নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সন্যাসীর স্বপ্ন

শিক্ষা যেখানে অসম্পূর্ণ, জ্ঞান যেখানে সীমাবদ্ধ, মুক্তি সেখানে অসম্ভব।

সন্যাসী

পরিবর্তন চাই- আপদমস্তক পরিবর্তন চাই। কুঠারাঘাত দিয়ে হলেও ভাঙতে চাই স্থবিরতার শৃঙ্খল।।

সন্যাসী › বিস্তারিত পোস্টঃ

খলিফা ওমরের অমানবিক চুক্তি। শান্তির(!) ধর্ম বলে কথা!

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৫৩

ইসলামের শাফী আইনশাস্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা ইমাম শাফীর 'কিতাব-আল-উমম' গ্রন্থে এ চুক্তিটি রয়েছে। সিরিয়া দখলের পর খলিফা ওমরের সাথে খ্রিষ্টানদের প্রধানের সাথে এ চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। ইসলামের কাছে আনুগত্যের শর্ত নির্ধারণ করে খলিফা ওমর একটি চুক্তিপত্র পাঠান।
====================================
"আমি ও সমস্ত মুসলিম তোমার ও তোমার খ্রিষ্টান সদস্যদের নিরাপত্তার অঙ্গীকার করছি যতদিন তোমরা তোমাদের উপর আরোপিত শর্তসমূহ মেনে চলবে। শর্তগুলো হলোঃ
১. তোমরা শুধু মুসলিম আইনের অধীনস্থ হবে, অন্য কারো নয়। এবং আমরা তোমাদেরকে যা করতে বলব, তা অস্বীকার করতে পারবে না।

২. যদি তোমাদের মধ্যে কেউ নবি, তাঁর ধর্ম বা কোরান সম্বন্ধে অশালীন কিছু বলে, সে আল্লাহর, বিশ্বাসীদের সেনাপতির ও সমস্ত মুসলিমের সুরক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে। যে শর্তে নিরাপত্তা প্রদান করা হয়েছিল, তা বাতিল হবে ও তোমাদের জীবন হবে আইনের সীমার বাইরে।

৩. যদি তোমাদের মধ্যে কেউ কোন মুসলিম নারীর সঙ্গে যৌনকর্মে লিপ্ত হয় কিংবা কোন মুসলিম নারীকে বিয়ে করে, বা পথে কোন মুসলিমমের উপর ডাকাতি করে, অথবা কোন মুসলিমকে ইসলাম থেকে ধর্মচ্যুত করে, অথবা আমাদের শত্রুকে সাহায্য করে, অথবা কোন গুপ্তচরকে আশ্রয় দেয়, তাহলে সে চুক্তি ভঙ্গ করবে এবং তার জীবন ও সম্পদ আইনের বাইরে।

৪. কোন মুসলিমের সম্পদ ও মর্যাদার প্রতি এর চেয়ে কম ক্ষতি যে করবে সে উপযুক্ত শাস্তি পাবে।

৫. মুসলিমদের সঙ্গে তোমাদের আচরণ আমরা পর্যবেক্ষণ করবো। এবং তোমরা মুসলিমদের প্রতি বেআইনি কিছু করলে আমরা এ চুক্তি বাতিল ঘোষণা করবো ও তোমাদেরকে শাস্তি দিব।

৬. যদি তোমরা কিংবা অন্য অবিশ্বাসীরা বিচার চায়, আমরা মুসলিম আইন অনুযায়ী বিচার করব।

৭. কোন মুসলিম শহরে ক্রুশ প্রদর্শন করবে না, অথবা (যিশুর) মূর্তি নিয়ে মিছিল করতে পারবে না, তোমাদের প্রার্থনার জন্য কোন গীর্জা নির্মান বা সমবেত হওয়ার স্থান সৃষ্টি করতে পারবে না; (চার্চের) ঘণ্টা বাজাতে পারবে না; বা কোন মুসলিমের কাছে মেরীর পুত্র যিশু সম্বন্ধে কোনও পৌত্তলিক ভাষা (অর্থাৎ যিশু ঈশ্বরের পুত্র) ব্যবহার করতে পারবে না।

৮. তোমরা 'জুন্নর' (ফিতা, খ্রীস্টানের চিহ্ন স্বরূপ) পরিধান করবে সমস্ত পোশাকের উপরে, যা কখনোই লুকাতে পারবে না।

৯. ঘোড়ায় চড়তে তোমরা বিশেষ গদি ব্যবহার করবে ও ভিন্ন ভঙ্গি করবে এবং একটা চিহ্ন দ্বারা তোমাদের 'কালানুয়াস' (টুপি) মুসলিমদের টুপি থেকে আলাদা করবে।

১০. মুসলিমরা উপস্থিত থাকলে তোমরা রাস্তার অগ্রভাগে যাবে না বা সমাবেশের প্রধান আসনে বসবে না।

১১. প্রত্যেক সুস্থ সাবালককে 'জিজিয়া' বা বশ্যতা কর দিতে হবে, নতুন বছরে পূর্ণ মাপের এক দিনার করে। কর না দেয়া পর্যন্ত সে শহর ত্যাগ করতে পারবে না।

১২. কোন গরীব লোক নিজস্ব জিজিয়া পরিশোধ না করা পর্যন্ত দায়গ্রস্থ থাকবে। দারিদ্র জিজিয়া প্রদানের দায়িত্ব বাতিল করবে না, যেমন করেনা তোমাদেরকে প্রদত্ত সুরক্ষাকে বাতিল। তোমাদের যা আছে তাই আমরা নিয়ে নিব। বণিক হিসেবে ছাড়া যতদিন তোমরা মুসলিম ভূখণ্ডে বসবাস ও ভ্রমণ করবে, ততদিন জিজিয়াই তোমাদের একমাত্র বোঝা।

১৩. কোন অবস্থাতেই তোমরা মক্কায় প্রবেশ করবে না। পণ্যদ্রব্যসহ যদি ভ্রমণ কর, তাহলে তার এক-দশমাংশ মুসলিমদেরকে দিতে হবে। মক্কা ব্যতিত তোমরা ইচ্ছেমতো অন্য যে কোন স্থানে যেতে পারো। হেজাজ ব্যতিত অন্য যে কোন মুসলিম দেশে তোমরা থাকতে পারো। হেজাজে তিন দিনের বেশি অবস্থান করতে পারবে না।

এই আদর্শ(!) শর্তাবলি সকল ইসলামী রাষ্ট্রে অন্য ধর্মাবলম্বীদের উপর প্রযোজ্য হবে। বিখ্যাত হানাফী আইনশাস্ত্রবিদ আবু ইউসুফ লিখেছেন, 'ওমরের চুক্তি পূনরুত্থানের দিন পর্যন্ত বৈধ ও চালু থাকবে।'

এ হল শান্তির ধর্মের চার খলিফার মধ্যে অন্যতম খলিফা ওমরের চুক্তি। এ চুক্তির অন্যতম ভিত্তি কোরান ও নবীর জীবনে প্রদর্শিত উদাহরণ। আমাদের বর্তমান প্রজন্মের অনেকে ইসলামের পূনরুত্থানের স্বপ্ন দেখে কিন্তু ইসলামের বিভৎস অতীত তারা জানেই না।

মন্তব্য ৯৫ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৯৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০০

বাদ দেন বলেছেন: কেন জানি আজকাল এগুলো পড়লে মনে হয় আইইএলটিএস , জিআরই, টোফেল এর পড়া পড়তাসি

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১২

সন্যাসী বলেছেন: ইন্টারনেট তথ্যকে আমাদের হাতের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। ইতিহাস জানতে গিয়ে হোচটই খেতে হচ্ছে। পূর্বের মানুষ যেসব ইতিহাস নিয়ে গর্ব করত তা আমাদের জন্য অমানবিক বৈ কিছুই নয়।

২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৩

রাজসোহান বলেছেন: চুক্তি বুঝি নাই :|

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২২

সন্যাসী বলেছেন: খ্রীস্টানদের নিরাপত্তা (মানে খুন করা হবে না) দেয়া হবে। এটাই হল চুক্তি। বাকিটা হল কী করলে নিরাপত্তা দেয়া হবে এবং কী করলে নিরাপত্তাহীন হবে, ইত্যাদি শর্ত।

৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৯

পিটার প্যান বলেছেন: এখানে শুধু একপক্ষের কথা লেখা। মুসলিমরা অমুসলিমদের প্রতি অন্যায় করলে তার কি প্রতিকার সেগুলো কোথায়?

৩. যদি মুসলিমদের মধ্যে কেউ কোন অমুসলিম নারীর সঙ্গে যৌনকর্মে লিপ্ত হয় কিংবা কোন অমুসলিম নারীকে বিয়ে করে, বা পথে কোন অমুসলিমমের উপর ডাকাতি করে, অথবা কোন অমুসলিমকে তার ধর্ম থেকে ধর্মচ্যুত করে, অথবা তাদের শত্রুকে সাহায্য করে, অথবা কোন গুপ্তচরকে আশ্রয় দেয়, তাহলে সে চুক্তি ভঙ্গ করবে এবং তার জীবন ও সম্পদ আইনের বাইরে।

এরকম কিছু নাই?


একই দেশে দুই সিস্টেম। এতো দেখি ফিলপস বাতির লাহান ফকফক্কা।

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৫

সন্যাসী বলেছেন: মুসলিমদের দেশে অমুসলিমদের উপর অত্যাচারের কী বিচার হবে? এ তো অকল্পনীয়।

ফিলিপস বাতির মতই এক্কেরে ফকফক্কা।

৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৯

আলোকন বলেছেন: online রেফারেন্স দিন।
মূল আরবি চুক্তিটির রেফারেন্স।।

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৪

সন্যাসী বলেছেন: আরবি রেফারেন্স নেই। উইকিপিডিয়া থেকে
The Pact of Umar is a fundamental document in prescribing the condition of tolerated "People of the Book" (Jews and Christians) living within Muslim-controlled states.

Dhimmi are granted the right to practice their own religious rites in privacy. Manifesting their religion publicly or converting anyone to it was prohibited, as was keeping their children from becoming Muslim, or building houses of worship or repairing such as fell into ruins. Protection of their persons and property was part of the pact and the punishment for infringement was less severe than for a Muslim, though any violation of the terms of the pact by Dhimmi rendered them "liable to the penalties for contumacy and sedition." [1]

While constancy to the Pact was not always assured, overall, added severity or liberality seems to have been considered something to be avoided. Notable exceptions were persecutions by Al-Mutawakkil around 850, and during the reign of the allegedly mad Fatimid caliph al-Hakim (996-1021). Sometimes the Pact was repromulgated as a reminder to forgetful dhimmi, and in so doing Mamluk sultans during the latter Middle Ages specified that dhimmi could not be in service to the State.[2]

To secure their rights, dhimmi would pledge loyalty to their Muslim rulers, pay a special poll-tax (the jizya) for adult males.

৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৭

ফয়সল মাহমুদ বলেছেন: রেফারেন্স দে

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৭

সন্যাসী বলেছেন: বা! বা! নবীর উম্মতের ব্যবহার! শান্তির ধর্ম বলে কথা!!

উপরে উইকির রেফারেন্স আছে। আমি আরবি বুঝি না। উপরে প্রথমেই যে বইটির নাম উল্লেখ আছে তা যোগাড় করে নেন।

৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৭

বিদ্রোহী কান্ডারী বলেছেন: online রেফারেন্স দিন।
মূল আরবি চুক্তিটির রেফারেন্স।।

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৩

সন্যাসী বলেছেন: ৪ ও ৫ দ্রষ্টব্য।

৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৬

স্বল্পজ্ঞানী বলেছেন: হায়রে মালাউন, পৈতা গোপন করতে পারলি না। এবার তোমার ধর্ম সম্পর্কে কিছু বলো দেখি??

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৯

সন্যাসী বলেছেন: ছাগুর ম্যাৎকারে বিচলিত হ্ওয়ার কিছু নেই। তুমি ছাগু ছাগুই থাক। ইসলামী স্বপ্নদোষে ভুগতে থাকো।

৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৬

আলোকন বলেছেন: মূল আরবি চুক্তিটির রেফারেন্স দিতে বললাম না??
রেফারেন্স না থাকলে, পোষ্ট কি সপ্নে অর্জন করছেন?? X(( X((

শিরোনাম থেকে তো পরথম আলুর দূর্গন্ধ আসতেসে B-) :P =p~

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৩

সন্যাসী বলেছেন: উইকি ইসলামের রেফারেন্স দেখুন।

ভাল করে পড়েন। তারপর কী বোঝেন দেখেন।

View this link

৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৭

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

ব্লগে যারা ইসলাম ইসলাম করে চিল্লায়ে গলায় রক্ত তুলে ফেলে তাদের কাছে একটা প্রশ্নঃ এই চুক্তির উল্লেখিত শর্তগুলো পড়ার পরেও কি আমরা বলতে পারি যে ইসলাম শান্তির ধর্ম?

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৭

সন্যাসী বলেছেন: ওরা ইসলাম শব্দের অর্থই জানে না। অনেককেই বলতে শুনেছি যে ইসলাম শব্দের অর্থ হল শান্তি। অথচ ইসলাম এবং মুসলিম শব্দটি সেমেটিক স্লম (slm -ঈশ্বরের কাছে নত হওয়া) শব্দ থেকে এসেছে।

১০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪০

আলোকন বলেছেন: হায়রে মালাউন,
ইসলামকে অন্যায় অপবাদ দিস, আর রেফারেন্স দিস উইকিপিডিয়ার..... X(( X(( X((

১১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪০

সিস্টেম বলেছেন: উইকির লিংক টা দেন ত, দেখি আরবি বের করতে পারি কিনা

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫২

সন্যাসী বলেছেন: বর্তমানের নব্য ইসলামী স্কলাররা ভাবেন যে এ চুক্তির শর্তগুলো ইসলামিস্ট ওমর নয় বরং সিরিয়া খ্রীষ্টানরা ওমরের বরাবরে প্রেরণ করেছেন। কিন্তু কোন ধর্মীয় গ্রুপ নিজে থেকে এরকম শর্ত দিবে এটা কোন গ্রহনযোগ্য যুক্তি হতে পারে না। চুক্তিটি দেখলেই বোঝা যায় যে এটা ইসলামিস্টরা খ্রীষ্টানদের উপর আরোপ করে দিয়েছে।

উইকিতে পূর্ণ চুক্তিটি নেই। এখানে রিভার্স চুক্তিটি পাবেন।
Click This Link

অন্য লিংক খুঁজে দেখছি।

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৭

সন্যাসী বলেছেন: উইকি ইসলামের লিংকটা এখানে। পুরো চুক্তিটিই আছে। বিশ্লেষণ সহ পড়বেন।

View this link

১২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৫

আলোকন বলেছেন: আরবি পারো না্, ইসলামকে নিয়ে গবেষনা করো?? :P :P
আগে আরবি শিখে, তারপর ইসলাম নিয়ে কথা বলতে আস।। =p~ =p~ B-)
ইসলাম নিয়ে কথা বলতে হলে মূল আরবি রেফারেন্স দেয়া শিখে আস।। :-P :-P

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৮

সন্যাসী বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করতে হলে প্রধানমন্ত্রী হতে হবে! ছাগযুক্তির বলিহারি যাই।

১৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৬

সত্যান্বেষী বলেছেন: একটা জিনিষ খেয়াল করবেন, মুসলিম নামের কোন স্যাডিস্টই (অন্যান্য সকল ধর্মের অবস্থাও এর চেয়ে ভাল কিছু না) কিন্তু প্রমাণ করতে যাবে না যে এগুলি আসলে অমানবিক না। কেবল কেয়ামত পর্যন্ত ম্যা ম্যা করতে থাকবে: রেফারেন্স দে, রেফারেন্স দে।

পোস্ট প্রিয়তে।

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১১

সন্যাসী বলেছেন: কথা সেটাই। নবম শতাব্দীর প্রেক্ষাপটে বিচার করলে কিন্তু চুক্তিটিকে খুব বেশি অমানবিক বোধ হয় না। কিন্তু ছাগুর দল ইসলামের নবী এবং চার খলিফাদের যে সর্বসময়ের প্রেক্ষাপটে বিচার করতে চায়। তাই তাদের চুক্তিকে আমরা বর্তমান সময়ে প্রেক্ষাপটে অমানবিকই বলব।

১৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০০

থাবা_বাবা বলেছেন: এই ধরনের ইসলামী চুক্তি পিচ্চিকাল থেকে বিভিন্ন বই-পত্রে পরে আসছি! তখনও বল্দার্গু মনে হত, এখনো বল্দার্গুই মনে হয়!

১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০১

এরিস আফ্রোদিতি বলেছেন: একটি ধর্ম সম্পর্কে লিখেছেন, রেফারেন্স কেন উইকির দিচ্ছেন? ইসলামের 'কিতাব-উল-উলম' আপনি নিজে সংগ্রহ করেন, পড়ে আমাদেরকে জানান। নইলে এসব আবাল পোস্ট প্রসব করবেননা।

১৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৪

আমি মাতাল বলেছেন: জটিল পোস্ট।

সেই ১২০০ সাল আগে কি সুন্দর লিখিত আইন করে সবার অধিকার রক্ষা করা হইতো।

বলদ পোস্ট দাতা মুসলমানদের খারাপ কইতে যাইয়া ভাল দিক টা তুইলা ধরছে।

:> :> :> :>

১৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৭

আমি মাতাল বলেছেন: ১. তোমরা শুধু মুসলিম আইনের অধীনস্থ হবে, অন্য কারো নয়। এবং আমরা তোমাদেরকে যা করতে বলব, তা অস্বীকার করতে পারবে না।
>> আমাদের বাংলাদেশে বসবাসরত সকল দেশি বিদেশি নাগরিক এই দেশের আইনই মাইনা চলতে হয়।

দাদাদের আজ্ঞাতে চললে বলদটা খুশি হইতো সেটা বুঝা যায়।

১৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৯

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: এই চুক্তি নিয়ে এমন অভিযোগ আপনাকেই মানায়। কারন আপনি বায়াসড দৃষ্টিভঙ্গির অধিকারী।

আপনি আদৌ অবগত নন তৎকালীন যুগের প্রিন্সিপ্যাল্সের সাথে। তৎকালীন সময়ের অন্যান্য চুক্তি এবং সমাজ ব্যাবস্থা সম্পর্কে আপনার নুন্যতম ধারনা থাকলে আপনি এই চুক্তির আলোকে ইসলামের অতীত বিভৎস (!) এমন রায় দিতেন না।

বরং খ্রিস্টানদের ফোর্সড ম্যাস কনভার্শন করে নাই বলে বলতেন , এরাই মানবতার কর্নার স্টোন।

১৬ শতকেও হাবসবুর্গ মোনার্কীর মত খ্রিস্টান সাম্রাজ্যে কোন বিধর্মী পাওয়া যাইতো না, কারন সবাইকে ফোর্সড কনভার্ট করা হইতো।

ওমরের চুক্তিতে খ্রিষ্টানদের উপর যেইসব এমবার্গো দেয়া হয়েছে তার সবই সেই রাষ্ট্রের নিরাপত্তার খাতিরে করা। যুদ্ধের পর পরাজিত পক্ষকে নিশ্চয়ই কেউ কোলে বসিয়ে চুমু খাবে না! নিজ গোষ্ঠির স্বার্থ ও আদর্শের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই স্বাভাবিক এবং অধিকার।

জার্মানী বা জাপান আজো নিজ ইচ্ছায় কোন মিলিটারি ইকুইপমেন্ট কিনতে পারে না, জার্মানীর স্কুলে কি পড়ানো হবে সেটাও মিত্র শক্তি'র দ্বারা রিভিয়্যু করা হয়।

তার মানে এই না যে আমি রায় দিতাছি খলিফা ওমর একদম সঠিক ছিল। বরং আপনের বুঝা উচিৎ, ইতিহাসের মুল্যায়ন বর্তমানের প্রিন্সিপ্যাল দ্বারা করা যায় না এবং করা হয়ও না। মুল্যায়ন হতে হবে তৎকালীন সমাজের প্রিন্সিপ্যাল মাথায় রেখে। তাই ওনারে যেমন ফেরেশতা বলা হবে না, তেমনই এই চুক্তি সামনে এনে ইসলামকে বিভৎসও বলা যাবে না।

আর যদি ইতিহাসকে ভুল এবং নেতিবাচক পাঠ করে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়ানোর উদ্দেশে জনাব শ্রীযুক্ত সন্যাসী ইতিহাসের ভুল মুল্যায়ন করে একটা জনপ্রিয় ধর্মের ইতিহাসকে বিভৎস আখ্যা দেয় তাইলে এইটা ক্রাইম!

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৫

সন্যাসী বলেছেন: নবম শতাব্দীর প্রেক্ষাপটে বিচার করলে কিন্তু চুক্তিটিকে খুব বেশি অমানবিক বোধ হয় না। আমি অমানবিক বলবও না। আপনি যেভাবে বিচার করছেন তাতে আমার কিছু বলার নেই। বিভৎস বলায় আমার সমালোচনা করেছেন তাতেও আমার আপত্তি নেই। কিন্তু ছাগুর দল ইসলামের নবী এবং চার খলিফাদের যে সর্বসময়ের প্রেক্ষাপটে বিচার করতে চায়। তাই তাদের চুক্তিকে আমরা বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে অমানবিকই বলব। এবং ইসলামের এসব উদাহরনকে বিভৎসই বলব।

আপনার মত যারা ইসলামকে বিচার করবে তাদের সমালোচনাকে অবশ্যই স্বাগত জানাই। তবে ধর্ম যে চিরকালই অপরিবর্তনশীল থাকতে চায়, বা ধার্মিকেরা রাখতে চায়।

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২১

সন্যাসী বলেছেন: সংশোধন: শুধু ছাগু নয়। সকল মুমিন মুসলমানই ইসলামের নবী এবং চার খলিফাদের সর্বসময়ের প্রেক্ষাপটে বিচার করতে চায়। তাই তাদের চুক্তিকে আমরা বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটেই বিচার করব এবং অমানবিকই বলব। এবং ইসলামের এসব উদাহরনকে বিভৎসই বলব।

১৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৪

আলোকন বলেছেন: আহারে এতখ্খনে আসছেন রেফারেন্স নিয়া?? :P :P B-)
এ রেফারেন্স হল Fordham University এর। যাদের শিরোনাম হল, THE JESUIT UNIVERSITY OF NEW YORK
ইসলামকে অন্যায় অপবাদ দিতাসেন খৃস্টান ভার্সিটির রেফারেন্স নিয়া?
করুনা হছ্ছে আপনার জন্যে।। :(( :((
আপনার মাথায় সমস্যা? নাকি পেটে? বুঝতেসিনা B:-/ B:-/ B:-/ B:-)

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২০

সন্যাসী বলেছেন: সমস্যা হল যে আপনি এ চুক্তি সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। জানার কথাও না। লিংকে চুক্তিটি পুরোই আছে কিনা সেটা দেখেন।

উপরে প্রজন্ম ৮৬ এর মন্তব্য পড়েন এবং তাকে দেয়া আমার উত্তরটাও পড়েন। কিছু বুঝলেও বুঝতে পারেন।

২০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:২১

আলোকন বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করতে হলে প্রধানমন্ত্রী হতে হবে! ছাগযুক্তির বলিহারি যাই।

মূল আরবি চুক্তিটির কোনো হদিস ব্যতিরেকে এসব আবাল পোস্ট প্রসব করাটা কি বড় ছাগলামী নয় দাদা আমার?? :P :P B-)
রাস্তার লোকের কথায়, নিজের স্ত্রীকে পিটানোর দেয়ার মতো হয়ে গেল না বিষয়টা?? :D :D

২১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩২

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: এসব নিয়ে নতুন করে বলার হৈ চৈ করার কিছু দেখিনা।

কেননা যুগে যুগে বিজয়ীরাই আইন তৈরী করেছে। সর্বসময়ে, সর্বধর্মে এই একই ঘটনা ঘটেছে।

তাছাড়া ১২-১৩ শ বছর আগের দৃষ্টিভঙ্গীতে ভাবলে ধাক্কাটা কম লাগবে।

আর বর্তমান সময়ে বসে ভাবলে অমানবিকই লাগতে পারে, কেননা সময়ের সাথে সাথে ভ্যালুজ চেঞ্জ হয়ে যায়।

২২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৬

ভুদাই বলেছেন: কৃষ্ঞর সেবকরা সাম্প্রদায়িক হবে এতে মন খারাপ করার কিছু নাই। আপনারা সেই জাতের সন্তান যাদের অনেকে এখনও মুসলমানদের নিজ বাসগৃহে ঢুকতে দেন না আপনারা সেই রামের ভক্ত যারা ৫০ বছর আগেও নিজ বাড়ির সামনে মুসলমানদের জুতা পায়ে হাঠতে দিতেন না আপনারা সেই সীতার অনুসারি যারা ১০০ বছর আগেও মুসলমানদের খাবার পানি খেতে দিতেন না নিজ গৃহে।
রতন মিয়া করেন ত ব্যাংকে চাকরি সেই ব্যাংক নিয়েই পড়ে থাকেন যদি উন্নতি করতে চান।
নিজ ধর্ম বা ব্যাংক নিয়ে একদিন ও কিছু লেখতে দেখলাম না সারাদিনরাত তো পড়ে রইলেন মুসলমানদের পাছা শুকাতে ব্যাস্ত।

শুনেন হিসাব নিকাশ ঠিকমত করেন চাকরিতে ঝামেলা ঠামেলা হলে আবার সমস্যা। সময় কিন্তু আর মাত্র ২ বছর ৩ মাস।

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৫

সন্যাসী বলেছেন: শুনেন হিসাব নিকাশ ঠিকমত করেন চাকরিতে ঝামেলা ঠামেলা হলে আবার সমস্যা। সময় কিন্তু আর মাত্র ২ বছর ৩ মাস।

কী বুঝালেন? আমি যেখানে চাকুরী করি সেখানকার উপজেলা বি.এন.পির আহবায়ক একজন নাস্তিক। তিনি আপনার মত ভুদাই নন। সেদিন কথায় কথায় বললেন, "যদি সাহিত্যমানে বিচার করি তাহলে কোরান একটি নিকৃষ্টতম সাহিত্য।"

২৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৯

আলোকন বলেছেন: আর শুনুন 'কিতাব-উল-উলম' নামে ইমাম শাফেয়ীর কোনো কিতাব নেই।
Kitab al-Umm নামে একটা আছে। B-) ;) :D

বিখ্যাত হানাফী আইনশাস্ত্রবিদ আবু ইউসুফ লিখেছেন, 'ওমরের চুক্তি পূনরুত্থানের দিন পর্যন্ত বৈধ ও চালু থাকবে।'

এটাও কি সপ্নে পেয়েছেন??
কিতাবটার নামও ঠিক মতো বলতে পারেন না, আবার এই কিতাবের রেফারেন্স দিয়ে পোষ্ট লিখেন??
হরি হরি সবি কপালের লিখন... :( :( :(( :(( :((

২৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৪

আলোকন বলেছেন: ভুদাই বলেছেন: শুনেন হিসাব নিকাশ ঠিকমত করেন চাকরিতে ঝামেলা ঠামেলা হলে আবার সমস্যা। সময় কিন্তু আর মাত্র ২ বছর ৩ মাস।

মনে করায়া দিলেন :) :D B-) ;) :P

২৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৩

ভুদাই বলেছেন: মাত্র উপজেলা বিএনপি নিয়া ভাবতেছেন? আহালে!
আচ্ছা তুমি কি সাজাহান সাহেবের প্যান্টের চিপায় লুকায়তে চাও? হেরেই তো দল বাল দিয়া পুছতেছে না।তোমাল কি হপে গো :(( :((
রতন মিয়া তোমাদের যাদের চুলকানি একটু বেশী আছে তাদের সবার আকাম কুকাম এর কপি প্রিন্ট করা হচ্ছে নিয়মিত। তোমারে উপজেলা বিএনপির কোন শালার পুতে বাছায় তা নয়াপল্টনে আইসা বইল আমায়।

তোমাদের হাম্বা যতই যাই করুক আমাদের আর কিছুই করতে হবে না। জানুয়ারিতে তেলের দাম হচ্ছে ৬১ টাকা লিটার। খেলাটা তারপর দেখবা। অবশ্য তোমার বাড়ি থেকে হাওড়া বেশী দূরে নয় এইটা অবশ্য আমার জন্য চিন্তার বিষয়।

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৬

সন্যাসী বলেছেন: আরে ভুদাই, তোমার মত ভোদাই োদার টাইম নাই। তোমরা সবাইরে বাদ দিতে দিতে শেষ পর্যন্ত খালেদা জিয়া ছাড়া বি.এন.পিতে আর কেউ থাকবে কিনা এটাই ভাবতেছি। অবশ্য সেও জামাতে যোগ দিতে পারে। আরো ২ বছর পর বি.এন.পি নামক কোন রাজনৈতিক দল থাকবে কিনা এই ভয়ে আছি। তোমাগো বলদামী আর গুতাগুতিতে দেশে আবার একদলীয় আওয়ামী শাসনব্যবস্থা চালু হতে যাচ্ছে, যা দেশের জন্য কোনভাবেই মংগলজনক না। সুতরাঙ মানুষকে থ্রেট না োদাইয়া নিজেগো পার্টি গুছানোর তালে থাকো।

২৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৪

ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: পাগলের আস্তানায় ছাগলের দেখা মিলে :|

২৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১২

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: সার্বজনীন শব্দটা একটা জটিল টার্মরে ভাই।

ধরেন আপনি একজন ঠগবাজের সংগে কি কখনো ভদ্রলোকের চুক্তি করবেন? যদি করেন তাহলে আপনার উদারতার প্রমাণ হয়ত মিলবে কিন্তু আপনাকে বোকা ছাড়া আর কিছু বলা যাবে না।

এখন ব্যক্তি আপনি তেমন চুক্তি করতেও পারেন। কিন্তু একটা রাষ্ট্রের ভার মাথায় নিয়ে- জনগণের নিরাপত্তার ভার মাথায় নিয়ে যদি সেই চুক্তি করেন- তাহলে কি হতে পারে? আমি অন্তত আপনাকে দায়িত্বজ্ঞানহীন ছাড়া আর কিছুই বলব না।

বাদ দিন সেই সময়ের কথা- আসুন এই সময়ে। এই আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত আমাদের সাথে পানি চুক্তি করেছে। কি করেছে? পানি চুক্তির বর্তমান অবস্থা কি?

এই সেদিন এসে গেলেন মনমোহন সিং। কি হয়েছিল তখন?

আশা করি এসব কাসুন্দি আপনাকে আর ঘেটে দেখাতে হবে না।
....................................
আপনি বোধ হয় বোঝাতে চাচ্ছেন- আমরা এখন খুব একটা মানবিক সময়ে বসবাস করছি। তাই কি দাদা?

আপনি জ্ঞানী মানুষ। পৃথিবীর খোজ খবর খুব ভাল রাখেন। চারদিকে একবার তাকান। তারপর এই মানবিক পৃথিবীর একটা বাস্তব উদাহরণ দেন।
.....................................
সব কিছুতে ইসলামের পিন্ডি চটকাচ্ছেন খুব ভাল কথা। সমাধানটাও দিয়ে দেন না কেন? সমাধান কি?

হিন্দুইজম?
কমিউনিজম?
পুঁজিবাদ?
খ্রিষ্ট ইজম?
ইহুদি ইজম?
......................
কোনটা সমাধান দাদা কোনটা? ঝেরে কাশুন দাদা, ঝেরে কাশুন।

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৬

সন্যাসী বলেছেন: হিউম্যানিজম।
ধর্মনিরেপক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র।
জ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা ও সমাজ প্রতিষ্ঠা।

২৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৫

দস্যু রত্নাকর বলেছেন: বুঝিনা এদের আসলে কী হয়েছে ! এরা অপেক্ষাতেই থাকে কখন কিছু একটা দিয়ে কাউকে খোঁচানো যায় । যতদুর জানি ওমর এর সঙ্গে বাইজেনটাইন শাসকের সিরিয়ার অধিকর্তা রায়ানটেক্স এর ভিতর কোন লিখিত চুক্তি হয় নি , হয়েছিল মৌখিক চুক্তি । আর আপনি দিয়ে দিলেন লিখিত দলিল । যা হয়েছিল তা হলো , বন্দী বিনিময় এবং আবাস পরিবর্তনের মৌখিক চুক্তি । তথ্যসূত্র : মুহম্মদ পরবর্তী ইসলামের প্রসারন , পৃষ্ঠা ২৩ ড মুহম্মদ শাহজাহান ইউনিভার্সিটি প্রেস ঢাকা । ধর্মীয় গোড়ামিও যেমন ভালো না তেমনি ধর্মে অবিশ্বাসও ভাল না এর মধ্যবর্তী থাকাটাই ভালো

১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৯

সন্যাসী বলেছেন: আপনি বলবেন মৌখিক চুক্তি। ইসলামিক পণ্ডিতরা বলবে যে শর্তগুলো আসলে সিরিয়ার খ্রিস্টানরা নিজে থেকেই দিয়েছিল ওমরের সাথে সন্ধি স্থাপনের জন্য। কোনটা শুনব বলেন?

২৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৫

জিললুর রহমান বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করতে হলে প্রধানমন্ত্রী হতে হবে! ছাগযুক্তির বলিহারি যাই।
--------------------------------------------------
ওরে বলদ, একটা কথা লেখা আছে আরবিতে, তুই আরবি না জানলে সেটা বুঝবি কেম্নে কি বলছে? তাছাড়া ঐ সময়ের ইতিহাস দেখতে হবে। কত টাকা পাস এইসব লেখে???

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৩

সন্যাসী বলেছেন: মুমিনদের মত ভাষা ব্যবহারের জন্য আপনাকে জাঝা।

৩০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৮

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: হিউম্যানিজম।
ধর্মনিরেপক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র।
জ্ঞানভিত্তিক শিক্ষা ও সমাজ প্রতিষ্ঠা।


হিউম্যানিজমের রূপরেখা দেন।

বাড়ির পাশের ভারত একটা ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র

তো প্রতিবেশীদের সাথে কি এমন মহান মানবতাবাদী কাজ করে দেখিয়েছে উদাহরণ দেন... কেন করে নাই? পারে নাই কেন?

সমস্যাটা কি বলেন?

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪১

সন্যাসী বলেছেন: হিউম্যানিজম মানে মানুষের প্রতি মনুষ্যত্ব এবং ভ্রাতৃত্ববোধ। হিন্দুদের হিন্দুভ্রাতৃত্ববোধ এবং মুসলমানদের মুসলমানভ্রাতৃত্ববোধের বিলুপ্তি। হিউম্যানিজম কোন রাজনৈতিক আদর্শ নয়। এটা পুরোই ব্যক্তিক। জ্ঞানের বিকাশই হিউম্যানিজমের একমাত্র উপায়।

ধর্মনিরেপক্ষ গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র রাষ্ট্রের অভ্যন্তরীন জনগনের জন্য। কোন দেশের ফরেন পলিসি নির্ধারনে তা হয়তো ভূমিকা রাখতে পারে কিন্তু কোন রাষ্ট্র ধর্মনিরেপক্ষ হলেই যে তার ফরেন পলিসি মানবতাবাদী হবে এমন হতে পারেনা। যে কোন দেশই ফরেন পলিসি নিধারনে দেশপ্রেমকেই বেশি গুরুত্ব দেয়।

৩১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০৩

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: আমি যেখানে চাকুরী করি সেখানকার উপজেলা বি.এন.পির আহবায়ক একজন নাস্তিক। তিনি আপনার মত ভুদাই নন। সেদিন কথায় কথায় বললেন, "যদি সাহিত্যমানে বিচার করি তাহলে কোরান একটি নিকৃষ্টতম সাহিত্য।"

কোরআনের বিচার করলেন একজন নাস্তিক। আপনি তার রেফারেন্স টানছেন। হাস্যকর কথাবার্তারও তো একটা সীমা থাকা দরকাররে ভাই।

৩২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২০

মিষ্টিগল্প বলেছেন: পড়লাম। সবকিছুর আগে আমার মনে হয় তৎকালীন পরিস্থিতিটা বিবেচনায় আনতে হবে যে, ঐ যুগে কিরূপ প্রথা ছিল? আপনি যদি ৬০ খ্রিষ্টাব্দের চুক্তির শর্তকে ২০১১ সালের এক চুক্তির সাথে তুলনা করতে চান তবে সেটা হবে আমার মতে বোকামী। আর খলিফা ওমর সম্পর্কে অনেক কথাই ইতিহাস হতে গায়েব করে দেয়া হয়েছে, যেগুলো তার উগ্রতাপূর্ণ মানসিকতার প্রমাণ।
আজ তার সম্পর্কে যা কিছু লেখা হয় তা তার গুণগানই গুনগান।
তবে শুধুমাত্র একটা বিষয় দেখে গোটা ইসলামের উপর চাপিয়ে দেয়া আমার মনে হয় না কোন ভাল কাজ হবে।

৩৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৩

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: আপনি ধর্মের প্রভাব যেদেশে কম, সেদেশগুলো দিকে একটু চোখ বুলান।

তাকালাম- আমেরিকার দিকে। তাকালাম- রাশিয়ার দিকে।

আরো তাকাতে বলেন?

৩৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৪

সিস্টেম বলেছেন: سم الله الرحمن الـرحيم، هذا كتاب لعبد الله عمر أمير المؤمنين من نصارى أهل الشام إنكم لما قدمتم علينـا سألنـاكم الأمـان لأنفسنـا وأهالينا وأموالنا وأهل ملتنا، على أن نؤدي الجزية عن يد ونحن صاغرون، وعلى ألا نمنع أحداً من المسلمين أن ينزل كنائسنا في ليل أو نهار، ونضيفهم فيهـا ثلاثـاً، ونطعمهم الطعـام ونـوسع لهم أبوابها، ولا نضرب فيها بالنواقيس إلا ضرباً خفيفا، ولا نرفع فيها أصواتنا بالقراءة، ولا نؤوي فيها ولا في شيء من منازلنا جاسـوساً لعدو لكم, ولا نحدث كنيسة ولا ديراً ولا صومعة ولا قلاية, ولا نجدد ما خرب منها، ولا نقصد الاجتماع فيما كان منها من خطط المسلمين وبين ظهرانيهم، ولا نظهر شركـاً ولا ندعوا إليـه، ولا نظهر صليباً على كنائسنا، ولا في شيء من طرق المسلميـن وأسواقهم، ولا نتعلم القرآن، ولا نعلمه أولادنا، ولا نمنع أحداً من ذوي قراباتنا الدخول في الإسلام إذا أراد ذلك، وأن نجز مقادم رؤوسنا، ونشد الزنانير في أوساطنا، ونلزم ديننا، ولا نتشبه بالمسلمين في لباسهم ولا في هيئتهم، ولا في سروجهم، ولا في نقش خواتيمهم فننقشها نقشـاً عربيا، ولا نتكنى بكناهم. وعلينـا أن نعظمهم ونـوقرهم، ونقوم لهم من مجالسنا، ونرشدهم في سبلهم وطرقاتهم، ولا نطلع في منازلهم، ولا نتخذ سلاحا ولا سيفا، ولا نحمله لا حضـر ولا سفر في أرض المسلمـين، ولا نبيـع خمراً ولا نظهرها، ولا نظهر ناراً مع موتانا في طريق المسلمين، ولا نرفع أصواتنا مع جنائزهم، ولا نجاور المسلمين بهم، ولا نضرب أحداً من المسلميـن، ولا نتخـذ من الرقيق ما جرت عليـه سهامهم. شرطنا ذلك كله على أنفسنا وأهل ملتنا. فإن خالفنا فلا ذمة لنا ولا عهد، وقد حل لكم منا ما يحل لكم من أهل الشقاق والمعاندة" .

n the Name of Allah, the Most Merciful, the Most Compassionate

This is an assurance of peace and protection given by the servant of Allah, Omar-Commander of the Believers to the people of Ilia' (Jerusalem). He gave them an assurance of protection for their lives, property, church and crosses as well as the sick and healthy and all its religious community.

Their churches shall not be occupied, demolished nor taken away wholly or in part. None of their crosses nor property shall be seized. They shall not be coerced in their religion nor shall any of them be injured. None of the Jews shall reside with them in Ilia'.

The people of Ilia shall pay Jizia tax (head tax on free non-Muslims living under Muslim rule) as inhabitants of cities do. They shall evict all Romans and thieves.

He whoever gets out shall be guaranteed safety for his life and property until he reach his safe haven. He whoever stays shall be (also) safe, in which case he shall pay as much tax as the people of Ilia' do. Should any of the people of Ilia wish to move together with his property along with the Romans and to clear out of their churches and crosses, they shall be safe for their lives, churches and crosses, until they have reached then safe haven. He whoever chooses to stay he may do so and he shall pay as much tax as the people of Ilia' do. He whoever wishes to move along with the Roman, may do so, and whoever wishes to return back home to his kinsfolk, may do so. Nothing shall be taken from them, their crops have been harvested. To the contents of this convent here are given the Covenant of Allah, the guarantees of His Messenger, the Caliphs and the Believers, provided they (the people of Ilia') pay their due Jizia tax.

The above is the text approved by historians, foremost of whom are Imam al-Tabari. The text appears in his book "Tareekh Al Umam wal Molouk" (History of Nations and Kings), Part III, Page 105, printed in Cairo and collected by a team of scholars and printed in English at Brill Printing Press London.

৩৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৭

সিস্টেম বলেছেন:

৩৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৮

নুভান বলেছেন: হা হা হা সন্যাসীর ইতিহাসের কাঁদা-পানি ঘাইটা ঘোড়ার ডিম বাইর করার পদ্ধতি এখনও যায় নাই? ভালা ভালা। চালাই যাও।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০২

সন্যাসী বলেছেন: ইতিহাস ঘেটে কাঁদা-পানি বের করছি না, সত্য বের করছি। তা জেনে আপনারা অবাক হচ্ছেন। এটা আমাকে অবাক করছে না।

৩৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৬

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: ভাল থাকা নিয়ে প্যাচাচ্ছি না।

এই পোষ্টের আলোকে একটা চুক্তি নিয়ে কথা হচ্ছিল। তো সেমতে রেষ্ট অব দ্য ওয়ার্ল্ডের সাথে তাদের আচরণ নিয়ে কথা বলছি।

ধরেন আমাদের মন্ত্রীরা, রাজনীতিবিদরা তো ভালই আছেন- তা নিয়ে কিন্তু আপনার আমার কারোই সংশয় নাই। যা কামাইয়া লইছেন তা দিয়া বিলাত আমেরিকা গিয়া ফরটিন জেনারেশন বইয়া খাইতে পারবে। এই আমলে অনেকে খাচ্ছে। তার আগের আমলে অনেকে গিয়া খাইয়া আসছে। প্রয়োজন হলে ভবিষ্যতেও পারবে।

কিন্তু আশেপাশের আমাদের কতটুকু ভাল রাখছে?
ঠিক সেইরকম- তারা ভাল আছে কিন্তু বাকি পৃথিবী কতটুকু ভাল রাখছে। কথাটা তো হিউম্যানিজম নিয়ে হচ্ছে।

এখন যদি তারা মনে করে তারাই প্রকৃত হিউম্যান। আর আমরা যারা সাব হিউম্যান- তারা পূর্বপুরুষ শিম্পাঞ্জিদের কাছাকাছি কিছু তাহলে আর কথা নাই।

৩৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৮

পাদুকা বলেছেন:

অসাধারণ পোস্ট। পোস্টদাতাকে ধন্যবাদ।

কয়েকটা আবাল মূল আলোচনাকে অন্যদিকে ঘুরিয়ে ইসলামের মূল চরিত্রটাকে আড়াল করার অপচেষ্টা করার জন্য অন্য প্রসঙ্গ টানছেন। যা ওই আবালদের পরাজিত হবারই নমুনা। যুক্তি প্রমাণে ব্যর্থ হয়ে হুমকী-ধামকি আর ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে শিষ্টাচার বহির্ভূত কর্মস্বাক্ষর রাখছেন। আলোচনায় যুক্তি-প্রমাণ দিয়ে বিপরীত মত খণ্ডন করার মানসিকতা ও যোগ্যতা না থাকলে মন্তব্য করতে আসার কোন মানে হয় না। নিজেকে বিশাল জ্ঞানী আর নিজের বিশ্বাস করা ধর্মকে নিদোর্ষ-নির্ভুল বলে জাহির করা ছাড়া যারা কিছু শেখে নি তাদের এরকম তথ্যমূলক পোস্টে উঁকি দেওয়ারও কোন নৈতিক অধিকার নেই।
এখনো যারা জিজিয়া কর আদায়, কল্লা নেয়া আর গণিমতের মাল বণ্টনের মতো জঘন্য পদ্ধতির স্বপ্ন দেখেন তাদের জন্য করুণা ছাড়া আর কী করার আছে!

ওই শর্তে- এই আদর্শ(!) শর্তাবলি সকল ইসলামী রাষ্ট্রে অন্য ধর্মাবলম্বীদের উপর প্রযোজ্য হবে। বিখ্যাত হানাফী আইনশাস্ত্রবিদ আবু ইউসুফ লিখেছেন, 'ওমরের চুক্তি পূনরুত্থানের দিন পর্যন্ত বৈধ ও চালু থাকবে।'

এই অংশটুকুর মানে কী? এই চুক্তি সমকালীন সময়ের জন্যই প্রযোজ্য ছিল?

বুদ্ধিমানদের জন্য ইশারাই কাফি!


১২ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:৫৩

সন্যাসী বলেছেন: ইসলাম তথা সকল ধর্মের ক্ষেত্রেই তাদের সবকিছু সবকালের জন্য প্রযোজ্য। ইসলামে ওমরের চুক্তিকে বিধর্মীদের সাথে আচরণের জন্য মুসলমানের আদর্শ বলে ধরা হয়। মুমিন মুসলমানরা খলিফাদের আচরণকে রাজ্য শাসনের মাপকাঠি হিসেবেই ধরে। তা যদি না ধরত তাহলে আমার/আমাদের কিছু বলার ছিল না। আমাদের তরুন সমাজের অনেকেই খলিফার শাসনামল ফিরিয়ে আনার স্বপ্নদোষে আক্রান্ত। তাদেরকে উদ্দেশ্য করেই এই পোস্টের অবতারণা।

৩৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৫

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: আপনার লিষ্টের উপরের দিকের একটা দেশ ধরি- চায়না।

নিশ্চয়ই ভুলে যাননি তিয়েন-আন-মেন স্কোয়ারের কথা?

বিরুদ্ধ মত দমনের ক্ষেত্রে চায়নার স্থান আজো শীর্ষেই আছে।
কিছুদিন আগের একটা পরিসংখ্যান দেখেছিলাম যখন সৌদি মৃত্যুদন্ড নিয়ে ব্যাপক গলাবাজী হচ্ছিল সে সময়ে দেখা চায়নার মৃত্যুদন্ডের ক্ষেত্রে তাদের ধারেকাছেও কোন দেশ নাই।

৪০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:০৮

পারভেজ আলম বলেছেন: মধ্যযুগীয় চুক্তি, আমাদের বিচারে খুব বেশি মানবিক হবে এমন ভাবার সুযোগ নাই। তবে সেই আমলের হিসাবে খারাপ হয়নাই, যেইখানে কিনা আমরা গত শতকেও এইরকম আইন চুক্তি ইত্যাদি দেখছি, নাজি জার্মানি থেইকা গণতান্ত্রিক আম্রিকা পর্যন্ত। একিসাথে চুক্তি দেইখা যারা লজ্জিত হয়া রেফারেন্স খুজছেন তাদের ধর্মবোধও খুবি হাস্যকর, এরা ইসলাম বলতে বুঝে নিজেদের সময়কার নিজের বুঝের শুইনা মুসলমানি ইন্টারপ্রিটেশন, আসল ইসলাম সম্বন্ধে যেমন এদের জ্ঞান নাই তেমনি ইসলামরে ডিফেন্ড করার যোগ্যতাও এদের নাই।

ভুদাই হঠাৎ খোলা ব্লগে হুমকি ধামকি দিচ্ছে কেনো। ক্ষমতায় আসার দুই বছর আগেই এরা যেই ধরণের মাস্তানি করছে তাতে ক্ষমতায় আসার পরে তো এরা আওয়ামীলীগের চেয়ে বড় স্বৈর শাষন কায়েম করবে বলে মনে হচ্ছে। এইসব ব্লগ মাস্তানদের বিষয়ে ব্লগিয় সচেতনতা এবং ঐক্য তৈরি হওয়া দরকার। মতে না মিললে এইভাবে রাজনৈতিক বাহুবল দেখায়া মাস্তানিক করবে এইটা কেমন কথা? এর মন্তব্যের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করা উচিৎ সবার। এ আগেও এই জাতীয় হুমকি ধামকি দিছে ব্লগে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৭

সন্যাসী বলেছেন: আমারো একই কথা। চুক্তিটিকে আমরা সে সময়ের প্রেক্ষাপটে বিচার করলে অমানবিক বলতে পারি না। সেসময় যুদ্ধে জয়ের পর যে বিজিতদের উপর যে অত্যাচার করা হত তাতে ওমরের চুক্তি অনেক বেশি মানবিক। কিন্তু আজকাল তরুনরাও যখন খলিফা শাসনের স্বপ্ন দেখে তখন তাকে আমাদের সময়ের বিচারেই বিচার করতে হয় এবং অমানবিক বলতে হয়। ভুদাইর মন্তব্য আগের বি.এন.পি জামাত শাসনামলের শুরুর কথা মনে করিয়ে দেয়। ওরা আবার ক্ষমতায় আসলে আবার যে একই কাজ ঘটাবে তাতে সন্দেহ নেই।

৪১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:১১

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: মি. পাদুকা আলোচনার ধারা বোঝার চেষ্টা না করেই আগেই একটা মন্তব্য করে দিলে নিজের আবাল প্রমাণ হওয়ার সমুহ সম্ভাবনা থাকে।

আর কেউ আবাল বললেই যদি যাকে বলেছেন সে আবাল হয়ে যায়- তাহলে আমিও আপনাকে আবাল বললাম, না বুঝে উল্টাপাল্টা বক্তব্য দেয়ার জন্য।

ওমর কোরআনও নয়, নবী রাসুলও নয় যে সে যা বলবে তা কেয়ামত দিবস পর্যন্ত বহাল থাকবে। কে কি বলল না লিখল সেটা তার ব্যক্তিগত মতামত।

৪২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৬

পাদুকা বলেছেন:
@লুতফুল বারি পান্না এই ব্লগে আপনি কোন কোয়ালিটির আবাল সেটা পরিমাপ করার পাল্লা পাবলিকের কাছেই আছে।

আর ভুদাইতো ভুদায়-ই! অপেন ব্লগে ভুদাই-এর হুমকীর কারণে রিপোর্ট করা হল।

৪৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩২

লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: এ ব্যাপারে আপনার সাথে দ্বিমত নাই। এরশাদ একা না কিন্তু বিম্পি আমলীগ সবাই ধর্ম গিলাইয়া পাবলিক বুঝ দেয়। কিন্তু সেই গিলানো ধর্ম সচেতন সবাই বোঝে।

আমরা প্রকৃত ধর্মের কাছে যেতে চাই।

৪৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ২:২১

বিদ্রোহী কান্ডারী বলেছেন: আমিতো কোন সমস্যা দেখতে পাচ্ছিনা চুক্তিতে। পরাজিত পক্ষকে কি কখনও কেউ কোলে তুলে চুমু খায়? আর কোন খৃষ্টানকে তো মুসলমান হতে বাধ্য করা হয়নি। নিশ্চয়ই আপনি এটা আশা করতে পারেন না একটা নুতন দখল করা এলাকার লোকেদের পূর্ণ স্বাধীনতা পাবার যাতে তারা আবার রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে মাথা চারা দিতে পারে। খেয়াল করে দেখুন চুক্তিগুলোর মুল বিষয় কিন্তু অমুসলিমেরা যাতে মুসলিমদের কোন রকম পথভ্রষ্ট করার চেষ্টা না করে বা ইসলামকে আপমান করার চেষ্টা না করে সে বিষয়ে। কোথায় বিধর্মীদের নিজ ধর্মকে আঘাত করা হয় নি।

ইসলামের সমালোচনাতো খুব করলেন। আপনারা কি করছেন বাংলাদেশে এটা নিয়ে বলেন না কেন। ভারতীয় সহায়তায় বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী আর ইসলামী শক্তিকে পরাজিত করে আপনারা প্রতিষ্ঠা করলেন হিন্দু শাসন। তারপর প্রথমে সংবিধান থেকে মুছে দিলেন আল্লাহর নাম তারপর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সমানে মহানবী(সাঃ) এর সমালোচনা শুরু করলেন, ইসলামী দলগুলোকে সমানে হেনস্তা শুরু করলেন, ইসলামী নেতাদের উপর অত্যাচার জোড় জুলুম শুরু করলেন, বোরকার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করলেন, ভারতীয় নোংরা সংস্কৃতি চালু করে এদেশের মেয়েদের নষ্ট করার চেষ্টা চালাচ্ছেন। এইগুলো কোন পর্যায়ের মানবিকতার ধর্ম? নাকি এগুলো বাম মানবিকতার ধর্ম?

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৭

সন্যাসী বলেছেন: সংবিধান থেকে আল্লার নাম মুছলেই যদি আল্লা মুছে যেত তাহলে সরকারকে ধন্যবাদই দিতাম। তারা না পারল সংবিধানে ধর্মনিরেপক্ষতা আনতে না পারল শিক্ষানীতি থেকে ধর্ম শিক্ষা বাতিল করতে। মাদ্রাসা শিক্ষাকে আধুনিক করার প্রচেষ্টা নেয়া হয়েছে বটে কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপটে মাদ্রাসা শিক্ষাটাই যে অপ্রয়োজনীয় এবং বাতিলযোগ্য তা করতে পারল না।

আপনারা যদি নতুন করে খিলাফতের স্বপ্নদোষে আক্রান্ত না হতেন তাহলে আমাদের এ বিষয়গুলো নতুন করে লাইম-লাইটে নিয়ে আসতে হতো না।

৪৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৩২

স্বাধীকার বলেছেন:
সকল সময়ে, সকল আইন, বিধি চুক্তি, অঙ্গীকারনাম-এসবই তৈরী হয়েছে তখনকার পারিপাশিক এবং পূর্ব অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে। হয়তো ভবিষ্যতেও এটা কার্যকর থাকতে পারে, যদি বর্তমান অবস্থাটি ভবিষ্যতে পরিবর্তিত না হয়। কিন্তু যদি পরিবর্তিত হয়, তাহলে চুক্তির আঙ্গিকও পরিবর্তন হবে মানুষের নতুন নতুন চাহিদার সাথে সঙ্গতিকে রক্ষা করেই।
তাই সে সময়ের হযরত উমর(রাঃ) চুক্তিকে তখনকার বাস্তবতায় বিচার করলে ঠিক আছে। কিন্তু এখনকার সামাজিক অবস্থা, অন্যান্য নতুন নতুন আইনের উপস্থিতিতে হয়তো সেই চুক্তিটিতে অনেক অসঙ্গতি বের করাটা কঠিন হবেনা। বাস্তবতা যদি বর্তমান বাস্ততায় দাবী করে, তাহলে সেই চুক্তিটি অসময় এবং বিজয়ীদের পক্ষেই গিয়েছে বলে প্রতিভাত হবে। তাই উমারের সেই চুক্তি তখন সবাই মানলেও এখন তা প্রশ্নবিদ্ধ হবেই আর তা প্রধানত অসম হিসাবে দেখবে খ্রিস্টানরাই। মুসলিমরা এটিকে বহাল রাখতে চাইলে ইসলামের বহু চিন্তাবিদ, যুক্তিবিদ এর কতগুলো ধারার পরিবর্তনে মানব কল্যানই পেতে পারেন এবং এটাই এখানকার যুক্তি। আবার তিন হাজার সালে গিয়ে এখানকার ধারনাটির পরিবর্তনও কাম্য হবে। তাই উমরে(রাঃ) এর সে সময়ের জীবনাচরণ কিংবা চুক্তি বর্তমানে এসে প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে স্বয়ং উমর(রাঃ) এখনো জীবিত থাকলে তার কাছেও হতে পারতো।

মরুর দস্যু আর সুন্দরবনের দসুদের জন্য একই নীতি প্রয়োগ হলেই আইন প্রশ্নবিদ্ধ হবে-কারণ বাস্তবতা ভিন্ন। এটা না মানার কিছু নেই। যারা এই সামাজিক চুক্তি-যা আাইন নামে আমাদের সমাজবদ্ধ সমাজে চলে-তার ক্রমান্নয়ে পরিবর্তনকে অস্বীকারকারীদের উচিত হবে সেই আলহিজাজে, চৌদ্দশ বছর আগে ফিরে যেতে।
পরিবর্তনকে অস্বীকারকারীদে লালসালু কাপড় নিয়ে জঙ্গলে গিয়ে লতাপাতার চর্চা করাই ভালো হবে।
প্রকৃত মুসলমান এবং অবিকৃত ইসলামের সেবা করতে হলে, সেখানের সামাজিকতাকে কখনোই ইসলামের বলে চালানোতে ধর্মকেও বরং চ্যালেঞ্জের সামনে পড়তে হবে পারে-যা ইসলামের মর্যাদাকেই কমিয়ে দিবে। আরবীতে যদি গালাগালিও থাকে, তাহলেও আমাদের এতে মুর্খধর্মপ্রেমীরা আর্শিবাদ হিসাবে বিবেচনা করলে, তা মুর্খদের মুর্খতা।
ইসলামের তাতে কিছুই যায় আসেনা।

গুছিয়ে হয়তো বলতে পারলাম না। কথা একটিই, সামাজিক আইন সমাজ প্রতিবর্তনের সাথে সঙ্গতি রেখে পরিবর্তন হওয়াটাই ইসলামকে মানুষের উপযোগী এবং কল্যানকর হিসাবে প্রতিভাত হবে-সব ধর্মপ্রানের কাছে।

ভালো থাকবেন।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৪

সন্যাসী বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। ধন্যবাদ।

৪৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৩৮

গরীবের কথা বলেছেন: @লেখকঃ আপনি উইকি-ইসলাম-ডট-নেট এর যে রেফারেন্স দিয়ে নিজের ভাব প্রকাশ করছেন, সেটা ইসলাম বিরোধী একটা সাইট। এতে আপনার লেখার অসারতা প্রমাণিত হয়।
----
'এনি ওয়ান ক্যান এডিট' উইকি-ইসলাম সাইটের এই প্রিন্সিপাল নিয়ে ইসলাম না।
----
আল্লাহ আপ্নাকে দ্বীন-ইসলামের পথে নিয়ে আসুক, এই দুয়া থাকলো। প্লিজ, ইসলাম সম্পর্কে জানতে ইসলাম-বিরোধী সাইট পড়া বাদ দেন।
--------------
--------------
@আলোকনঃ উইকিপিডিয়া আর উইকি-ইসলাম এক জিনিস না।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৬

সন্যাসী বলেছেন: উইকির রেফারেন্স এবং উইকিইসলামের রেফারেন্স দুটোই আছে। দুটোতেই একইরকম লেখা।

৪৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৪২

বীরেনদ্র বলেছেন: মুসলিমরা যে সমস্ত দেশ জয় করেছিল সেখানে এই চুক্তির মত করেই চুক্তি হয়েছিল, যেমন জেরুজালেম দখলের পর হযরত ওমর চুক্তি করেন যা " Covenant of Omar" নামে খ্যাত। ঐ সময়ের নিরীখে চুক্তি ছিল অনেক উদার, কারন ঐ সময় যুদ্ধ জয়ের পর সক্ষম পুরুষদের মেরে ফেলা হত বা দাস হিসেবে রাখা হত আর নারীরা হত যৌনদাসী।

কিন্তু সময় সেই এক যায়গায় বসে থাকে নি। তারপর প্রায় দেড় হাজার বছর অতিক্রান্ত। সভ্যতার ক্রমবিকাশের ধারায় অনেক আন্তর্জাতিক রীতি নীতি বা আইনকানুন গড়ে উঠেছে যা নিসন্দেহে অনেক উদার এবং মানবাতার দাবীদার। যেমন যুদ্ধজয়ের পরের ইসলামের নিয়ম কানুনের চেয়ে জেনেভা কনভেনশান অনেক বেশী আধুনিক এবং উদার।

মুসলমানেরা স্পেন জয় করে প্রায় ৫০০ বছর শাসন করল, এবং খৃস্টানেরা তা মানতে বাধ্য হয়েছিল কারন তারা ছিল বিজিত। পরে যখন খৃস্টানেরা স্পেন পুনরায় দখল করে তারাও মুসলমানদেরকে হয় দেশত্যাগ বা ধর্মান্তরিত এই দুটোর যে কোন একটাকে মানতে বাধ্য করেছিল।

যারা খিলাফতের কথা বলেন, ধর্মের কথা বলেন এবং শরীয়া বা আল্লহ'র আইনের কথা বলেন তারা মনে করেন যেহেতু কোরান সরাসরি আল্লহ কর্তৃক প্রেরিত সুতরাং অপরিবর্তনীয় তারা ভূলই করেন। ঐ আইনগুলো মানতে বাধ্য করা যায় শক্তি প্রয়োগে যা আজ আর সম্ভব নয়। সেই এক মুসলিম রাস্ট্র বা শাসন কিন্তু খিলাফতের আমল থেকেই ভেঙ্গে পড়ে, হযরত ওসমান নৃশংশভাবে খুন হন, হযরত আলীকেও একই ভাগ্য বরন করতে হয়, হজরত আলীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেন হযরত আয়েশা, তারপর কারবালা ইত্যাদি। এরপর আর ধর্মের নামে মুসলমানেরা এক হতে পারে নি। এবং বাস্তবতা হল ধর্মের ভিত্তিতে এক হওয়াও আজ আর সম্ভব নয়।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৭

সন্যাসী বলেছেন: খিলাফত এখন এক স্বপ্নদোষ বৈ কিছুই নয়। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২৮

আলমগীর হুসেন বলেছেন: মনে হচ্ছে সন্যাসীদা এম, এ, খানের বই থেকে চুক্তিটির উদ্ধৃতি দিয়েছেন। লেখাটা আমার নজরে পড়েছে একটু দেরীতে। রেফারেন্স নিয়ে দু’টি কথাঃ

১। এ চুক্তিটি হয়েছিল “সিরিয়ার” খৃষ্টান যাজক ও নেতা এবং খলিফা ওমরের মাঝে; এটা “জেরুজালেম” চুক্তি থেকে ভিন্ন।

২। বাংলা এডিশনে Kitab-ul-Umm-এর অনুবাদ ভুল হয়েছে।

৩। চুক্তিটির দু’টি রূপ রয়েছে। একটি খলিফা ওমরের পাঠানো চুক্তিপত্র,
যেটি এখানে উদ্ধৃত হয়েছে। খান ইবনে ওয়ারাকের “Why I Am Not A Muslim” গ্রন্থ থেকে উদ্ধৃতি দিয়েছেন।
অন্যরূপটি হলো সিরিয়ার খৃষ্টীয় নেতার কর্তৃক লেখা ওমরের শর্ত/দাবীগুলো মেনে নিয়ে, যেটি উদ্ধৃত হয়েছে আল-ওয়ালিদ আল-ফিহরি’র “The King’s Lamp” গ্রন্থে। প্রখ্যাত আরব মুসলিম ঐতিহাসিক জুর্জি জায়দান তার “History of Islamic Civilization” গ্রন্থেও সেটি উদ্ধৃত করেছেন।

আর একটি কথাঃ আমেরিকার আগ্রাসক জার্মানী-জাপানকে রাষ্ট্রিয় পর্যায়ে শায়েস্তা করা আর ইসলামি আগ্রাসকদের দ্বারা ভোক্তভোগীদেরকে ব্যক্তি থেকে সকল পর্যায়ে শোষণ-অবমাননা-শায়েস্তা করা এক জিনিস নয়। এরূপ তুলনা অসুস্থ চিন্তা-ধারণার ইঙ্গিত করে।

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৮

সন্যাসী বলেছেন: ধন্যবাদ, আলমগীর ভাই।

৪৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৭

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন:


In the name of God, the merciful and
compassionate. This is a letter to the servant of
God Umar [ibn al-Khattab], Commander of the
Faithful, from the Christians of such-and-such a
city. When you came against us, we asked you for
safe conduct for ourselves, our descendants, our
property, and the people of our community, and
we undertook the following obligations toward you:


-We shall not build, in our cities or in their
neighborhood, new monasteries, churches,
convents, or monks’ cells, nor shall we repair, by
day or by night, such of them as fall in ruins or are
situated in the quarters of the Muslims.

-We shall keep our gates wide open for passersby
and travelers. We shall give board and lodging to all
Muslims who pass our way for three days.

-We shall not give shelter in our churches or in our
dwellings to any spy, nor hide him from the Muslims.

-We shall not teach the Qur´an to our children.

-We shall not manifest our religion publicly nor
convert anyone to it. We shall not prevent any of
our kin from entering Islam if they wish it.

-We shall show respect toward the Muslims, and we shall rise from our seats when they wish to sit.

-We shall not seek to resemble the Muslims by
imitating any of their garments, the qalansuwa, the
turban, footwear, or the parting of the hair. We shall
not speak as they do, nor shall we adopt their kunyas.

-We shall not mount on saddles, nor shall we gird
swords nor bear any kind of arms nor carry them
on our persons.

-We shall not engrave Arabic inscriptions on our
seals.

-We shall not sell fermented drinks.

-We shall clip the fronts of our heads. . .

We shall not display our crosses or our books in
the roads or markets of the Muslims.

-We shall use only clappers in our churches very softly.

-We shall not raise our voices when following our dead.

-We shall not show lights on any of the roads of the
Muslims or in their markets. We shall not bury our
dead near the Muslims.

-We shall not take slaves who have been allotted
to Muslims.

-We shall not build houses overtopping the houses
of the Muslims...

-We accept these conditions for ourselves and for
the people of our community, and in return we
receive safe conduct.


If we in any way violate these undertakings for
which we ourselves stand surety, we forfeit our
covenant, and we become liable to the penalties for
contumacy and sedition. . .

সন্যাসী যে রিভার্স চুক্তির লিংক দিলেন সেই রিভার্স চুক্তিটির সাথে আপনার দেয়া চুক্তিটির এতো অমিল কেন?

এভাবে কোন চুক্তি সম্ভবপর কিনা?

১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৮

সন্যাসী বলেছেন: আমি পয়েন্টগুলো দিয়েছি সেগুলো চুক্তিটির কী-পয়েন্ট।

৫০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪১

মুহাম্মদ মামুনূর রশীদ বলেছেন: তুলনাঃ ফোর্ডহ্যাম vs ইউকিইসলাম.নেট vs সন্যাসী

1. Fordham: We shall not build, in our cities or in their neighborhood, new monasteries, churches, convents, or monks’ cells, nor shall we repair, by day or by night, such of them as fall in ruins or are situated in the quarters of the Muslims.

WikiIslam: we will neither erect in our areas a monastery, church, or a sanctuary for a monk, nor restore any place of worship that needs restoration, nor use any of them for the purpose of enmity against Muslims.

সন্যাসীঃ ৭. তোমাদের প্রার্থনার জন্য কোন গীর্জা নির্মান বা সমবেত হওয়ার স্থান সৃষ্টি করতে পারবে না;

2. Fordham: We shall keep our gates wide open for passersby and travelers. We shall give board and lodging to all Muslims who pass our way for three days.

WikiIslam: We will not prevent any Muslim from resting in our churches whether they come by day or night, and we will open the doors [of our houses of worship] for the wayfarer and passerby. Those Muslims who come as guests, will enjoy boarding and food for three days.

3. Fordham: We shall not give shelter in our churches or in our dwellings to any spy, nor hide him from the Muslims.

WikiIslam: We will not allow a spy against Muslims into our churches and homes or hide deceit [or betrayal] against Muslims.

4. Fordham: We shall not teach the Qur´an to our children.

WikiIslam: We will not teach our children the Qur'an,


5. Fordham: We shall not manifest our religion publicly nor convert anyone to it. We shall not prevent any of our kin from entering Islam if they wish it.

WikiIslam: [We will not] invite anyone to Shirk or prevent any of our fellows from embracing Islam, if they choose to do so.


6. Fordham: We shall show respect toward the Muslims, and we shall rise from our seats when they wish to sit.

WikiIslam: We will respect Muslims, [We will] move from the places we sit in if they choose to sit in them.

সন্যাসীঃ ১০. মুসলিমরা উপস্থিত থাকলে তোমরা রাস্তার অগ্রভাগে যাবে না বা সমাবেশের প্রধান আসনে বসবে না।


7. Fordham: We shall not seek to resemble the Muslims by imitating any of their garments, the qalansuwa, the turban, footwear, or the parting of the hair. We shall not speak as they do, nor shall we adopt their kunyas. We shall not mount on saddles, nor shall we gird swords nor bear any kind of arms nor carry them on our persons.


WikiIslam: We will not imitate their clothing, caps, turbans, sandals, hairstyles, speech, nicknames and title names, or ride on saddles, [We will not] hang swords on the shoulders, collect weapons of any kind or carry these weapons.

সন্যাসীঃ ৯. ঘোড়ায় চড়তে তোমরা বিশেষ গদি ব্যবহার করবে ও ভিন্ন ভঙ্গি করবে এবং একটা চিহ্ন দ্বারা তোমাদের 'কালানুয়াস' (টুপি) মুসলিমদের টুপি থেকে আলাদা করবে।


8. Fordham: We shall not engrave Arabic inscriptions on our seals. We shall not sell fermented drinks.

WikiIslam: We will not encrypt our stamps in Arabic, or sell liquor.


10. Fordham: We shall clip the fronts of our heads. . .

WikiIslam: We will have the front of our hair cut, wear our customary clothes wherever we are, [We will] wear belts around our waist,

সন্যাসীঃ ৮. তোমরা 'জুন্নর' (ফিতা, খ্রীস্টানের চিহ্ন স্বরূপ) পরিধান করবে সমস্ত পোশাকের উপরে, যা কখনোই লুকাতে পারবে না।

11. Fordham: We shall not display our crosses or our books in the roads or markets of the Muslims.

WikiIslam: [We will] refrain from erecting crosses on the outside of our churches, and [refrain from] demonstrating them and our books in public in Muslim fairways and markets.

সন্যাসীঃ ৭. কোন মুসলিম শহরে ক্রুশ প্রদর্শন করবে না, অথবা (যিশুর) মূর্তি নিয়ে মিছিল করতে পারবে না,


12. Fordham: We shall use only clappers in our churches very softly.

WikiIslam: We will not sound the bells in our churches, except discretely,

৭. (চার্চের) ঘণ্টা বাজাতে পারবে না;


13. Fordham: We shall not raise our voices when following our dead.

WikiIslam: [We will] not raise our voices while reciting our holy books inside our churches in the presence of Muslims, nor raise our voices [with prayer] at our funerals,


14. Fordham: We shall not show lights on any of the roads of the Muslims or in their markets. We shall not bury our dead near the Muslims.

WikiIslam: [We will] not light torches in funeral processions in the fairways of Muslims, or their markets We will not bury our dead next to Muslim dead,


15. Fordham: We shall not take slaves who have been allotted to Muslims.

WikiIslam: [We will] not buy servants who were captured by Muslims.


16. Fordham: We shall not build houses overtopping the houses of the Muslims...

Not found in WikiIslam.

17. Fordham: We accept these conditions for ourselves and for the people of our community, and in return we receive safe conduct.If we in any way violate these undertakings for which we ourselves stand surety, we forfeit our covenant, and we become liable to the penalties for contumacy and sedition. . .

WikiIslam: These are the conditions that we set against ourselves and followers of our religion in return for safety and protection. If we break any of these promises that we set for your benefit against ourselves, then our Dhimmah (promise of protection) is broken and you are allowed to do with us what you are allowed of people of defiance and rebellion.


নিম্নের পয়েন্টগুলো Fordham এর সাইটে পাওয়া চুক্তিতে পাইনিঃ

+[We will not] publicize practices of Shirk,
৭. বা কোন মুসলিমের কাছে মেরীর পুত্র যিশু সম্বন্ধে কোনও পৌত্তলিক ভাষা (অর্থাৎ যিশু ঈশ্বরের পুত্র) ব্যবহার করতে পারবে না।


+We will be guides for Muslims and refrain from breaching their privacy in their homes.
+We will not beat any Muslim.



আপনার দেয়া নিচের কী পয়েন্টগুলো আমি WikiIslam আর Fordham University এর সাইটে দেয়া কোন চুক্তিতেই পাইনিঃ

১. তোমরা শুধু মুসলিম আইনের অধীনস্থ হবে, অন্য কারো নয়। এবং আমরা তোমাদেরকে যা করতে বলব, তা অস্বীকার করতে পারবে না।

২. যদি তোমাদের মধ্যে কেউ নবি, তাঁর ধর্ম বা কোরান সম্বন্ধে অশালীন কিছু বলে, সে আল্লাহর, বিশ্বাসীদের সেনাপতির ও সমস্ত মুসলিমের সুরক্ষা থেকে বঞ্চিত হবে। যে শর্তে নিরাপত্তা প্রদান করা হয়েছিল, তা বাতিল হবে ও তোমাদের জীবন হবে আইনের সীমার বাইরে।

৩. যদি তোমাদের মধ্যে কেউ কোন মুসলিম নারীর সঙ্গে যৌনকর্মে লিপ্ত হয় কিংবা কোন মুসলিম নারীকে বিয়ে করে, বা পথে কোন মুসলিমমের উপর ডাকাতি করে, অথবা কোন মুসলিমকে ইসলাম থেকে ধর্মচ্যুত করে, অথবা আমাদের শত্রুকে সাহায্য করে, অথবা কোন গুপ্তচরকে আশ্রয় দেয়, তাহলে সে চুক্তি ভঙ্গ করবে এবং তার জীবন ও সম্পদ আইনের বাইরে।

৪. কোন মুসলিমের সম্পদ ও মর্যাদার প্রতি এর চেয়ে কম ক্ষতি যে করবে সে উপযুক্ত শাস্তি পাবে।

৫. মুসলিমদের সঙ্গে তোমাদের আচরণ আমরা পর্যবেক্ষণ করবো। এবং তোমরা মুসলিমদের প্রতি বেআইনি কিছু করলে আমরা এ চুক্তি বাতিল ঘোষণা করবো ও তোমাদেরকে শাস্তি দিব।

৬. যদি তোমরা কিংবা অন্য অবিশ্বাসীরা বিচার চায়, আমরা মুসলিম আইন অনুযায়ী বিচার করব।
১১. প্রত্যেক সুস্থ সাবালককে 'জিজিয়া' বা বশ্যতা কর দিতে হবে, নতুন বছরে পূর্ণ মাপের এক দিনার করে। কর না দেয়া পর্যন্ত সে শহর ত্যাগ করতে পারবে না।

১২. কোন গরীব লোক নিজস্ব জিজিয়া পরিশোধ না করা পর্যন্ত দায়গ্রস্থ থাকবে। দারিদ্র জিজিয়া প্রদানের দায়িত্ব বাতিল করবে না, যেমন করেনা তোমাদেরকে প্রদত্ত সুরক্ষাকে বাতিল। তোমাদের যা আছে তাই আমরা নিয়ে নিব। বণিক হিসেবে ছাড়া যতদিন তোমরা মুসলিম ভূখণ্ডে বসবাস ও ভ্রমণ করবে, ততদিন জিজিয়াই তোমাদের একমাত্র বোঝা।

১৩. কোন অবস্থাতেই তোমরা মক্কায় প্রবেশ করবে না। পণ্যদ্রব্যসহ যদি ভ্রমণ কর, তাহলে তার এক-দশমাংশ মুসলিমদেরকে দিতে হবে। মক্কা ব্যতিত তোমরা ইচ্ছেমতো অন্য যে কোন স্থানে যেতে পারো। হেজাজ ব্যতিত অন্য যে কোন মুসলিম দেশে তোমরা থাকতে পারো। হেজাজে তিন দিনের বেশি অবস্থান করতে পারবে না।

৫১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:২২

ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন: অনেক ব্লগার দেখতাসি মূল আরবীতে ধর্মবই পড়ার উপদেশ দিতাসে। ক্যান, যারা মূল আরবী থেইকা বাংলা করসে, হেরা কি কম বুঝে? নাকি আল্লা ফাক তার মনের কথা আরবীতে এমন পেচাইয়া কইসে যেইটা বাংলা করলে অর্থ উল্টাইয়া যায়?

৫২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৪

সবুজ ভীমরুল বলেছেন: একটা কথা জানার ছিল আপনার কাছে.....কলকাতায় এখন আলুর কেজির দর কত?? ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.