নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জানার আছে অনেক কিছু, শিক্ষা নিবে কতজন?

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition)

সবার জন্যে শিক্ষা। আমার জন্যে তো বটেই। নিজে আগে শিক্ষা নিয়ে আরেকজনের মাঝে তা ছড়িয়ে দেওয়া...এটাই থাকবে আমার লেখাগুলোর উদ্দেশ্য।

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) › বিস্তারিত পোস্টঃ

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-ই কল্কি অবতার- ১ম পর্ব

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

হিন্দুদের সনাতন ধর্মের বেদ সমূহে দ্বাদশ পত্নীধারী ‘নরাশংস’ নামক একজন মহামানবের আগমন সম্পর্কে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে। এ ধর্মের বেদ, গীতা, পুরাণ, ঔপনিষদ, মহাভারত, রামায়ণ ইত্যাদি গ্রন্থে একজন মহর্ষি’র সম্পর্কে বিশ্বমানবকে ওয়াকিবহাল করা হয়েছে যিনি হবেন কল্কি অবতার বা হিন্দুদের শেষ অবতার। কে তিনি? কি তাঁর পরিচয়? তিনি কি ইতিমধ্যে জন্মগ্রহণ করে ফেলেছেন? এসকল প্রশ্নের উত্তর নিয়েই সম্প্রতি একটি বই লিখেছেন ধর্মাচার্য অধ্যাপক ডঃ বেদপ্রকাশ উপাধ্যায়। তিনি প্রমাণ করেছেন যে, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-ই সেই অন্তিম মহর্ষি যার সম্পর্কে হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থগুলোতে ভবিষ্যৎবাণী করা হয়েছে। এই নিবন্ধে সনাতন ধর্মের কিতাবগুলোতে তাঁর আবির্ভাব, নাম-পরিচয়, ধর্মপ্রচার, যুদ্ধ-বিগ্রহ, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)-এর নামের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের মাহাত্য, সহচরগণের কা্যাবলী সম্পর্কে যে বর্ণনা দেওয়া হয়েছে, তা-ই সন্নিবিষিত করা হয়েছে।

বাংলা, উর্দু, হিন্দি, সংস্কৃত ভাষার অনেক সত্যানুসন্ধানী মনীষীগ্ণ তাঁদের গবেষণায় দেখিয়েছেন যে, হিন্দু শাস্ত্রের ‘একমেবাদ্বিতীয়ম’ মূল মন্ত্রটি ইসলামের ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’-এর প্রতিধ্বনি। হিন্দুদের ধর্মগ্রন্থে আরেকটি মন্ত্রে উল্লেখ আছে-
‘’ইল্লা কবর ইল্লা ইল্লাল্লোত ইল্লাল্লোং’’
অর্থাৎ, ‘’পৃথিবী ও অন্তরীক্ষস্থ সূক্ষ্ম পদার্থের স্রষ্টা আল্লাহ। আল্লাহ পুণ্যবানদের প্রভু, একমাত্র আল্লাহকেই আল্লাহ বলে করো আহবান।‘’

সনাতন ধর্মের গ্রন্থগুলোর অনেক স্থানে শেষনবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)-এর সম্পর্কে আলোচনা রয়েছে। কোথাও তাঁর কার্যাবলী দ্বারা তাঁর পরিচয় দেওয়া হয়েছে, আবার কোথাও তাঁর নাম সরাসরি ‘মোহম্মদ’ উল্লেখ করে বর্ণনা করা হয়েছে। আবার কোন কোন স্থানে ‘নরাশংস’ বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। এখানে উল্লেখ্য যে, ধর্মাচার্য অধ্যাপক ডঃ বেদপ্রকাশ উপাধ্যায়ের মতানুযায়ী, ‘নরাশংস’ এমন একটি শব্দ যা নরস বা ব্যক্তিকে সূচিত করে যাঁর নামের অর্থ হবে ‘প্রশংসিত’, আরবীতে যার প্রতিশব্দ হলো ‘ মুহাম্মদ’। এভাবে, ঋগবেদের ‘কীরি’ শব্দটিও আরবী ‘আহমদ’ শব্দটির সমার্থক যা মহানবী(সাঃ)-এর একটি নাম।

‘আল্লাহ’, ‘মোহাম্মদ’ ও ‘রাসূল’ তিনটি আরবী শব্দযোগে অলোপনিষদে যে শ্লোকটি লিখিত হয়েছে-
‘’হোতার মিন্দ্রো হোতার মিন্দ্রো মহাসুরিন্দ্রবোঃ।
অল্লো জ্যোষ্ঠং পরমং পূর্ণ ব্রহ্মনং অল্লাম।
অল্লো রাসূল মুহাম্মদ রকং বরস্য অল্লো অল্লাম।
আদল্লাং বুকমেকং অল্লাবুকং ল্লান লিখা্র-তকম।‘’


অর্থাৎ,
‘’দেবতাদের রাজা আল্লাহ আদি ও সকলের বড় ইন্দ্রের গুরু। আল্লাহ পূর্ণ ব্রহ্মা, মোহাম্মদ আল্লাহর রাসূল পরম বরণীয়, আল্লাহই আল্লাহ। তাঁর অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ আর কেউ নেই। আল্লাহ অক্ষয়, অব্যয়, স্বয়ম্ভু।

সামবেদ-এ আরো উল্লেখ আছে-
‘’মদৌ বর্তিতা দেবা দ কারান্তে প্রকৃত্তিতা।
বৃক্ষানং; ভক্ষয়েৎ সদা মেদা শাস্ত্রেচ স্মৃতা।।‘’


‘’যে দেবের নামের প্রথম অক্ষর ‘ম’ ও শেষ অক্ষর ‘দ’ এবং যিনি বৃষ মাংস ভক্ষণ সর্বকালের জন্য পূণঃবৈধ করবেন, তিনিই হবেন বেদানুযায়ী ঋষি।‘’

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

ডাঃ মারজান বলেছেন: একটি ভালো পোস্ট। আল্লাহ আপনাকে উত্তম পুরুস্কার দিন।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আপনার প্রতিও দোয়া থাকলো। ধন্যবাদ।

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

ধর্মাচার্য অধ্যাপক ডঃ বেদপ্রকাশ উপাধ্যায় কি প্রমাণ করতে পারবেন যে, সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজের উপর অংকিত বর্গক্ষেত্র , অপর ২ বাহুর উপর অনকিত বর্গক্ষেত্রের যোগ ফলে সমান? যদি পারেন, সেটাই বলতে থাকুক; হাউকাউ খারাপ না, হাউকাউ করা একটা অভ্যাস।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আপনার প্রশ্নটি অপ্রাসঙ্গিক নয় কি?

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

Shawon Ahmed বলেছেন: ভালো পোষ্ট কিন্তু যাদের মনের ভিতর রোগ আছে বা সামুর ভাষায় চুলকানী আছে ইসলামে অথবা বলতে পারেন এক কথায় যারা ইসলামবিদ্ধেষী তাদের তো পশ্চাৎদেশে চুলকানী উঠায়ে দিলেন হায় হায় হায় হায়।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৭

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: সত্য প্রকাশে কাউকেই বাধা দেওয়া উচিৎ নয়।

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: জাকির নায়েকও অনেক রেফারেন্স দিয়ে প্রমাণ করেছেন যে, অনেক ধর্মীয় গ্রন্থে আমাদের নবীজি(সঃ) সম্পর্কে বলা হয়েছে। আমার জিজ্ঞাসা হলো, এই বইগুলো কী তাহলে সহীহ? এই বইগুলো কার উপর অবতীর্ণ হয়েছে? বেদ, গীতা - এদের বাণী কীভাবে সত্য হলো। বইগুলো কী মানুষের লেখা নাকি আসমানী কিতাব ছিল? ভবিষ্যৎবাণী কীভাবে মিলল?

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: কালের বিবর্তনে আর মানুষের অযাচিত হস্তক্ষেপে আসমানী কিতাবগুলোর আসল চেহারা বিলুপ্তপ্রায়। তাই, সেগুলো থেকে সব কিছুই আমরা নিতে পারি না। আর, যদি আগেরগুলো ঠিক থেকে থাকে, তাহলে শেষ নবী বা কল্কি অবতার এলেন কেন?

আল্লাহ প্রতিটি জনপদে নবী পাঠিয়েছেন। ভারতীয় ঊপমহাদেশে কি পাঠাননি? মুসলিম মনীষীগণ বলে থাকেন, এই উপমহাদেশের নবী ছিলেন কৃষ্ণ ও রাম। তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এমনকি গীতিকবিতআ রচনা করেছেন অনেক ইকবালের মত মনীষীগণ।

কিন্তু, শেষ আসমানী কিতাব কুরআন আগমনের ফলে বাকিগুলো'র রেফারেন্স দরকার পড়বে কি আমাদের জীবনে?

৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৫২

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: এই ধরনের পোস্টের চেয়ে কমেন্ট দেখলেই বেশি ভালো লাগে। সুবাহানাল্লাহ, জাজাকাল্লা!!!!

বেদ হিন্দুদের ধর্ম গ্রন্থ। এখন বেদ এ উল্লেখ আছে আমাদের নবীর আগমনের কথা। আমাদের নবীর স্বীকৃতির জন্য বেদকে বিশ্বাস করতে হচ্ছে! তাহলে বেদকে কি ইসলামের ধর্ম গ্রন্থ হিসাবে স্বীকৃতি দিতে হবে? নাকি হযরত মুহাম্মদ সঃ কে হিন্দুদের অভতার হিসাবে মেনে নিতে হবে। এখন যদি ধরি বেদ ইসলাম এর পথ প্রদর্শক হিসাবে নবীকে বলেছে, তাহলে বেদ এর মূল্য কি? আর যদি বেদ নবীকে হিন্দু অবতার হিসাবে বর্ণনা করে তাহলে বেদ বিশ্বাস করে আমরা কি মুসলমান?

আর বেদ থেকে নবীর কথা কেন জানতে হবে? আমাদের পবিত্র কোরআন কি আপনাদের জন্য যথেষ্ট না। বেদ এর কথা প্রমাণ করতে কত হাস্যকর যুক্তি টানতে হয়। সমার্থক শব্দ, সংস্কৃত শব্দ, আরবি সমার্থক শব্দ! কেন ভাই কোরআন এর কথা বিশ্বাস হয় না? বিশ্বাস করার জন্য বেদ এ যাইতে হয়।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০০

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আপনার প্রশ্নগুলোর উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করছি একে একে..

এখানে মনে রাখা জরুরী যে, অন্য ধর্মের অনুসারীদের ইসলামের পথে ডাকা আমাদের ধর্মেরই অঙ্গ। আর এরজন্যে অন্য ধর্মে কি আছে তা জানা আমাদের জন্যে জরুরী। তার মানে এই নয় যে, আমাদের অন্য ধর্মগ্রন্থগুলো মানতে হবে।

আর, সনাতন ধর্মের গ্রন্থগুলো আসমানী কিতাব কি না সেই সম্পর্কে আমার মতামত হচ্ছে, সে সম্পর্কে আমাদের ইসলামে কিছূ বলা নেই। তবে, এটি বলা আছে যে, প্রত্যেক জাতির কাছেই আল্লাহ নবী পাঠিয়েছেন। আমি উপরের কমেন্টে পরিস্কার ভাবে বলে দিয়েছি যে, কালের বিবর্তনে আর মানুষের অযাচিত হস্তক্ষেপে আসমানী কিতাবগুলোর আসল চেহারা বিলুপ্তপ্রায়।

এখন যদি ধরি বেদ ইসলাম এর পথ প্রদর্শক হিসাবে নবীকে বলেছে, তাহলে বেদ এর মূল্য কি?

এর উত্তর খুব সোজা। যখনই নতুন কোন নবী আসবেন, তখন তাঁর উপর আসা আল্লাহর বাণী এবং তাঁর দেখায় দেওয়া পথই আমাদের জন্যে শিরোধার্য। সেই মোতাবেক মহানবী(সাঃ)-এর উপর নাযিল হওয়া কুরআনই সর্বশেষ গ্রন্থ। তাঁর দেখায় দেওয়া পথ ইসলামই সবশেষ মতবাদ এ নিয়ে কোন সন্দেহ থাকা উচিৎ নয়।

আর যদি বেদ নবীকে হিন্দু অবতার হিসাবে বর্ণনা করে তাহলে বেদ বিশ্বাস করে আমরা কি মুসলমান?

বেদের ওই শ্লোকগুলো বিশ্বাস করে কেউ যদি মহানবী(সাঃ)-এর উপর বিশ্বাস রেখে পুরোপুরি ইসলামে দাখিল হয়, তাতে কোন আপত্তি আছে কি? ইসলামে এ সম্পর্কে কোন বাধা-নিষেধ আছে কি? থাকলে জানাবেন।

আর বেদ থেকে নবীর কথা কেন জানতে হবে? আমাদের পবিত্র কোরআন কি আপনাদের জন্য যথেষ্ট না।

কুরআন মুসলমানদের জন্যে অবশ্যই যথেষ্ট। কিন্তু, কুরআনেই বলা আছে যে, যা আমাদের ধর্ম এবং অন্য ধর্মের মাঝে মিল... তা দিয়েই ইসলামের দাওয়াত দিতে হবে। তাই, আমাদের জানা জরুরী যে, সনাতন ধর্ম এবং আমাদের ইসলামের মধ্যে কোন জায়গায় মিল।

বেদ এর কথা প্রমাণ করতে কত হাস্যকর যুক্তি টানতে হয়।

হাস্যকর যুক্তি কোনগুলো একটু বলবেন কি?

আশা করি আপনার প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে পেরেছি।















৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:০১

দ্যা লায়ন বলেছেন: কিছু মানুষের জন্মই হয়েছে ন্যাগেটিভ তরল পদার্থ দ্বারা,আরে আমরা বেদ বিশ্বাস করতে যাবো কেন,যারা করে তারা দেখুক তাদের গ্রন্থে কার ইঙ্গি্ত দেয়া আছে,হাজার বছর ধরে তারা যা মেনে আসছে সেটাই তারা বুঝলোনা ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০২

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার ভাষা অনেক নম্র। আমাদের আরো অনেক সহনশীল ভাষায় মতামত ব্যক্ত করতে হবে।

৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:১৭

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: বইটি আমার সংগ্রহে আছে।অসাধারন একটি গ্রন্থ।ভারতে আজ পর্যন্ত ডঃ বেদ প্রকাশ উপাধ্যায় এর মতন প্রাজ্ঞ পন্ডিতজনকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস কারো হয়নি।
পোষ্ট ভালো লেগেছে।তবে কলেবর আরো বিস্তারিত হওয়া উচিৎ ছিলো বলে মনে করি।
ভবিষ্যতে প্রত্যাশায়......

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: সত্যিই অসাধারণ একটি গ্রন্থ। উনার বই থেকে কোন কোন লাইন সরাসরি কোট করেছি।

বড় লেখা হলে অনেকে পড়েন না। তাই ভাগে ভাগে লিখছি।

৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: @প্রবাসী পাঠক -
বেদ, গীতার অংশ তুলে ধরার উদ্দেশ্য হলো যাতে অন্য ধর্মাবলম্বীরা ইসলামে আসে। কিন্তু বেদ, গীতার বাণী কীভাবে মিলে গেল সেটার ব্যাখ্যা আজো পাইনি। কৃষ্ণ, রাম, বুদ্ধ - এরা নবী হলেও হতে পারে এই ধারণা শুধু এই অঞ্চলে প্রচলিত। আল্লাহই ভালো জানেন।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: প্রবাসী পাঠক-কে দেওয়া উত্তরটি দেখবেন কি?

৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

আসিফ তানজির বলেছেন: আল্লাহু আকবার

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: আল্লাহু আকবার

১০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:


ত্রিভুজের কথা বলেছি এই জন্য যে, কোন কিছু প্রমাণ করতে হলে কিছুটা লজিক জানতে হয়; পীথাগোরাসের সুত্র জানলে হয়তো উনার উপর কিছুটা আস্হা রাখা সম্ভব।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: এইখানে যুক্তির চেয়ে তাত্তিক প্রমাণ বেশি প্রয়োজনীয়।

১১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৩৫

নতুন বলেছেন: ‘’হোতার মিন্দ্রো হোতার মিন্দ্রো মহাসুরিন্দ্রবোঃ।
অল্লো জ্যোষ্ঠং পরমং পূর্ণ ব্রহ্মনং অল্লাম।
অল্লো রাসূল মুহাম্মদ রকং বরস্য অল্লো অল্লাম।
আদল্লাং বুকমেকং অল্লাবুকং ল্লান লিখা্র-তকম।‘’


অলোপনিষদের শ্লোক লিখিত হয়েছে সম্রাট আকবরের সময়ে.... তাহলে এটা লেখার পেছনে ইসলামিক চিন্তার প্রভাব আছে। এবং এই উপনিসাষে সম্রাট আকবরকে খোদার দূত হিসেবেও দেখানো হয়েছে। তাহলে এটা লেখা হয়েছে ৫০০-৬০০ বছর আগে... সম্রাট আকবর সুন্নি ইসলামে বিশ্বাসী ছিলো (পরে নতুন ধম`চালু করে) তাহলে তার সময়ে লেখা আল্লাহ-উপনিষাদ=অলোপনিষদে আল্লাহ,রাসুল,মুহাম্মদ থাকা অসম্ভভ কিছু না।

উইকি:-অলোপনিষদ https://en.wikipedia.org/wiki/Allopanishad

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: অন্য বেদ্গুলোর যে শ্লোক দেওয়া হয়েছে, সেগুলোও কি আকবরের আমলের?

১২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

নতুন বলেছেন: যখন ইসলামিক চিন্তায় উপনিষদের কাহিনি প্রভাবিত হয় তখন শ্লোকে ইসলামের প্রমান খোজা কতটুকু যৌক্তিক?

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১১

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: 'প্রভাবিত হয়' আর 'প্রভাবিত হতে পারে' বলার মাঝে পার্থক্য আছে। আমি যতদূর জানি, আকবর খেয়ালী মানুষ ছিলেন। তার আমলে অন্য ধর্মের উপর জোর করা হয়েছে (যেমন- আপনি বলেছেন যে অলোপনিষদে আকবরের হাত থাকতে পারে), এইটা আমার কাছে নতুন তথ্য। আপনার কাছে তথ্য প্রমাণ থাকলে দিবেন কি?

ইসলাম প্রচার করা আমাদের জন্যে জরুরী। আর এরজন্যে অন্য ধর্মগুলোর সাথে ইসলামের সাযুজ্য কোথায় তা আমাদের জানা প্রয়োজন। ইসলামী মণীষীরা মনে করে থাকেন যে, অন্য অনেক জায়গার মত ভারতীয় উপমহাদেশেও আল্লাহর নবীদের আগমন হয়েছিলো। অনেকে মনে করে থাকেন যে, রাম ও কৃষ্ণ সেই নবীগণের দু'জন।

তাই, বেদে আল্লাহ ও রাসূল(সাঃ)-এর কথা থাকবে তাতে খুব একটা অবা্ক হওয়ার বিষয় নয়।

১৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫

নতুন বলেছেন: Allopanishad
From Wikipedia, the free encyclopedia
Allah Upanishad, or Allopanishad, is a book of dubious origin supposedly from Atharvaveda and believed to be written during Mughal Emperor Akbar's reign.
https://en.wikipedia.org/wiki/Allopanishad

যদি আল্লাপোনেষাদ যদি আকবরের সময়ে লেখা হয় তবে এটায় অবশ্যই আকবরের প্রভাব থাকবে তাইনা।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন: ধন্যবাদ।

এখানে প্রভাবিত হওয়ার কথা তো কিছু লেখা নেই!!! আর এটা আপনার ব্যক্তিগত মতামত হয়ে থাকলে আমার কিছু বলার নেই। কোন হিন্দু ব্লগার এই সম্পর্কে কিছু বলতে চান কি?

আর, যদি সত্যিই এরকম হয়ে থাকে, তাহলে বলতে হয়, সনাতন ধর্মের বাকি শাস্ত্রগুলোতেও কারো না কারো হস্তক্ষেপ হয়ে থাকতে পারে ঠিক যেমন হয়েছে খ্রিষ্ট ধর্মগ্রন্থগুলোতে।

যদি, তাই হয়ে থাকে, এটাও বলতে হয়, হিন্দুদের নতুন ধর্মমত গ্রহণ করা অতি জরুরী।

১৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

নতুন বলেছেন: হিন্দুদের গ্রন্হগুলি ঐশী গ্রন্হ নয় যেমনটা কোরান দাবি করে।

মহাপুরানা ১৮টা উপনিশাদ ১৮টা << কয়েকশত বছরের সময়ে অনেক লেখক এইগুলি লিখেছেন। প্রায় ৪লক্ষ লাইনের এই সব লেখা অনেক লেখকছিলো এবং যেইগুলি বই/স্ক্রিপ্ট আছে তাতেও গড়মিল আছে।

Puranas
From Wikipedia, the free encyclopedia
For other meanings, see Purana (disambiguation).<<< https://en.wikipedia.org/wiki/Puranas

The Hindu Puranas are anonymous texts and likely the work of many authors over the centuries; in contrast, most Jaina Puranas can be dated and their authors assigned.[4]

There are 18 Maha Puranas (Great Puranas) and 18 Upa Puranas (Minor Puranas),[8] with over 400,000 verses.[9][3] The first versions of the various Puranas were likely composed between the 3rd- and 10th-century CE.[10] The Puranas do not enjoy the authority of a scripture in Hinduism,[8] but are considered a Smriti.[11]

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন:
আমরা দু'জনেই মনে হয় এক কথা বুঝাতে চাচ্ছি।

ভালো থাকুন।

১৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭

মেরিনার বলেছেন: দ্যা লায়ন বলেছেন: কিছু মানুষের জন্মই হয়েছে ন্যাগেটিভ তরল পদার্থ দ্বারা,আরে আমরা বেদ বিশ্বাস করতে যাবো কেন,যারা করে তারা দেখুক তাদের গ্রন্থে কার ইঙ্গি্ত দেয়া আছে,হাজার বছর ধরে তারা যা মেনে আসছে সেটাই তারা বুঝলোনা ।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৫

শাইয়্যানের টিউশন (Shaiyan\'s Tuition) বলেছেন:
আমি আলোচনা চাচ্ছি, বিতর্ক নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.