![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছবিঃ ফেসবুক
১৮৫৮ সালে উপমহাদেশে ১ম বারের মত মেট্রিকুলেশন পরীক্ষা চালু করা হয়। কিন্তু পাশ নম্বর কত হবে তা নির্ধারণ নিয়ে বোর্ড কতৃপক্ষ দ্বিধাদ্বন্দে পড়ে যায়, এবং ব্রিটেনে কনসাল্টেশনের জন্য চিঠি লেখা হয়।
তখন ব্রিটেনে স্থানীয় ছাত্রদের জন্য পাশের নম্বর ছিল ৬৫। সে সময় ইংরেজ সমাজে একটা প্রচলিত ধারণা ছিল, "The people of Subcontinent are half as intellectual and efficient as compared to the British" অর্থাৎ "বুদ্ধি ও দক্ষতায় উপমহাদেশের মানুষ কে ইংরেজদের তুলনায় অর্ধেক বলে মনে করা হতো"।
এর-ই ধারাবাহিকতায় মেট্রিকুলেশনের পাশ নম্বর ৬৫ এর অর্ধেক ৩২.৫ নির্ধারণ করা হয়। ১৮৫৮ সাল হতে ১৮৬১ সাল পর্যন্ত পাশ নম্বর ৩২.৫ ই ছিল। ১৮৬২ সালে তা গননার সুবিধার্থে বৃদ্ধি করে ৩৩ করা হয়। সেই থেকে এই ৩৩ নম্বর-ই চলছে। ফেডারেল পাকিস্তানেও ছিল, বাংলাদেশেও তাই চলছে। আমাদের পাশ্ববর্তি দেশ ভারতে I.I.T তে বিষয় ভেদে পাশ নম্বর ৪১ থেকে শুরু করে ৯০ পর্যন্তও হয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে M.I.T তে বিষয় ভেদে ৩৬ থেকে ৪৫ এমন কি বাংলাদেশেও C.A কিম্বা C.M.A- তে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন পাশ নম্বর নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
লক্ষনীয় আজব ব্যাপার হলো, প্রায় দুই শতাব্দী পরেও আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় ৩৩ নম্বরে উত্তীর্ন হওয়ার ধারাবাহিক ইতিহাস বদলায়নি।
সংগৃহীত।
২| ২০ শে আগস্ট, ২০২০ রাত ৮:৪৫
একাল-সেকাল বলেছেন: Thanks for your valuable comment.
absolutely you're right, tradition goes to long.
৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:০১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কেমন আছেন ? নতুন পোস্ট চাই।
২৯ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৪:৩০
একাল-সেকাল বলেছেন:
আল হামদুলিল্লাহ। করোনা কালেও আল্লাহ সুস্থ রেখেছেন।
ব্লগে আসি অল্প সময়ের জন্য। আল্লাহ সময় নিয়ে আসার তৌফিক দিলে নতুন পোষ্টের আশা রাখি।
ভাল থাকুন। ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: ব্রিটিশ তো দেখছি আচ্ছা শয়তান? বাঙ্গালীদের সাথে পারবে বুদ্ধিতে??? শয়তানগুলা শোসন করে গরীব বাঙ্গালীদেরকে বুদ্ধি কম ভাবছে।
যাইহোক এই ইতিহাস জানলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
৩০ শে অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২৯
একাল-সেকাল বলেছেন:
বাঙ্গালীদের কুবুদ্ধি বেশি।
খুঁজে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকেও।
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে আগস্ট, ২০২০ বিকাল ৩:১৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
চমকপ্রদ এক ইতিহাস জানলাম।
কোন দেশে চলে আসা আইন বা রীতি নীতি কেন যে সহজে পাল্টায় না বোধগম্য নয়।
সময়ের সাথে এই পাশ নির্ধারণী নাম্বারও পরিবর্তন ও প্রাসঙ্গিক হওয়া প্রয়োজন।