব্যাপারে আপনার কাছে কি জবাব আছে?? জর্জ মিয়া
১৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:২৩
দরবেশমুসাফির বলেছেন: জর্জ মিয়া
ভাই আমার জবাবটা দিলে এই মূর্খের উপকার হত।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৪:১৮
এম. আরাফাত মাহমুদ বলেছেন: আপনি একটা বিষয় খেয়াল করেছেন, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) মৃত্যু হওয়ার পর কিন্তু আজও আমাদের ধর্মের কোন পরিবর্তন কেউ কি করতে পেরেছে? না পারে নি, আমি আপনাকে গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি তা কোন দিনও কোন পরিবর্তন করতে পারবে না আর। এটাই বিশ্বাস করুন ভাই। নাস্তিকদের কথায় কান দিবেন না। আমরা তাদের কথায় কান দেই বলে তারা এত বেশী লাফায়।