নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মের নামে মসজিদ,মন্দির,গির্জাগুলো প্রকাশ্য ভিক্ষা করছে

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২১

ধর্ম কি ? মানব জীবনে ধর্মের প্রয়োজনই বা কি ? ধর্ম না থাকলে কি মানব সভ্যতা টিকে থাকতে পারবে না ? পৃথিবী নামক গ্রহে প্রায় সাড়ে ৬শ কোটি মানুষের জন্য কয়টি ধর্মের প্রয়োজন ? ধর্ম রক্ষণ বেক্ষনের টেন্ডার স্রস্টা কাদেরকে দিয়েছেন ? স্রষ্টার সন্তুষ্টির জন্য যদি ধর্ম হয়ে থাকে তা হলে সে ধর্ম রক্ষণ বেক্ষনের দায়িত্বও তো স্রস্টার নিজের উপড়ই বর্তায় । স্রষ্টার ধর্মকে রক্ষার জন্য তো স্রষ্টার কাফি । অন্যের কাঁধে বন্ধুক রাখার কোন প্রয়োজন তো স্রষ্টার নেই ।

কতো আক্কাস আলি , সুলেমান , জোসেফ,যদু,কদু এলো আর গেল কিন্তু ধর্মগুলো তো যেমন ছিল তেমনিই আছে । কৈ কোন পরিবর্তন তো দেখি না, কোন পরিবর্তন হয়নি ? সুতরাং বলতে পারি ধর্মগুলো চলে নিজের গতিতে । কেউ এই গতিধারা পরিবর্তন করতে পারবে না । মানুষ শুধু পারবে যে , ধর্মটি মানুষের জন্য বেশি গ্রহণ যোগ্য সেটি অনুসরণ করতে ।

অন্য ধর্মের কথা বাদ দিলাম নিজের ধর্মের কথাই বলি । বতর্মান মুসলিম বিশ্বে যারা আলেম বলে খ্যাতি প্রাপ্ত তারা সকলে একত্রে বসেও কি কুরআনের একটি আয়াত কিংবা অক্ষর পরিবর্তন করতে পারবে ? পারবে কি কুরআনের সমতুল্য একটি আয়াত বানিয়ে আনতে ? পারবে না । সত্যি বলতে জ্ঞানের যতো উচ্চ স্তরে এরা অবস্থানই করুক না কেন প্রকৃতপক্ষে নবী,রসূল ছাড়া কুরআনকে পরিপূর্ণ ভাবে বুঝতে পারা কোন মানুষ বা জিন জাতীর পক্ষে সম্ভব না । কুরআন মুখস্থ করা যায় কিন্তু পরিপূর্ণ ভাবে বুঝতে পারা সম্ভব নয় । সেটা কারো পক্ষেই নয় । তবে যেটুকু বোঝা যায় তা দিয়ে মানব জাতীর জীবন পরিচালনা কলা পরিপূর্ণ ভাবে সম্ভব ।

পবিত্র কুরআনে যেখানে স্পষ্ট ভাবে বলা আছে - লা কুম দ্বিনকুম ওয়ালিয়া দিন । অর্থাৎ যার যার ধর্ম তার তার কাছে । অথচ দ্বীনের নামে, ধর্মের নামে প্রতিদিন পৃথিবীর কোথাও না কোথাও কোন না কোন মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে । নির্মম ভাবে হত্যা করা হচ্ছে শিশু এবং নারীদের । এসব ক্ষেত্রে স্রস্ঠার নীরব ভূমিকা আমাকে ভাবিয়ে তুলে । যার ধর্মের জন্য এসব নিরীহ নারী,শিশুদের হত্যা করা হচ্ছে তার এই নীরব ভূমিকা সত্যিই বড় কষ্টের, নিদারুণ বেদনার ।

ধর্ম যার রক্ষা করা দায়িত্বও তার । স্রষ্টাই তার ধর্মকে রক্ষা করবেন । মসজিদের ইমাম , ঠাকুর আর ফাদারদের যাঁতাকলে পরে আমাদের ধর্ম হয়ে পরেছে মসজিদ,মন্দির আর গির্জা কেন্দ্রিক । মসজিদ,মন্দির আর গির্জায় আমরা হাজার হাজার টাকা দান করলেও গরীব মানুষকে দান করি না । মার্জারে হাজার টাকার বাতি জ্বালিয়ে গান বাজনা করলেও পথে পাশে বসে থাকা ক্ষুধার্ত মানুষের কল্যাণে এগিয়ে যাই না । পাথরের মূর্তির শরীরে মনের পর মন দুধ ঢাললেও অভুক্ত শিশুর মুখে এক ফোটা দুধ দেওয়ার কথা কারো মনে থাকে না । ধমের নামে সাপ, ব্যাঙ, কুইচাকেও মানুষ পূজা করে । মসজিদ, মন্দির,গির্জা হয়ে গেছে ভিক্ষা গ্রহণের কেন্দ্রস্থল । শান্তির জন্য আসো এবং ভিক্ষা দাও । নতুবা শান্তি পাবে না । শান্তি তোমায় দানের মাধ্যমে কিনে নিতে হবে । ধর্মের নামে মসজিদ,মন্দির,গির্জাগুলো নির্লজ্জভাবে প্রকাশ্য ভিক্ষা করছে । পৃথিবীতে ধর্মের নামে যতো অশান্তি হয়েছে । তার মূলে কারণ হচ্ছে মানুষের অশিক্ষা কিংবা স্বল্প শিক্ষা । আলেম তালেবর,যদু,কদুরা গ্রাম থেকে কুরআন কিংবা ধর্মগ্রন্থ মুখস্থ করে এসে শহরের হোমরা, চমরা, উকিল, ব্যারিস্টার, মন্ত্রী, মিনিস্টার-দেকেও নাকে দড়ি দিয়ে ঘুরায় । আর সেটা সম্ভব হয়েছে কেবল পরকালের আরাম আয়েশের প্রতি মানুষের লোভ আর ধর্মের প্রতি মানুষের অন্ধ সমর্থনের কারণে ।
অথচ পবিত্র কুরআনে আল্লাহ্‌ তালা শিক্ষার প্রতি জোড় দিয়েছেন । অনেক যাচাই বাছাই করে নিজের ধর্মকে বেছে নিতে বলেছেন । জ্ঞান অর্জনের জন্য বহু দূর পর্যন্ত যেতে বলেছেন । এ থেকে বোঝা যায় মূর্খের স্থান ইসলামে নাই ।

আজ একজন মুসলমান অন্য একজন মুসলমানকে মতের মিল না হওয়ায় হত্যা করতে বিন্দু মাত্র কুণ্ঠা বোধ করছে না । ইরাকে কিছুদিন আগেও ধর্মের নামে ধর্ষণ করাও জায়েজ বলে ফতুয়া দেওয়া হয়েছে । এসব ই হচ্ছে অশিক্ষার কারণে । মুহাম্মদ ( স : ) নিজে অশিক্ষিত হয়েও ধর্মের যে বাণী প্রচার করে গেছেন তা অনুধাবন করা জ্ঞান আজ পর্যন্ত কারো হয়নি । যদি হতো তা হলে - ইসলাম রক্ষার নামে কাউকে হত্যা করা হতো না । শান্তির ধর্ম ইসলাম পৃথিবীতে সন্ত্রাসীদের ধর্ম বলে প্রচার পেত না । ভারতে হিন্দু শিব সেনাদের হুকুমে নির্বিচারে মুসলমান হত্যা করা হচ্ছে । মায়ানমারে মুসলমান অধিবাসিদের হত্যা করা হচ্ছে ,শিশু এবং নারীদের পুড়িয়ে মারা হচ্ছে,ধর্ষন করা হচ্ছে । হাজার হাজার মানুষকে ইউরোপে ধর্মের জন্য হত্যা করা হয়েছে । কথা হচ্ছে ধর্ম কি শুধু রক্তই চায় ? ধর্মের জন্য মানুষ নাকি মানুষের জন্য ধর্ম ? সব হচ্ছে ধর্ম ব্যবসায়িদের জন্য । এরা ধর্মের নামে মুখে শান্তির কথা বলে আবার ধর্মের দোহাই দিয়ে মানুষ মারে ,এবং নিজেদের পেটে ভরার জন্য ভিক্ষা করে ।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৮

হাসানস০০৭ বলেছেন: একটু আগে ছিল আস্তিক , হয়া গেল নাস্তিক। আবালের কি স্টেশন আছে?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই, আবালের কোন স্টেশন নাই । ধন্যবাদ ।

২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩

হাসানস০০৭ বলেছেন: মসজিদের কথা আসল কেন , সারা বিশ্বে যেমনে মুসলমান মারে তেমনে কি মুসলমানরা কাউরে মারে? এটা ঠিক একগুয়ে কিছু মানুষ আছে যাগোরে শয়তান গুতায়, ফাসাদ না করলে ভাল্লাগেনা। তয় মসজিদের কথা আসব কেন ।

বড় শান্তির ধর্ম তো বৌদ্ধ দের কয় কই মিয়ানমারে দেখলাম কিযানি ঘটে, তখন চোখ কই থাকে , ?

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভারতে হিন্দু শিব সেনাদের হুকুমে নির্বিচারে মুসলমান হত্যা করা হচ্ছে । মায়ানমারে মুসলমান অধিবাসীদের হত্যা করা হচ্ছে ,শিশু এবং নারীদের পুড়িয়ে মারা হচ্ছে । হাজার হাজার মানুষকে ইউরোপে ধর্মের জন্য হত্যা করা হয়েছে । কথা হচ্ছে ধর্ম কি শুধু রক্তই চায় ? ধর্মের জন্য মানুষ নাকি মানুষের জন্য ধর্ম ? সব হচ্ছে ধর্ম ব্যবসায়ীদের জন্য । এরা ধর্মের নামে ভিক্ষা করে মানুষ মারে আবার নিজেদের পেটের জন্য ভিক্ষা করে ।

৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪

উড়োজাহাজ বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। ধর্মকে অধিকাংশ মানুষই আজ বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছে। ধর্মের আগমন কল্যাণের জন্য। অথচ ধর্মের নামেই আজ যত অকল্যাণ হচ্ছে। এদের একটা ধর্ম নয়। প্রকৃত ধর্ম হচ্ছে মানবতার কল্যাণ। যেখানে মানবতার কল্যাণ আছে সেটাই প্রকৃত ধর্ম।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমার লেখাটি বুঝতে পারার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ।

৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩

উড়োজাহাজ বলেছেন: আমি/আমরা অনেকেই এই বিশ্বাসে বিশ্বাসী। কিন্তু এভাবে আলাদা, বিচ্ছিন্নভাবে কথা বলে লাভ নেই। আমাদেরকে একটি প্লাটফরমে দাড়াতে হবে। নয়তো তা ধর্মব্যসায়ীদের দাপটে বাতাসে উড়ে যাবে। কোন মোহে আবিষ্ট না হয়ে শুধুমাত্র মানবতার কল্যাণে কাজ করতে আমাদেরকে নিয়োজিত করতে হবে। এটা মানব ধর্ম। আমাদের ঐক্যের প্রয়োজন।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৪

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: মতামতের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ । সত্যি বলতে আমি বা আপনি ধম ছাড়া সমাজ সংসারে থাকতে পারবো না । সেটা সম্ভব নয় । কেননা আমি ব্যক্তিগত ভাবে বিশ্বাস করি সৃষ্টিকর্তা বলে একজন আছেন । এবং তিনিই সব নিয়ন্ত্রণ করছেন কিন্তু একটু ভিন্ন ভাবে । আমাদের শুধু ভাল মন্দের মধ্যে পার্থক্যটা বুঝতে হবে । যে, যে ধর্মই পালন করি না কেন সে ধর্মটি থেকে কুসংস্কার দূর করতে হবে । কিছুতেই কুসংস্কারের বলি হওয়া যাবে না । মুসলমান হলে কিছুতেই কুরআন হাসিদের বাহিরে যাওয়া যাবে না । কেননা মুহাম্মদ ( স : ) সেটা বলেনি । ইসলামের মধ্যে ফেঁকড়া শুরু হয়েছে - ভিবিন্ন মাজহাব অনুসরণ করার পর থেকে । একবার ভেবে দেখুন মাজহাব প্রণেতারা কি নবী রসূলদের চেয়ে ও বেশি জ্ঞানী ছিলেন ? যে কুরআন হাদিস বাদ দিয়ে তাদের অনুসরণ করতে হবে ?

৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন:
আমি তো এসব পড়ে বোকা হয়ে গেলাম

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ । আসুন সবাই মিলে কুসংস্কারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষুনা করি ।

৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

রিফাত হোসেন বলেছেন: মাজার এ টাকা ইসলাম ঢালতে বলে নাই,
মসজিদ চালনায় ব্যয় হতে পারে।

আর মুসলিমরা তো প্রায় ই মসজিদে যায় কিন্তু গীর্জা সহজে সপ্তাহে ভর্তি হয়
না আর ইয়ংরা তো যায় ই না। তবে হিন্দুরা মানত করতে যায়।

তবে বর্তমানে ইসলাম ইমামকেন্দ্রিক হয়ে যাচ্ছে তা মানি।

পোষ্টের সাথে কিছু কথায় দিমত আছে। খ্রিষ্টান এর প্রচুর সহায়তামূলক ফান্ড আসে। মসজিদ এর জন্য এর আসে না বিপুল পরিমানে। আমি বাহিরে একেকটি মসজিদকে স্ট্রাগল করতে দেখি।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: মসজিদে টাকা ঢালতেও কুরআনের কোথাও বলা হয়নি । বলা হয়নি মসজিদগুলোতে ইমামরা টাকার বিনিময়ে নামাজ পড়াবে, তারাবি পড়াবে । দোয়া করবে । মিলাদ পড়াবে । যে বেশি টাকা দেবে যে সামনের কাতারে বসবে যে কম দিবে সে বসবে পেছনের কাতারে । যখনই ইবাদতের মধ্যে অর্থ ঢুকে যাবে তখনই ইবাদত নষ্ঠ হয়ে যাবে । নামাজের কি কোন কাফ্‌ফারা হয় ? এ সমাজের ইমামরা বলেন- মৃত ব্যক্তির জন্য টাকা দাও নামাজের কাফারারা আদায় হয়ে যাবে । সবই হচ্ছে ধান্দা ।

৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

তাহাসিন বলেছেন: সুন্দর
লিখেছেন। ধর্মকে অধিকাংশ মানুষই
আজ বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছে। ধর্মের আগমন
কল্যাণের জন্য। অথচ ধর্মের নামেই আজ
যত অকল্যাণ হচ্ছে। এদের একটা ধর্ম নয়।
প্রকৃত ধর্ম হচ্ছে মানবতার কল্যাণ।
যেখানে মানবতার কল্যাণ
আছে সেটাই প্রকৃত ধর্ম।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৫

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ, আমি এ কথাটাই বলেতে এবং ব্যক্ত করতে চেয়েছি । কোন ধর্মের সঙ্গে আমার বিরোধ নেই । বিরোধ শুধু যারা ধর্মের নামে ব্যবস্যা করছে তাদের সঙ্গে ।

৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৭

ফয়েজুল হাসান বলেছেন: মসজিদ, মন্দির,গির্জা হয়ে গেছে ভিক্ষা গ্রহণের কেন্দ্রস্থল । শান্তির জন্য আসো এবং ভিক্ষা দাও । নতুবা শান্তি পাবে না । শান্তি তোমায় দানের মাধ্যমে কিনে নিতে হবে । ধর্মের নামে মসজিদ,মন্দির,গির্জাগুলো নির্লজ্জভাবে প্রকাশ্য ভিক্ষা করছে ।
কথাগুলোর সাথে একমত। সবকিছুর গভীরে যদি যাই তাহলে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই দেখি মূল বিষয়টার পিছনে রয়েছে অর্থের কচকচানি।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: এটাই বন্ধ করতে হবে । গরীবদের জন্য মসজিদ,মন্দির,গীর্জায় প্রবেশ নিষেধ নয় কিন্তু বসতে হবে পেছনের কাতারে । অবহেলিতদের মতো ।

৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: মসজিদ চালাতে প্রশাসনিক অনেক খরচ আছে, ইমাম সে শুধু নামাজ পড়ায় না! তিনি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন সহ দেখভাল করেন। তার নিজের পরিবার আছে। ক্ষেত্র বিশেষ এ পেশাটা দারোয়ান এর মতও দেখা যায় সবর্দা একে খেয়াল রাখা, তাই তার জন্য আমরা মুসল্লীরা যারা নিয়মিত দুনিয়াবী কর্ম তে ব্যস্ত তারা কিছু দিতে পারে, ভুল বললাম?
আর জমির ভাড়া সহ ইত্যাদি ক্ষেত্রে অনেক খরচ হয়।

তবে তারাবীর ব্যাপারে একমত।

টাকা দিয়ে কাতার আগে পিছে হয়! প্রথম শুনলাম :)
বর্তমান যুগে অনেক কিছু হচ্ছে।

কিন্তু গীর্জার ভিক্ষা করতে হয় না! এটা আমি দেখী নাই।

মসজিদ সবার জন্য। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ সহযোগীতা পেতে আসে, অনেকে পায় আর অনেকে অপেক্ষআ করে। মসজিদ এ নোটিশ এ ব্যবস্থা লিপিবদ্ধ থাকে।

আপনি হয়ত খারাপ বা ভুল কিছুর পরিচিত হয়েছেন। মসজিদ কখনো ভিক্ষা চায় না। যদি চেয়ে থাকে তা আল্লাহর ঘর হবে না, তা হবে শতানের ঘর যে ব্যবসা করতে বসেছে।
প্রত্যেক এলাকার, স্থানের মানুষ নিজেদের প্রয়োজন
মসজিদ সম্মিলিত ভাবে চালায়।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:০২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমিও আপনার সঙ্গে একমত প্রকাশ করছি এখানে , মসজিত চালাতে অবশ্যই ব্যয় হয় আর সে ব্যয় ভার বহন করবে অবশ্যই মহল্লার মুসুল্লিরা তবে সেটা এক দু'ই টাকা দিয়ে নয় যে যার সাধ্য মত দান করবে । এবং অবশ্যই সেটা গোপনে । কিন্তু ভাই এখন যে ভাবে অর্থ আদায় করা হয় সেটা ভিক্ষা ছাড়া অন্য কিছু ভাবতে পারি না ।

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৫৮

অতঃপর জাহিদ বলেছেন: দারুণ লিখেছেন! একমত!

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ , ভাল থাকুন ।

১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:০৪

রিফাত হোসেন বলেছেন: গোপনে দান করলে ভাল, উত্তম.। তবে মসজিদ এর উন্নয়নে বার্ষিক খরচে মাহফিলে সাহায্য চাওয়া খারাপ কিছু দেখছি না। যেখানে কেউ দিচ্ছে না আর দান এর বাক্স এ স্পষ্ট লিপিবদ্ধ থাকলে ভাল কারন অভিজ্ঞতা থেকে বলছি। আমার বাবা এলাকার মসজিদের সাধারন ক্যাশিয়ার। আব্বা হতে চায় নাই। অনেক টা জোর করেই.....
যাই হোক এর আগের ক্যাশিয়ার প্রচুর অর্থ আত্মসাৎ করেছিলেন কারন তিনি কোন কাগজ পত্র দেখাতে পারেন নাই। আর অবনতি হচ্ছিল। তবে আল্লাহ ভাল জানেন। ইমাম সহ কমিটি পুরো ভেঙ্গে ফেলা হয়।

আব্বাকে

আল্লাহর রহমতে আব্বা থাকাকালীন মাটি থেকে এখন আকাশ ছোয়া হচ্ছে। ভিতরে অনেক উন্নতি হয়েছে।


আপনার সাথে প্রা য় একমত। ল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.