নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনন যন্ত্রনায় মনন কথা লিখি নিশিদিন..........

মনের আনন্দে অথবা মনন যন্ত্রনায় মনন কথা লিখি নিশিদিন..........

শাহ আকরাম রিয়াদ

আকরামের ঘুম ভাঙ্গেনা পাপে পাপে তার কত দেনা তা তো সে জানে না ঘুমে ঘুমে পাড়ি দিলো সাধের জীবন খানা।

শাহ আকরাম রিয়াদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কোরআনের বাংলা অনুবাদে ''আমি'' ও ''আমরা'' ভুলের (বিভ্রান্তির) অবসান হোক

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০১

পোষ্টটি সাবধানতা অবলম্বন করে পড়ুন।

এটি একটি গবেষণাধর্মী পোষ্ট।

আমার লেখা পোষ্টের বিষয়বস্তু বিশেষ করে

কোরআন শরীফের বাংলা অনুবাদ সমূহ পড়ে

সরাসরি অন্ধ ভাবে বিশ্বাস না করে যাচাই বাছাই করে বিশ্বাস করুন।





কিছুদিন পূর্বে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক পবিত্র কুরআনের ওয়েবসাইট সংস্করণ ‘আল-কুরআন : ডিজিটাল' এর উদ্বোধন করা হয়। শুভ উদ্বোধন করেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কোন একটি পোষ্ট এর সুবাদে উক্ত সাইটের সন্ধান পেলাম এবং সেখানে ডুকে পড়লাম। প্রথমে প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত ভাষণ চোখে পড়ল এবং তা পাঠ করা শুরু করলাম। পড়ার এক পর্যায়ে পদত্ত ভাষণরে এই অংশ পড়ে আমার মনে হল আয়াতটির অর্থ বিকৃত হয়েছে। অংশটি হল ''কুরআন মজিদে আল্লাহ তায়ালা বলেছেনঃ

‘‘ইন্না নাহনু নায্-যাল-নায্ জিকরা ওয়া ইন্না লাহূ লাহাফিজুন'' (সুরা হিজর, আয়াত-৯)

অর্থাৎ ‘নিশ্চয়ই এই কুরআন আমি নাযিল করেছি এবং আমি নিজেই এর হিফাজতকারী'।''



পরে সন্দেহমুক্ত হওয়ার জন্য ভাল ভাবে পর্য্যবেক্ষন আরম্ভ করলাম এবং যা পেলাম তাতে অবাক হলাম। এখানেও গতানুগতিক অনুবাদের মত অনুবাদ করা হয়েছে। তার প্রমাণ এখানে আজ কোরআনের আরবী আয়াত সহ তুলে ধরবো।



ঐ আয়াতটি আরবী দেখুন



إِنَّا نَحْنُ نَزَّلْنَا الذِّكْرَ وَإِنَّا لَهُ لَحَافِظُونَ



“Inna nahnu nazzalna alththikra wainna lahu lahafithoona”



“ইন্না নাহনু নায্-যাল-নায্ জিকরা ওয়া ইন্না লাহূ লাহাফিজুন”



এখানে আরবী نَحْنُ ''নাহনু'' শব্দটির অর্থ ''আমরা'' অথচ উক্ত অনুবাদে নেওয়া হয়েছে ''আমি''



এবার দেখুন উক্ত আয়াতের শুদ্ধ অনুবাদটি-



''নিঃসন্দেহ আমরা নিজেই স্মারকগ্রন্থ (কোরআন) অবতারণ করেছি, আর আমরাই তো এর সংরক্ষণকারী।'' - (আল্-হিজরঃ ৯) (অনুবাদক - ড. জহুরুল হক)



''We have, without doubt, sent down the Message; and We will assuredly guard it (from corruption).'' [Al-Hizar:9] -[yusuf ali]





আমি ও আমরা'র সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা



(''আমরা'' সর্বনামটি বহুবচন অর্থে স্বীকার করিয়া লইলে আল্লাহতা'লাকে বহু অংশে বিখণ্ডিত অস্তিত্বরূপে স্বীকার করিতে হয় এবং তাহাতে হয় শেরেক- এই ভয়ে ''আমরা'' কথাটিকে বহুবচন অর্থে গ্রহণ করিতে অনেকে সাহসী হয় না। ইহা তাহাদের ভুল ধারণা। প্রকৃত পক্ষে আল্লাহর অখন্ড একক অস্তিত্বের প্রকাশ ''আমরা'' কথা দ্বারাই অধিক পরিপূর্ণ ও পরিস্ফুট হইয়াছে। অথচ লোকে তৌহিদভাব বিনষ্ট হওয়ার ভয়ে ঐ শব্দটিকে নানারূপ কল্পনা প্রসূত ভুল অর্থে ব্যবহার করিতে প্রয়াস পায়। ইহা দ্বারা অজ্ঞাতসারে অংশীবাদকে অধিক স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

আল্লাহ ছিলেন গুপ্ত। '' আমরা'' রূপ বিকশিত হইয়া তাঁহার তৌহিদ রূপটিকে বিচিত্র ও লীলাময় করিয়া তুলিয়াছেন- এই কথা না বুঝিলে কোরান বুঝাই হয় না। তিনি নিজেকে আমরা রূপে প্রকাশ না করিলে সৃষ্টির মধ্যে তৌহিদ প্রকাশ হইত না। তাঁহারা ''অহাদানিয়াৎ'' অর্থ্যাৎ একত্ব '' একত্ব ''আমরা'' সর্বনাম গ্রহন করা ব্যতীত প্রকাশ সম্ভব হয় না এবং সেক্ষেত্রে তাহাকে অপ্রকাশিত থাকিতে হয়। ''আমরা'' না হইলে সৃষ্টির মধ্যে তৌহিদ হইতে পারে না এবং সৃষ্টি হইতে শেরেকও ছুটিতে পারে না। এই জন্য কোরান মজিদে আল্লাহ নিজেকে আমরা শব্দ দ্বারাই অধিক উল্লেখ করিয়াছেন। ''আমি'' শব্দটি আল্লাহর সর্বনাম হিসাবে খুব কমই ব্যবহার করা হইয়াছে। '' -মসজিদ দর্শন, পৃষ্ঠা ৯০ / সদর উদ্দিন আহমদ চিশতী)



আল্লাহ অনেক গুণের অধিকারী বলে আমরা জানি অর্থাৎ অনেক গুণের একের ভেতর অনেকগুলো বিশেষ গুণ এবং এক-একটি গুণের এক-এক রকম রূপ আছে। তাই তিনি কখনো ওয়াহেদ, আবার কখনো আহাদ। অর্থাৎ কখনো তিনি একের মধ্যে বহু তথা একক। তাই তিনি কখনো নিজেকে ‘আমি’ বলেছেন, আবার কখনো ‘আমরা’ বলেছেন। ‘আনা’ তথা ‘আমি’ এবং ‘নাহনু’ তথা ‘আমরা’। যেমন রিযেক-বণ্টন ব্যবস্থার কথায় ‘আনা’ তথা ‘আমি’ শব্দটি কোথাও ব্যবহার করা হয় নি। ব্যবহার করা হয়েছে ‘নাহনু’ তথা ‘আমরা’ শব্দটি। রিযেক আল্লাহরই; কিন্তু বন্টন ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদের নিয়েই তিনি “আমরা”। ইহার সৌন্দর্য এত বিশাল, এত বিজ্ঞানময় এবং রহস্যপূর্ণ যে, ইহার গভীরে প্রবেশ করলে বিস্ময়ে হতবাক হতে হয়। যাঁরা আল্লাহর দাস তাঁদেরকে নিয়েই তিনি ‘আমরা’। এখানে হয়তো অনেকের মনে প্রশ্ন হতে পারে আমরা কি আল্লাহর দাস নই? হ্যাঁ মৌখিক স্বীকৃতিতে আল্লাহর দাস। কিন্তু কার্য্যগত ভাবে আল্লাহর দাস হওয়া সহজ বিষয় নয়। কার্য্যগত ভাবে আল্লাহর দাস হলে তখনই আল্লাহর ‘আমরা’ দলের সদস্য হওয়া যায়। একটি মোমবাতির আলো দিয়ে হাজার বাতি আলোকিত করা যায়, তাতে প্রথম মোমবাতিটির আলো এতটুকু কমবেও না, বাড়বেও না। হাজার বাতির আলোর নাম ‘আমরা’ আলো - কিন্তু বহুবচন ব্যবহার হলেও আলো আসলে এক এবং অদ্বিতীয়। হাজারের মধ্যেও তিনি, অগণিতের মধ্যেও তিনি, আবার একের মধ্যেও তিনি।





আরো বিস্তারিত এখানে বা নিচে দেখুন।



Why does Allah the Lord use the word "We" to refer to Himself?

by Dr. Muzammil H. Siddiqi



Question. We already know Allah our lord is One. As in Surah al-Ikhlas 112:1-4. But why does Allah the Lord use the word “We” to refer to Himself in many verse or ayat in the Qur’an? For example He says in Surah al-Anbiya’ 21:107 “And We did not send you (O Muhammad) except as a mercy to the world.” অর্থাৎ- আর আমরা তোমাকে পাঠাই নি বিশ্বজগতের জন্য এক করুণারূপে ভিন্ন।(al-Anbiya 21:107) The word “we” is plural, more than one. Why does Allah use “We” instead of “I” to refer to Himself? (Izani Mahayudin bin Abd Aziz, Malaysia)

Answer. The Qur’an says very clearly that there is only One God, Allah. “There is no god but Allah” is the basic principle of Islam. There is no ambiguity about this fact in the Qur’an and there are hundreds of ayat or verses of the Qur’an that make this point very clear. Belief in more than one God is Shirk (polytheism) and a major sin according to the Qur’an.

Whenever in the Qur’an Allah is mentioned in the third person there are always singular pronouns used, such as He, him (Huwa or Hu). Whenever Allah is spoken to in the second person there are also singular pronouns, such as Thou, Thine and Thee (Anta, Ka). However only in the first person some times the pronouns I, My or Mine (Ana, Iyaya, ya) are used and sometimes We, Us and Our (Nahnu, Na) are used.

This is a style of speech. Sometime the speaker says I and sometime says we. We also use that in our conversations. In the Qur’an you will see that often the first person singular such as I or My is used, when Allah speaks about His love, care and closeness and forgiveness for His servants. In a similar way the first person plural is often used when Allah speaks about His power, majesty, glory, great deeds or when He speaks about His anger and wrath for the sinners and criminals. (This is, of course, the general use. Sometime the reverse is also the case, depending on the context of the Surah.)

See for example the verses where the first person singular is used: “When My servants ask thee concerning Me, I am indeed close (to them): I listen to the prayer of every suppliant when he calleth on Me: let them also, with a will, listen to My call, and believe in Me: that they may walk in the right way.” (al-Baqarah 2:186) Or “Verily, I am Allah: there is no god but I: so serve thou Me (only), and establish regular prayer for celebrating My praise.” (Taha 20:14) or “But, without doubt, I am (also) He that forgives again and again, to those who repent, believe, and do right, who, in fine, are ready to receive true guidance.” (Taha 20:82) or see another example where both pronouns are used side by side, “Before them the People of Noah rejected (their Messenger): they rejected Our servant, and said, “Here is one possessed!” and he was driven out. Then he called on His Lord: “I am one overcome: do Thou then help (me)!” So We opened the gates of heaven, with water pouring forth. And We caused the earth to gush forth with springs. So the waters met (and rose) to the extent decreed. But We bore him on an (Ark) made of broad planks and caulked with palm-fiber: She floats under Our eyes (and care): a recompense to one who had been rejected (with scorn)! And We have left this as a Sign (for all time): then is there any that will receive admonition? But how (terrible) was My Penalty and My Warning? (al-Qamar 54:9-16)

See also some verses where the first person plural is used: “We have, without doubt, sent down the Message; and We will assuredly guard it (from corruption).” (al-Hijr 15:9) or “We created not the heavens, the earth, and all between them, but for just ends. And the Hour is surely coming” (al-Hijr 15:85) or “And among His Signs is this: thou seest the earth barren and desolate; but when We send down rain to it, it is stirred to life and yields increase. Truly, He Who gives life to the (dead) earth can surely give life to (men) who are dead. For He has power over all things.” (Fussilat 41:39). Or “Already has Our Word been passed before (this) to Our Servants sent (by Us). That they would certainly be assisted. And that Our forces, they surely must conquer. So turn thou away from them for a little while. And watch them (how they fare), and they soon shall see. Do they wish (indeed) to hurry on our Punishment? But when it descends into the open space before them, evil will be the morning for those who were warned (and heeded not) (al-Saffat 37:171-177). There are many other examples.

Christian writers in their desperate desire to prove their doctrine of Trinity have sometime interpreted some Biblical passages where first person plural is used to suggest that this means the “Divine Trinity”. For example in the Bible it is mentioned, “Then God said, “Let us make man in our image¦” (Genesis 1:26). Christian writers contend that this means that there is plurality in God (We seek Allah’s forgiveness for mentioning this blasphemy.) Sometime Christian missionaries also go to simple Muslims and try to confuse them by taking some verses from the Qur’an and tell them that the Qur’an also supports such doctrines. I tried to explain this point in some detail, because I have often heard this type of questions from some Christians.



এবার দেখুন কি কি অবস্থায় আল্লাহর ''আমি'' ''আমার'' ও ''আমরা'' ''আমাদের'' রূপ -



আল্লাহর ''আমি'' ও ''আমার'' রূপ -



وَإِذْ قَالَ رَبُّكَ لِلْمَلَائِكَةِ إِنِّي جَاعِلٌ فِي الْأَرْضِ خَلِيفَةً ۖ قَالُوا أَتَجْعَلُ فِيهَا مَنْ يُفْسِدُ فِيهَا وَيَسْفِكُ الدِّمَاءَ وَنَحْنُ نُسَبِّحُ بِحَمْدِكَ وَنُقَدِّسُ لَكَ ۖ قَالَ إِنِّي أَعْلَمُ مَا لَا تَعْلَمُونَ [٢:٣٠

অর্থাৎ- আর স্মরণ কর,- তোমার প্রভু ফিরিশ্তাদের বললেন, “আমি অবশ্যই পৃথিবীতে খলিফা বসাতে যাচ্ছি।” তারা বলল- “তুমি কি উহাতে এমন কাউকে বসাচ্ছ যে তার মধ্যে ফসাদ সৃষ্টি করবে ও রক্তপাত করবে, অথচ আমরা তোমার স্তুতির গুণগান করছি ও তোমারই পবিত্রতার জয়গান গাইছি।” তিনি বললেন- “আমি নিঃসন্দেহে তা জানি যা তোমরা জানো না।” (Al-Baqara : 30)





يَا بَنِي إِسْرَائِيلَ اذْكُرُوا نِعْمَتِيَ الَّتِي أَنْعَمْتُ عَلَيْكُمْ وَأَنِّي فَضَّلْتُكُمْ عَلَى الْعَالَمِينَ [٢:١٢٢

অর্থাৎ- হে ইসরাইলের বংশধরগণ! আমার নিয়ামত স্মরণ করো যা আমি তোমাদের প্রদান করেছিলাম ও কিভাবে মানবগোষ্ঠীর উপরে তোমাদের মর্যাদা দিয়েছিলাম। (Al-Baqara :122)





وَإِذِ ابْتَلَىٰ إِبْرَاهِيمَ رَبُّهُ بِكَلِمَاتٍ فَأَتَمَّهُنَّ ۖ قَالَ إِنِّي جَاعِلُكَ لِلنَّاسِ إِمَامًا ۖ قَالَ وَمِنْ ذُرِّيَّتِي ۖ قَالَ لَا يَنَالُ عَهْدِي الظَّالِمِينَ [٢:١٢٤]

অর্থাৎ- আর স্মরণ করো! ইব্রাহীমকে তাঁর প্রভু কয়েকটি নির্দেশ দ্বারা পরীক্ষা করলেন, আর তিনি সেগুলো সম্পাদন করলেন। তিনি বললেন- “আমি নিশ্চয়ই তোমাকে মানবজাতির জন্য ইমাম করতে যাচ্ছি।” তিনি বললেন- “আর আমার বংশধরগণ থেকে?” তিনি বললেন- “আমার অঙ্গীকার অন্যায়কারীদের উপরে বর্তায় না।” (Al-Baqara : 124)





وَقُلْ لِعِبَادِي يَقُولُوا الَّتِي هِيَ أَحْسَنُ ۚ إِنَّ الشَّيْطَانَ يَنْزَغُ بَيْنَهُمْ ۚ إِنَّ الشَّيْطَانَ كَانَ لِلْإِنْسَانِ عَدُوًّا مُبِينًا [١٧:٥٣]

অর্থাৎ- আর আমার বান্দাদের বল যে তারা যেন কথা বলে যা সর্বোৎকৃষ্ট। নিঃসন্দেহ শয়তান তাদের মধ্যে বিরোধের উসকানি দেয়। শয়তান মানুষের জন্য নিশ্চয় প্রকাশ্য শত্রু । (Al-Isra : 53)



فَإِذَا سَوَّيْتُهُ وَنَفَخْتُ فِيهِ مِنْ رُوحِي فَقَعُوا لَهُ سَاجِدِينَ [١٥:٢٩]

অর্থাৎ- সুতরাং যখন আমি তাকে সুঠাম করব আর তাতে আমার রূহ্ ফুকঁবো তখন তার প্রতি তোমরা পড় সিজদাবনত হয়ে।’’ (Al-Hijr :29)



نَبِّئْ عِبَادِي أَنِّي أَنَا الْغَفُورُ الرَّحِيمُ [١٥:٤٩]

অর্থাৎ- আমার বান্দাদের খবর দাও যে আমিই তো নিশ্চয়ই পরিত্রাণকারী, অফুরন্ত ফলদাতা, (Al-Hijr :49)





فَإِذَا سَوَّيْتُهُ وَنَفَخْتُ فِيهِ مِنْ رُوحِي فَقَعُوا لَهُ سَاجِدِينَ [٣٨:٧٢]

অর্থাৎ- ''তারপর আমি যখন তাকে সুঠাম করব এবং আমার রূহ্ থেকে তাতে দম দেব তখন তার প্রতি সিজদাবনত হয়ে লুটিয়ে পড়ো।’’ (saad :72)



* বাজারে প্রচলিত বা ইন্টারনেটে পাওয়া বাংলায় অনুবাদকৃত অনেক কোরাআন শরীফে উপরোক্ত ''আমি'' বা ''আমার'' উল্লেখিত আয়াতগুলোসহ এই সংশ্লিষ্ট আয়াতগুলোর অনুবাদ আমি বা আমার পাবেন







''আমরা'' ''আমাদের'' রূপ -



الَّذِينَ يُؤْمِنُونَ بِالْغَيْبِ وَيُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَمِمَّا رَزَقْنَاهُمْ يُنْفِقُونَ [٢:٣]

অর্থাৎ- যারা গায়েবে ঈমান আনে, আর নামায কায়েম করে, আর আমরা যে রিযেক তাদের দিয়েছি তা থেকে তারা খরচ করে থাকে। (Al-Baqara : 3)





وَإِذْ قُلْنَا لِلْمَلَائِكَةِ اسْجُدُوا لِآدَمَ فَسَجَدُوا إِلَّا إِبْلِيسَ أَبَىٰ وَاسْتَكْبَرَ وَكَانَ مِنَ الْكَافِرِينَ [٢:٣٤]

অর্থাৎ- আর স্মরণ করো! আমরা ফিরিশ্তাদের বললাম- “আদমের প্রতি সিজদা করো।” সুতরাং তারা সিজদা করল, কিন্তু ইবলিস করলনা, কারণ সে ছিল কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত। (Al-Baqara : 34)





وَإِذْ فَرَقْنَا بِكُمُ الْبَحْرَ فَأَنْجَيْنَاكُمْ وَأَغْرَقْنَا آلَ فِرْعَوْنَ وَأَنْتُمْ تَنْظُرُونَ [٢:٥٠]

অর্থাৎ- আর স্মরণ করো! আমরা তোমাদের জন্যে সাগরকে করেছিলাম বিভক্ত, তাতে উদ্ধার করেছিলাম তোমাদের, আর আমরা ডুবিয়েছিলাম ফিরআউনের লোকদের, আর তোমরা চেয়ে দেখেছিলে। (Al-Baqara : 50)





لَوْ أَنْزَلْنَا هَٰذَا الْقُرْآنَ عَلَىٰ جَبَلٍ لَرَأَيْتَهُ خَاشِعًا مُتَصَدِّعًا مِنْ خَشْيَةِ اللَّهِ ۚ وَتِلْكَ الْأَمْثَالُ نَضْرِبُهَا لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَفَكَّرُونَ [٥٩:٢١]

অর্থাৎ- আমরা যদি এই কুরআনকে কোনো পাহাড়ের উপরে অবতীর্ণ করতাম তাহলে তুমি দেখতে পেতে আল্লাহ্র ভয়ে তা নুইয়ে পড়েছে, ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেছে। আর এই উপমা- আমরা এটি লোকেদের জন্য বিবৃত করছি যেন তারা চিন্তা করে। (Al-Hashr : 21)





أَكَانَ لِلنَّاسِ عَجَبًا أَنْ أَوْحَيْنَا إِلَىٰ رَجُلٍ مِنْهُمْ أَنْ أَنْذِرِ النَّاسَ وَبَشِّرِ الَّذِينَ آمَنُوا أَنَّ لَهُمْ قَدَمَ صِدْقٍ عِنْدَ رَبِّهِمْ ۗ قَالَ الْكَافِرُونَ إِنَّ هَٰذَا لَسَاحِرٌ مُبِينٌ [١٠:٢]

অর্থাৎ- এ কি মানবগোষ্ঠীর জন্য বিস্ময়ের ব্যাপার যে তাদেরই মধ্যেকার একজন মানুষকে আমরা প্রত্যাদেশ দিয়েছি এই ব’লে- ''তুমি মানবজাতিকে সতর্ক করো, আর যারা ঈমান এনেছে তাদের সুসংবাদ দাও যে তাদের জন্য তাদের প্রভুর কাছে রয়েছে সুনিশ্চিত পদমর্যাদা’’? অবিশ্বাসীরা বলে- ''নিঃসন্দেহ এ একজন জলজ্যান্ত জাদুকর।’’ (Yunus : 2)





۞ وَلَوْ يُعَجِّلُ اللَّهُ لِلنَّاسِ الشَّرَّ اسْتِعْجَالَهُمْ بِالْخَيْرِ لَقُضِيَ إِلَيْهِمْ أَجَلُهُمْ ۖ فَنَذَرُ الَّذِينَ لَا يَرْجُونَ لِقَاءَنَا فِي طُغْيَانِهِمْ يَعْمَهُونَ [١٠:١١]

অর্থাৎ- আল্লাহ্ যদি মানুষের জন্য অকল্যাণ ত্বরান্বিত করতেন যেমন তারা তাদের জন্য কল্যাণ ত্বরান্বিত করতে চায়, তাহলে তাদের শেষ- পরিণতি তাদের উপরে ঘটে যেত। কিন্তু যারা আমাদের সাথে মুলাকাত করা পছন্দ করে না- তাদের আমরা অন্ধভাবে ঘুরে বেড়াতে দিই তাদের অবাধ্যতার মধ্যে। (Yunus : 11)





فَكَذَّبُوهُ فَنَجَّيْنَاهُ وَمَنْ مَعَهُ فِي الْفُلْكِ وَجَعَلْنَاهُمْ خَلَائِفَ وَأَغْرَقْنَا الَّذِينَ كَذَّبُوا بِآيَاتِنَا ۖ فَانْظُرْ كَيْفَ كَانَ عَاقِبَةُ الْمُنْذَرِينَ [١٠:٧٣]

অর্থাৎ- কিন্তু তারা তাঁকে প্রত্যাখ্যান করল, সেজন্যে আমরা তাঁকে ও তাঁর সঙ্গে যারা ছিল তাদের উদ্ধার করেছিলাম জাহাজে, আর আমরা তাদের প্রতিনিধি করেছিলাম, আর ডুবিয়ে দিয়েছিলাম তাদের যারা আমাদের নির্দেশাবলী প্রত্যাখ্যান করেছিল। অতএব চেয়ে দেখো! কেমন হয়েছিল সতর্কীকৃতদের পরিণাম। (Yunus : 73)





وَلَقَدْ أَهْلَكْنَا الْقُرُونَ مِنْ قَبْلِكُمْ لَمَّا ظَلَمُوا ۙ وَجَاءَتْهُمْ رُسُلُهُمْ بِالْبَيِّنَاتِ وَمَا كَانُوا لِيُؤْمِنُوا ۚ كَذَٰلِكَ نَجْزِي الْقَوْمَ الْمُجْرِمِينَ [١٠:١٣]

অর্থাৎ- আর ইতিমধ্যে তোমাদের পূর্ববর্তী অনেক মানবগোষ্ঠীকে আমরা ধ্বংস করেছিলাম যখন তারা অনাচার করেছিল, আর তাদের রসূলগণ তাদের কাছে এসেছিলেন স্পষ্ট প্রমাণাবলী নিয়ে, কিন্তু তারা বিশ্বাস করতে প্রস্তুত ছিল না। এইভাবে আমরা প্রতিদান দিই অপরাধী সম্প্রদায়কে। (Yunus : 13)





وَنُنَزِّلُ مِنَ الْقُرْآنِ مَا هُوَ شِفَاءٌ وَرَحْمَةٌ لِلْمُؤْمِنِينَ ۙ وَلَا يَزِيدُ الظَّالِمِينَ إِلَّا خَسَارًا [١٧:٨٢]

অর্থাৎ- আর আমরা কুরআনের মধ্যে অবতীর্ণ করেছি যা হচ্ছে বিশ্বাসীদের জন্য উপশম এবং করুণা, আর এটি অন্যায়কারীদের ক্ষতিসাধন ছাড়া আর কিছু বাড়ায় না। (Al-Isra : 82)





وَمَا نُرْسِلُ الْمُرْسَلِينَ إِلَّا مُبَشِّرِينَ وَمُنْذِرِينَ ۚ وَيُجَادِلُ الَّذِينَ كَفَرُوا بِالْبَاطِلِ لِيُدْحِضُوا بِهِ الْحَقَّ ۖ وَاتَّخَذُوا آيَاتِي وَمَا أُنْذِرُوا هُزُوًا [١٨:٥٦]

অর্থাৎ- আর আমরা রসূলগণকে পাঠাই না সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে ভিন্ন, আর যারা অবিশ্বাস পোষণ করে তারা মিথ্যার সাহায্যে বিতর্ক করে যেন তার দ্বারা তারা সত্যকে ব্যর্থ করতে পারে, আর আমার বাণীসমূহ ও যা দিয়ে তাদের সতর্ক করা হয়েছে সে-সবকে তারা বিদ্রূপের বিষয় রূপে গ্রহণ করে থাকে। (Al-Kahf : 56)



* বাজারে প্রচলিত বা ইন্টারনেটে পাওয়া বাংলায় অনুবাদকৃত অনেক কোরাআন শরীফে উপরোক্ত '' আমরা'' বা '' আমাদের'' উল্লেখিত আয়াতগুলো সহ এই সংশ্লিষ্ট আয়াতগুলোর অনুবাদ আমি বা আমার-ই পাবেন।

একমাত্র ড. জহুরুল হক সাহেব ও সদর উদ্দিন চিশতীর অনুবাদকৃত কোরআন শরীফ ও কোরান দর্শন বাদে।

ইংরজী অনুবাদে ইউসুফ আলীর ইংরেজী অনুবাদে ‘We’ `Our’



কিছু কোরআন শরীফের অনুবাদ-এর অনলাইন সংস্করণ দিচ্ছি, যাচাই করে নিন-



আল- কুরআন- বাংলা অনুবাদ / ড. জহুরুল হক



The Meanings Of The Holy Qur'an by Abdullah Yusufali



Qur'an - by Ahmed Ali *



The Quran Translation by M. Pickthall



Qur'an - by A. J. Arberry





বি:দ্র: লেখায় কোন প্রকার ত্রুটি বিচ্যুতি কারো চোখে ধরা পড়লে জানালে তা শুধরে নেবো। ত্রুটি বিচ্যুতির অপরাধ একমাত্র সংকলকের (আমার)। তাই উহা ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। আরবী লেখা গুলো একটু সমস্যা হয়েছে। তাই আরবী কোরআন-এর আয়াত দেখুন এখানে



http://tanzil.net/#1:1



সবাইকে ধন্যবাদ।







মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪৪

জাতীর নাতী বলেছেন: hahahaha i am now general!!!!!











অপরাধ:> গতকালের সামু>মামুর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ...........

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৫৮

শ্রাবণ জল বলেছেন:
প্রথমেই বলে নিচ্ছি, আমি কোন তর্কের খাতিরে কমেন্ট করছিনা।
আমি জাস্ট একটা ব্যাখ্যা চাইছি।



যাঁরা আল্লাহর দাস তাঁদেরকে নিয়েই তিনি ‘আমরা’। এখানে হয়তো অনেকের মনে প্রশ্ন হতে পারে আমরা কি আল্লাহর দাস নই? হ্যাঁ মৌখিক স্বীকৃতিতে আল্লাহর দাস। কিন্তু কার্য্যগত ভাবে আল্লাহর দাস হওয়া সহজ বিষয় নয়। কার্য্যগত ভাবে আল্লাহর দাস হলে তখনই আল্লাহর ‘আমরা’ দলের সদস্য হওয়া যায়।

'নিঃসন্দেহ আমরা নিজেই স্মারকগ্রন্থ (কোরআন) অবতারণ করেছি, আর আমরাই তো এর সংরক্ষণকারী।'' - (আল্-হিজরঃ ৯) (অনুবাদক - ড. জহুরুল হক)

যদি এমনই হয় অর্থ টা, এবং আপনি ''আমরা'' শব্দটাতে আল্লাহ'র দাসদের অন্তর্ভুক্ত করেন, সেক্ষেত্রে এই আয়াতের মানে কি দাঁড়ায়?

কুরআন তো শুধু মাত্র এক ও অদ্বিতীয় আল্লাহপাক নাযিল/ অবতারণ করেছেন। জিবরাঈল (আঃ) এর মাধ্যমে। সেখানে ত অন্য কারো অংশ গ্রহণ থাকার কথা না। এখানে "আমরা" বলতে আপনি কি বুঝবেন?
সংরক্ষণে হয়ত "আমরা"র যে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন, সেটা হতে পারে।
যদিও আপনি "আমরা"র যে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা আমার বোধ গম্য হয়নি এখনও।

আল্লাহ অনেক গুণের অধিকারী বলে আমরা জানি অর্থাৎ অনেক গুণের একের ভেতর অনেকগুলো বিশেষ গুণ এবং এক-একটি গুণের এক-এক রকম রূপ আছে। তাই তিনি কখনো ওয়াহেদ, আবার কখনো আহাদ। অর্থাৎ কখনো তিনি একের মধ্যে বহু তথা একক। তাই তিনি কখনো নিজেকে ‘আমি’ বলেছেন, আবার কখনো ‘আমরা’ বলেছেন।


কখনও কারো একাধিক রূপ কিংবা একাধিক গুণের জন্য তো সে "আমি" থেকে "আমরা" হতে পারেনা, ভাইয়া।
মহান আল্লাহপাক হাজার গুণে হাজার রূপে বিদ্যমান। কিন্তু তিনি তো একজনই!!


আপনার উল্লেখিত সবগুলো আয়াতে, যেখানে আপনি "আমরা" বলছেন, আমি সব বাংলা অনুবাদে সবসময় "আমি" ই দেখেছি। সেটা হয়ত কনফিউশান থেকে বাঁচার জন্য। নাহনু মানে "আমরা", তা ঠিকাছে।কিন্তু ভাইয়া, আপনার ব্যাখ্যা আমার কাছে ক্লিয়ার মনে হচ্ছেনা। এমন কি হতে পারে যে '"নাহনু"শব্দটি বাক্য বিশেষে "আমরা" নয়, "আমি" হিসেবে ব্যবহারিত হয়?? যেটা আমরা কেবল কুরআনে দেখতে পাই!

আমার মনে হয়, যদি আপনি ক্লিয়ার করতে না পারেন, সেক্ষেত্রে কনফিউশান এ ফেলবেন না, প্লীজ।


জানিনা মহান আল্লাহ পাক কেন "নাহনু" বা "আমরা" ব্যবহার করেছেন।
একমাত্র তিনিই সর্বজ্ঞ।


আমি আপনার কোন ধর্মীয় বিশ্বাসে আঘাত করে থাকলে দুঃখিত।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৫

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। এখন পযর্ন্ত আপনি ছাড়া কাউকে পাইনি যে বিষয়টি নিয়ে ভেবেছে। এবং মূল্যবান অভিব্যাক্তি প্রকাশ করেছে। শুধু আমি বলছি বলেই বিশ্বাস করার কথা আমি বলিনি। আপনি বাংলায় গতানুগিতক কোরানের অনুবাদ পড়েছেন যা এক সময় আমিও পড়েছি। আমি সদর উদ্দিন চিশতীর লেখাটুকু দিয়ে বুঝাতে চেয়েছি কেন গতানুগতিক অনুবাদকরা ''আমরা'' না নেননি। কারণ তারা ভেবেছে এটা শিরক। কিন্তু সেটা ঠিকমত অনুবাদ না করাটা যে শিরক তা বেমালুম তারা ভুলে গেছে। কারণ কোরআনে স্পষ্ট করে বলা আছে সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রন না করার কথা। অথচ তারা তা করছে। আর বিশ্ব ব্রম্মান্ডে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর অংশ তবে অংশী নয়। অংশী ভাবা হলেই শিরক হবে। অংশ=ভাগ, খন্ড ইত্যাদি। অংশী=ভাগের অধিকার বিশিষ্ট বা সমান অংশী।
আর আল্লাহ আমাদের মহানবী (সঃ ) কে কোরআন দিয়েছেন জিবরাইল (আঃ) এর মাধ্যমে। এখানেই কি আমরা নাজেল করেছি কথাটি আসেনা। আয়াতটি আবার ভাল ভাবে পড়ুন।

অর্থাৎ- আর আমরা কুরআনের মধ্যে অবতীর্ণ করেছি যা হচ্ছে বিশ্বাসীদের জন্য উপশম এবং করুণা, আর এটি অন্যায়কারীদের ক্ষতিসাধন ছাড়া আর কিছু বাড়ায় না। (Al-Isra : 82)


আর চিন্তা করুন। আর আমি যে ইংরেজী অনুবাদকৃত কুরআনের লিংক গুলো দিয়েছি সেগুলোতে ভাল ভাবে দেখুন ''আমি''র জায়গায় আমিই পাবেন; গতানুগতিক বাংলা অনুবাদের ''আমি'র বা ''আমার'' জায়গায় ''আমরা'' ও ''আমাদের'' বা ‘We’ `Our’ পাবেন।

আবারও অনেক ধন্যবাদ সুন্দর একটি কমেন্টের জন্য। ভাল থাকুন নিরন্তর।

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫২

শ্রাবণ জল বলেছেন: রাতে আপনার পোস্ট টা দেখার একটু আগে আমি সূরা আর-রাহমান পড়ছিলাম। ব্লগে এসেই আপনার পোস্ট চোখে পড়লো। আর রাহমান এর যতটুক পড়েছি তখন, "নাহনু" পাইনি। তাই হাশর এর ২১ আয়াত দেখে নিশ্চিত হলাম। বাংলা অনুবাদ এ "আমি" লেখা ছিল।

সাধারণত রাজনৈতিক কিংবা ধর্মীয় কোনও পোস্ট পড়লেও কমেন্ট করিনা আমি। আজ আমি একটু কনফিউশান এ পড়ে গেছিলাম, তাই কমেন্ট না করে পারলাম না।



আমি সদর উদ্দিন চিশতীর লেখাটুকু দিয়ে বুঝাতে চেয়েছি কেন গতানুগতিক অনুবাদকরা ''আমরা'' না নেননি। কারণ তারা ভেবেছে এটা শিরক। কিন্তু সেটা ঠিকমত অনুবাদ না করাটা যে শিরক তা বেমালুম তারা ভুলে গেছে। কারণ কোরআনে স্পষ্ট করে বলা আছে সত্যকে মিথ্যার সাথে মিশ্রন না করার কথা। অথচ তারা তা করছে।

এর মানে আমরা যারা বাংলা অনুবাদে "আমি" পড়ছি / পড়েছি সবাই এই গুনাহ'র অংশীদার??

আল- কুরআন- বাংলা অনুবাদ / ড. জহুরুল হক -- এই অনুবাদ টার পুরোটা একসাথে আছে, এমন কোন PDF file থাকলে একটু কষ্ট করে লিঙ্কটা শেয়ার করুন। আপনি যেটা দিয়েছেন, সেটাতে প্রতিটা সূরা আলাদা আলাদা করে দেয়া।


আমি খুব ভয়ে ভয়ে কমেন্ট দিয়েছিলাম। কোন ক্যাচাল লাগে কিনা, এই ভয়। আপনি ভাল ভাবে নিয়েছেন দেখে ভাল লাগল।

আল্লাহ আপনার সব ভাল আশা পূরণ করুন।
শুভ সকাল।
ভাল থাকুন।

৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৬

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: এখানে ক্লিক করুন। তারপর পুরো ফাইলটি ওপেন হলে ব্রাউজারের ফাইল মেনুতে গিয়ে সেভ এস এ ক্লিক করে সেভ করে নিন।
না হলে জানাবেন। ধন্যবাদ।

৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১১

শ্রাবণ জল বলেছেন: 404. That’s an error.

The requested URL /http was not found on this server. That’s all we know.

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১৬

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: please wait...

৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২০

শ্রাবণ জল বলেছেন: ‘আল-কুরআন : ডিজিটাল' এ বাংলা অনুবাদ এ "আমি" লিখলেও, একই আয়াতের ইংরেজি অনুবাদে " we" লেখা। এর মানে কি??

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৬

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: amar net down hoye geche.. tai uttor banglay lekha sombob hocchena... er mane khujun.. peye jaben asakori... r apni kon Surar koto no. ayat ta jodi ullekh korten . tahole konta thik janate partam..

৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২১

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: এখানে http://www.freedrive.com/file/1557707,al-quran-bangla-translation-by-dr.-zohur গিয়ে উপরে তীর ডাউন স্থানে ক্লিক করুন

৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩১

শ্রাবণ জল বলেছেন: আল-হিজরঃ৯

ডাউনলোড হয়েছে।
থ্যাংকস ভাইয়া।


রিপোস্ট জরুরী ছিল।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩৯

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: apnakeo onek donnobad...
re-post ekbar deyoa hoyeche
aj r debona
abar onno kondin- onno kono somoy

thanks

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৪৩

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: إِنَّا نَحْنُ نَزَّلْنَا الذِّكْرَ وَإِنَّا لَهُ لَحَافِظُونَ [١٥:٩


নিঃসন্দেহ আমরা নিজেই স্মারকগ্রন্থ অবতারণ করেছি, আর আমরাই তো এর সংরক্ষণকারী। আল-হিজরঃ৯

We have, without doubt, sent down the Message; and We will assuredly guard it (from corruption). {al-hijar : 9}

৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৩

এম ইয়াছিন মজুমদার বলেছেন: উপকারী ও তথ্যভিত্তিক পোষ্টের জন্য আপনাকে A+

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:০৬

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।

১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৫

উম্মে মারিয়াম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।আমি নিজেই এই ভ্রান্তিরমধ্যে ছিলাম। যদিও আমি শুনেছিলাম যে সর্বনাম হিসেবে ব্যবহার করার জন্যে "আমরা বা আমি" শব্দটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আল্লাহপাকের মহত্ব বর্ণনার জন্যে যে এটা ব্যবহার করা হয় সেটা জানা ছিলনা। কতটা ভুলের মধ্যে আমরা বাস করছি।

ভাই আপনি যে ডাউনলোড লিঙ্ক দিয়েছেন তাতেতো শুধু বাংলা অনুবাদটাই দেওয়া আছে। এমন কোন লিঙ্ক পাওয়া যাবে কি যাতে আরবী আয়াত সহ অনুবাদ পাওয়া যেতে পারে? জানা থাকলে প্লিজ লিঙ্কটা দেন।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:২০

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। পিডিএফ এ আরবী বাংলা আমিও এখন পর্যন্ত পাইনি। তবে আপনি সফটওয়্যার-এ পেতে পারেন। একটি সফটওয়্যার আছে banglaquran নামে। তবে ওটার বাংলা অনুবাদ
ভুল আছে। তাই ওটা নেওয়া না নেওয়া একই কথা। zekr নামক একটা আছে যেটাতে আপনি আরবী, ইংরেজী, ইংরেজীতে উচ্চারণ
সরাসরি পাবেন। আর বাংলা অনুবাদটি আলাদাভাবে সংযুক্ত করতে হয়। আগে শুধু বাংলা অনুবাদ মহিউদ্দীন খান-এর অনুবাদ যুক্ত করা যেত। যেটাই অনেক ভুল অনুবাদ আছে। সুখের কথা এখন জহুরুল হক সাহেবের অনুবাদটি পাওয়া যাচ্ছে। বিস্তারতি একদিন এই নিয়ে পোষ্ট করবো। আর zekr
এখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
http://zekr.org/download.html

বাংলা অনুবাদটি এখান থেকে ডাউনলোড করতে পারেন
http://tanzil.ca/trans/bn.hoque.trans.zip

তারপর ইন্সটল করে বাংলা অনুবাদটি যুক্ত করুন।

দেখুন চেষ্টা করে। না পারলে জানাবেন।

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬

শুধু প্যচাল বলেছেন: “ওয়াহেদাতুল অজুদ”- “ওয়াহেদ” অর্থ এক এবং “অজুদ” অর্থ দেহ। সুতরাং “ওয়াহেদাতুল অজুদ” বলতে সবকিছু এক দেহের অন্তর্গত বা একাঙ্গীভুত বুঝায়। ওয়াহেদাতুল অজুদের ধারনাকে অদ্বৈতবাদ বা সার্বেশ্বরবাদ (Pantheism) বলা হয়। এই তত্বের মূল কথা হইল সকল অস্তিত্বশীল সত্ত্বার মূল সত্ত্বা-এক।তাঁহা হতেই সকল সত্ত্বার আগমন। সকলেই মূলত এক এবং সকল কিছুই এক ঐশী পদার্থের বিভিন্ন রুপ মাত্র। বিশ্বজগত আল্লাহর বিকাশিত রুপ, সেইজন্য আল্লাহই সব এবং সবই আল্লাহর প্রকাশ অর্থাৎ এই আল্লাহ-সত্ত্বাময়। আল্লাহ ব্যতীত দ্বিতীয় কোন সত্ত্বা নাই।

এই সৃষ্টি জগতে আল্লাহ নিজেকে ৩টি স্তরে পরিব্যপ্তি ঘটিয়েছেন।
১) আহাদ আল্লাহ
২)সামাদ আল্লাহ এবং
৩) লা-শরীক বা নিরাকার আল্লাহ।

এই সৃষ্টিতে যা কিছু দেখেন ইহা সকলই আহাদ আল্লাহর অন্তর্ভুক্ত, আর এই আহাদ জগতকে পরিচালনার জন্য সামাদ জগতের আগমন। যেমন নবী রসুল, রিষি মনীষি, ভগবান ইত্যাদি। কোরানে যত আমরা শব্দ পাইবেন এই সকল এই সামাদ জগতের বাসিন্দাদের কথা।

তথা মৃত্যু দান, রিজিক দান, জন্ম দান সকল কিছুর সাথে কোরানে দেখতে পাইবেন আমরা শব্দটা ব্যাবহার করা হইয়াছে, আর যত স্থানে দেখবেন শান শওকত, মান মর্যাদা, শক্তির কথা লেখা আছে সেখানে আমি শব্দটি ব্যাবহার করা হইয়াছে।
ইহা হইল সেই লা শরিক আল্লাহ। যিনি এক। ইনি সৃষ্টিতে বিভিন্ন কিছুর সাথে জড়িয়ে আছেন আবার।

বুঝাইতে পারিলাম কিনা জানিনা। মত পার্থক্য থাকতেই পারে। ইহা আমার জ্ঞান এর পরিধি।

রাজকীয় ব্যকরন ইহা আমার নিকট একদম হাস্যকর, বানানো, মন গড়া। আল্লাহর শব্দ ভান্ডারের অভাব পড়েছিল যে তিনি রাজকীয় বুঝাতে যেয়ে ব্যকরনই ভুল করবেন? সাথে আরবীতে এত বচন।

এই সকল বিষয় আরও কিছু জানতে চাইলে
https://www.facebook.com/monojogot ঘুরে আসতে পারেন। চাইলে লাইক করতে পারেন।

ধন্যবাদ

১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ

১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:০৮

নজিবুল্লাহ বলেছেন: আর বিশ্ব ব্রম্মান্ডে যা কিছু আছে সবই আল্লাহর অংশ তবে অংশী নয়। অংশী ভাবা হলেই শিরক হবে। অংশ=ভাগ, খন্ড ইত্যাদি। অংশী=ভাগের অধিকার বিশিষ্ট বা সমান অংশী।

আপনার পোষ্ট আমি পড়ি নাই। কারন মসজিদ দর্শন বইটা আমি অনেক আগেই পড়ে রেখেছি। আপনি এ অংশটুকু দ্বারা কি বুঝাতে চাইলেন ক্লিয়ার হলো না।

১. বিশ্ব ব্রক্ষান্ড শব্দটি কখনো ব্যাবহার করবেন না। এটা হিন্দুদের গাজাখোরী ধর্ম বিশ্বাস থেকে এসেছে অর্থাত বিশ্ব হলো ব্রক্ষ্ণা তথা ভগবানের আন্ডা।

২. লেখক তার সকল কথার দলীল স্বরুপ একটি কথাকে মূল ভিত্তি হিসেবে উপস্থাপন করেছেন সেটা হলো "আমি ছিলাম গুপ্ত, প্রকাশ হতে চাইলাম , তাই সৃষ্টি জগত সৃষ্টি করলাম" প্রথম কথা হলো কোরআনের কোন আয়াত নয়, দ্বিতীয়ত এটি কোন সহিহ হাদীসও নয়।

৩. আপনি আপনার মন্তব্যে এ লাইনদুটিতে যা বললেন তা পরস্পর বিরোধী হয়ে গেলো না ? অংশ আর অংশীর যে অর্থ করলেন তা কতটুকু যুক্তি সংগত হলো ? সৃষ্টি জগতের সকল কিছু যদি আল্লাহর অংশ হয়ে থাকেন তবে সেটা আবার অংশি হলোনা কি করে ? অংশ হলেইতো সেটা শির্ক হয়ে গেল। অংশ এর অর্থ করলেন = ভাগ, খন্ড। তার মানে সৃষ্টি জগত আল্লাহর অংশ বা ভাগ বা খন্ড। এটাইতো শির্ক। আবার অংশীর আজগোবী অর্থ বের করার দরকার কি ? অংশী এর অর্থ করলেন = ভাগের অধিকার বিশিষ্ট বা সমান অংশী। এখন যদি বলি যে, আপনার কথা মত সৃষ্টি জগতক আল্লাহর সমান অংশি নয় কিন্তু কিছু অংশি বা কিছু খন্ড, তবে কি সেটা শির্ক হলো না ? সমান অংশি আর কিছু অংশি দ্বারা আপনি কি বুঝাতে চাইলেন ? সৃষ্টি জগতকে আল্লাহর খন্ড বা অংশ বললে সেটা শের্ক হবে না কেন ?

তাহলে হিন্দুরাওতো প্রকৃতিকে (গাছ/সাপ/পাথর/আগুন/লিঙ/মূর্তি) আল্লাহর অংশ মনে করেই পুজা করতেছে তাহলে তারা মুশরিক হবে কেন ? কুরআনে মুশরিকদের বিরোধিতা করা হলো কেন ?

১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:০১

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: আপনি নিশ্চয় মানুষ, আপনার নাম নজিবুল্লাহ এবং আপনার হাত, পা, বিভিন্ন অঙ্গ-প্রতঙ্গও আছে। আপনার হাত আপনি নয়, সেটা আপনার অংশ। সে হাত কখনো বলতে পারবেনা আমি নজিবুল্লাহ, সে বলবে আমি নজিবুল্লাহর হাত।
অংশ কি? আর অংশী কি ভাল মত বুঝতে চেষ্টা করুন। তাহলে আশা করি ক্লিয়ার হবেন। আর যদি জেগে জেগে ঘুমান তাহলে কিছুই বলার নেই। ধন্যবাদ।

১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯

নজিবুল্লাহ বলেছেন: জ্বি ভাইজান, আমার হাত আমার একটি অংশ এ অংশ ব্যাতিত আমি অপূর্ণাঙ্গ আমার হাত নিয়েই আমি পূর্ণাঙ্গ। কিন্তু সৃষ্টি জগত আল্লাহর অংশ নয়। সৃষ্টি জগত সৃষ্টি করার পূর্বেও আল্লাহ স্রষ্টা ছিলেন এবং সৃষ্টি জগত সৃষ্টি করার পরেও তিনি স্রষ্টা আছেন। তাই সৃষ্টি জগত তার কোন অংশও নয় অংশিও নয়। অংশ বলেন আর অংশী বলেন দুটিই শির্ক। আল্লাহ তার সৃষ্টি জগতের অমুখাপেক্ষী, আল্লাহুস সামাদ। আল্লাহ চীরঞ্জিব আল্লাহু হাইয়ুন। কিন্তু সৃষ্টি জগত ধংস শীল। আল্লাহ সৃষ্টি জগতের ভিতরেও নন, বাহিরেও নন। তিনি স্থান ও কাল হতে পবিত্র। স্থান ও কার তারই সৃষ্টি। আপনার অংশ আর অংশীর এ পরস্পর বিরুধী হাস্যকর অর্থ দেড় হাজার বছরের ইসলামের কেউ ই করে নি। ওয়াহদাতুল ওয়াজুদ এর অর্থও আল্লাহ সৃষ্টি জগতের অংশ নন। ওয়াহদাতুল ওয়াজুদ আর সর্বেশ্বর বাদ এক নয়। সর্বেশ্বর বাদ হল হিন্দু ধর্ম আর ওয়াহদাতুল ওয়াজুদ হলো ইসলামের আধ্যাত্ম দর্শন। আগে পূর্ণ কোরআন ও হাদীস পড়ুন তার পরে আল্লাহ সম্পর্কে কোন মন্তব্য করুন। নচেত শুধু মূখতারই প্রকাশ ঘটাবেন ও শির্কের পাপে অমার্জনীয় পাপী হবেন। আশা করি শুধুমাত্র একজন লেখকের মুরিদ না হয়ে ইসলামের আরো লক্ষ লক্ষ স্কলার্সদেরকেও বিশ্বাস করেন।

১১ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:১৩

শাহ আকরাম রিয়াদ বলেছেন: কেন আমাদের তথা সমগ্র সৃষ্টি জগত সৃষ্টির প্রয়োজন হল? সৃষ্টি করার উদ্দেশ্য কি? সে বিষয়টি জানেন? কেন আমাদের সৃষ্টি আমাদের সৃষ্টি করেছেন? আমরা ছাড়া কে এই জগতে তার প্রতিনিধিত্ব করছে ? (এই প্রশ্ন গুলোতে আপনার উত্তর খুজে নিন) আর আপনাকে তো বলেছি হাত আপনার অংশ। আপনি হাত ছাড়া চলতে পারবেন, তবে কিভাবে পারবেন সেটা আপনার বিবেচ্য। কিন্তু আপনাকে ছাড়া বিচ্ছিন্ন হাত অচল। তার কোন মুল্য নেই। ধন্যবাদ।

১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: আরবী কোরআনই মুল গ্রন্থ, তাতে যদি বহুবচন থাকে ইংরেজী অনুবাদে যদি we, our থাকে তাহলে বাংলা অনুবাদে অবশ্বই 'আমরা' এবং 'আমাদের' থাকতে হবে। বুঝতে না পারার অযুহাতে অনুবাদ বদলে দেয়া কিছুতেই গ্রহনযোগ্য হতে পারে না।

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৭

কান্না হাসি বলেছেন: অনেক আগেই যানতাম,

এ+

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.