নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার আছে অনেক কিছু, শিক্ষা নিবে কতজন?

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition)

সবার জন্যে শিক্ষা। আমার জন্যে তো বটেই। নিজে আগে শিক্ষা নিয়ে আরেকজনের মাঝে তা ছড়িয়ে দেওয়া...এটাই থাকবে আমার লেখাগুলোর উদ্দেশ্য।

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) › বিস্তারিত পোস্টঃ

যেভাবে করবেন দোয়া, লাগিয়ে প্রাণের ছোঁয়া

২০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

আল্লাহর কাছে কোন কিছু চাওয়ার সময় আমরা দোয়া করি। দোয়া হচ্ছে যে কোন ইবাদতের অন্তঃসার যার মাধ্যমে আমরা আমাদের স্রষ্টা, সর্বশক্তিমান প্রভু আল্লাহ'র সাথে কথোপকথন করি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে আমরা সার্থকতার সাথে দোয়া করবো? নিচে এ বিষয়ে কিছু দিক-নির্দেশনা দেওয়া হলো-

১ম ধাপ:

পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে ওযু করুন। এরপর, কিবলা'র দিকে মুখ করুন।

২য় ধাপ:

ছবি'র মত হাতের তালু প্রসারিত করে কাঁধ সমান উঁচুতে হাত তুলুন।

৩য় ধাপ:

কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত আল্লাহ ও নবী এবং রাসূল(আঃ)-দের বাণীগুলো ব্যবহার করে দোওয়া করুন।

৪র্থ ধাপ:

আল্লাহ'র ৯৯ নামের (আসমাউল হুসনা) গুণগুলো'র কথা মনে রেখে আর সেগুলোর দোহাই দিয়ে দোয়া করতে থাকুন।

৫ম ধাপ:

জীবনে যত ভালো কাজ করেছেন তার উছিলা দিয়ে আল্লাহ'র কাছে প্রার্থনা করুন।

৬ষ্ঠ ধাপ:

কোরআন ও হাদিসের দোয়াগুলো বার বার পড়ে আল্লাহর গুণ-গুলোর কথা বলতে থাকুন।

৭ম ধাপ:

দোয়ার প্রথম ও শেষ দিকে আল্লাহ'র প্রশংসা করার সাথে সাথে রাসূল(সাঃ)-এর প্রতি দুরুদ পড়ুন।

৮ম ধাপ:

দো্য়া'র সময় নম্রতা, অনুরোধ, বাসনা এবং ভয় প্রদর্শন করুন।

৯ম ধাপ:

নিজের ভুল ও গুনাহ'র কথা মনে করে আল্লাহ'র কাছে মাপ চান। সেগুলো দ্বিতীয়বার না করার অঙ্গিকার করুন।

১০ম ধাপ:

নিজের ত্রুটি-বিচ্যুতি আল্লাহ'র কাছে স্বীকার করুন এবং সেগুলো যেন তিনি মাপ করেন সেজন্যে দোয়া করুন।

১১তম ধাপ:

দোয়া করার সময় গলার স্বর ফিসফিস ও জোরে কথা বলার মাঝামাঝি রাখুন।

১২তম ধাপ:

আল্লাহর সাহায্যের জন্য প্রয়োজন দেখান এবং দুর্বলতা, কষ্ট এবং হতাশা উদ্রেককারী ঘটনা থেকে মুক্তির জন্য তাঁর কাছে অনুরোধ রাখুন।

১৩তম ধাপ:

এমন অনেক সময়, পরিস্থিতি এবং পরিস্থিতি রয়েছে যে সময় আল্লাহ'র কাছে বিশেষ ভাবে দোয়া কবুল হয়। ঐ সময়গুলো'তে দোয়া করার সুযোগ নিন।

১৪তম ধাপ:

একাগ্রতা অক্ষুন্ন রাখতে পদ্য বা কবিতা সহকারে দোয়া এড়িয়ে চলুন।

১৫তম ধাপ:

দোয়া করার সময় কাঁদার চেষ্টা করুন।

১৬তম ধাপ:

হযরত ইউনুস (আঃ) তিমি'র পেটে চলে যাওয়ার পর যে দোয়া করে ছিলেন সেইটি পড়ুন- '' লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনায যোয়ালিমিন''।

একটি কথা মনে রাখবেন, যে কোন মুসলমান এই দোয়া দিয়ে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ জানায়, আল্লাহ তার উত্তর দেন। (সূত্র: তিরমিযি শরীফ, আহমাদ, হাকিম)

''আলহামদু লিল্লাহ রাব্বিল আলামিন'' বলে দোয়া শেষ করুন।

১৭তম ধাপ:

বিশেষ বিশেষ যে সময়ে আল্লাহর কাছে বেশি দোয়া কবুল হয়, সেগুলো হচ্ছে-
(ক) যখন কেউ অত্যাচারিত হয়,
(খ) আযান ও ইক্বামা'র মধ্যবর্তী সময়ে,
(গ) আযানের সময়,
(ঘ) যখন যোদ্ধারা একে অপরের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়,
(ঙ) বৃষ্টি পড়ার সময়,
(চ) কেউ অসুস্থ থাকার সময়,
(ছ) রাতের শেষ তৃতিয়াংশে,
(জ) রমযানের সময়, (বিশেষ করে লাইলাতুল ক্বদরে),
(ঝ) ফরজ নামাজের পরে,
(ঞ) ভ্রমনের সময়,
(ট) ইফতারী'র সময়,
(ঠ) সুজুদের সময়,
(ড) শুক্রবারে, কেউ কেউ নলে শুক্রবার আসর নামাজের পরে,
(ঢ) জমজমের পানি পান করার সময়,
(ণ) নামাজের শুরুতে (ইস্তিফাহ-এর দোয়া)
(ত) যখন কেউ সূরা আল-ফাতিহা পড়েন (এটি এখটি দোয়া)
(থ) নামাজের সময় যখন সূরার আল-ফাতিহা'র শেষে 'আমিন' বলা হয়,
(দ) রুকু থেকে মাথা তোলার সময়,
(ধ) নামাজের শেষ বৈঠকে রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর প্রতি দূরুদ পড়ার পরে এবং সালাম ফেরানোর আগের মধ্যবর্তী সময়ে,
(ন) উদু করার পরে,
(প) হজ্জের সময় আরাফাহ-র দিনে।
(ফ) ঘুম থেকে জাগার পরে,
(ব) দুর্যোগের সময়,
(ভ) জানাযা'র নামাজের সময়,
(ম) দোয়ার সময় যখন কারো মনে আন্তরিকতাপূর্ণ হয় এবং আল্লাহ'র প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ হয়,
(য) সন্তানের জন্যে বা বিরুদ্ধে যখন পিতা-মাতা দোয়া করেন,
(র) যুহর নামাজের আগে বিশেষ সময়ে মধ্যাহ্নে,
(ল) কোন মুসলমান ভাই-এর জন্যে গোপনে দোয়া করার সময়ে,
(শ) যখন আল্লাহর পথে সেনাবাহিনী যুদ্ধ করার জন্যে অগ্রসর হয়। আল্লাহ'র সাথে কথোপকথন করি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে আমরা সার্থকতার সাথে দোয়া করবো? নিচে এ বিষয়ে কিছু দিক-নির্দেশনা দেওয়া হলো-

১ম ধাপ:

পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে ওযু করুন। এরপর, কিবলা'র দিকে মুখ করুন।

২য় ধাপ:

ছবি'র মত হাতের তালু প্রসারিত করে কাঁধ সমান উঁচুতে হাত তুলুন।

৩য় ধাপ:

কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত আল্লাহ ও নবী এবং রাসূল(আঃ)-দের বাণীগুলো ব্যবহার করে দোওয়া করুন।

৪র্থ ধাপ:

আল্লাহ'র ৯৯ নামের (আসমাউল হুসনা) গুণগুলো'র কথা মনে রেখে আর সেগুলোর দোহাই দিয়ে দোয়া করতে থাকুন।

৫ম ধাপ:

জীবনে যত ভালো কাজ করেছেন তার উছিলা দিয়ে আল্লাহ'র কাছে প্রার্থনা করুন।

৬ষ্ঠ ধাপ:

কোরআন ও হাদিসের দোয়াগুলো বার বার পড়ে আল্লাহর গুণ-গুলোর কথা বলতে থাকুন।

৭ম ধাপ:

দোয়ার প্রথম ও শেষ দিকে আল্লাহ'র প্রশংসা করার সাথে সাথে রাসূল(সাঃ)-এর প্রতি দুরুদ পড়ুন।

৮ম ধাপ:

দো্য়া'র সময় নম্রতা, অনুরোধ, বাসনা এবং ভয় প্রদর্শন করুন।

৯ম ধাপ:

নিজের ভুল ও গুনাহ'র কথা মনে করে আল্লাহ'র কাছে মাপ চান। সেগুলো দ্বিতীয়বার না করার অঙ্গিকার করুন।

১০ম ধাপ:

নিজের ত্রুটি-বিচ্যুতি আল্লাহ'র কাছে স্বীকার করুন এবং সেগুলো যেন তিনি মাপ করেন সেজন্যে দোয়া করুন।

১১তম ধাপ:

দোয়া করার সময় গলার স্বর ফিসফিস ও জোরে কথা বলার মাঝামাঝি রাখুন।

১২তম ধাপ:

আল্লাহর সাহায্যের জন্য প্রয়োজন দেখান এবং দুর্বলতা, কষ্ট এবং হতাশা উদ্রেককারী ঘটনা থেকে মুক্তির জন্য তাঁর কাছে অনুরোধ রাখুন।

১৩তম ধাপ:

এমন অনেক সময়, পরিস্থিতি এবং পরিস্থিতি রয়েছে যে সময় আল্লাহ'র কাছে বিশেষ ভাবে দোয়া কবুল হয়। ঐ সময়গুলো'তে দোয়া করার সুযোগ নিন।

১৪তম ধাপ:

একাগ্রতা অক্ষুন্ন রাখতে পদ্য বা কবিতা সহকারে দোয়া এড়িয়ে চলুন।

১৫তম ধাপ:

দোয়া করার সময় কাঁদার চেষ্টা করুন।

১৬তম ধাপ:

হযরত ইউনুস (আঃ) তিমি'র পেটে চলে যাওয়ার পর যে দোয়া করে ছিলেন সেইটি পড়ুন- '' লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনায যোয়ালিমিন''।

একটি কথা মনে রাখবেন, যে কোন মুসলমান এই দোয়া দিয়ে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ জানায়, আল্লাহ তার উত্তর দেন। (সূত্র: তিরমিযি শরীফ, আহমাদ, হাকিম)

''আলহামদু লিল্লাহ রাব্বিল আলামিন'' বলে দোয়া শেষ করুন।

১৭তম ধাপ:

বিশেষ বিশেষ যে সময়ে আল্লাহর কাছে বেশি দোয়া কবুল হয়, সেগুলো হচ্ছে-
(ক) যখন কেউ অত্যাচারিত হয়,
(খ) আযান ও ইক্বামা'র মধ্যবর্তী সময়ে,
(গ) আযানের সময়,
(ঘ) যখন যোদ্ধারা একে অপরের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়,
(ঙ) বৃষ্টি পড়ার সময়,
(চ) কেউ অসুস্থ থাকার সময়,
(ছ) রাতের শেষ তৃতিয়াংশে,
(জ) রমযানের সময়, (বিশেষ করে লাইলাতুল ক্বদরে),
(ঝ) ফরজ নামাজের পরে,
(ঞ) ভ্রমনের সময়,
(ট) ইফতারী'র সময়,
(ঠ) সুজুদের সময়,
(ড) শুক্রবারে, কেউ কেউ নলে শুক্রবার আসর নামাজের পরে,
(ঢ) জমজমের পানি পান করার সময়,
(ণ) নামাজের শুরুতে (ইস্তিফাহ-এর দোয়া)
(ত) যখন কেউ সূরা আল-ফাতিহা পড়েন (এটি এখটি দোয়া)
(থ) নামাজের সময় যখন সূরার আল-ফাতিহা'র শেষে 'আমিন' বলা হয়,
(দ) রুকু থেকে মাথা তোলার সময়,
(ধ) নামাজের শেষ বৈঠকে রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর প্রতি দূরুদ পড়ার পরে এবং সালাম ফেরানোর আগের মধ্যবর্তী সময়ে,
(ন) উদু করার পরে,
(প) হজ্জের সময় আরাফাহ-র দিনে।
(ফ) ঘুম থেকে জাগার পরে,
(ব) দুর্যোগের সময়,
(ভ) জানাযা'র নামাজের সময়,
(ম) দোয়ার সময় যখন কারো মনে আন্তরিকতাপূর্ণ হয় এবং আল্লাহ'র প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ হয়,
(য) সন্তানের জন্যে বা বিরুদ্ধে যখন পিতা-মাতা দোয়া করেন,
(র) যুহর নামাজের আগে বিশেষ সময়ে মধ্যাহ্নে,
(ল) কোন মুসলমান ভাই-এর জন্যে গোপনে দোয়া করার সময়ে,
(শ) যখন আল্লাহর পথে সেনাবাহিনী যুদ্ধ করার জন্যে অগ্রসর হয়।

উৎস: আল্লাহর কাছে কোন কিছু চাওয়ার সময় আমরা দোয়া করি। দোয়া হচ্ছে যে কোন ইবাদতের অন্তঃসার যার মাধ্যমে আমরা আমাদের স্রষ্টা প্রভু সর্বশক্তিমান আল্লাহ'র সাথে কথোপকথন করি। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে আমরা সার্থকতার সাথে দোয়া করবো? নিচে এ বিষয়ে কিছু দিক-নির্দেশনা দেওয়া হলো-

১ম ধাপ:
http://www.wikihow.com/Ask-Dua
পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন হয়ে ওযু করুন। এরপর, কিবলা'র দিকে মুখ করুন।

২য় ধাপ:

ছবি'র মত হাতের তালু প্রসারিত করে কাঁধ সমান উঁচুতে হাত তুলুন।

৩য় ধাপ:

কোরআন ও হাদিসে বর্ণিত আল্লাহ ও নবী এবং রাসূল(আঃ)-দের বাণীগুলো ব্যবহার করে দোওয়া করুন।

৪র্থ ধাপ:

আল্লাহ'র ৯৯ নামের (আসমাউল হুসনা) গুণগুলো'র কথা মনে রেখে আর সেগুলোর দোহাই দিয়ে দোয়া করতে থাকুন।

৫ম ধাপ:

জীবনে যত ভালো কাজ করেছেন তার উছিলা দিয়ে আল্লাহ'র কাছে প্রার্থনা করুন।

৬ষ্ঠ ধাপ:

কোরআন ও হাদিসের দোয়াগুলো বার বার পড়ে আল্লাহর গুণ-গুলোর কথা বলতে থাকুন।

৭ম ধাপ:

দোয়ার প্রথম ও শেষ দিকে আল্লাহ'র প্রশংসা করার সাথে সাথে রাসূল(সাঃ)-এর প্রতি দুরুদ পড়ুন।

৮ম ধাপ:

দো্য়া'র সময় নম্রতা, অনুরোধ, বাসনা এবং ভয় প্রদর্শন করুন।

৯ম ধাপ:

নিজের ভুল ও গুনাহ'র কথা মনে করে আল্লাহ'র কাছে মাপ চান। সেগুলো দ্বিতীয়বার না করার অঙ্গিকার করুন।

১০ম ধাপ:

নিজের ত্রুটি-বিচ্যুতি আল্লাহ'র কাছে স্বীকার করুন এবং সেগুলো যেন তিনি মাপ করেন সেজন্যে দোয়া করুন।

১১তম ধাপ:

দোয়া করার সময় গলার স্বর ফিসফিস ও জোরে কথা বলার মাঝামাঝি রাখুন।

১২তম ধাপ:

আল্লাহর সাহায্যের জন্য প্রয়োজন দেখান এবং দুর্বলতা, কষ্ট এবং হতাশা উদ্রেককারী ঘটনা থেকে মুক্তির জন্য তাঁর কাছে অনুরোধ রাখুন।

১৩তম ধাপ:

এমন অনেক সময়, পরিস্থিতি এবং পরিস্থিতি রয়েছে যে সময় আল্লাহ'র কাছে বিশেষ ভাবে দোয়া কবুল হয়। ঐ সময়গুলো'তে দোয়া করার সুযোগ নিন।

১৪তম ধাপ:

একাগ্রতা অক্ষুন্ন রাখতে পদ্য বা কবিতা সহকারে দোয়া এড়িয়ে চলুন।

১৫তম ধাপ:

দোয়া করার সময় কাঁদার চেষ্টা করুন।

১৬তম ধাপ:

হযরত ইউনুস (আঃ) তিমি'র পেটে চলে যাওয়ার পর যে দোয়া করে ছিলেন সেইটি পড়ুন- '' লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনায যোয়ালিমিন''।

একটি কথা মনে রাখবেন, যে কোন মুসলমান এই দোয়া দিয়ে আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ জানায়, আল্লাহ তার উত্তর দেন। (সূত্র: তিরমিযি শরীফ, আহমাদ, হাকিম)

''আলহামদু লিল্লাহ রাব্বিল আলামিন'' বলে দোয়া শেষ করুন।

১৭তম ধাপ:

বিশেষ বিশেষ যে সময়ে আল্লাহর কাছে বেশি দোয়া কবুল হয়, সেগুলো হচ্ছে-
(ক) যখন কেউ অত্যাচারিত হয়,
(খ) আযান ও ইক্বামা'র মধ্যবর্তী সময়ে,
(গ) আযানের সময়,
(ঘ) যখন যোদ্ধারা একে অপরের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হয়,
(ঙ) বৃষ্টি পড়ার সময়,
(চ) কেউ অসুস্থ থাকার সময়,
(ছ) রাতের শেষ তৃতিয়াংশে,
(জ) রমযানের সময়, (বিশেষ করে লাইলাতুল ক্বদরে),
(ঝ) ফরজ নামাজের পরে,
(ঞ) ভ্রমনের সময়,
(ট) ইফতারী'র সময়,
(ঠ) সুজুদের সময়,
(ড) শুক্রবারে, কেউ কেউ নলে শুক্রবার আসর নামাজের পরে,
(ঢ) জমজমের পানি পান করার সময়,
(ণ) নামাজের শুরুতে (ইস্তিফাহ-এর দোয়া)
(ত) যখন কেউ সূরা আল-ফাতিহা পড়েন (এটি এখটি দোয়া)
(থ) নামাজের সময় যখন সূরার আল-ফাতিহা'র শেষে 'আমিন' বলা হয়,
(দ) রুকু থেকে মাথা তোলার সময়,
(ধ) নামাজের শেষ বৈঠকে রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর প্রতি দূরুদ পড়ার পরে এবং সালাম ফেরানোর আগের মধ্যবর্তী সময়ে,
(ন) উদু করার পরে,
(প) হজ্জের সময় আরাফাহ-র দিনে।
(ফ) ঘুম থেকে জাগার পরে,
(ব) দুর্যোগের সময়,
(ভ) জানাযা'র নামাজের সময়,
(ম) দোয়ার সময় যখন কারো মনে আন্তরিকতাপূর্ণ হয় এবং আল্লাহ'র প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ হয়,
(য) সন্তানের জন্যে বা বিরুদ্ধে যখন পিতা-মাতা দোয়া করেন,
(র) যুহর নামাজের আগে বিশেষ সময়ে মধ্যাহ্নে,
(ল) কোন মুসলমান ভাই-এর জন্যে গোপনে দোয়া করার সময়ে,
(শ) যখন আল্লাহর পথে সেনাবাহিনী যুদ্ধ করার জন্যে অগ্রসর হয়।

সূত্র: ইন্টারনেট

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: সুন্দর শিক্ষনীয় পোস্ট!
আমাদের সকলের নেক মকসুদ পূর্ণ্ হোক। আমিন-

অফটপিকঃ লেখাটি ৩ বার প্রকাশিত হয়েছে,
অনুগ্রহ করে ২টি মুছে দিবেন।

২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: ধন্যবাদ।

তিনটি ড্রাফট করেছিলাম। অসাবধানতায় সবগুলো পোস্ট হয়ে গিয়েছিলো। দু'টো ডিলেট করেছি।

২| ২০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: আমাদের সকলের নেক মকসুদ পূর্ণ্ হোক। আমিন


অফটপিকঃ লেখাটি ৩ বার প্রকাশিত হয়েছে,
অনুগ্রহ করে ২টি মুছে দিবেন।

২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:২৯

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আমিন।

লেখা মুছে দেওয়া হলো। ধন্যবাদ ভুলটি ধরিয়ে দেওয়ার জন্যে।

৩| ২০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

বোকামানুষ বলেছেন: তানভীরএফওয়ান বলেছেন: আমাদের সকলের নেক মকসুদ পূর্ণ্ হোক। আমিন


২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আমিন

৪| ২০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:০১

মাসূদ রানা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট । জাজাকাল্লাহ ভাই ।

২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: বারাকাল্লাহ ফি।

৫| ২০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

দুঃখ বিলাস বলেছেন: চমৎকার

২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ২১ শে জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

রূপা কর বলেছেন: শিখার আছে আপনার পোস্ট থেকে । ভালোলাগলো

২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩২

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: শেখাটা কাজে লাগালে আরো খুশি হবো।

৭| ২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:০৯

অন্তর মাশঊদ বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ারের জন্য।

২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৬

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৮| ২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভালো জিনিষ শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। তিনবার পোস্ট রিপিট হয়ে গেছে, ঠিক করে দিন। আরকেটা কথা বলি ভাই, যদি পারেন পোস্টে দেয়ার পর রিভিউ দেখে নিবেন। সাথে পোস্টে করা মন্তব্যগুলো পড়া এবং তার উত্তর দেয়া, এতে করে ব্লগারদের মধ্যে পারস্পরিক সম্প্রিতি বাড়ে, কমিউনিকেশন এবং আন্ডারস্ট্যান্ডিংও বৃদ্ধি পায়।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।

২১ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: সব কিছুর জন্যে ধন্যবাদ। এই পোস্টে একটু দেরী হয়ে গেলো উত্তর দিতে। দুঃখিত।

আপনিও ভালো থাকুন নিরন্তর।

৯| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

প্রচেষ্টাবিডি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট !

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩২

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২১

ইসলামী চিন্তা বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ০১ লা মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

এক সত্যান্বেষী বালক বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.