নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে \"আমার কবিতা নামে\" আমি ব্লগিং করি মূলত নিজের ভেতরে জেগে উঠা ব্যর্থতা গুলোকে ঢেকে রাখার জন্য । দুনীতিবাজ, হারামখোর ও ধর্ম ব্যবসায়িদের অপছন্দ করি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন

আমার পরিচয় একজন ব্লগার, আমি সাহসী, আমি নির্ভীক, আমি আপোষহীন । যা বিশ্বাস করি তাই লিখি তাই বলি ।

সাখাওয়াত হোসেন বাবন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাস্কর্য জায়েজ নাকি নাজায়েজ? চলছে ফতুয়া ঘরে বাইরে মূল উদ্দেশ্য আপন পকেট গরম

২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:১৭

ভাস্কর্য জায়েজ নাকি নিষিদ্ধ সে তুলনা করতে গিয়ে অনেককে দেখছি নামকা ওয়াস্তে মুসলিম দেশগুলোর ক্ষমতা দখল করে থাকা অবৈধ সরকার প্রধানদের বিভিন্ন ভাস্কর্যের ছবি দিয়ে জায়েজ সার্টিফিকেট লিখে ফেলছেন। যা হাস্যকর। ভেবেছিলাম এই ইস্যুতে লিখবো না। কিন্তু লিখতে বাধ্য হলাম।
প্রশ্ন হচ্ছে, যে দেশগুলোর ভাস্কর্যের ছবি পোস্ট করে ভাস্কর্যের পক্ষে প্রচার প্রচারণা চালনা হচ্ছে সেই রাষ্ট্রগুলো কতোটুকু কুরআন, সুন্না অনুযায়ী চলছে?
সৌদি আরবের নাম শুনলেই যারা চাটতে শুরু করেন, তাদের মতোই সৌদির বর্তমান ঈমানের অবস্থা। সৌদি একটি ইহুদি, নাসারা পরিবেষ্টিত রাষ্ট্র। ইসলামে রাজতন্ত্রের কোন জায়গা না থাকলেও সৌদিতে তা চলছে যুগের পর যুগ। ধর্ষণ সৌদিতে খুব স্বাভাবিক ঘটনা। হেরেমে হেরেমে যৌনকর্ম, নারী নির্যাতন নতুন কিছু নয়। বাংলাদেশ থেকে কাজের উদ্দেশ্যে সৌদিতে যাওয়া গৃহকর্মীদের লাশের মিছিল এখনো থামেনি। সৌদিতে লিভ টুগেদারও জায়েজ করা হলো বলে। ইতিমধ্যে তারা ঘোষণা দিয়েছে, প্রেমিক প্রেমিকা একসাথে থাকতে পারবে। তাহলে তো বাংলাদেশে ও এই ঘোষণা দেওয়া উচিত। তাই নয় কি ? যেহেতু সৌদি মুসলিম রাস্ট্র হয়ে আকাম কুকাম করছে তাই আমরাও করতে পারি । সেটা করলে সেটা হবে অনুকরনিয় ইসলাম ।প্রকৃত ইসলাম নয় ।

যারা ব্যক্তি স্বার্থে ভাস্কর্য জায়েজ ফতুয়া ও তুলনা দিয়ে বেড়াচ্ছেন, তাদের বলবো, নিজের স্বল্প মস্তিষ্কের জ্ঞান দিয়ে ইসলামকে মাপতে যাবেন না। সেই জ্ঞান আপনাদের নেই। ভাস্কর্য জায়েজ কি না জায়েজ তা কুরআন, হাদিসের আলোকে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করুন।

ভাস্কর্য একটি শিল্প। সৌন্দর্য বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে তা সৃষ্টিতে নিষেধ নেই। কিন্তু পূজা অর্চনার সুযোগ সৃষ্টি হয় এমন সম্ভাবনা সৃষ্টি করে তা প্রদর্শন ইসলামে নিষিদ্ধ বলেই জানি। দেশে ঐতিহ্য কৃষ্টির দোহাই দিয়ে ভাস্কর্ষ তৈরি করতে চাই্লে আগে নিশ্চিত করুণ , নিশ্চিত করুণ অতি আবেগের বশিভূত হয়ে কেউ সেই ভাস্কর্যের পুজা শুরু করবে না । তাতে সামান্য পকেট গরম হলেও যার ভাস্কর্য তার আত্মার কষ্ট হবে । এ কারণেই চাটার দলকে দূরে রাখতে হবে ।

একবার ভাবুন, যারা ভাস্কর্য তৈরিতে হাওয়া গরম করছে তাদের মূল উদ্দেশ্য কি? চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধুর একটি ভাস্কর্য তৈরিতে মোট ব্যয় হয়েছে, ১২ লাখ টাকা অথচ সেই ভাস্কর্যের পেছনে তুলে নেওয়া হয়েছে কোটি টাকা। যিনি বানিয়েছেন তাকে সামান্য টাকা দিয়ে বিদায় করা হয়েছে। একেই বলে লুটের পাটের হরি উৎসব ।

সারা দেশে বঙ্গবন্ধুর যতো প্রতিকৃতি তৈরি করা হচ্ছে,তার সবগুলোতে নির্মাতা শিল্পীদের ঠকিয়ে ব্যবসা করছে মধ্যস্বত্ব ভোগী একটা শ্রেণী। এদের শরীর টুকরো টুকরো করলেও বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা তো দূরের কথা একফোঁটা ভক্তি পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যাবে না। অথচ এদের উদ্দেশ্যই চরিতার্থ করার জন্য উঠে পরে লেগেছে আর একটা একটা শ্রেণী। প্রকৃত খেলা হচ্ছে টাকার । জিকে শামিমের ইতিহাস পড়েছেন না , টেন্ডার বাজিতে সরকারী আমলা ও দলের ওনেক উপর লেভেল পর্যণ্ত ছিলো তার লেনদেনের খেলা । প্রকৃত পক্ষে এদের কোন দল নেই। যখন যে দল ক্ষমতায় এরা ও তাদের।

তবে হ্যাঁ, ধর্মীয় উদ্দেশ্যে বানানো মূর্তি তৈরিতে সেই ধর্মের লোকদেরকে বাধা দেওয়া যাবে না। তারা,তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী মূর্তি তৈরি করতে পারবে।
কামাল আতাতুর্কের মতো মুসলিমদের জন্য কোন কিছুই নিষিদ্ধ নয়। তারা যা ইচ্ছা করতে পারেন। কারণ আল্লাহ তালা তাদের একটা নিদিষ্ট সময় পর্যন্ত ছাড় দিয়েছেন। কামাল আতাতুর্কের নাম তো শুনেছেন, নিশ্চয়? তার শেষ পরিণতির অধ্যায়টাও পড়ুন। যার মৃত্যু হয়েছিল জঘন্য শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণায় ভুগে ভুগে। যার কাছে নার্সরা পর্যন্ত যেতে পারতেন না শারীরিক দুর্গন্ধের কারণে।
তাই শারীরিক গন্ধ ছড়ায় এখন কর্ম থেকে দূরে থাকাই মঙ্গলের।

সাখাওয়াত বাবন

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫০

এ আর ১৫ বলেছেন: সৌদি আরবে এখন নহে বহু দিন থেকে ভাষ্কর্য আছে ।
বুঝলাম সৌদি আরবে সমস্যা থাকলে , হোয়াট এবাউট ইরাণ ? সেখানে ও ভাষ্কর্য আছে ।
তিনটা মুসলিম দেশ শরিয়া আইণ অনুযায়ি চলে সৌদি আরব , ইরাণ এবং পাকিস্থান -- এই তিনটা দেশে বহু দিন থেকে ভাষ্কর্য আছে এবং এখনো বানানো হচ্ছে ।

এবার আসুন হাদিসে
হাদিসে যদি মুর্তি পুজা হারাম এই বিষয়ে ৫ হাদিস থাকে , সেখানে ছবির হারামের বিষয়ে ৫০টা হাদিস আছে ।

এই মহা হারাম কবিরা গুণা ছবি এখন জায়েজ হয়ে গেছে যে যুক্তিতে সেই যুক্তিতে ভাষ্কর্য জায়েজ হওয়ার কথা ।
বিধানে আছে জীবন মরনের ব্যাপার হোলে হারাম খাদ্য খাওয়া যায় । এটা জীবন রক্ষার জন্য ছাড় দেওয়া হয়েছে ।

পাসপোর্ট বা আই ডি কার্ড খুবই গুরুত্ব পূর্ণ এখানে ছবি থাকা আবশ্যকিয় তাই শুধু এই ২টি ক্ষেত্রে প্রথমে ছবিকে জায়েজ করা হয়েছে কিন্তু এখন তো হুজুররা সর্ব ক্ষেত্রে বিনা প্রয়োজনে ছবি ভিডিও পোস্ট করছে ।

কবিরা গুণা মহা হারাম ছবি কি কারনে জায়েজ হোল ?
সেই যুক্তিতে ভাষ্কর্য কেন জায়েজ হবে না ?

২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আপনার কাছে প্রকৃত তথ্য নেই । সৌদি প্রকৃত ইসলামী আইন দ্বারা পরিচালিত হয় না । ইরানে মুসলিম রাস্ট্র নয় । ভাস্কর্য একটি শিল্প । সৌন্দয বৃদ্ধির জন্য তা বানালে ক্ষতি নেই । কিন্তু নিশ্চিত করতে হবে সেটা ঘিরে যেনো পুজা আচনা শুরু না হয় । আপনার সাথে বিস্তারিত তর্কে যাবো না । কারণে যে উদাহরণ দিয়েছেন তা সেটা গ্রহনযোগ্য নয় । জানবাচাবার মতো পরিস্থিতিতে অনেক কিছুই করা নিষেধ নয় । কিন্তু ভাস্কর্য বানাবার সাথে সে রকম পরিস্থিতির তুলনা যায় না ।

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৭

রানার ব্লগ বলেছেন: আপনি বলুন শুদ্ধ ভাষায় জায়েজ না নাজায়েজ

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৬

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমার উত্তর তো লেখার মধ্যেই আছে .......... ধরুণ আপনি বিষ খাবেন । আমি আপনাকে সরাসরি বিষ খেতে নিষেধ করলাম না কিন্তু বিষ খাওয়ার ফলে আপনার কি কি ক্ষতি হতে পারে তা বুঝিয়ে বললাম । এখন আপনি বলুন, আমি কি আপনাকে বিষ খেতে বলেছি নাকি নিষেধ করেছি ?

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন: জানবাচাবার মতো পরিস্থিতিতে অনেক কিছুই করা নিষেধ নয় । কিন্তু ভাস্কর্য বানাবার সাথে সে রকম পরিস্থিতির তুলনা যায় না ।

বুঝলাম কিন্তু ছবি যে কোন প্রয়োজনে কি কারনে জায়েজ -- পাসপোর্ট, আই ডি কার্ড ছাড়া অন্য ছবি ভিডিও গুলো কি কারনে জায়েজ ?

সৌদি প্রকৃত ইসলামী আইন দ্বারা পরিচালিত হয় না । ইরানে মুসলিম রাস্ট্র নয় ।
উপরের দুটো দেশ এবং পাকিস্থান শরিয়া ল দিয়ে চলে সংবিধানিক ভাবে এবং সেই সব দেশে ভাষ্কর্য আছে ।

বাংলাদেশ শরিয়া ল দিয়ে চলে না ।

৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৮

রাােসল বলেছেন: Yes, this is very right. They are not muslim or non-muslim. Their target is to earn money or hide any other important things and general people are fighting with each other.

৫| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০২

রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী দেশ চলছে না। কাজেই ভাস্কর্য থাকবে কি থাকবে না সেই হিসাব ধর্ম দিয়ে করলে হবে না।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:১৯

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাল বলেছেন , কিন্তু ভুলে যাওয়া ঠিক নয় এটা ৯৫% মুসলিমদের রাস্ট্র । তাই সবকিছু আলোচনার মাধ্যমেই করা উত্তম । কারণ ক্ষমতা চিরস্থায়ী নয় । জনগনের টাকা কিভাবে ব্যয় হবে সেটার সিদ্ধান্ড নেওয়া প্রকৃত মালিক জনগন ।

৬| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:০৬

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ড কামাল হোসেন বলেছেন ধর্মের সাথে ভাস্কর্যের সম্পর্ক নাই । আপনি কি মনে করেন।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৭

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: لآ اِلَهَ اِلّا اللّهُ مُحَمَّدٌ رَسُوُل اللّهِ লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ। আল্লাহ এক আর কোন মাবুদ নেই। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর প্রেরিত রাসূল । যেহেতু মুর্তি আল্লাহ্ ব্যথিত অন্য কাউকে পুজা আচনার সম্ভাবনা সৃষ্টি করে সেহেতু মুসলিমদের জন্য পুজার উদ্দেশ্যে ভাস্কর্য বানানো উচিত হবে না একান্তই কেউ তা বানালে সেটার গায়ে লিখে দিতে হবে ...... মুসলিমদের জন্য আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে পুজা করা নিষেধ ।

৭| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯

মরুর ধুলি বলেছেন: Click This Link

৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯

ঢাবিয়ান বলেছেন: এই দেশে ভাস্কর্য আগেও ছিল। এটা নতুন কোন বিষয় নয়। মুল ইস্যূ আসলে জনগনের টাকা খরচ করে একজন রাজনীতিবিদের ভাস্কর্য দেশব্যপী স্থাপন করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। তবে বাকস্বাধীনতা একেবারেই না থাকায় এই দেশে এখন ধর্মকে ব্যবহার করা হচ্ছে ঢাল হিসেবে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:২৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য করেছেন । ধন্যবাদ

৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:৪৩

নতুন বলেছেন: যারা ব্যক্তি স্বার্থে ভাস্কর্য জায়েজ ফতুয়া ও তুলনা দিয়ে বেড়াচ্ছেন, তাদের বলবো, নিজের স্বল্প মস্তিষ্কের জ্ঞান দিয়ে ইসলামকে মাপতে যাবেন না। সেই জ্ঞান আপনাদের নেই। ভাস্কর্য জায়েজ কি না জায়েজ তা কুরআন, হাদিসের আলোকে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করুন।

যারা ভাস্কর্য বিরোধিতা করছেন তাদেরও মস্তিস্ক ব্যবহার করলে বুঝতে পারবে যে বাংলাদেশ ইসলামী শরিয়ায় চলা দেশ না যে ইসলামের আইনে ভাস্কর্য নিষেধ তাই রাস্টিও ভাবে পালন করতে হবে।

যেই সব বক ধামিকরা ভাস্কর্যের বিরোধিতা করছেন তারাই কিছু দিন পরে চুপ হয়ে যাবে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪২

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: যারা ভাস্কর্যের বিরোধিতা করছেন , তারা একটি আশংকা থেকে করছেন তাদের এই আশংকা উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয় ।

১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

অধীতি বলেছেন: আপনিতো আলুর ভূমিকা নিলেন। আপনি বলেন জায়েজ নাকি জায়েজ নয়। কওমি জননী কি জায়েজ?

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৩

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আমার বক্তব্য লেখাটির মধ্যেই পরিস্কার ভাবে আছে ।

১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:২৮

শাহ আজিজ বলেছেন: জামাই আমেরিকার পাসপোর্ট হাতে পেয়ে দেশে এলো । অবৈধভাবে ১২ বছর থেকে শেষে এই প্রাপ্তি । আমি জানলাম তার পাসপোর্ট পাওয়ার কায়দা কানুন । তাকে ড্রেস কোড বলে দিল তারা । সকালে নিউইয়র্কের দ্বীপে মশাল হাতে মহিলার ভাস্কর্যের পাদদেশে হাজির । আরও অনেকের সাথে সেও হাত তুলে শপথ নিল । এরপর পাসপোর্ট হাতে নিয়ে ফেরা ।

তা জামাই কিসের দিকে হাত তুলে ওথ নিলা ?

জামাই হাসে , কয়না

চেপে ধরতেই বলল শশুর বাবা ওই একদিক তুলছিলাম আর কি ।

আমি কইলাম তুমিত শর্ত ভঙ্গ করছ । এই আমি ভাস্কর্য বানাই কিন্তু কখনই শপথ নেইনা । আর এইজন্য আমেরিকায় স্থায়ী হওয়ার চিন্তা নাই ।

জামাই পায়ের উপর হুমড়ি খেয়ে পড়লো , বাবা উপায় নাই , আল্লা মাফ কইরা দিবে ;)

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৭

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সুযোগ সন্ধানী জামাই সেটা বলতেই পারেন , বান্দার কাছে কৃত পাপ ছাড়া সকল পাপ মাপ করার ক্ষমতা রাখেন একমাত্র আল্লাহতালা । প্রকৃত ইমানদারের খুব ই অভাব । নিজেদের স্বার্থে আমরা ঈমানের তারতম্য ঘটাই ।

১২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫৭

জাহিদ হাসান বলেছেন: আমি ব্লগে নেই। আমি আর ব্লগার নই। তাই আপনাদের আমি কিছু বলার অধিকার রাখি না।
কিন্তু আপনারা যা নিয়ে তর্ক করছেন তার সহজ সমাধান দিতে পারি। প্রকৃত ইসলাম জানতে চান, তো আমি একজন লোককে চিনি। ইউটিউবে তার ভিডিও দেখুন-
সজল রোশন এর ইউটিউব চ্যানেল

প্রচলিত ধ্যান ধারনা সবই বদলে যাবে।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪৮

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ধন্যবাদ ।

১৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধর্মই জায়েজ নয়, ধর্মে অনেক মিথ্যা গল্প জুড়ে দিয়েছে মানুষ।

১৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৪৮

রানার ব্লগ বলেছেন: ঢাবিয়ান @ তিনি বাংলাদেশের জাতির পিতা এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি , তিনি কেবল মাত্র একজন রাজনীতিবিদ নন, আশা করি আপনার উর্বর মস্তিষ্কে ঢুকছে। মানা না মানা আপনার ব্যাক্তিগত বিষয়। ভদ্রলোক যে ভুলটা করেছেন তার মাশুল তিনি জীবন দিয়ে দিয়েছেন আমরা পুড়ছি, কিছু বেজন্মা কে তিনি সাধারন ক্ষমা করেছেন যাহা সমান ভাবে হাস্যকর ও বিরক্তিকর। জগনের অর্থে আপনি ঢাবিয়ান হয়েছেন কোই আমরাতো এই বিষয়ে আপনাকে প্রশ্ন করি নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.